\'\'সংক্রিয়তা,,

২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪

মানুষের মাঝে গড়ে ওঠা সর্ম্পক গুলো নিজস্ব সংক্রিয়তা মেনেই চলে। সর্ম্পকের ধাচটা একটা সীমা রেখার মধ্য দিয়ে যায়। মানুষ বুঝতে পারে তার ভালো লাগার কারণ। প্রতিটা সর্ম্পক ঠিক একটা অবস্থান বুঝেই তৈরি হয়। যেটা কোনো নিয়ম মাপিক হয়না..!!
.
যেমন, বন্ধুত্ব! জন্মের পর বুঝ জ্ঞান হওয়ার সময় আমাদের দেখিয়ে দেওয়া এটা তোমার বাবা আমরা তাকেই বাবা ড়াকি, দেখিয়ে বলা হয় এটা তোমার ফুফু তখন আমরা ফুফু ড়াকি। বয়স বাড়ার পর স্কুলে ভর্তি করিয়ে বলা হয় এটা তোমার ক্লাস প্রতিদিন এখানে এসে বসবে, আমরা ঠিক সেটাই করি..!!
.
একটা ক্লাসে কিছুদিন পড়তে পড়তে কিছু মানুষের সাথে আস্তে আস্তে আমাদের পরিচয় হয়, আর পরিচয় থেকে সর্ম্পক হয় আর সেটাকে আমরা বন্ধুত্বে রূপ দেই। ঠিক এভাবেই আমাদের সর্ম্পক গুলো তার নিজস্ব ক্রিয়া আবিষ্কার করে শক্ত গঠণ তৈরি করে..!!
.
প্রতিটি মানুষের মধ্যে নিজেকে ভালো রাখার অন্যরকম একটা কৌশল থাকে। কেউ একা থেকে নিজেকে ভালো আছি বলে ফিল করে। আবার কেউ বন্ধুদের মাঝে থেকে ভালো আছিটা খুঁজে নেই। বয়সের সাথে সাথে মানুষের ভালো থাকার ধরন গুলো পরিবর্তন হয়। যে কেউ দেখিয়ে দিয়ে বলা লাগেনা এখানে গেলে তুমি ভালো থাকবে। মানুষ নিজেই তখন তার ভালো লাগা ভালোবাসা সর্ম্পক গুলো মাঝেই নিজের অবস্থানটা পরিপক্ক করে নেই..!!
.
কার সাথে মিশলে আমাদের ভালো লাগবে কোথায় গেলে একটু ভালো লাগবে এসব আমাদের বয়সের সাথে সাথে বুঝ চলে আসে। আমাদের মধ্যে তখন নিজস্ব ভালো পথের সন্ধানটা খুব জোরস্বরে কাজ করে। আবার সর্ম্পক গুলো ধাপে ধাপে তার শক্ত একটা অবস্থানে গিয়ে দাঁড়ায়। সেটা হাজার কিলো দূরে গিয়েও মানুষকে বিচ্ছিন্ন করতে পারেনা..!!

০ টি +০/-০