![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উত্তরঃ শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে যেমন
রোগ কম হয়, তেমনই মনের রোগও নির্ভর
করে মনের স্বাস্থ্যের ওপর। তবে মানসিক
রোগের নানা কারণের মধ্যে ভয়, উৎকণ্ঠা,
একাকিত্ব, ডিপ্রেশন খুবই সাধারণ কারণ।
এছাড়া শরীরের কোনো রোগ থেকেও মানসিক
রোগের জন্ম হয়। পৃথিবীটা যত জটিল, যত
সমস্যাসঙ্কুল, অশান্ত ও অরক্ষিত হয়ে উঠছে,
দেশে দেশে ততই মানুষ এই মনের রোগে কাবু
হয়ে পড়ছেন। মানসিক রোগের অস্তিত্ব আজ
বোঝা কঠিন নয়, কেননা এ ক্ষেত্রে শারীরিক
অসুখের সঙ্গে মনের অসুখের কতগুলো তফাত খুব
সহজে চোখে পড়ে। অসুস্থ রোগীর শরীরে কিছু
অস্বাভাবিক পরিবর্তন হয়। যেমন টিউমার, ক্ষত
ইত্যাদি অথবা শরীরে জীবাণুর আক্রমণ। মানসিক
রোগের লক্ষণ বা মনোবিকারের লক্ষণও প্রকাশ
পায়, তবে সেই প্রকাশ ভিন্ন মাত্রার। বুক
ধড়ফড়, শ্বাসের কষ্ট, অনিদ্রা, মাথাধরা,
ক্লান্তি বা যৌন ইচ্ছার অভাব যেমন হয়
তেমনই দেখা যায় বুদ্ধি বা স্মৃতিশক্তির অভাব,
অকারণ উৎকণ্ঠা, বিষাদ। আবার
কখনোবা অশালীন আচরণ, আক্রমণাত্মক ভাব,
পোশাকের প্রতি অনাগ্রহ ও প্রেসার
কমে গেলে ঘার এবং পিঠে ব্যাথা করা ইত্যাদি।
যারা এই মৌন সমস্যায় ভুহছেন
তারা (Flupenthixol&Melitracen)
যা বাজারে tab.Meltix,Fren
xit,Angenta,Anfree,U-4 etc.
নামে পাওয়া যায় এটি প্রতিদিন সকালে ১টি ও
দুপুরে ১টি করে ট্যাবলেট খেতে হয়
(১মাস)যা আপনার উদ্বেগ ও বিষন্নতায়
নির্দেশিত। এগুলোর মধ্যে সাইকোজেনিক
ডিপ্রেশন, স্নায়ুতন্ত্রের বিষন্নতা, মাস্কড
ডিপ্রেশন, দুশ্চিন্তার সাথে সাথে অন্যান্ন
মনোদৈহিক উপসর্গ যেমন:রজ:কালীন বিষন্নতা,
এলকোহল ও মাদকাসক্ত ব্যাক্তিদের
ডিসফোরিয়া এবং বিষন্নতায় এটি নির্দেশিত ও
মাথা রাখে কুললললল।
©somewhere in net ltd.