নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল!

রমিত

মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।

রমিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের শাহাদত বরণের পর কিছু নিউজ কাভারেজ: ছবি ব্লগ

৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের শাহাদত বরণের পর কিছু নিউজ কাভারেজ: ছবি ব্লগ
-------------------------------------------------------------------------------- ড. রমিত আজাদ




মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১২ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসার উনার দানবীয় ও নারকীয় হত্যার অবসান ঘটাতে উনাকে সরায়েছেন।

কুমীরের অশ্রু অনেকে ফেলছন, দেখছি।

২| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

রাঘব বোয়াল বলেছেন: আজ এই পোস্ট না দেখলে হয়তো কখনো জানাই হতোনা যে ঐ সময়ে পত্রিকা গুলো কি ছাপিয়েছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

নেক্সাস বলেছেন: ,,,,,,যে জিয়া জনতার সে জিয়া মরে নাই,,,,,,,

৪| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধার জন্য রাজাকারেরা কান্দে, বিরাট রহস্য!

৫| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: গরু ও ছাগল জাতিয় কিছু দু পায়ে হাটে এমন প্রানি আছে যারা মেজর জিয়ার অবদান মানেন না| এদের কথায় কিছু মনে করবেন না| মেজর জিয়ার যুগ যুগ ধরে আমাদের বুকে অমর হয়ে থাকবেন|

"যারা ময়দানে যুদ্ধ না করে ভারতে পালিয়ে গিয়েছিল' তাহারা ছাড়া সবাই বলবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক" - বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী

৬| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:

মুক্তিযোদ্ধার জন্য রাজাকারেরা কান্দে, বিরাট রহস্য! চাঁদগাজী বলেছেন:

সে প্রশ্নতো আমারও!!!

৭| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

চন্দন বলেছেন: ধন্যবাদ এমন একটি ঐতিহাসিক ছবি ব্লগ উপহার দেওয়ার জন্য।

জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কুৎসা রটনাকারীদের মুখে এটি একটি চরম চটোপাঘাত

৮| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলী বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের জনক ।বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা । আর সফলতম প্রেসিডেন্টের প্রতি। চমৎকার পোস্ট ।

৯| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:১০

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শ্রদ্ধাঞ্জলী বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের জনক ।বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা । আর সফলতম প্রেসিডেন্টের প্রতি। চমৎকার পোস্ট ।

১০| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: জিয়াউর রহমান সাবেক সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ১৯৭১ সালে ২৭ শে মার্চে তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করে । মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন ও ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি এন পি প্রতিষ্ঠা করেন । তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালে ৩০শে নিহত হন ।

১১| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ৩০ শে মে, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

রেজওয়ান26 বলেছেন: শহীদ জিয়া যে বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা ছিলেন ছবিগুলো তাই প্রমান করে। কারন তখনকার পত্রিকাগুলো বর্তমানের পত্রিকাগুলোর মত দলকানা ছিল না। জিয়া পরিবারের কিছু দুর্লভ ছবি-






১৩| ৩০ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯

রমিত বলেছেন: পোস্টটিকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

১৪| ৩০ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: গাধার দল, জিয়ার জন্য দেশের মানুষ কাঁদছে আর মুজিবের জানাজা পড়তে মাইক দিয়ে ডেকেও গোপালগঞ্জের মানুষকে আনা যায়নি। এইটা আমার কথা না, যিনি জানাজার দায়িত্বে ছিলেন, সেই কর্নেল হামিদের বইয়ের কথা। বাপের জানাজা না পইড়া এখন তোরা সেই গোপালিরাই হইয়া গেছিস মুক্তিযোদ্ধা। মানুষ এসব দেখে মজাই পায় আসলে :)

১৫| ৩০ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

তপ্ত সীসা বলেছেন: এ ইতিহাসের এক নির্মম প্রহসন। যাকে জাতির পিতা বলা হয় তার জানাযায় ডেকেও লোক পাওয়া যায়না, আর কোথাকার কোন জিয়া, তার জানাযায় মানুষের জায়গা হয়না।

এই জাতি এত অকৃতজ্ঞ কেন যে জাতির জনকের হত্যার পরও কেউ টূ শব্দ করেনা। তোফায়েল, নাসিল, সাজেদা হেন তেন আরো কত নেতা ছিলো, কেউ টূ শব্দটা পর্যন্ত করেনাই। কোথায় ছিলো এতো লাখো কোটী ভক্ত, যারা সবাই ফু দিলেও হত্যাকারীরা তুফানের তোড়ে ভাইসা যাইতো?

আর কোথাকার কোন মেজর জিয়ার জানাযা, আর তাতে নাকি চল্লিশ লাখ মানুষ হইছে। কোন দেশ ফান্ডিং করছিলো এতো মানুষরে জানাযায় আনতে?? কোন সেই ধনী দেশ ধনি দল?

১৬| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২১

ওয়াছেকুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন: ছবিসহ ব্লগের জন্য ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানা হলো। বাংলাদেশের প্রিয় শহীদ জিয়ার আত্নার মাগফেরাত কামনা করছি।

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:০৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার শেয়ার ।

১৮| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
চমৎকার ছবি ব্লগ।

১৯| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

রঙতুলি বলেছেন: অনেক ইতিহাস দেখতে পেলাম আজ
খুব ভালো পোস্ট

২০| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৭

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: একজন সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা যদি কখনো স্বাধীনতা ঘোষণা করে তবে সেটা হয় সামরিক বিদ্রোহ , যেটা মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতা যুদ্ধ কখনোই স্বীকৃতি পাবে না,

পাকিস্তান ১৯৭১ সাল থেকেই দাবি করে আসছে , আমাদের মুক্তিযুদ্ধ ভারতের ষড়যন্ত্রের ফল , ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর মত দেশদ্রোহীরা পাকিস্তান ভাঙ্গার ষড়যন্ত্র করছিল , তাদের সাইজ করে দেশের ম্নগ্লের জন্য অপারেশন সার্চলাইট চালানো হয় , এরপর বাঙালীরা সামরিক বিদ্রোহ করে এবং তারপর গৃহযুদ্ধ শুরু হয় এবং ভারতের ষড়যন্ত্রের কাছে পাকিস্তান সরকার ব্যর্থ হয় , বাংলাদেশের জন্ম হচ্ছে ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসল , জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসারকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেব প্রতিষ্ঠা করে পাকিস্তানি দাবিকে সত্যি প্রতিষ্ঠা করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে এবং বাংলাদেশের মহান গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধকে একজন সামরিক অফিসারের বিদ্রোহ হিসেবে চালানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে

১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন , তাই তখনকার পাকিস্তানের নির্বাচনী নিয়মানুযায়ী বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী , এছাড়াও বঙ্গবন্ধু তৎকালীন পাকিস্তানের প্রধান এবং পুর্ব পাকিস্তনের জাতীয় নেতা , তাই এটা স্পষ্টভাবে প্রতিয়মান যে স্বাধীনতা ঘোষণার একমাত্র অধিকার এবং রাজনৈতিক ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর ছিল , উনি ছাড়া অন্য কেউ স্বাধীনতার ঘোষণা করলে কোনভাবে গ্রহণযোগ্য হত না , হবেও না , এবং ইতিহাসের শাশ্বত সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন । এই জন্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম তথা মুক্তিযুধে কে গৃহযুদ্ধ , সামরিক বিদ্রোহ এবং ভারতের ষড়যন্ত্র এসব পাকিস্তানি প্রচারণা সফল করতে জিয়ার মত একজন মেজরকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সুস্পষ্ট ষড়যন্ত্র হচ্ছে ,আসল সত্য হচ্ছে জিয়া ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ।

বংলাদেশের স্বাধীনতা ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন এবং ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে , অথচ জিয়া বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে ২৭শে মার্চ ,

পাঠক লক্ষ্য করুন যেখানে জাতীয় নেতা বঙ্গবন্ধু ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা করেন , এমনকি ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রচার করে ,সেখানে জিয়ার মত একজন সামরিক অফিসার ২৭শে মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র ( যার রেঞ্জই ছিল সর্বচ্চো ৫০ কিমি ) থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করে কিভাবে স্বাধীনতার ঘোষক হয় ????????????? আপনারা সবাই এই মিথায় পাকিস্তানি ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে রুখে দাড়ান।

২১| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ২:৩৪

ভয়ংকর বিশু বলেছেন: দালাল আইসে। যা ভাগ।

২২| ৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:২৯

জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: সঠিক ইতিহাস সামনেও তুলে ধরবেন আসা করি, আমরা যারা জানি না অনেক তথ্য জানতে পারলাম, ধন্যবাদ।

২৩| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ১২:০৭

আমি মিন্টু বলেছেন: অসাধারণ বহু তথ্য জানা হলো । লেখককে ধন্যবাদ ।

২৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানরে এই ছবি গুলো আমাদের মনের আয়নাতে ছবি দেখায় - কথায় আছে “ছবি কথা বলে” ।
আমার ব্লগে মেজর জিয়া সম্পর্কে সামান্য তথ্য ও লেখা আছে, আশা করি সবাই পড়বেন - নিচে লিংক দিয়ে দিলাম
http://www.somewhereinblog.net/blog/thakurmahmud/30049560

২৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: দূর্লভ সংগ্রহ।

২৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশের অগ্রগতিকে থামিয়ে দিতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফলে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালের ৩০ মে কিছু বিপথগামী সৈন্যের হাতে শহীদ হন। আমাদের ইতিহাসের যুগসন্ধিক্ষণের এক ব্যতিক্রমী চরিত্র শহীদ জিয়া। বাংলাদেশের এই অমিততেজা বীর যোদ্ধা রাষ্ট্রনায়ক শুধু এ দেশের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল জ্যোতষ্কই নন, আধিপত্যবাদবিরোধী সংগ্রামের একজন কাণ্ডারিও।
জিয়াউর রহমানের মধ্যে অনেক বৈশিষ্ট্য ও গুণের সমাবেশ ছিল। স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুুদ্ধের সংগঠক ও সেক্টর কমান্ডার, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা, বহুদলীয় গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠাতা, আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি, ইসলামি উম্মাহর ঐক্যপ্রচেষ্টার অগ্রদূত, সার্কের স্বপ্নদ্রষ্টা, তৃতীয় বিশ্বের অবিসংবাদিত নেতা ও আধিপত্যবাদবিরোধী বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর এবং সফল রাষ্ট্রনায়ক।

মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে তিনি ১৯৭৭ সালে ‘একুশে পদক’ প্রবর্তন করেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন আজকের শিশুই আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক। তাই তিনি ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শিশু একাডেমি। কৃষকবন্ধু জিয়াউর রহমান আধুনিক কৃষিব্যবস্থা প্রবর্তন করায় কৃষি উৎপাদনে বিপ্লব ঘটে। ১৯৭৪-৭৫ সালে সারা দেশে ধান উৎপন্ন হয়েছিল এক কোটি ১১ লাখ ৯ হাজার মেট্রিক টন। ১৯৮০-৮১ সালে সমগ্র দেশে ধান উৎপন্ন হয় এক কোটি ৩৬ লাখ ৬২ হাজার মেট্রিক টন। একটি নিরক্ষর জাতির পক্ষে উন্নয়ন অসম্ভব। ১৯৮০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জিয়াউর রহমান জাতীয়ভাবে নিরক্ষরতা দূরীকরণ কর্মসূচি চালু করেন। ১৯৭৬ সালে জিয়া সরকার আইন করে মুক্তিযুদ্ধকালীন ৯ মাসের শিক্ষকদের বকেয়া বেতন প্রদান করেন। স্বাধীনতার পর শাসকগোষ্ঠী দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে। শহীদ জিয়া দুর্র্নীতির অবসান ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে চেষ্টা করে সফল হন। ১৯৭৪-৭৫ সালে দেশে মোট খাদ্যসাহায্য এসেছিল ৫১ কোটি মার্কিন ডলারের ওপরে। তখন জনসংখ্যা ছিল সাত কোটি ৬০ লাখ। গাণিতিক হিসাবে মাথাপিছু বৈদেশিক সাহায্য ছিল প্রায় ৬.৭ মার্কিন ডলার। অন্য দিকে ১৯৮১ সালে দেশে জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৯ কোটি। খাদ্যসাহায্য এসেছিল ২৫ কোটি মার্কিন ডলারের সমমূল্যের। গাণিতিক হিসাবে মাথাপিছু ২.৮ মার্কিন ডলার। প্রধানত দুর্র্নীতির কারণে ৭৪ সালে দুর্ভিক্ষে লাখো আদমসন্তান প্রাণ হারায়। দুর্নীতিমুক্ত হওয়ায় ১৯৮১ সালে দেশে খাদ্যসঙ্কট ছিল না। এ দেশের কৃষি উন্নয়নের লক্ষ্যে শহীদ জিয়া ‘খাল কাটা’ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। তার শাসনামলে ১৪০০ খাল খনন হয়। ফলে কৃষিতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন সাধিত হয়। মুজিব সরকারের তুলনায় শহীদ জিয়ার সরকার আমলে জিডিপি ৩.৩৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে জিয়াউর রহমান উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। পল্লীর জনগণ যেন সুচিকিৎসা পায় তার ব্যবস্থা করেন। তিনি পল্লী চিকিৎসক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। ফলে মাত্র এক বছরেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হন ২৭ হাজার পল্লী চিকিৎসক।
১৯৭৬ সালে জিয়া ‘রাজনৈতিক দল বিধি ১৯৭৬’ জারি করেন। ফলে দেশে বহু দলের পুনরুজ্জীবন ঘটে। ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন জিয়াউর রহমান। ১৯৭৮ সালে চারটি বিভাগীয় শহরে জিয়া সরকার ইসলামি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করে, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকাণ্ড সম্প্রসারিত করে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ জিয়া। প্রথমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘ধর্ম বিভাগ’ গঠন করেছিলেন। এটা পূর্ণাঙ্গ ধর্ম মন্ত্রণালয়ে রূপান্তরিত হয়। জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ সংযোজন করেন। যুবসমাজকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়ার লক্ষ্যে জিয়া সরকার গঠন করেন যুব কমপ্লেক্স।

জিয়া পরবর্তী সরকার (এমনকি বি এন পি সরকারও) গুলির যদি জিয়ার ১০ ভাগের ১ ভাগও দেশের প্রতি মমত্ববোধ থাকতো ,

তাহলে বাংলাদেশ এখন ধনী রাষ্ট্রের কাতারেই থাকতো ।

চমৎকার পোস্টের জন্য ডঃ রমিত আজাদকে স্যালুট ।


২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভালবাসা কখনো ক্ষমতা দিয়ে পাওয়া যায় না!
প্রেম কখনো অর্থ দিয়ে কেনা যায় না!
জনতার স্বত:স্ফুর্ততা হৃদয় থেকেই উৎসারিত হয়!

তখন বঙ্গবন্ধুকে কলংকিত করেছে তার পাশে ঘিরে থাকা চাটুকারেরা! যাদের অনেকে আজ লম্বা লম্বা কথা বলে! !! হাস্যকর! আর বঙ্গবন্ধুকেও আজো দলীয় বৃত্তেই আটকে রাখছে! !

বর্তমান বিএনপি যদি জিয়ার ১০ ভাগের ১ ভাগও দেশের প্রতি মমত্ববোধ থাকতো , তাহলে বাংলাদেশ এখন ধনী রাষ্ট্রের কাতারেই থাকতো ।

চমৎকার পোস্টের জন্য ডঃ রমিত আজাদকে স্যালুট ।

+++++++++

২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: সবই ঠিক আছে কিন্তু মুজিব আর জিয়াকে বিপরীতে দাঁড় করান কেন?? যারা মুজিব পক্ষ আর জিয়া পক্ষের নামে দেশকে বিভক্ত করছেন তারা কি জানেন জিয়া আর মুজিব একে অপরের প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল ও স্নেহশীল ছিলেন??

২ জনই সোনার বাংলা দেখতে চেয়ে ছিলেন আর আজকে আমরা উন্নয়নের কথা না ভেবে দুই পক্ষ হয়ে জব্বর বলি শুরু করেছি।
মাঝে মাঝে ভাবি উনারা বেঁচে থাকলে কি বলতেন।

২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫

মানবী বলেছেন: চমৎকার দলিল!
জিয়াউর রহমনাএর মৃত্যু সংবাদ শোনার সাথে সাথে অনেক সাধারন নাগরিক মারা গেছেন। একথা অবিশ্বাস্য শোনালেও আমার বাবার সামনে একজন গাড়ির ড্রাইভিং সীটে বসেই প্রাণ হারান শোক সংবাদটি জেনে। কি অদ্ভুত জনপ্রিয়তা একজন রাষ্ট্র প্রধানের।

আর আজকের নেতৃবৃন্দ! কি ভীষণ অজনপ্রিয় আর জনগনের ঘৃনার পাত্র/পাত্রী এরা!

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ রমিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.