নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
নেটের পাতায় পরী!
---------------- ড. রমিত আজাদ
কদিন যাবৎ তোমার কথা খুব মনে পড়ছিলো,
বার বার মন বলছিলো তোমাকে কোথাও দেখতে পাবো।
হয়তো ব্যাস্ত শহরের কোন এক ত্রস্ত গলিতে,
অথবা কৃষ্ণচূড়ার পাঁপড়ি বিছানো কাঁকর পথে।
আমি জানিনা তোমার অতলান্ত সেই দুটি চোখ
আজ আর আমাকে খুঁজে ফেরে কিনা,
আমি কিন্তু ঠিকই তোমাকে খুঁজি।
একঝাঁক জোনাকী যেমন আধারের বুকে খুঁজে ফেরে স্বপ্ন।
মনে পড়ে,
আরশিতে তাকালে তুমি যাকে দেখতে নিরন্তর
সে ছিলো আমার কাছে এক কপোতাক্ষ মেয়ে।
সেই দিশেহারা মনে ভীরু ভীরু চলে আসা,
সেই বাধবাধ বুকে অপলক বসে থাকা।
হোমারের ফিনিসিয় বর্ণমালায়
বেজে ওঠা সেতারের সুর,
পুন:পুন উষ্ণ চুম্বনে কম্পিত হৃৎ,
সদ্য নেমে আসা বসন্তের উছল নভস্বান্।
আমার গালে তোমার গোলাপের পাঁপড়ির মতো গাল ঠেকিয়ে
যে সেলফীটি তুলেছিলে সেটা কি রেখেছে ধরে?
নাকি মুছে ফেলেছ উত্কলিকায়?
ঘাসের উপর ঝরা গোলাপের পাপড়িঁর আল্পনা।
ক্লান্ত দুপুরের নীরবতা খান খান করে ভেঙে,
নিরর্থক নিঃসঙ্গতা মুছে ফেলে,
আমাকে দেখিয়েছিলে তুমি হ্রদের তীরে বিটপীর শোভা।
সেই দুর্বল আবেগের ক্ষণে,
তুমি লীন হতে চেয়েছিলে আমার কায়ে,
চন্দ্রমল্লিকার পাপড়ির মতো তোমার শরীর,
প্রলোভন ছিলো জলের ও মৎস্যের,
কিন্তু আমি লোভী মাছরাঙা হতে পারিনি।
আজ অনেকদিন পরে তোমাকে দেখবো বলে,
আকাশজালের সহায়তা নিলাম,
অন্তরঙ্গ প্রাচীন নাম লিখে পলক প্রতীক্ষায়
ভেসে ওঠে তোমার ছবি।
নেটের পাতায় পরী!
তুমি আর সেই ইনোসেন্ট মেয়েটির রূপে নও,
জানি তুমি এখন পরিণীতা,
উপরন্তু এক দুহিতার মাতা,
তবুও রূপসী পূর্ণতিথির নারী।
খুব সুন্দরী! খুব সুন্দরী!
গোধুলীর আলোয় ম্লান,
জোৎস্নার আলোয় স্নান,
একদিন অনুভব করেছিলাম আচম্বিতে
একটি বনগন্ধী চর জেগেছে বুকের নদীতে।
সেই জেগে ওঠা দ্বীপে,
কোন এক অঘ্রানের বিকেলে
একটি কবিতা পড়ে শুনিয়েছিলাম তোমায়, অন্যের লেখা,
তুমি আবদার করেছিলে,
"কবি, আমায় নিয়ে লেখোনা একটি কবিতা",
সেই কবিতাটি আমি লিখে ফেলেছি সুললিতা,
সেই সুর, সেই বাঁশি, সেই রাগ, সেই হাসি,
মান-অভিমান, ভাব ভালোবাসা সব সেই,
শুধু পড়ে শোনাবার তরে তুমি আর পাশে নেই!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
রমিত বলেছেন: অকপট সমালোচনা ভালো লাগলো।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ভাল লাগলো সুন্দর কবিতাকে
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
টিটো মোস্তাফিজ বলেছেন: শুধু পড়ে শোনাবার তরে তুমি আর পাশে নেই!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুধু পড়ে শোনাবার তরে তুমি আর পাশে নেই ! দারুন আকুতি ।
এই অনুভূতি নিয়ে কবিতা লিখা যায় । কিন্তু প্রতিদন্ডিতাপূর্ণ পৃথিবীতে সফলতা অর্জন করা যায় না ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
রমিত বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
নিলু বলেছেন: ভালো
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২১
রমিত বলেছেন: কবিতাটিকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কবিতা ভালো লাগা জানবেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: কবিতায় অনেক ভাললাগা ! ++++
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৪
কায়সার ইয়াসিন বলেছেন: সেইরাম হইছে
আরো চাই
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ০৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অনবদ্য হইছে।
১৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:২০
রমিত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: শুরুটা একদম ভালো লাগেনি| মাঝ থেকে শেষ পর্যন্ত সুন্দর