![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালিখি করতে ভালো লাগে তাই লিখি। নতুন কিছু ক্রিয়েট করতে সব সময় ভালো লাগে। ফেসবুক লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/rasel.hasan.7
১.
আমেরিকার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ঘেরা জায়গা ‘এরিয়া ৫১’র মধ্যে এক সকালে হঠাৎ এক ছোট্ বিমান ল্যান্ড করলো । সিকিউরিটির লোকেরা পাগলের মতো দৌড়ে এসে ঘেরাও করলো বিমানটিকে । দেখা গেলো ভিতরে শুধু পাইলট । তাকে গোয়েন্দা সন্দেহে বন্দী করে সারারাত ইন্টারোগেশন চালালো সি.আই.এ ।কিন্তু লোকটা কাঁদতে কাঁদতে বারবার বলতে লাগলো তার বিমানে যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দেয়ায় বাধ্য হয়ে এখানে ল্যান্ড করেছে । অবশেষে সকালবেলা সি.আই.এ সন্দেহ ত্যাগ করে লোকটাকে মুক্ত করে দিলো…বিমানের মেরামতও করে দেয়া হলো ।
লোকটাকে হুমকি দেওয়া হলো-“আবার এরিয়া ৫১-এ তোমাকে দেখা গেলে সোজা গুলি করে মারা হবে ।”
লোকটা বিমান নিয়ে উড়ে চলে গেলো । কিন্তু বিকালের মধ্যেই হঠাৎ আবার বিমানটি এসে হাজির…আবার ল্যান্ড করলো সবার নাকের ডগায় । এবার দেখা গেলো পাইলটের সাথে একজন যাত্রীও আছে । সিকিউরিটির লোকেরা রাগে কিড়মিড় করতে করতে ছুটে এসে পাইলটকে বললো-“মনে হয় গুলি খেয়ে মরার খুব শখ হয়েছে তোমার ।”
পাইলট বললো-“ভাই! ওসব পরে দেখা যাবে, তার আগে আমার বউ’কে একটু বুঝিয়ে বলে দেন কাল সারারাত আমি কোথায় ছিলাম !”
দুই.
পরান নামে এক
থুরথুরে বুড়ো মারা গেছে,
তাকে শ্মশানে এনে পোড়ানো হচ্ছে।এদিকে,
শ্মশানের পাশে এক
বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে।
বিয়ে বাড়িতে হৈ-চৈ, প্রচন্ড
জোরে সাউন্ড-বক্সে গান বাজছে।
শ্মশানে বুড়োকে পোড়াতে আসা লোকজন
খুব কান্নাকাটি করছিল। হঠাৎ
সবাই চুপ হয়ে গেল! কারণ,
তারা কাঁদবে, না হাসবে,
বুঝতে পারছেনা! .
.
.
.
. বিয়ে বাড়িতে গান বাজছে . . . .
.
.
.
. পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ... পরাণ
যায় জলিয়া রে . . . !!!
তিন.
থানায় পুলিশের কাছে রিপোর্ট
লেখাতে গেছে এক মহিলা,
মহিলাঃ 'কাল রাতে টেলিভিশনটা
ছাড়া আমার বাসার
সবকিছু চুরি হয়ে গেছে।'
পুলিশ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল,
'যেনতেন চোর নয় দেখছি।
তা চোর ব্যাটা সব নিল কিন্তু
টেলিভিশনটা নিল না কেন?'
মহিলাঃ, 'আমি তখন টেলিভিশনে
স্টার জলসা দেখতেছিলাম'!
চার.
হাবলু-তরুণী
চমত্কার এক বিকালে ততোধিক চমত্কার একটা ঘটনা ঘটল।
এক সুন্দরী তরুণী হাবলুকে বিয়ের প্রস্তাব
দিয়ে বসল ধুম করে!
কিন্তু হাবলুর মুখ কালো। ঘটনা কী?
জিজ্ঞেস করল সেই তরুণী। হাবলু মুখ বেজার করে বলল,
না রে ভাই, আমার পরিবার এই বিয়ে মেনে নেবে না!
কারণ আমাদের পরিবারে কেবল আত্মীয়দের মধ্যেই বিয়ে হয়।
যেমনঃ
আমার বাবা বিয়ে করেছেন আমার মাকে। ভাই ভাবীকে। আপা দুলাভাইকে।
পাঁচ.
টিচার ও স্টুডেন্ট এর মধ্যেকথা হচ্ছে
টিচার : H.S.C এর পূর্ণরুপ কিজানো ?
স্টুডেন্ট :"Headmaster Sendel Chor "
টিচার : "Haramjada Soytan Chele"
স্টুডেন্ট : আপনার টা ও মোটামোটি ঠিক আছে।
ছয়.
Girl: নিউ ফিল্ম ? আছে?
দোকানদার: আই লাভ ইউ!
Girl: স্টুপিড।
দোকানদার: এটা আসেনি!
Girl: ইডিয়ট।
দোকানদার: এটা বিক্রি হয়ে গেছে!
Girl: বোকা নাকি?
দোকানদার: এটার শুটিং চলতেছে....
সাত.
বাবা ছেলেকে নতুন
জুতা কিনে দিয়ে বলল :
সিড়ি দিয়ে উঠার সময়
দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার উপর চাপ কমবে।
জুতা বেশি দিন টিকবে !!
কিন্তু ছেলে বাবার চেয়ে আরো এক
ডিগ্রী উপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য
তিনটা সিড়ি করে উঠছে।
উপরে উঠার পর বাবা মারলো ছেলের
গালে জোরে এক চড় !!
ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার
মহিলা এসে বলল: এতটুকু বাচ্চাকে কেউ
এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
বাবা বলল: ওকে বলেছি দুইটা সিড়ি করে উঠবি তাহলে
জুতা বেশীদিন টিকবে আর ও উঠলো তিনটা করে।
মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। দুইটার জায়গায়
তিনটা করে উঠেছে।আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
বাবা: খুশি হবো কিভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার
তলা বাচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্টের
তলা ছিড়ে ফেলেছে!
আট.
গ্রাম থেকে প্রথম বার ঢাকা এসেছেন
রফিক ও তাঁর পরিবার।
এক সকালে রফিক তাঁর বউ বিউটি
আর ছেলে বল্টুকে নিয়ে বের
হলেন ঢাকা শহর ঘুরতে।
এটাই তাঁদের প্রথম রাজধানীতে যাত্রা।
গিয়েই তাঁরা পঁচিশ তলার এক
মার্কেটে ঢুকেছেন। সব দেখে তো
তাঁদের চোখ ছানাবড়া।
রফিকের বউ বিউটি গেলেন
এটা-সেটা কিনতে। সেই ফাঁকে বাপ-বেটা
মিলে মার্কেটটা ঘুরে দেখতে লাগলেন।
হঠাৎ একটা লিফটের সামনে
পড়তেই ব্যাপক চমৎকৃত তাঁরা, বল্টু
তো চেঁচিয়েই উঠল প্রায়,
আরে বাবা, এটা কী জিনিস! কেমন দেয়াল
ফেটে দরজা খুলে যায়, আবার
দেখি ওপরেও উঠতে পারে!
রফিক নিজেও বাপের জন্মে এমন জিনিস
দেখেননি, তাই তাঁরও একই প্রশ্ন,
জিনিসটা কী! ঠিক সেই সময় কালোমতো
এক নারী লিফটের ভেতরে ঢুকে
গেলেন, ভেতরে সুইচ টিপে ওপরেও
উঠে গেলেন। খানিক বাদে নেমে এল লিফটটা।
দরজাটা খুলে যেতেই বাপ-বেটার
চোখ রীতিমতো কমলালেবু।
অল্প বয়সী এক সুন্দরী নারী বেরিয়ে আসছেন
সেখান থেকে। দেখে তো রফিক
লাফিয়ে উঠলো সঙ্গে সঙ্গে, বল্টুকে বলল,
ওরে বল্টু, এ তো দুর্দান্ত জিনিস!
শিগগির যা, তোর মাকে নিয়ে আয়,
ওই যন্ত্রের ভেতরে ঢুকিয়ে দিই!
নয়,
সেলুনে চুল কাটাতে গেছেন এক নেতা। নাপিত কাঁচি চালাতে চালাতে বলছেন,
‘স্যার, শুনলাম জনগণ নাকি আপনার ওপর খুব খ্যাপা।
যেকোনো দিন আপনার বাড়িতে হামলা চালাইবে!
আপনি নাকি ঘুষের টাকা দিয়ে সম্পদের পাহাড় বানাইছেন…।’
নেতা ধমক দিয়ে বললেন, ‘এই ব্যাটা, চুপ থাক।’
পরদিন নাপিতের কাছে চুল কাটাতে এলেন এক সরকারি কর্মকর্তা।
নাপিত তাঁর চুল কাটতে কাটতে বললেন,
‘স্যার, দুদক নাকি আপনারে খুঁজতেছে!
যেকোনো দিন ক্যাক কইরা ধইরা জেলে ঢুকায় দিব!
আপনি নাকি দুর্নীতি করেন!’
সরকারি কর্মকর্তাও নাপিতকে ধমক দিয়ে চুপ করালেন।
কয়দিন বাদেই নাপিতের দোকান ঘেরাও করল পুলিশ।
নাপিতকে আটক করে বলল,
‘এই ব্যাটা, তুই নাকি তোর কাস্টমারদের আজেবাজে কথা বলিস?
তোর উদ্দেশ্য কী?’
নাপিত আমতা আমতা করে বললেন,
‘স্যার! এসব কথা বললে ভয়ে ওনাদের চুল খাড়া হয়ে যায়।
আমার চুল কাটতে সুবিধা হয়। তাই বলি!’
দশ.
চীনা ভাষা জানে, এমন একজনকে খুঁজে বের করলেন নাজমুদ্দিন সাহেব। বললেন,
আমাকে সাহায্য করুন। অনেক কষ্টে আপনাকে খুঁজে পেয়েছি।
লোকটা বললেন, আমাকে কেন খুঁজছিলেন, বলুন তো?
নাজমুদ্দিন: আমার এক চীনা বন্ধু ছিল, নাম তার চিং হোয়াই। ওর আর আমার
দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব হলেও আমি চীনা ভাষা জানি না। চিং হোয়াইও চীনা ভাষা ছাড়া আর
কোনো ভাষা জানে না। কয়েক মাস আগে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে
ভর্তি হয়েছিল চিং। ওর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখি, বেচারার করুণ হাল। নাকে-
মুখে অক্সিজেনের নল লাগানো। আমাকে কাছে পেয়েই ও কাতর হয়ে উঠল, বলল, লি
কায় ওয়াং কি গুয়ান বলতে বলতেই বেচারা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করল। এদিকে আমি
তো চীনা ভাষা জানি না। বন্ধুর শেষ কথার অর্থ উদ্ধার করতে আমি দিনের পর দিন
ঘুরে বেড়িয়েছি। এখন আপনিই আমাকে এই মনঃকষ্ট থেকে উদ্ধার করতে পারেন।
বলুন, এর অর্থ কী?
কিছুক্ষণ ভেবে নিয়ে বললেন চীনা ভাষা অনুবাদকারী, এর অর্থ হলো, অক্সিজেনের
নলটার ওপর থেকে সরে দাঁড়াও!
এগারো.
সৈকত সাহেব দীর্ঘক্ষণ ধরে ঘুমাতে চেষ্টা করছেন, মশার জ্বালায় পারছেন না।
যখনই চোখ দুটো ঘুমে একটুখানি লেগে আসে,
তখনই কোথা থেকে যেন একটা পাজি মশা এসে কানের কাছে গুন গুন গুন গুন
করতে থাকে। রেগেমেগে সৈকত দাঁত কিড়মিড় করে বললেন,
একবার যদি ধরতে পারি, দেখাব মজা!
সৈকত এবার ঘুমের ভান করলেন। যখনই মশাটা কাছে এল, অমনি খপ করে
মশাটাকে ধরে ফেললেন। আলতো করে ধরে মশার
গায়ে হাত বোলাতে লাগলেন আর আয় ঘুম আয় রে বলে বলে মশাটাকে
ঘুমপাড়ানি গান শোনাতে লাগলেন! কিছুক্ষণের মধ্যেই
মশাটা নিস্তেজ হয়ে এল। দেখে মনে হলো, মশাটা প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছে!
এবার সৈকত সাহেব মশার কানের কাছে মুখ নিয়ে বললেন, গুন গুন গুন গুন....!!
বারো,
ওয়াহেদ স্যার হ কে খ বলতেন।
যেমন_লোহাকে লোখা। একদিন
আমাদের ক্লাসের সবচেয়ে দুষ্টু
সাদিকে জিজ্ঞেস করলেন, 'খ্যালোজেন কী?'
প্রশ্ন শুনে সাদি ভেবেছে মনে হয়
আরবের কোনো বিজ্ঞানীর নাম। তাই সে বলল,
খ্যালোজেন হলো বিখ্যাত আরব বিজ্ঞানী।
উত্তর শুনে স্যার দিলেন বেত
দিয়া সপাসপ দুইটা মাইর। এরপর অন্য
সবাইকে জিজ্ঞেস করলেন। কিন্তু
কেউ আর পারে না।
আমাকে মাইর দিয়া বললেন,
পড়ালেখা না করে সারা দিন কি করিস?
খ্যালোজেন কি পারিস না?
সবাইকে পিটিয়ে স্যার হতাশ।
তিনি বললেন, 'কাদেরকে আমি পড়াতে এলাম,
খ্যালোজেন কি পারে না?
এরাই নাকি কয়েক দিন পরে
এসএসসি পরীক্ষা দেবে!'
একটু পর স্যার নিজেই উত্তর বলে দিলেন,
'ফ্লোরিন, ক্লোরিন, ব্রোমিন এই তিনটি
পদার্থকে খ্যালোজেন বলে।
তখন সাদি বলল, স্যার, এগুলো তো
খ্যালোজেন না, হ্যালোজেন।
স্যার বললেন আমিও তো খ্যালোজেন বলেছি, খ্যালোজেন না।
তেরো,
ভদ্রলোক : ভাই আপনার দোকানের নাম কী?
দোকানদার : কী দরকার?
ভদ্রলোক : ইয়ে মানে... এমনিতে... বলুন?
দোকানদার : বললাম তো কী দরকার।
ভদ্রলোক : (রেগে মেগে) ফালতু লোক...!
দোকানদার : আজব! আপনি গরম হচ্ছেন কেন,
আমার দোকানের নামই তো কী দরকার স্টোর!
চৌদ্দো,
বিখ্যাত দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল একবার বক্তৃতা করছিলেন। বলছিলেন, কীভাবে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে।এমন সময় এক বৃদ্ধা উঠে দাঁড়ালেন। বললেন,
‘বললেই হলো? পৃথিবী আসলে গোল নয়, চ্যাপ্টা।
আর পৃথিবীটা আছে একটা কচ্ছপের পিঠের ওপর।
সে কথা আমরা জানি না ভেবেছ?’
বারট্রান্ড হেসে বললেন,
‘ঠিক আছে ম্যাডাম, আপনার কথাই মানলাম।
কিন্তু বলুন তো, যে কচ্ছপটা পিঠের ওপর পৃথিবীটা বয়ে বেড়াচ্ছে, সে কিসের ওপর দাঁড়িয়ে আছে?’
বৃদ্ধা বললেন, ‘তোমার মাথায় এত বুদ্ধি, আর এটা জানো না? কচ্ছপটার নিচে আছে আরেকটা কচ্ছপ। তার নিচে আরেকটা কচ্ছপ, তার নিচে আরেকটা…!
পনেরো,
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:
সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে?
ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলো লোকটা। অনেক বছর পরের কথা।
দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা।
শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম!
পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
ষোলো,
শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন পল্টুকে, ‘বল তো পল্টু, মুরগিরা কেন জিরাফের মতো লম্বা হলো না?’
পল্টু: কারণ, তাহলে ডিম মাটিতে পড়েই ফটাস করে ভেঙে যেত।
শিক্ষকঃ একটা একতলা বাড়ি আর একটা নয়তলা বাড়ির মধ্যে পার্থক্য কী?
পল্টুঃ একটা নয়তলা বাড়ি থেকে কেউ পড়ে গেলে আশপাশের লোকজন যে শব্দটা শুনতে পায়, তা হলো ‘আআআআ…ধপাস!’ আর একতলা থেকে পড়ে গেলে—‘ধপাস’!
সতেরো,
মাইকেল কথায় কথায় রেগে যায়। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। একদিন মাইকেলের সঙ্গে দেখা করতে গেল তার বন্ধু জনি। জনি: কেমন আছো, মাইকেল? মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা! নাহ, মাইকেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ভেবে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল তাকে দেখতে। জনি: এখন তোমার শরীরটা কেমন মাইকেল? মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা। আবার মন খারাপ করে ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল মাইকেলকে দেখতে। ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘এখন কেমন বোধ করছ মাইকেল?’ মাইকেল জবাব দিল, ‘ভালো।’ উচ্ছ্বসিত হয়ে জনি গেল ডাক্তারের কাছে। বলল, ‘বাহ, আপনারা তো ওকে সুস্থ করে ফেলেছেন! কীভাবে করলেন?’ ডাক্তার: এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা!
আঠেরো,
পাগলদের স্বভাব তো আপনারা সবাই কম বেশি জাননে। কোন পাগল বলে আমি বাংলাদেশের president ছিলাম, আবার কোন পাগল বলে আমি আমেরিকার president ইত্যাদি……
যাইহোক- একবার সাবেক -president "এরশাদ" কাকু পাবনার পাগলা গারদ পরিদর্শনে গিয়েছিল । ঐখানে পাগলদের মাঝখানে দাড়িয়ে president এরশাদ পাগলদের উদ্দেশ্যে বলছেন- এই যে তোমরা আমাকে চেনো ? আমি বাংলাদেশের president ছিলাম একসময় !!
পাগলদের এক জন জবাব দিল- হি:! হি:! চিনি–চিনি, প্রথম – প্রথম সবাই এইরকম president থাকে- পরে সব ঠিক হয়ে যায় !
উনিশ,
ভাগ-বাটোয়ার জন্যে কয়েকজন চোর মিলে সারারাতের চুরির টাকা হিসাব করছে। হিসাব করার সময় একজন চোর একখান হাজার টাকার নোট সরিয়ে ফেলতে গিয়ে ধরা পড়েছ। তখন চোরের সর্দার সেই ধরা পড়ে যাওয়া চোরটিকে তিরস্কার করছে: এই তোরে না একদিন কইছি ভালো হইয়া যা, ভালো হইতে পয়সা লাগে না? জীবনে সততার সাথে কাজ করবি, উন্নতি করতে পারবি। চুরি-চামারি করবি তো জীবন শেষ!
বিশ,
হাইওয়েতে জলিল সাহেবের গাড়ি আটক করল পুলিশ।
কর্তব্যরত সার্জেন্ট ধমক দিয়ে বললেন,
‘ব্যাপার কী? আপনি এত আস্তে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?’
জলিল: রাস্তার শুরুতে দেখলাম, ওপরে বড় করে লেখা ২০।
ভাবলাম, এই রাস্তার সর্বোচ্চ গতিসীমা নিশ্চয় ২০।
তাই…
সার্জেন্ট: ওরে বোকা, এটা ২০ নম্বর রাস্তা।
কিন্তু কথা হচ্ছে, আপনার গাড়ির পেছনের সিটে বসা দুজন
এমন ভয়ার্ত চোখে চেয়ে আছে কেন?
চুল খাড়া হয়ে আছে, দাঁতকপাটি লাগার দশা। ঘটনা কী? জলিল: না মানে, একটু আগে ২১২ নম্বর রাস্তা দিয়ে এলাম তো!
বোনাস..
একুশ,
ট্যাক্সিতে উঠেছে তিন মাতাল। এক মাতাল বলল,
এই, মালিবাগ চলো।
ট্যাক্সির চালক বুঝতে পারছিল, লোকগুলো মাতাল।
তার মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেলো।
চালক কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থেকে বলল,
চলে এসেছি স্যার, নামেন।
আর ভাড়া দেন। প্রথম মাতাল ভাড়া মিটিয়ে নেমে গেল। দ্বিতীয়জনও চুপচাপ নেমে গেল।
তৃতীয়জন গাড়ি থেকে না নেমে রাগী চোখে তাকিয়ে থাকলো চালকের দিকে।
চালক তো ভয়ে কাবু!
মাতাল ব্যাটা জারিজুরি ধরে ফেলল নাকি!
হঠাৎ তৃতীয় মাতাল চালকের গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দিলো। বলল, এই ব্যাটা, এত জোরে কেউ গাড়ি চালায়?
ধীরে চালাতে পারিস না? আরেকটু হলেই তো আমরা মরতে বসেছিলাম!
"ধন্যবাদ সবাইকে।।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১১
রাসেলহাসান বলেছেন: হুম কমনই..সবই কালেকশন করা।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২২
এলে বেলে বলেছেন: ভাই আপনাকে সালাম জানাই। অনেক চেষ্টা করেও ভাই হাসতে পারলাম না বলে অত্যন্ত দু:খীত। ধন্যবাদ আপনার চেষ্টার জন্যে।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৯
রাসেলহাসান বলেছেন: আপ্নাকে হাসাতে ব্যার্থ হয়েছি বলে দুঃখ প্রকাশ করছি!
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩৫
খাটাস বলেছেন:
দুই নয় দশ চরম মজা পাইছি।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪২
রাসেলহাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার মজা লেগেছে জেনে পোস্টে সফলতা পেয়েছি বলে মনে হচ্ছে।
ভালো থাকবেন।
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: এলে বেলে বলেছেন: ভাই আপনাকে সালাম জানাই। অনেক চেষ্টা করেও ভাই হাসতে পারলাম না বলে অত্যন্ত দু:খীত। ধন্যবাদ আপনার চেষ্টার জন্যে।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫০
রাসেলহাসান বলেছেন: আপ্নাকেও ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
উদাস কিশোর বলেছেন: বেশির ভাগই জানা ছিলো ।
এবার আমি একটা শোনাই ( এটাও অবশ্য কমন ) :
একটা বাচ্চা মেয়ে এবং একটা ছেলে খেলা করছে । বাচ্ছা হওয়ায় দুজনেই ল্যাংটু
হঠাত্ খেলায় ঝামেলা লাগায় মেয়েটা ছেলের ঐ টা ধরে টানাটানি শুরু করছে
তখন ঐ ছেলে বলছে , হ্যা টানো টানো । নিজের টা তো ছিড়েছো ,এবার আমার টাও ছিলো
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৩
রাসেলহাসান বলেছেন:
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২১
বেকার সব ০০৭ বলেছেন:
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২৪
রাসেলহাসান বলেছেন:
৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৭
স্বপ্নসমুদ্র বলেছেন: চৌদ্দো গেলো কই? ভালোই লাগছে। কয়েকটা পড়ে হাসলামও। আশা করি কন্টিনিউ করবেন।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৫২
রাসেলহাসান বলেছেন: চৌদ্দো এড করা হয়েছে। আরো এডিট করতেছি ২০ টা পর্যন্ত দিবো। পড়ে নিয়েন। ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪২
রাসেলহাসান বলেছেন: আরো নতুন কিছু সংজোজন করা হয়েছে। আবার দেখতে পারেন।
৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:১৩
ধলা বিলাই বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৮
রাসেলহাসান বলেছেন:
১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
অদৃশ্য বলেছেন:
বেশ মজা পেয়েছি...
শুভকামনা...
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪২
রাসেলহাসান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। "অদৃশ্য" ভাই।
আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা।
১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮
চারশবিশ বলেছেন: জানা থাকলেও বার বার পড়তে ক্ষতি কি? ভিষন ভাল লাগল
১৯টা পড়া ছিলনা
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
রাসেলহাসান বলেছেন: জোকস সব সময় মজার! ধন্যবাদ আপ্নাকে।
১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
মামুন রশিদ বলেছেন: মজার হৈছে !
সকালে পড়েছিলাম, কমেন্ট করার সময় ল্যাপ্পী অফ হয়ে যায় । আজকে সারাদিন গেল লোডশেডিং ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩১
রাসেলহাসান বলেছেন: লোডশেডিং এর কথা নতুন করে আর কি বলবো!?
কোন ব্যাপার না! অনেক ধন্যবাদ "মামুন" ভাই।
১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: সুন্দর সংগ্রহ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৯
রাসেলহাসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকবেন।
১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৯
উজবুক ইশতি বলেছেন:
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২০
রাসেলহাসান বলেছেন:
১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: +++
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২১
রাসেলহাসান বলেছেন: +++ এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।।
১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: পরাণ যায় জলিয়া রেএএএ... পরাণ
যায় জলিয়া রে . . . !!!
++++
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৩
রাসেলহাসান বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
স্বাগতম।
১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:০২
এহসান সাবির বলেছেন:
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
রাসেলহাসান বলেছেন:
কেমন আছেন সাবির ভাই?
১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
আদম_ বলেছেন: আবারো মজা লাগলো। ধন্যবাদ
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৩৭
রাসেলহাসান বলেছেন: আরো মজা পাওয়ার জন্য আরো আরো ধন্যবাদ জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: কমন তার পরও ভাল লাগল।