নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তিযুদ্ধের সেই উত্তাল দিনুলোতে, অজস্র তরুণ কি অসম সাহসিকতা নিয়ে দেশমাতৃকাকে রক্ষা করেছিল! ব্যাটা নিয়াজী বলেছিলো, “বাঙালী মার্শাল রেস না”। ২৫শে মার্চের পরপরই যখন লক্ষ লক্ষ তরুণ লুঙ্গি পরে হাটু কাদায় দাঁড়িয়ে অস্র হাতে প্রশিক্ষন নিতে শুরু করল, বাঙালীর এই রাতারাতি মার্শাল রেস হয়ে যাওয়া দেখে পাকিস্তানি শাসক চক্র রিতিমত আহাম্মক বনে যায়। সেই অসম সাহস সেই পর্বত প্রমাণ মনোবল আবার ফিরে আসুক বাংলাদেশের তরুণদের মাঝে। দূর হোক দুর্নীতি, হতাশা, গ্লানি, অমঙ্গল। আর একবার জয় হোক বাংলার অপরাজেয় তারুণ্যের।
অশান্ত নিস্বন
----- রমিত আজাদ
তুমি কি আমার হৃদয়ে কান পেতে স্পন্দন শুনবে?
ওটাকে স্পন্দন না বলে কম্পন বলাই ঠিক হবে।
কেন হয় এই হৃৎকম্পন শুনতে চাও?
নিবাত মলয়ানিল দিনমানে
শান্ত নিঝুম দীঘিতে ঢিল ছোড়,
দেখবে সেই নিস্পন্দ জলধিও
কেমন অস্থির হয়ে ওঠে,
কি আকুলতায় কেঁপে কেঁপে ওঠে তার বুক!
কপালে লাল টিপ,
কোমল কায়ায় জড়ানো
রক্তবর্ণ তাঁতের শাড়ি,
মঁজরী ফোটায় দোল খাওয়া
পুরনো দিনের সোনালী ঝুমকা,
হাতে ওয়াইড স্ক্রীন অধুনাতন মুঠোফোন,
অস্তগামী সূর্যের স্পর্শে আরক্তিম
সাঁঝের আকাশ উপম রাঙা অধরের কোলে,
সম্মোহিনী রহস্যময় হাসি।
এই এতগুলো ঢিল,
কোন দীঘিতে ঝড় তোলে না বলো?
তুমি ঢিল ছোড়া বন্ধ করো,
আমিও আর অস্থির হবোনা।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
রমিত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। খুব সুন্দর মন্তব্য।
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কবিতা বেশ লেগেছে ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১১
রমিত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কবিতাটা দারুন। প্রশ্নগুলাও। লাস্টের কন্ডিশনটা পারফেক্ট হইছে, এরচেয়ে ভালো স্টেটমেন্ট আপাতত মাথায় আসতেছেনা।