নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দাঁড় কাক

দাড়ঁ কাক

আমি এক যাযাবর

দাড়ঁ কাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বগালেক-কেওক্রাডং ট্রেক- একটি ছবি ব্লগ

১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩







দুই নতুন ট্রেকারকে নিয়ে এই পহেলা বৈশাখের গনগনে রোদে ট্রেকিং করতে গিয়েছিলাম বগালেক ও কেওকারাডং। ইচ্ছে ছিল বগালেক-কেওকারাডং-জাদিপাই হয়ে তাজিংডং এর চুড়া ছুয়ে থানচি দিয়ে বেরিয়ে যাব। কিন্তু বাধ সাধলো সেনাবাহিনী। নিরাপত্তাজনিত কারনে কেওকারাডং এর পর যাওয়া যাবেনা। গাইডের প্রতি পরিষ্কার নির্দেশনা যদি কোন গাইড সেনাদের ফাঁকি দিয়ে কোন ট্যুরিষ্টকে নিয়ে কেওকারাডংয়ের সীমা অতিক্রম করে তাহলে পারমিট তো বাতিল হবেই, সোজা বাংলায় শক্ত মাইর ও দেয়া হবে। সুতরাং কেওকারাডং পর্যন্ত গিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। এ পথে এটি আমার তৃতীয়বার ভ্রমন, আর যাত্রা পথের ছবি নিয়েই এই ছবি ব্লগ।

বগালেক পাড়া


পড়ন্ত বিকেলে বগালেক


















বগালেক পাড়া


বগা লেকে শাপলার সমাহার










উপর থেকে দেখা বগালেক আর্মি ক্যাম্প










বাঁয়ের উঁচু চুড়াটি কেওক্রাডং


দার্জিলিং পাড়া


ঐ দুরের পথ চলে গেছে কেওক্রাডংয়ের চূড়ার দিকে


ভোটের হাওয়া লেগেছে এই প্রত্যন্ত পাহাড়ি জনপদেও


জুম চাষের জন্য পাহাড়ের বলাৎকার


দার্জিলিং পাড়ায় স্বাগতম


পাহাড়ের সবচে পরিচ্ছন্ন জনপদ দার্জিলিং পাড়া


দার্জিলিং পাড়া যাবার পথে কোন এক শ্রান্ত পথিক লিখে গেছে এই সতর্ক বাণী


















হেলিপেড থেকে কেউক্রাডং চূড়া








দার্জিলিং পাড়া (কেউক্রাডংয়ের চূড়া থেকে)




তাজিংডং ঐদিকে




জাদিপাই যেতে না পারার দুঃখে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

হাসান রাজু বলেছেন: ক্যামনে পাড়েন ম্যান ! ! ! খুব শিগগিরি চাকরি ছাড়বো । আপনাদের মত দেশ দেখবো । আমিন ।

২| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
খুবই সুন্দর ছবি ব্লগ। তবে পাহাড়ের চির সবুজ সেই রুপ খুজে পেলাম না। সম্ভবত শুষ্ক মৌসুম বলে। তবে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানার ইচ্ছে হলো। ঐ এলাকার মানুষরা খাবার পানির সরবরাহ পায় কিভাবে? তারা কি টিউব ওয়েল ব্যবহার করে? মানুষরা বাংলা কত টুকু বুঝে? ট্রেকারদের সাথে ব্যবহার কেমন করে?

আপনাকে ধন্যবাদ ব্লগটির জন্য।

১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। শুষ্ক মৌসুম বলে চারপাশ অনেক রুক্ষ ছিল। তাছাড়া মাইলের পর মাইল পাহাড় জুম চাষের জন্য পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এই এলাকার মানুষজন পানি সংগ্রহ করে পাহাড়ি ঝিরি থেকে। টিউবওয়েল দেখিনি। মনে হয়না ফিজিবল হবে। সাব সয়েল ওয়াটার লেভেল অনেক নিচে থাকার কথা। তবে বগালেকে দেখিছি ওরা ঝিরিতে পানির পাইপ বসিয়ে ঘর পর্যন্ত পানি নিয়ে আসে। বাংলা পুরোপুরি বুঝে এবং বলতে পারে। নিজেদের মাঝে নিজস্ব ভাষা ব্যাবহার করে যদিও। সাধারন পাহাড়ি তথা আদিবাসীরা ট্রেকারদের সাথে হৃদ্যতাপুর্ন আচরনই করে। ট্রেকাররা তাদের আয়ের বড় উৎস। তবে কিছু দুষ্কৃতিকারী যে নেই তা নয়। বাঙ্গালীরাও কম দুষ্ট নয়।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সুমন কর বলেছেন: মন ছুঁয়ে গেল !!! সুন্দর।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫০

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

৪| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কেওকারাডাং এর পরে যাওয়া নিষিদ্ধ হলো কবে থেকে! কেনইবা হলো, তাহলে তো এ্যডভেঞ্চারকারীদের মাথায় হাত।

১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

দাড়ঁ কাক বলেছেন: বেশ কয়েক মাস ধরেই এই অবস্থা। গত দুই তিন সপ্তাহ যাবৎ কেওক্রাডং ও যেতে দিচ্ছেনা। জ্বি অ্যাডভাঞ্চারারদের তো অবশ্যই মাথায় হাত। রাইক্ষ্যং যাবার প্ল্যান করে বসে আছি কিন্তু যেতে পারছিনা।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দুইবার কেওকারাডাং যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো........আপনার তোলা ছবিগুলো দেখে ইচ্ছে করছে এখনি ছুটে যাই ঐ সুন্দরের পাণে ।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এদিক থেকে ঢুকতে না দিলে থানচি দিয়ে ঢুকতে হবে, নাকি ওদিক থেকেও বাধা আছে ভাই?

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:০৭

দাড়ঁ কাক বলেছেন: যতদুর জানি ওদিক থেকেও কতদুর যাওয়া যাবে তার একটা সীমা বেঁধে দেয়া আছে। গত বছর দুইজন ট্রকার অপহৃত হবার থেকেই অবস্থার অনেক অবনতি হয়েছে। আরো অনেক ব্যাপার আছে যা এখানে বলা ঠিক হবেনা।

৭| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:০২

সাহসী সন্তান বলেছেন: আহঃ সত্যিই চমৎকার ছবি ব্লগ! প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটা ছবিই অসাধারণ!

বাই দ্যা ওয়ে, বাংলাদেশের জার্সি গায়ে মাথায় হ্যাট পরা ব্যক্তিটাকি লেখক ভাই নিজে? ;)

চমৎকার ছবি ব্লগে ভাল লাগা রইলো! শুভ কামনা জানবেন!

১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:০৮

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। জ্বি, বাংলাদেশের জার্সি গায়ে ব্যাক্তিটি আমি নিজে। ভালো থাকবেন।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: " আরো অনেক ব্যাপার আছে যা এখানে বলা ঠিক হবেনা।"-
ভাই এমন কি বিষয় থাকতে পারে যা এখানে বলা সম্ভব না, আমাদের তো জানতে কৌতুহল লাগছে।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫২

দাড়ঁ কাক বলেছেন: কৌতুহল আপাতত চাপা দিয়ে রাখেন ভাই। ভালো থাকবে।

৯| ১৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

সুমন কর বলেছেন: ব্লগে পর্যায়ক্রমে প্রতিউত্তর দেয়াটা একটা ভদ্রতা।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

দাড়ঁ কাক বলেছেন: আন্তরিক ভাবে দুঃখিত অনিচ্ছাকৃত অভদ্রতা প্রদর্শনের জন্য। শুভকামনা থাকলো।

১০| ১৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬

পুলহ বলেছেন: ছবিগুলো সত্যি খুব সুন্দর। সাধারণত প্রকৃতি যতটা সুন্দর, ছবি তত সুন্দর আসে না- কিন্তু এখানে এসেছে। শুষ্ক মৌসুম বলেই হয়তো পাহাড়কে কিছুটা কালারফুল বলেও মনে হচ্ছে যেনো...
ভালো থাকবেন!

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০১

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার প্রশংসার জন্য। শুষ্ক মোসুম বলে সবুজের সাথে কিছু ধুসর মিশে ছিল। সেই সঙ্গে অনাবৃত লাল পাহাড়ি মাট সম্ভবত রঙের জোগান দিয়েছে। ভালো থাকবেন।

১১| ১৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: অসাধারণ, খুব ভাল লাগল। যাবার ইচ্ছা রইল। অনেক ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৫

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ। এই বর্ষায় ঘুরে আসতে পারেন। উপরি পাওনা হিসেবে হয়তো কিছু ঝর্না ও দেখা হবে।

১২| ১৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ছবি দেখে মন জুড়িয়ে গেল !!!!

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৬

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও সর্বদা ভালো থাকুন। শুভ কামনা রইলো।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:০১

অগ্নি সারথি বলেছেন: অসাধারন! শুভ কামনা জানবেন।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৭

দাড়ঁ কাক বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক শুভকামনা থাকলো।

১৪| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:০৯

নিরব জ্ঞানী বলেছেন: ২০১১ এর দিকে বগা লেক আর কেওক্রাডং গিয়েছিলাম। আপনার ছবিগুলো দেখে আগের স্মৃতিগুলো মনে পড়ে গেল। :)

পোস্টে +

২৬ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

দাড়ঁ কাক বলেছেন: অন্তত আপনার স্মৃতি রোমন্থনে সাহায্য করতে পেরেছি। ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো।

১৫| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কবে যে এমন করে ঘুরতে পারব আর ছবি তুলবো আল্লাহ জানেন :(

খুব সুন্দর ভাইয়া

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩১

দাড়ঁ কাক বলেছেন: বিসমিল্লাহ্‌ বলে শুরু করে দেন। একটাই জীবন, স্মৃতির ভান্ডার যত বেশী সমৃদ্ধ করা যায়। ভালো থাকবেন

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

অসামান্য আমি বলেছেন: জাদিপাই গেসিলাম। 'ভাই জাদিপাই যান, তয় যাওয়ার আগে বাসায় ফোন দিয়া মাফ চায়া লন" এই কথা শুনে একটু ভয় লাগ্লেও গেসিলাম।

১৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৪

সোহাগ সকাল বলেছেন: অসাধারণ ছবি! টিওবিতে একটা ছবি দেখেছিলাম বোধহয়।

১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৯

নুকুল দানা বলেছেন: খুব ভালো লাগল !!

১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

অন্তিম মাহবুব বলেছেন: এখন কি যেতে দেওয়া হয়? বগালেক-কেওক্রাডং-জাদিপাই ট্রেইল এ ঘুড়তে যেতে চাই। নিষেধাজ্ঞা কি এখনো চলমান। জানাবেন দয়া করে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৩

দাড়ঁ কাক বলেছেন: সরি ভাই, অনেক দিন ব্লগ থেকে দূরে ছিলাম। কেওকারাডং যেতে দেয় এখন। কিন্তু ঐ পর্যন্তই।

২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: সতর্কতা বানী
যা ভুল করার করছেন। এখনই ফেরত যান। =p~ =p~
ওই পাহাড়েও এত কৌতুক লুকায়া আছে? :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.