![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নতুন সর্বদা----
পুরনো প্রসঙ্গঃ যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল............
---------------------------------------
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল তৈরির শুরু থেকে বলে আসছিলাম, এটা একটা ভুল হল, এবং এর জন্য বাংলাদেশকে অনেক মুল্য দিতে হবে।
তাহলে কি আমি চাইনা যে যুদ্ধাপরাধের বিচার হোক? - হ্যা, অবশ্যই চাই। তবে ট্রাইবুনালটা হওয়া উচিৎ একটা আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা রেখে। সম্ভব হলে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে, অথবা নিদেন পক্ষে ২/৪ জন আন্তর্জাতিক আইনজীবী বা বিচারককে সম্পৃক্ত করে।
** এই কথা বললেই 'দেশপ্রেমিক' এবং 'সরকার সমর্থক'রা বলে,
- বললেই হল বিচার চান না, এত ত্যানা প্যাচান ক্যান?
আরও মজার ডায়ালগ হল- 'ল্যাঞ্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট টু হাইড !
- নয়ত বলবে, - তুই একটা ছাগু !
---------------------
এই ভিডিওটা দিলাম।
A.K. Khondokar, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম নেতা, যারা হাসিনার আওয়ামীলীগের পক্ষে দেশ ব্যাপি জোর প্রচারনা চালিয়ে ২০০৯ সালে নির্বাচনে জিততে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং যারা যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল তৈরির পক্ষে ব্যাপক জনমত তৈরি করে, সেই ফোরামের মুখপাত্রের কাছে আমরা কি শুনেছি ? তার কেমন ট্রাইবুনালের পক্ষে কথা বলতেন???? - আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনাল। জাতিসংঘের অধীনে ট্রাইবুনাল। যাতে করে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা যায়। দৃশ্যমান করা যায়। যাতে করে অন্য কোন সরকার এসে এই ট্রাইবুনাল বাতিল করতে না পরে।
-----------------------
** 'দেশপ্রেমিক' এবং 'সরকার সমর্থক'রা কি তাদেরকেও পাকিস্তানপন্থী, ছাগু, ল্যাঞ্জা এইসব উপাধি দেবেন ?
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩২
মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: এই যে না বুঝেই বলে দিলেন তিনি বিএনপি জামাতে যোগ দিলেন............
এই ডকুমেন্টারিটা ট্রাইবুনাল তৈরি হওয়ার আগের।
আর, আপনি যদি দলান্ধ না হন তাহলে আশা করি বুঝতে পারবেন যে, আওয়ামীলীগের কাছে এই বিচার একটা রাজনৈতিক weapon, শক্তিশালী রাজনৈতিক হাতিয়ার।
আর এই নামে আন্তর্জাতিক আর কামে-গৃহ-পালিত ট্রাইবুনাল দেশের মানুষকে দারুন ভাবে বিভক্ত করেছে। আর সেই পুরনো British Colonial strategy, "Divide and rule." প্রয়োগ করে ক্ষমতা ভোগ করছে।
আর একে খন্দকার কিন্তু Sector Commanders Forum এর পক্ষে কথা বলেছেন। যেখানে সি আর দত্ত থেকে শুরু করে অনেকেই আছেন।
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: এখন ওটা মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বিশ্ব মোড়ল আপত্তি জানায় শুরুতেই ,তাহলে আমাকেও দাড়াতে হবে ভিয়েতনামের কোর্টে । ব্যাপারটা বোঝা গেল? ভেতরের কথা বলে দিলাম। দাস চালান বন্ধের কথা আর নাইবা তুললাম।
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এরকম হলে একজনেরও ফাঁসি দূরে থাক - অপরাধ প্রমাণও করা যাবেনা। কারণ
- মাত্র একজনের প্রত্যক্ষ সাক্ষীতে কাদের মোল্লার ফাঁসি হয়েছে - যা নজীরবিহীন।
- সাইদীর বিরুদ্ধে ১৫ জন সাক্ষীকে ঢাকায় আনা হয়েছে, কিন্তু ট্রাইব্যুনালে আনা হয়নি - যে কারণে তাদের জবানবন্দীকে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে - এটাও নজীর বিহীন।
- কেবলমাত্র লোক দেখানো আন্দোলন করে সরকারকে তথাকথিত 'চাপ প্রয়োগ' করা হয়েছে আপিল সংক্রান্ত আইন সংশোধনের জন্য যাতে আসামীর ফাঁসি নিশ্চিত করা যায়।
বিচার যদি আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে হত - তবে কিছুতেই এতগুলো অন্যায় করে বিচারকে প্রভাবিত করার সুযোগ থাকত না।
২২ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: হম......... আমিও ধারনা করি যে প্রত্যক্ষ সাক্ষীর অভাবে অনেকেরই শাস্তির মাত্রা অনেক কম হত, অথবা ক্যাপিটাল পানিশমেন্ট হত না।
কিন্তু এতে করে বিচারকে কেন্দ্র করে আমাদের Collateral Damage অনেক কম হত।
ধারনা করি, এতে রাজনৈতিক বিভাজন অনেক কম হত, একে কেন্দ্র করে সহিংসতাও অনেকাংশে কমত, বহির্বিশ্ব বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের সাথে সম্পর্ক এতটা শীতল হত না, পশ্চিমারাও একে স্বাগত জানাত, সর্বোপরি ৭১ এর এই কালো অধ্যায় শেষ করে আমরা ভবিষ্যৎ মুখী হতে পারতাম।
বর্তমানে এই প্রশ্ন-বিদ্ধ বিচার আর বিভক্ত জাতিকে নিয়ে আমরা বেশিদুর এগোতে পারবোনা বলেই আশংকা করি।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
এমএস ইসলাম বলেছেন: জাতিসংঘের অধীনে ট্রাইবুনাল। যাতে করে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা যায়। দৃশ্যমান করা যায়। যাতে করে অন্য কোন সরকার এসে এই ট্রাইবুনাল বাতিল করতে না পরে।
এ কে খন্দকার আবার কবে বিএনপি জামাতে যোগ দিল?
না না কবে থেকে তিনি বিএনপি জামাতের দালালী শুরু করেছেন?