নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশী

সত্য অনুসন্ধান পছন্দ করি, ব্যাক্তিস্বার্থ ক্ষুন্ন হলেও

রাতুলবিডি২

সত্য অনুসন্ধান পছন্দ করি, ব্যাক্তিস্বার্থ ক্ষুন্ন হলেও

রাতুলবিডি২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজারবাগির ধর্ম ব্যবসা, পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম ৫৬ দিন ব্যাপী ঈদ-এ-মিলাদুন্ণবী

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১

নিকৃষ্টতম কাজ ধর্মের মাঝে কিছু উদ্ভাবন, প্রত্যেক এরূপ উদ্ভাবন বেদাত, প্রত্যেক বেদাত পথভ্রষ্টতা, প্রত্যেক পথ ভ্রষ্ট জাহান্ণামী হাদীসের শত শত কিতাব, ইতিহাসের লক্ষ- হাজার পৃষ্ঠা কোনখানে " ঈদে -এ-মিলাদুন্নবী " নেই, এই শব্দটিই নেই!



আর প্রায় ডজন খানেক পোষ্টে এটা দাবী করার পরও কোন বেদাতী কোন রেফারেন্স দিতে পারল না!



পারবে কি করে , " ঈদে - এ -মিলাদুন্নবী " শব্দটাই আরবী না! আর হাদীসের কিতাবগুলো তো আরবীতে লিখা । বেদাতীদের কাছে বহুবার জানতে চেয়েও এই শব্দটার আরবী কি জানতে পারবেন না ! আর যে তরজমা তারা দিবে ( যদি আদৌ দেয় ) সেটাকেও পাবেন না কোরাণ - হাদীসে কোথাও ! পাবেন না ইসলামী আইনের লোক কিতাবে, পাবেন না শখানেক তাফসীরের কিতাবে ।



রাজারবাগীর ইসলাম বিকৃতির আরেক নমুনা " পৃথিবীর ইতিহাসে এই প্রথম ৫৬ দিন ব্যাপী ঈদ-এ-মিলাদুন্ণবী" উদজাপন । নিজারাই দিচ্ছে নিজেদের সৃষ্ট বেদাতের প্রমান । পৃথিবীর ইতিহাসে আবু বকর ওমর ওসমান আলী সহ কোন সাহাবী যা পরেননি, তাই করছে রাজারবাগীরা!

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০

মোহাম্মেদ তারেক হোসাইন বলেছেন: ভাই রাজারবাগিগুলা আর এক বড় ছাগু।। ওদেরকে নিয়া আলোচনা করেও লাভ নাই।। এগুলা শুধরাবেনা।।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

রাতুলবিডি২ বলেছেন: এগুলা শুধরাবেনা-একমত, তবে জনস্বার্থে এদের মুখোশ সময় সময় একটু খুলে দিতে চাই, তাই এই উদ্দোগ।

ভাল থাকবেন ভাই।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

রাতুলবিডি২ বলেছেন: নিজেকে খোদার চেয়ে শক্তিশালী দাবী করা আসিফ
Click This Link

আসিফের কাছে বাবা-মেয়ে বা মা-ছেলে যৌন সম্পর্ক স্বাভাবিক !
Click This Link

পর্ণ সাইট এডমিন আসিফ
Click This Link

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমি রাজার বাগি নই
ঈদে মিলাদুন্নবির বিরুদ্ধে ভ্রান্ত ধারনার জবাব পড়
মিলাদ আম্বিয়া আ এর সুন্নত
সুরা বাকারা ১২৯ আয়াত
হে প্রতিপালক আমাদের এবং প্রেরন কর তাদের মধ্য একজন রাছুল তাদেরই মধ্য থেকে ,যিনি তোমার আয়াত সমুহ তাদের নিকট তেলায়াত করবেন এবং তাদেরকে তোমার কিতাব ও পরিপক্ষ জ্ঞান দেবেন এবং তাদেরকে অতি পবিত্র করবেন নিশ্চয় তুমি পরাক্রম শালি , প্রজ্ঞাময় ।

অন্যান্য নবীদের দোয়া এটি

ইব্রাহিম আ এর দোয়া যে দরুদ আমরা নামাযে পাঠ করি
মুসা আ বললেন হে আল্লাহ আহমদ কে , আল্লাহর উত্তর আখেরি যামানার নবী
আমাকে সেই যামানার নবী বানানো হোক
আল্লাহ অসম্ভব সেই আহম্মদ সমস্ত নবীদের সর্দার
তাহলে তার উম্মত হওয়ায় সুযোগ দেওয়া হোক
আনাস রাদিয়াল্লাহু আ হইতে বর্ণীত
ইছা আ বললেন আমিই মনে হয় যামানার বড় প্যগম্বর আল্লাহ বললেন অহংকার ত্যাগ কর মহাম্মাদের উম্মতের একরাতের এবাদত তোমার কউমের সমান হবেনা
ইয়া রাছুলুল্লাহ আমাকে নবী না বানায়ে যদি তার উম্মত বানাতেন বড়ই ভাগ্যবান হইতাম , আল্লাহ তার ফরিয়াদ কবুল
করেছেন এবং আসমানে উটিয়ে রাখলেন আবার আসবেন উম্মত হিসাবে । তবছিরে কবির
আর আমরা উম্মত হয়ে তাকে চিনতে তার শান মান মর্যাদা নিয়ে প্রশ্ন তুলি , নাউযুবিল্লাহ
ফেরেস্তাদের ছুন্নত
দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেস্তা নবীজীর রওজা মোবারকে রহমতের ফাকা বিস্তার করে পালা ক্রমে দরুদ ও ছালাম ভেজে আনন্দের সহিত মিছিল সহকারে , যে ফেরেস্তা গন একবার সুযোগ পায় ২য় বার সে কিয়ামত পর্যন্ত সুযোগ পাবেনা ।
অতপর কিয়ামতের পর আনন্দ মিছিলের মাধ্যমে তাকে আল্লাহর ডান পাঁশে সম্মানিত আসনে বসানো হবে ।
মেশকাত শরিফ একাদশ জিলদে ৭৬/৭৭ পৃষ্টা ৫৭০৩ এর ১২ ন্নগ হাদিস

মিলাদ শরিফ সাহাবা কেরামের ছুন্নত
আন্নেয়ামুল কুব্রা হাদিস সংকলন থেকে । উপরে সাহাবাদের ছুন্নত ও তাদের মহান বানি সন্নেবেশিত করা হল ।
আল্লাহ হেদায়েত দিন আমিন ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১
লেখক বলেছেন: ইরুল কুরুন হচ্ছে পর্যায়ক্রমে ছাহাবী, তাবিয়ী ও তাবি’ তাবিয়ীনগণের যুগ। আর উক্ত তিন যুগের প্রথম যুগই হচ্ছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের যুগ এবং সে যুগেই ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه انه مر مع النبى صلى الله عليه وسلم الى بيت عامر الانصارى وكان يعلم وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لا بنائه وعشيرته ويقول هذا اليوم هذا اليوم فقال عليه الصلوة والسلام ان الله فتح لك ابواب الرحمة والملائكة كلهم يستغفرون لك من فعل فعلك نجى نجتك.

অর্থ: হযরত আবূ দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমির আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার গৃহে উপস্থিত হয়ে দেখতে পেলেন যে, তিনি উনার সন্তান-সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে নিয়ে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছেন এবং বলছেন, এই দিবস অর্থাৎ এই দিবসে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যমীনে তাশরীফ এনেছেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথায় উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য রহমতের দরজা উমুক্ত করেছেন এবং সমস্ত ফেরেশতা তোমাদের জন্য মাগফিরাত তথা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন এবং যে কেউ তোমাদের মত এরূপ কাজ করবে, তোমাদের মত উনারাও রহমত ও মাগফিরাত লাভ করবে এবং নাজাত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা- ৩৫৫)

হাদীছ শরীফ-এ আরো বর্ণিত রয়েছে-
عن ابن عباس رضى الله تعالى عنهما انه كان يحدث ذات يوم فى بيته وقائع ولادته صلى الله عليه وسلم لقوم فيستبشرون ويحمدون الله ويصلون عليه صلى الله عليه وسلم فاذا جاء النبى صلى الله عليه وسلم قال حلت لكم شفاعتى.

অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে যে, তিনি একদা উনার নিজ গৃহে সমবেত ছাহাবীগণকে আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার প্রশংসা তথা তাসবীহ-তাহলীল পাঠ করছিলেন এবং আল্লাহ পাক-উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শানে ছলাত-সালাম (দুরূদ শরীফ) পাঠ করছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে উপস্থিত হলেন। (তিনি যখন উপস্থিত হলেন সমবেত লোকজন দাঁড়িয়ে উনাকে সালাম পেশ করতঃ অভ্যর্থনা বা স্বাগত জানিয়ে আসনে বসালেন।) তিনি লোকজনের মীলাদ শরীফ-এর অনুষ্ঠান এবং বিলাদত শরীফ-এর কারণে খুশি প্রকাশ করতে দেখে উনাদেরকে উদ্দেশ্য করে বললেন, তোমাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব। (কিতাবুত তানবীর ফী মাওলিদিল বাশীর ওয়ান নাযীর, সুবুলুল হুদা ফী মাওলিদে মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ও মীলাদে আহমদী পৃষ্ঠা-৩৫৫)

অতএব প্রমাণিত হলো যে, আল্লাহ পাক- উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার যামানাতেই অর্থাৎ খইরুল কুরুনের প্রথম যুগেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ ‘ঈদে মীলানদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করেছেন এবং সে মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থিত হয়ে ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উদযাপনকারীগণকে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত ও শাফায়াত লাভের সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ! শুধু তাই নয়, ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা ‘ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উপলক্ষে মাহফিল করবে উনাদের জন্যেও একই সুসংবাদ দান করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
অতএব, ‘খইরুল কুরুনের মধ্যে কেউ এমন কোন ঈদ, উৎসব পালন করেননি’ উলামায়ে সূ’দের এ কথা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা প্রতিপন্ন হলো এবং সাথে সাথে তাদের জিহালতীও পরিস্ফুটিত হলো।
উল্লেখ্য, কোন আমল খইরুল কুরুনের মধ্যে না থাকলে যে তা পরিত্যাজ্য হবে এ কথা সম্পূর্ণরূপে অশুদ্ধ ও কুরআন-সুন্নাহ’র খিলাফ। বরং কোন আমল গ্রহণীয় কিংবা বর্জনীয় হওয়ার জন্য খইরুল কুরুন শর্ত নয়। শর্ত হচ্ছে সে আমল কুরআন-সুন্নাহ সম্মত কি না? যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত হয় তাহলে তা গ্রহণীয়। আর যদি কুরআন-সুন্নাহ সম্মত না হয় তবে তা বর্জনীয় বা পরিত্যাজ্য।
যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-
عن جرير رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من سن فى الاسلام سنة حسنة فله اجرها واجر من عمل بها من بعده من غيره ان ينقص من اجرهم شىء .

অথ: হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ বাজালী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলামে কোন উত্তম বিষয় বা আমলের প্রচলন করলো, তার জন্য প্রতিদান বা ছওয়াব রয়েছে এবং তার পরে যারা এই আমল করবে তাদের জন্য ছওয়াব বা প্রতিদান রয়েছে, অথচ এতে তাদের ছওয়াবের কোন কমতি করা হবে না।’ (মুসলিম, মিশকাত)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

রাতুলবিডি২ বলেছেন: - জনাব এভাবে মিথ্যা বলতে কি শরম লাগে না!

হে প্রতিপালক আমাদের এবং প্রেরন কর তাদের মধ্য একজন রাছুল তাদেরই মধ্য থেকে ,যিনি তোমার আয়াত সমুহ তাদের নিকট তেলায়াত করবেন এবং তাদেরকে তোমার কিতাব ও পরিপক্ষ জ্ঞান দেবেন এবং তাদেরকে অতি পবিত্র করবেন নিশ্চয় তুমি পরাক্রম শালি , প্রজ্ঞাময়

-এইখানে মিলাড পাইলেন কৈ ? বাংলা পড়তে পারেন

দৈনিক ৭০ হাজার ফেরেস্তা নবীজীর রওজা মোবারকে রহমতের ফাকা বিস্তার করে পালা ক্রমে দরুদ ও ছালাম ভেজে


- দরুদ ও সালাম তো দিনে শত শত বার পড়ি, এটারে কি মিলাদ বলে ?
আর মিলাদুন্ণবী কারে বলে ?

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২০

এস এইচ খান বলেছেন: হো..............রবগী আর ওর ব্লগীয় গেলমানগুলারে কইষা গদাম X((

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

আলতামাশ বলেছেন: ধর্ম ব্যবসা আর কতদিন চলবে? X(( X((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.