নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাংঙ্গা স্বপন।

"যাদের মুখের বুলি আজ আগুন জ্বাল, আগুন জ্বাল /..../তাদের কেউ চাই না রে "মাগো.." তোর ভাল"।।।

রাজনইকবাল

আমি এক যাযাবর।

রাজনইকবাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্ঘটনায় কবলিত আমার প্রিয় মা এবং কিছু হক কথা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

যদি মানুষ কোন র্দুঘটনায় কবলিত হয় তাহলে সেই জায়গায় তিন ধরনের মানুষ জড় হয় তা নিশ্চয় কারো অজানা নয়। এক ধরনের মানুষ যারা এগিয়ে যায় দুর্ঘটনায় কবলিতদের রক্ষা বা সাহায্য করতে, দ্বিতীয়ত কিছু মানুষ এগিয়ে যায় যারা হল কু-মতলবদারী, তারা র্দুঘনায় কবলিত মানুষদের থেকে টাকা-পয়সা, মোবাইল, হাত ঘড়ি ইত্যাদি চুরি করাই এদের মূল উদ্দেশ্য , আর ও এক ধরনের মানুষ দেখা যায় তারা হল উৎসুক জনতা। এরা শুধুই দেখে থকে, কিছু না করার জন্য বিধাতা মনে হয় তাদের মাথার নিউরন সেল গুলো অর্কাযকর করে রেখেছে বহু কাল আগেই।

আর এই তিন ধরনের জনতাই হল আমাদের বর্তমানে সোনার বাংলার মানুষরাই।

বাংলাদেশের যে বর্তমান পরিস্থিতি তাকে সবাই একটা দুর্ঘটনা মনে করে চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন উপরের জিনিষটি। কি বুঝতে পারছেন না?

ধরুন আমাদের দেশটি বর্তমান একটি র্দুঘটনার কবলিত দেশ (আপনি যদি এটিকে কিছু মনে না করেন তাহলে আপনি নিজে একটা বলদে পরিনত হয়েছেন মনে করবেন) । এই সংঘাতময় পরিস্থিতি তে দেশকে ও দেশের মানুষকে সাহায্যের জন্য আসলেই কি কেউ এগিয়ে আসছে? যারা আমরা বলি এত লক্ষ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত বাংলা, এই বাংলার কেউ কি এই সংকট ময় মুহুর্তে এগিয়ে আসছে? সরকারী বলি আর বিরুধী দল বলি সবাই হল উপরের দ্বিতীয় পক্ষ মানে উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যস্ত। তারা সবাই সুযোগ সন্ধানী। তাদের একটাই উদ্দেশ্য সেটা হল কি করলে পরবর্তীতে র্নিবাচনে জনতার ভোট পেয়ে নির্বাচনে জেতা যায়। এরা খালি একজনের ত্রুটি আরেক জনের ঘারে চাপাতে ব্যস্ত। আর আমরা বলদের দল কিছু না বোঝে ঝাপিয়ে পড়ি। দেশে চলমান সংঘাতে একদিনে প্রায় ৬০ জনের মৃত্যুর ঘটনা দেশের ইতিহাসে প্রথম। যুদ্ধাপরাধ বিচারকে কেন্দ্র করে চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? যারা এখন মরছে তারা কি যুদ্ধপরাধী? তারা কি রাজাকার? তারা তো বাংলা মায়ের সন্তান, তারাই তো নতুন প্রজন্ম। তাহলে কেন এই দাবিতে আজ বাংলার আরও সন্তান হারা হচ্ছে দেশ। কেন এই সংঘাত?



এক ভদ্রলোক একবার বিয়ে করছেন এক ভদ্রমহিলাকে। এবং বিয়ের রাতেই ভদ্রলোক জানতে পারলেন ভদ্রমহিলার সাথে আগে আরেক জনের সাথে সর্ম্পক ছিল। এখন তা জেনে ও ভদ্রলোক সেই ভদ্রমহিলার সাথে সংসার করতে লাগলেন। তাদের সন্তান হল, এবং এক সময় সন্তান দের বিয়ে দিল, সেই ঘরে নাতি- নাতনি হল। এবং এই র্পযায়ে এসে ভদ্রলোকটি একদিন ভদ্রমহিলাকে বলল যে, আমি আর তোমার সাথে সর্ম্পক করতে পারব না, কারন তোমার সাথে আগে এক লোকের সাথে সর্ম্পক ছিল।

আর বর্তমান যুদ্বপরাধৗর যদি সেই কাহিনরি সাথে মিলাই তাহলে হাসি ছাড়া কিছুই মিলে না। কিন্তু তাই বলে যুদ্বাপরাধৗর বিচার হবে না? তারা আমাদের দেশের প্রধান শত্রু। এদের বিচার ৫০ বছর পর ও হওয়া দরকার, কিন্তু প্রয়োজনীয় জনমত কি সরকারের দরকার ছিল না? যার জন্য আজ বাংলার তরুন প্রজন্মদের রক্তে ভাসছে জনপদ, যে তরুনদের বুকে থাকার কথা সাহস সেই তরুনদের বুকে আজ আশংকা। যার কারনে আজ দেশের জনগণ শান্তিতে চলফেরা করতে ভয়, যার কারনে আমি আজ তিন দিন ঘর বন্দি। আমরা তরুন প্রজন্মদের কি এটাই চাওয়া ছিল?

আমাদের দেশের সরকারের মধ্যে সকল বিষয়ে যে ক্ষমতা রয়েছে কোন দেশের দেশ-প্রধানের এত ক্ষমতা আর নেই, আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী এত ক্ষমতা তার সব কি সদ্বব্যবহার করছে? আমরা তরুনরা কি তা হতে ধরিয়ে দেখাতে পারি না?

আমরা মনে করি একটি দল নির্বাচিত হয়েছে বলেই এই দল গণতান্ত্রিক এবং নির্বাচন হয়েছে বলে বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক। এখন আমরা নিজেদের প্রশ্ন করতে পারি, বাংলাদেশ কি আসলে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে রাষ্ট্র প্রতিটি নাগরিকের নাগরিক ও মানবিক অধিকার যে কোনো মূল্যে রক্ষা করে। গুলি করে হত্যা করা নিশ্চয় নয়।







যদি মানুষ কোন র্দুঘটনায় কবলিত হয় তাহলে সেই জায়গায় তিন ধরনের মানুষ জড় হয় তা নিশ্চয় কারো অজানা নয়। এক ধরনের মানুষ যারা এগিয়ে যায় দুর্ঘটনায় কবলিতদের রক্ষা বা সাহায্য করতে, দ্বিতীয়ত কিছু মানুষ এগিয়ে যায় যারা হল কু-মতলবদারী, তারা র্দুঘনায় কবলিত মানুষদের থেকে টাকা-পয়সা, মোবাইল, হাত ঘড়ি ইত্যাদি চুরি করাই এদের মূল উদ্দেশ্য , আর ও এক ধরনের মানুষ দেখা যায় তারা হল উৎসুক জনতা। এরা শুধুই দেখে থকে, কিছু না করার জন্য বিধাতা মনে হয় তাদের মাথার নিউরন সেল গুলো অর্কাযকর করে রেখেছে বহু কাল আগেই।

আর এই তিন ধরনের জনতাই হল আমাদের বর্তমানে সোনার বাংলার মানুষরাই।

বাংলাদেশের যে বর্তমান পরিস্থিতি তাকে সবাই একটা দুর্ঘটনা মনে করে চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন উপরের জিনিষটি। কি বুঝতে পারছেন না?

ধরুন আমাদের দেশটি বর্তমান একটি র্দুঘটনার কবলিত দেশ (আপনি যদি এটিকে কিছু মনে না করেন তাহলে আপনি নিজে একটা বলদে পরিনত হয়েছেন মনে করবেন) । এই সংঘাতময় পরিস্থিতি তে দেশকে ও দেশের মানুষকে সাহায্যের জন্য আসলেই কি কেউ এগিয়ে আসছে? যারা আমরা বলি এত লক্ষ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত বাংলা, এই বাংলার কেউ কি এই সংকট ময় মুহুর্তে এগিয়ে আসছে? সরকারী বলি আর বিরুধী দল বলি সবাই হল উপরের দ্বিতীয় পক্ষ মানে উদ্দেশ্য হাসিলে ব্যস্ত। তারা সবাই সুযোগ সন্ধানী। তাদের একটাই উদ্দেশ্য সেটা হল কি করলে পরবর্তীতে র্নিবাচনে জনতার ভোট পেয়ে নির্বাচনে জেতা যায়। এরা খালি একজনের ত্রুটি আরেক জনের ঘারে চাপাতে ব্যস্ত। আর আমরা বলদের দল কিছু না বোঝে ঝাপিয়ে পড়ি। দেশে চলমান সংঘাতে একদিনে প্রায় ৬০ জনের মৃত্যুর ঘটনা দেশের ইতিহাসে প্রথম। যুদ্ধাপরাধ বিচারকে কেন্দ্র করে চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? যারা এখন মরছে তারা কি যুদ্ধপরাধী? তারা কি রাজাকার? তারা তো বাংলা মায়ের সন্তান, তারাই তো নতুন প্রজন্ম। তাহলে কেন এই দাবিতে আজ বাংলার আরও সন্তান হারা হচ্ছে দেশ। কেন এই সংঘাত?



এক ভদ্রলোক একবার বিয়ে করছেন এক ভদ্রমহিলাকে। এবং বিয়ের রাতেই ভদ্রলোক জানতে পারলেন ভদ্রমহিলার সাথে আগে আরেক জনের সাথে সর্ম্পক ছিল। এখন তা জেনে ও ভদ্রলোক সেই ভদ্রমহিলার সাথে সংসার করতে লাগলেন। তাদের সন্তান হল, এবং এক সময় সন্তান দের বিয়ে দিল, সেই ঘরে নাতি- নাতনি হল। এবং এই র্পযায়ে এসে ভদ্রলোকটি একদিন ভদ্রমহিলাকে বলল যে, আমি আর তোমার সাথে সর্ম্পক করতে পারব না, কারন তোমার সাথে আগে এক লোকের সাথে সর্ম্পক ছিল।

আর বর্তমান যুদ্বপরাধৗর যদি সেই কাহিনরি সাথে মিলাই তাহলে হাসি ছাড়া কিছুই মিলে না। কিন্তু তাই বলে যুদ্বাপরাধৗর বিচার হবে না? তারা আমাদের দেশের প্রধান শত্রু। এদের বিচার ৫০ বছর পর ও হওয়া দরকার, কিন্তু প্রয়োজনীয় জনমত কি সরকারের দরকার ছিল না? যার জন্য আজ বাংলার তরুন প্রজন্মদের রক্তে ভাসছে জনপদ, যে তরুনদের বুকে থাকার কথা সাহস সেই তরুনদের বুকে আজ আশংকা। যার কারনে আজ দেশের জনগণ শান্তিতে চলফেরা করতে ভয়, যার কারনে আমি আজ তিন দিন ঘর বন্দি। আমরা তরুন প্রজন্মদের কি এটাই চাওয়া ছিল?

আমাদের দেশের সরকারের মধ্যে সকল বিষয়ে যে ক্ষমতা রয়েছে কোন দেশের দেশ-প্রধানের এত ক্ষমতা আর নেই, আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী এত ক্ষমতা তার সব কি সদ্বব্যবহার করছে? আমরা তরুনরা কি তা হতে ধরিয়ে দেখাতে পারি না?

আমরা মনে করি একটি দল নির্বাচিত হয়েছে বলেই এই দল গণতান্ত্রিক এবং নির্বাচন হয়েছে বলে বাংলাদেশও গণতান্ত্রিক। এখন আমরা নিজেদের প্রশ্ন করতে পারি, বাংলাদেশ কি আসলে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র? গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধান লক্ষণ হচ্ছে রাষ্ট্র প্রতিটি নাগরিকের নাগরিক ও মানবিক অধিকার যে কোনো মূল্যে রক্ষা করে। গুলি করে হত্যা করা নিশ্চয় নয়।



"যাদের মুখের বুলি আজ আগুন জ্বাল, আগুন জ্বাল

তাদের কেউ চাই না রে "মাগো.." তোর ভাল"।।।





মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.