অর্থমন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক সমাচার

১৪ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

ফেডারেল ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা চুরি যাওয়া ছাড়াও এমন বাকি ঘটনাগুলা রিমাইন্ড করা দরকার।

১।হলমা্র্কের ৪০০০ কোটি টাকা লোপাট,
২।বিসমিল্লাহ গ্রুপের ১২০০ কোটি ,
৩।ব্যাসিক ব্যাংকের ৪০০০ কোটি টাকার অর্থ আত্মসাত ।
৪। সোনালি ব্যাংকের বহু অপ্রকাশিত সিন্দুক চুরি,
৫।এয়ারপোর্ট থেকে প্রাপ্ত অবৈধ যত স্বর্ণের বারের হিসাব আছে সেটার সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের মজুদের হিসাবের গরমিল আছে মানে সাইড হইছে আর কি!
৬।বেক্সিমকো ও যমুনা গ্রুপের বহু অপ্রকাশিত কারসাজি তো আছেই
৭। ডেস্টিনির সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রতারণা

এগুলা দৃষ্টিগোচর হইছে মানে ধরা খাইছে! এর আড়ালেও অনেক কিছু হইছে যা সামনে আসেনি আর আমরাও জানিনা। এর পরিমানও নেহায়েত কম হবেনা।

আমাদের সামগ্রিক রিজার্ভের অনুপাতে অর্থমন্ত্রী মহোদয়ের মত যদি সমর্থনও করি অর্থাৎ আমরাও বলি আমাদের যা আছে হলমার্কের ৪০০০ কোটি খুব বড় কিছুনা তবে উপরে উল্লেখিত সবগুলো ঘটনার সাথে সম্পর্কিত অর্থগুলোর যদি যোগফল বের করি তবে কি তখনো সেটা বড় কিছু না হয়ে উপায় থাকে?

ঘটনাগুলোর প্রেক্ষিতে বলা যায় কোন জায়গায় দোষ বাংলাদেশ ব্যাংকের ,কখনো কোন ব্যাংকের , কোন প্রতিষ্ঠানের বা সংশ্লিষ্ট আইটি সেক্টরের। কিন্তু সবগুলো মিলিয়ে এটা তো অর্থমন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভুক্ত নাকি? অর্থমন্ত্রণালয় তথা অর্থমন্ত্রীর কি এর দায়ভার এড়ানোর সুযোগ আছে?

অথচ আমাদের যত অর্থ চুরি, আত্মসাত , প্রতারিত তথা নষ্ট হইছে এগুলো সব এক করে বৈশ্বিক মন্দায় বিপর্যস্ত ইউরোপের দেশ গ্রীসের অর্থনীতিকে নতুন করে প্রাণ দিয়ে দেওয়া যেত!!

০ টি +০/-০