![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধরা যাক আপনি একজন ধর্মভীরু মুসলিম। আপনি দেখছেন একজন নাস্তিক সমানে আপনার ধর্মকে আঘাত করছে, যাচ্ছে তাই ভাষায় গালি গালাজ করছে।
আপনি তখন বিন্দুমাত্র উত্তেজিত না হয়ে শান্ত মাথায় তাঁকে কিছু তথ্য দিতে পারেন।
শোনো ভাই নাস্তিক, ইসলাম ধর্ম অন্যান্য ধর্মের তুলনায় নতুন হলেও এর বয়েস প্রায় ১৪০০ বছর হয়ে গেছে। এটি এখন এই পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম। এটি পালন করেন পৃথিবীর প্রতি চারজনে একজন এখন মুসলিম। পৃথিবীর প্রায় ৫০ টি দেশ এখন মুসলিম প্রধান দেশ।
এই রকম একটি বিশ্বজনীন ধর্ম বা তাঁর নবীকে আপনারা ৮৪ জন ব্লগার কেন, ৮৪,০০০ ব্লগার মিলেও গালাগালি দিয়ে কিছু করতে পারবেন না। তবে আপনি গালাগালি দিতে চাইলে চালিয়ে যান আমার কোন অসুবিধা নেই। আমি আমার নবীর আদর্শ অনুসরণ করি। তাঁর পথে যে ব্যক্তি কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন, তাঁকে আমাদের নবী সেবা করেছেন।
তাই আপনার কোন ক্ষতি করা তো দূরের কথা, আপনার কোন বিপদ হলে আমি সবার আগে এগিয়ে আসবো। আপনি অসুস্থ হলে আমি প্রাণপনে চেষ্টা করবো আপনাকে সেবা করতে।
আজকের এই পৃথিবীতে কতজন মুসলিমের কাছে আমরা এই উদারতা, এই মানবতা আশা করি। আজকে মুসলিমদের ব্র্যান্ড ইমেজ হচ্ছে গলা কাট, বোমা মার। মুখে শান্তির ধর্ম ইসলাম বলে চাপাতি নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে জবাই করা।
তাই আমাদের দেশে মুসলমানদের মধ্যে প্রচুর ধার্মিক, কিন্তু ধার্মিক হলেই কি মানবিকতা বিসর্জন দিতে হবে? এ কোন ধর্মের শিক্ষা? এই শিক্ষা তো হযরত মোহাম্মদ (সঃ) দিয়ে যান নি। তাহলে কি রহস্যময় কারণে মুসলমানরা আজকে এত উগ্র, ভায়োলেন্ট এক গোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে!
কারণটা খুব একটা রহস্যময় নয় আমার কাছে।
আজকের পৃথিবীতে মুসলিমদের মধ্যে শিক্ষার হার হচ্ছে ৩৮%, তাঁর মানে হলো প্রায় প্রতি তিন জন মুসলমানের মধ্যে দুইজন অশিক্ষিত। আমরা মতে এই একটা তথ্যই যথেষ্ট বোঝানোর জন্য আজকের বিশ্বে মুসলমানদের এই নৈরাশ্যজনক চিত্রের জন্য।
আপনি কটা মুসলিম প্রধান দেশ আজকে দেখাতে পারবেন যারা জ্ঞান-বিজ্ঞান আর উন্নতির শিখরে অবস্থান করছে? আজ যদি আরব দেশে তেল না পাওয়া যেতো তাহলে এই সব ধনকুবের শেখ, আমীর রা কোথায় থাকতো? কোথায় থাকতো পেট্রোডলারের টাকায় কেনা ক্যাডিলাক, মার্সিডিজ? দেখা যেতো এখনও তাঁরা মরুভূমির ঠা ঠা রোদে উটের পিঠে এক তাঁবু থেকে আরেক তাঁবুতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়, কলকারখানা সবই চলে বিদেশ থেকে জনশক্তি আমদানী করে।
আরেকটি মুসলিম প্রধান দেশ যার উন্নতিকে মডেল হিসাবে অনেক মুসলিম মনে করেন, সেই মালেশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নতির পিছনে সেখানকার চাইনিজ অধিবাসীদের অবদান সবচেয়ে বেশী। মালেশিয়ার অর্থনীতির প্রায় ৭০ ভাগ তাঁরা নিয়ন্ত্রণ করে।
অথচ আজকের মুসলিম বিশ্বের এই শোচনীয় অবস্থা থেকে বুঝতেই পারা যাবে না যে আজ থেকে হাজার বারোশো বছর আগে চিত্রটি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন।
আপনি কি জানেন সেই সময়টিতে মুসলিম শাসিত স্পেনের কর্ডোবাতে যখন স্ট্রীট ল্যাম্প ছিলো, সুরম্য অট্টালিকা এবং রানিং ওয়াটার ছিলো তখন লন্ডন, প্যারিস এই সব শহরগুলোতে লোকজন বলতে গেলে কুড়েঁ ঘরে বাস করছে।
স্পেনের কর্ডোবা, টলেডো, গ্রেনাডা এই শহরগুলো ছিলো এক একটি জ্ঞান বিজ্ঞানের সূতিকাগার। এখানে মুসলিম শাসকের রাজত্বে মুসলমান, ইহুদী আর খ্রীষ্টান স্কলাররা একসাথে হয়ে কাজ করতো। তাদের সবচেয়ে বড় অবদান যেটি সেটি হলো গ্রীক এবং রোমান যত জ্ঞানের আধার সেগুলো তারা ট্রান্সলেট করে নিয়ে আসছিল আরবী এবং অন্যান্য ইউরোপীয়ান ভাষায়। তারপর ব্রিটিশ পন্ডিত মাইকেল স্কট যখন স্পেনে আসলো তিনি এইগুলো ইংল্যান্ড, ফ্রান্স এবং ইউরোপের অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে দিলেন। এই জ্ঞান-ভান্ডার পরে ইউরোপের রেঁনেসা জাগাতে সাহায্য করে যেটি ইউরোপ বা পাশ্চাত্যের জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে আসতে বিরাট ভূমিকা রেখেছে।
আজকে যেমন হার্ভার্ড, এম আই টী, অক্সফোর্ড, কেমব্রীজ নামগুলো জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার উৎকর্ষতার শীর্ষে, তেমনি এক সময়ে মুসলিম বিশ্ব ছিল জ্ঞান চর্চার নেতৃত্বে। আর কেনই বা তা হবে না। জ্ঞান চর্চা ইসলাম ধর্মে সব সময় উৎসাহিত করা হয়েছে। হযরত মোহাম্মদ স্বয়ং বলে গেছেন যে জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন হলে সুদূর চীন দেশেও যাও।
তখনকার মুসলমানরা নবীর বাণীতে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। সেই যুগের জ্ঞান বিজ্ঞান মূলত গ্রীক আর রোমান সভ্যতা লদ্ধ জ্ঞান। মুসলিমরা এই জ্ঞান খুব দ্রুত করায়ত্ত করে ফেললো। অন্যদিকে সেই যুগের খ্রীষ্টানরা গ্রীক আর রোমান সভ্যতা বর্জন করে চলতো কারণ গ্রীক রোমানরা ছিল প্যাগান বা দেব-দেবী উপাসক। কিন্তু মুসলিমদের মধ্যে সেই উদারতা এবং জ্ঞান আহরনের তৃষ্ণা ছিল। তাই আমরা অষ্টম শতাব্দীতে দেখি আমরা আধুনিক মুসলিম আর গোঁড়া খ্রীষ্টানকে। ফলাফল যা হবার তাই, আজকের পুরো উলটো। মুসলিমরা জ্ঞান বিজ্ঞান, শৌর্যে-বীর্যে এগিয়ে গেল আর খ্রীষ্টানরা পড়ে রইলো অন্ধকার যুগে।
আজকে পাশার দান কেন পালটে গেল? উত্তর তো খুবই সহজ। যখন থেকে মুসলিম বিশ্ব জ্ঞান চর্চা থেকে দূরে সরে আসলো তখন থেকেই তাঁদের পতনের শুরু।
বাংলাদেশের হেফাজতে ইসলামের প্রতি তাই অনুরোধ, ঢাকার দিকে লংমার্চ না করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, লাইব্রেরীর দিকে লং মার্চ করুন। যেই কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে আপনারা এই আয়োজন করছেন সেটি দিয়ে সমাজ, জাতি, দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করেন। দেশের দরিদ্র অন্ধকারে থাকা মুসলমানদের শিক্ষিত করে তুলুন। দেখবেন নাস্তিকতার জুজু এমনিতে দূরে সরে গেছে।
কিন্তু আমি জানি আপনারা সেটা করবেন না। কারণ মানুষকে অন্ধকারে রাখাটাই আপনাদের সবচেয়ে বড় কাজ। সেটাতেই আপনাদের সবচেয়ে সুবিধা। আপনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু কে জানেন? না, তিনি নাস্তিক নন। তিনি হলেন জ্ঞানের আভায় আলোকিত একজন মুসলিম। কারণ সেই মুসলিম সবার আগে আপনাকে এবং আপনার ধর্মীয় উন্মাদনার হোলি খেলার আদর্শকে বর্জন করবে
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৬
দিশার বলেছেন: Click This Link
উপরের লেখা টা পরে দেখতে পারেন। ফালসাফা স্কুল ওফ থট ও ইমাম গাজ্জালি কে নিয়ে লেখা।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন লিখেছেন, সমস্যা হচ্ছে অন্য জাতি যাচ্ছে সামনের দিকে আর মুসলমানরা যাচ্ছে পেছনের দিকে, না আমরা আমাদের ধর্ম সম্পর্কে জানছি আর না জানছি ঞ্জান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে। আর ইসলামের নামে মায়া কান্না করা হুজুরদের কথা ছেড়ে দেন, ওনাদের উদ্দেশ্য কেবল ধর্মকে ব্যবহার করে নিজেদের ফায়দা লোটা।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৩
টিনের বাড়ী বলেছেন: লিখক ভাই ,একটা নাস্তিক ইসলামবিদ্বেষির প্রবেশ ঘটেছে যে নিজের অজ্ঞতাকে ডাকার জন্য সর্ব বিষয়ে জ্ঞানী সাজার চেষ্টা করে ।
সাবধান এই জাত নরকীট হইতে।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৩
রাজ্জাক রাজ বলেছেন: আপনার লেখার শুরুতে তথ্যগত কিছু ভুল আছে। ইসলাম ধর্মের বয়স ১৪০০ বছর আপনাকে কে বলল?? পৃথিবীর প্রথম মানুষ হযরত আদম (আ ও হা্ওয়া দুজনেই মুসলিম ছিলেন। যুগে যুগে মানুষ বিপথে যা্ওয়ার কারনে আল্লাহ্ তায়ালা বিভিন্ন নবী রসুলদের মাধ্যমে সঠিক পথ দেখাইছেন। আর ১৪০০ বছর আগে মহানবী (স
এসেছেন ইসলামের সর্বশেষ নবী হিসাবে। অর্থাৎ ১৪০০ বছর আগে ইসলামের জন্ম নয়। ইসলাম পৃথিবীর শুরু থেকেই ছিল, আছে, এবং থাকবে ইনশা আল্লাহ্
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৫
না বলা কথা বলেছেন: আপনার পুরো লিখাটাই খুব ভালো লেগেছে, সুন্দর করে লিখেছেন, শুধু শিরোণাম ছাড়া।
শিরোণামেই কেমন যেন উগ্রতা প্রকাশ পেয়েছে।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন , দেশের সকন ধর্মের সকল মানুষেরই মেন্টালিটি আপনার মতো হওয়া উচিত ।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
রুপালী রাত বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা ভাই। মুসলিম বিশ্ব এখন সত্যি চলছে অদ্ভুত উটের পিঠে আর তার প্রমাণ লিবিয়া, ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মিশর। ইসলামের চমৎকার শিক্ষা যেগুলো মানুষের মৌলিক উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো থেকে আমরা আজকে এক হাজার মাইল দূরে। গোঁড়ামি, মনের বদ্ধ দুয়ার, সঙ্কীর্ণতা আজকে আমাদের হায়েনার মত চারদিক থেকে ঘিরে রেখেছে। শান্তি শান্তি বলে মুখে ফেনা কিন্তু বাস্তবে সবুজ ইসলামিক চেতনা ঢেকে যায় মৌলবাদের লাল রক্তে। এই উত্তপ্ত চিন্তাধারা থেকে বের হয়ে আসে আজকের ১৩ দফা। হেফাজত ধন্যবাদ পাবে বিকৃত ইসলাম বিরোধী জঞ্জালগুলোকে সাইজ করার জন্য। এখানে তারা সত্যি হেফাজত করেছে। কিন্তু মূর্তি ভেঙ্গে ইসলামকে কিভাবে প্রমোট করা হয় জানিনা। নারী, মূর্তি এসব ব্যাপারে চুলকানি বাদ দিয়ে নৈতিকতার প্রয়োজন সামনে নিয়ে আসুন। দুর্নীতি, ঘুষ, বিবেকের অভাব, দেশের মাথা থেকে গোঁরা পর্যন্ত ভণ্ডামি, এই পচন গুলো রোধ করুন বাংলাদেশে এমনিতে শান্তির সবুজ রঙ ফিরে আসবে।
কষ্টলাগে এই ভেবে দেশের ভণ্ডগুলো সংখ্যালঘু মানুষগুলোর অসহায় দীর্ঘশ্বাসকে রাজনীতির নোংরা হাটে প্রতিদিন বিক্রি করছে আর সবাই অন্ধের মত সেগুলো বসে বসে দেখছে। লীগ, বিএনপি, শুষিলবাবুরা সমানে হুমহুম ধ্বনি করছেন, দাঁতের উপর লিখে রেখেছেন "মেনে নেয়া যায়না। বন্ধ করা উচিত" রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম হয়েও এই মানুষগুলোকে হেফাজত করতে কেউ পারল না, আমার মনে হয় সেটা বিশ্লেষণ করলে বাংলাদেশে ইসলামের বেশি উপকার হত।
ইসলাম আর ৭১ এর চেতনার মাঝে যখন আমরা তথাকথিত সংঘর্ষ দেখতে পাই নির্বাক হওয়া ছাড়া আর কি বা করার আছে। যারা আজ এই দুটো স্পর্শকাতর বিষয় (যা কিনা অধিকাংশ বাংলাদেশীর মৌলিক পরিচয় গঠন করে) নিয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলছেন দয়া করে একবার নিজেকে জিজ্ঞেশ করুন কে আপনাদের এই বিরাট অধিকার দিল। এই ধরনের অসম্ভব সংঘর্ষ জাতি হিসাবে আমরা কেন তলানিতে পরে আছি তার পরিস্কার উত্তর।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আমরা চিন্তা করতে ভুলে গেছি তাই আমাদের এত অধপতন, আমরা কোরআন পড়ি কিন্তু বুঝি না আল্লাহর বানী, এত হেফজত কারী এত মাওলানা এত আলেমরা ওনারা কি এই আয়াত গুলো পড়েন নি:
সূরা আল ইমরান সুরা নং ৩) আয়াত ১৮৬ "অবশ্য ধন-সম্পদে এবং জনসম্পদে তোমাদের পরীক্ষা হবে এবং অবশ্য তোমরা শুনবে পূর্ববর্তী আহলে কিতাবদের কাছে এবং মুশরেকদের কাছে বহু অশোভন উক্তি। আর যদি তোমরা ধৈর্য্য ধারণ কর এবং পরহেযগারী অবলম্বন কর, তবে তা হবে একান্ত সৎসাহসের ব্যাপার। "
সূরা আন নিসা সুরা নং ৪ আয়াত নং ১৪০ " আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।"
পোস্ট প্রিয়তে
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫
সেফানুয়েল বলেছেন: রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন লিখেছেন, সমস্যা হচ্ছে অন্য জাতি যাচ্ছে সামনের দিকে আর মুসলমানরা যাচ্ছে পেছনের দিকে, না আমরা আমাদের ধর্ম সম্পর্কে জানছি আর না জানছি ঞ্জান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে। আর ইসলামের নামে মায়া কান্না করা হুজুরদের কথা ছেড়ে দেন, ওনাদের উদ্দেশ্য কেবল ধর্মকে ব্যবহার করে নিজেদের ফায়দা লোটা। - সহমত
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
এ জাফর বলেছেন: লেখকের সাথে সিংহভাগ একমত।
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ। প্রথমে আমাদের উচিত যারা মুসলমাননামধারী সেই ইহুদী-খ্রিস্টান চক্রদের হাত থেকে পবিত্র ইসলাম ধর্মকে রক্ষা করার জন্য যারা ইসলামের নামে মহান আল্লাহ, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে অবমাননাকর, কটুক্তি মূলক বক্তব্য দেয়।
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
h3mdsa বলেছেন: লেখকের সাথে সিংহভাগ একমত। " হযরত মোহাম্মদ স্বয়ং বলে গেছেন যে জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন হলে সুদূর চীন দেশেও যাও" এটা জাল হাদিস।
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৪
বহুরুপি জীবন বলেছেন: স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, লাইব্রেরীর দিকে লং মার্চ করুন।
সহমত ।