![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Hafizur Rahman Rick
আমাদের পরিবার যথেষ্ট ধর্মীয় মনোভাবের হওয়ায় ছোটবেলাতেই ন্যায় নীতি আদর্শের শিক্ষা পেয়েছি। সন্ধ্যার পরে দাদার সাথে ঘরের সিঁড়িতে বসে জোছনার আলোয় সৃষ্টিকর্তা, ইসলাম ধর্ম, সত্য মিথ্যা, অন্যায়ের শাস্তি, জান্নাত জাহান্নাম নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা করতেন। জান্নাতে হুরপরি আছে, সত্তর জন হুরপরি খেদমত করবেন। আর জাহান্নামে শাস্তি আর শাস্তি, এমন সব সাপ যেগুলো শ্বাস ছারলে সত্তর বছর পৃথিবীতে ফসল হবে না। জাহান্নামে যখন পাপিদের সেই সাপ কাটবে তখন তারা সত্তর হাত মাটির নীচে চলে যাবে, আবার তাদের উঠানো হবে, আবার তাদের সাপে কাটবে। কিন্তু সত্তরের এত ব্যাবহার কেন এই প্রশ্ন দাদাকে জিজ্ঞাসা করতাম না, যদি আল্লাহ গুনাহ দেয়! দাদা সেই পুলসিরাতের বর্ণনা দিতেন, আমি কল্পনায় ছড়তাম সেই চুলের মত চিকন সেতুতে যার নীচে আছে জাহান্নামের আগুন। আমি কল্পনা করতাম যখন মানুষের মাথার আড়াই হাত উপরে সূর্য থাকবে তখন তাদের কেমন দেখাবে।
পাঠ্যবইয়ের বাইরে তেমন কোন গল্প, ছরা কিংবা ছোটদের বই ছিল না বাড়িতে। পাঠ্যবই হাতে পাওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই এপিঠ ওপিঠ মুখস্থ করে ফেলতাম। ছোট চাচার ঘরে যত উপন্যাসের বই ছিল সবগুলো পড়ে শেষ করে ফেলেছিলাম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, আমি ভাবতাম মানুষের মাঝে একরকমের মানুষ আছে যাদের “দেবদাস” বলে। যেদিন ছোট চাচার ঘরে দেবদাস বইটা দেখলাম, সেদিনই পড়ে শেষ করলাম দেব্দাস টাইপ মানুষদের জানার আগ্রহে। কিন্তু তেমন কোন ধারনাই পেলাম না। শুধু বুঝতে পারলাম প্রেমিকার শ্বশুর বাড়ির কাছেই ধুতি পড়ে যে যক্ষারোগী মদের বোতল হাতে পড়ে থাকে তাকেই দেবদাস বলে। সবকিছুতেই আমার জানার প্রবল আগ্রহ ছিল। তাকের উপরে সাজিয়ে রাখা মোটা মোটা হাদিসের বই আমার নাগালের বাইরে ছিল। খাটের উপরে বালিশের উপরে বালিশ রেখে একটু উঁচু করে হাদিসের বই নামিয়ে পড়তাম। নবীদের জীবনীর একটা বই ছিল। মুসা (আঃ) এর লাঠি যা মাটিতে পরলে সাপ হয়ে যায়, কিংবা মাছের পেটের আইয়ুব (আঃ), ভালো লাগতো ইউসুফ জোলেখার প্রেম কাহিনী, ইউসুফ (আঃ) এর প্রতি জোলেখার জীবনাধিক ভালোবাসা। ভালো লাগতো প্রিয় নবীর আর তাঁর সাহাবীদের গল্প।
আমাদের পরিবার ধর্মভীরু হলেও অন্য ধর্মের প্রতি কোন অবজ্ঞা কখনো ছিল না। আমাদের বাড়ির ঠিক দক্ষিনের বাড়িটি ছিল হিন্দু বাড়ি। এই দুই বাড়ির মাঝে বড় রাস্তা। আমাদের মধ্যে অবাধ যাওয়া আসা ছিল। আমাদের বাড়ির খাবার তাদের বাড়ি পাঠানো হতো, তাদের বাড়ির খাবার আমরা নিতাম। হিন্দুবাড়ি থেকে প্রতিবছর কাসুন্দি পাঠানো হতো। কথিত ছিল গরুকে তারা মা ডাকে তাই কাসুন্দিতে একফোঁটা গরুর চনা দেয়। কিসের কি, আমরা সেই কাসুন্দি আম ভর্তা করে দিব্যি খেয়ে নিতাম।
আমাদের বিশাল বাড়িটি চারপাশ আমগাছে ঘেরা, আমগাছের আবার বাহারি নাম। বাড়ির উঠনে দাদা তাঁর পুত্রবধূদের জন্য একটা গাছ লাগিয়েছিলেন যখন তাঁর পুত্ররাও ছিল ছোট। সেই গাছের নাম “বউ গাছ”, দুই ঘরের চালার উপরে দুটি গাছের নাম “ চালের গাছ”, একটি গাছে আম দেখতে পেঁপের মত বলে সেইটার নাম “পেঁপে গাছ” , আরেকটা গাছে আম লিচুর মত ছোট হয় বলে “লিচু গাছ”, একটা গাছে ফাউল্লা পোকা হয় বলে সেই গাছের নাম “ ফাউল্লা গাছ” তাছারা আরো অনেক অনেক গাছ পঞ্চাশের উপরে বয়স নিয়ে এখনো ঠায় দাড়িয়ে আছে আমাদের বাড়িটি ঘিরে। দক্ষিন আর পশ্চিম পাশে সুপারি গাছের সারি ছিল। ঝরের সময় সেগুল নুইয়ে পরতে দেখতাম। আটানব্বইয়ের বন্যায় সেই সুপারি গাছেরা সব ইন্তেকাল করে সাথে জলপাই আর কামরাঙ্গা গাছ। উঠোনের একপাশে ছিল পেয়ারা গাছ আর পেঁপে গাছ। এখনো দুইটি পেয়েরা গাছ আছে। বড় রাস্তা থেকে বাড়িতে ঢোকার সময় দুইপাশের মেহগনি গাছের সারি পথ করে দাড়িয়ে আছে। আমাদের দুইটি কোলা ছিল। বাড়ির নিন্মাংশের ছোট জমকে কোলা বলা হয়। কোলায় পুঁইশাক, লালশাক, মিষ্টিআলু, টমেটো চাষ করা হতো। কোলা দুইটির চারপাশে উঁচু মাটির ঢিবি করে সেখানে করই গাছ লাগানো ছিল। আমাদের পাড়ির পশ্চিম অংশে একটি চালতা গাছ আর পূর্বে ছিল একটি গাবগাছ, তারা এখনো আছে। শুধু সেই বাড়িটিতে চেনা মুখ চেনা মানুষেরা নেই।
ঝরের দিনে সারাবাড়িতে আম পড়ে বিছিয়ে থাকতো। কাদার মাঝে পা টিপে হেটে হেটে আমরা সংগ্রহ করতাম সেই আম। বৃষ্টির দিনে একটা অসহ্য ব্যাপার ছিল কেঁচো। দেখলেই গা ঘিন ঘিন করতো। কেমন লম্বা হচ্ছে আবার সেই পিছলে দেহ নিয়ে ছোট হচ্ছে। দাগ ফেলে যাচ্ছে মাটিতে। ঝরের দিনে দাদুকে চেপে ধরে বসে থাকতাম। যখন অদূরে কোথাও বাজ পড়তো দাদুর সাথে আমরাও বলতাম,”ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন”, ঝরের রাতে সবথেকে ভালো লাগতো কাঠের পাটাতনের নীচ দিয়ে হুহু করে আসা বাতাস। আমাদের কুকুরটা আশ্রয় নিত পাটাতনের নীচে আর বিড়ালটা নরম কোন জায়গা পেলেই ঘুমিয়ে পড়তো। আমাদের কুকুরের নাম ছিল টারজান আর বিড়ালের নাম মিউ। ছোট চাচা ওদের নাম রেখেছিলেন।
উঠোনের পূর্ব দক্ষিনে ছিল ছোট চাচার শখের বাগান। প্রায় সময় সকালে ছোট চাচার সাথে লেগে পড়তাম বাগান ঠিক করার কাজে। বাগানে ছিল হাস্নাহেনা, বকুল, জুঁই, বেলি, বিভিন্ন গোলাপ, জবা তাছারা কয়েক রকমের পাতাবাহারি গাছ। বাগানের চারপাশে একরকমের পাতাগাছ ছিল যেই গাছের পাতার শিরা ভাজ করে চাপ দিলে শব্দ করতো। বাগানে গাঁদা ফুলের স্থান হয়নি, তাদের ডাল গুজে দেয়া হতো পুকু পারে। প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারির দিন গ্রামের ছেলেরা বাড়িতে আসতো ফুল নিতে। একুশে ফেব্রুয়ারি সকালে আমাদের স্কুল থেকে বের হতো প্রাত মিছিল,” আমার ভাইয়ের রক্ত , মুছে যেতে দেব না” কিংবা “ রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই” এই শ্লোগানে মুখর। মিছিলের সাথে হেটে যেতাম স্কুল পর্যন্ত। লাইনে দাঁড়িয়ে ফুল রেখে আসতাম মাটি দিয়ে বানানো আর রঙ্গিন কাগজ আর ফুলে সাজানো শহিদ মিনারের সিঁড়িতে। বাইরে আসার আগে গ্রামের স্কুলে গিয়েছিলাম। সেখানে পাকা শহিদ মিনার করা হয়েছে বিশাল করে। আমরা চারপাশে দেয়াল করা টিনের চালের স্কুলে ক্লাস করতাম, এখন নতুন করে দুইতলা একটি ভবন করা হয়েছে। এখন ছেলেদের শহিদ মিনারের প্রতি শ্রদ্ধা দেখে বিস্মিত হলাম। তারা জুতা পায়ে শহিদ মিনারে উঠছে না অবজ্ঞা হবে ভেবে, কিন্তু খালি পায়ে দাঁড়িয়ে ঠিকই সিগারেট টানতেছে।
আমাদের বাড়ির কাছেই ছিল ঈদগাহ ময়দান। চার কোনায় চারটি প্রকান্ড করইগাছ ছায়া দিত সমস্ত ঈদগাহ। বছরে দুই দিন সেখানে নামাজ পরা হতো, আর বাকি ৩৬৩ দিন সেখানে গরুছাগল চরত, আর ছেলেরা ক্রিকেট খেলত। অনেকে দেখতাম ইদগাহের মিনারের উপরে উঠে বসে থাকতো, আমার খুব শখ ছিল সেখানে উঠব, কিন্তু আমি পারতাম না। আমার বয়সী ছেলেরা দিব্যি উঠে যেত। আমি বুঝতে পারতাম আমি অন্যসবার মত না, কেন সেটাও আমি জানতাম। কারন ছিল আমাকে কখনো কারো সাথে মিশতে দেয়া হয়নি, বাইরের জগতে আমি পরিচিত না। দুইহাতে ধরে দুইপায়ে জোর দিয়ে নারিকেল গাছে উঠতে দেবেনা আমাকে কখনো। চলন্ত ট্রলিতে ( নসিমনের মত গাড়ি ) অন্যসব ছেলেরা যেমন দৌরে উঠতে পারে, আমাকে সেই ট্রলি দেখতে বাড়ির দক্ষিন ধারে যেতে দেয়া হতো না। অত্যাধিক আদর যেমন ভাললাগার ছিল, ঠিক তেমনি বিরক্তিকর ছিল। পূবের ঘরে যখন সবাই বেড়াতে এলে তাসের আসর বসতো তখন আমাকে নিষেদ করা হতো সেখানে থাকতে। আমি একা একা তাস সাজাতাম। কিন্তু তাসের ২ থেকে ১০ পর্যন্ত আছে কিন্তু ১ নেই কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে ফিরতাম।
একসময় বর্ষায় আমার শখ করলো নৌকা চালাতে। দাদা আমার জন্য নতুন একটি নৌকা কিনে আনলেন পাঁচহাজার টাকায়। নৌকার রঙ টকটকে লালচে খয়েরি। আমার সেদিন যে কি আনন্দ হয়েছিল বলার বাইরে। দাদা আমাকে নৌকা চালানো শিখিয়ে দেন। আমি সামনে বসে কচুরিপানা সরিয়ে দিতাম আর দাদা পেছন থেকে নৌকা বাইতো। নৌকা নিয়ে দাদার অনেক ভূত আর সাপের গল্প ছিল। রাতের বেলায় দাদা সেই ভূতের গল্প শোনাতেন।
একবার তিনি তাঁর এক আত্মীয়ের বাড়িতে গেছেন, সেই আত্মীয়ের বাড়ি নদিতে ভাঙছে তাই ঘর সরাতে। সেখানে নদীর মুখে দেখা গেলো ইলিশ মাছের ঝাক। ফলার মত কি এক অস্র দিয়ে মাছ মারলেন কয়েকটা। তারপরে মাছ নৌকার গলুইতে রেখে সন্ধ্যার পড়ে রওনা দিলেন বাড়ির দিকে। কিন্তু নৌকা ছুটছে অন্য দিকে। দাদা ছিলেন শক্ত সামর্থ্য লোক। তাঁর গলার স্বর দুই মেইল দূর থেকেও শোনা যেত। তিনি গায়ের সর্বশক্তি দিয়ে নৌকা চালাতে লাগলেন। একসময়ে গ্রামের কাছাকাছি পৌঁছে দেখলেন গায়ে জোর পাচ্ছেন না। গলা থেকে স্বর বেরুচ্ছে না। নৌকা হিজল তলার দিকে যাচ্ছে। দাদা জানতেন হিজলতলায় গেলে সেখান থেকে আর জীবিত ফিরে আসা সম্ভব না। তিনি খোদার নাম নিয়ে আবার নৌকা বাইতে শুরু করলেন। এদিক ওদিক করে ভোরে যেয়ে দাদা বাড়িতে নামলেন। নৌকার গলুই থেকে ইলিশ মাছ বের করতে যেয়ে দেখলেন মাছের মাথা আর লম্বা কাঁটা ছারা কিছুই অবশিষ্ট নাই। সেই পিশাচনি খেয়ে ফেলেছে সব।
আরেকটা গল্প দাদা প্রায় সময় বলতেন। আমাদের বাড়ি থেকে দক্ষিন পশ্চিম কোনে হিন্দু বাড়ির কোনায় একটা খুব পুরনো গাবগাছ ছিল। সেটাকে বলা হতো “চিত্তার গাবগাছ”, কারন হিন্দুবাড়ির কর্তার নাম ছিল চিত্তা সরকার। সেই চিত্তার গাবগাছ ঘেরা ছিল বাঁশঝাড়ে। দিনের বেলাতেও বড় রাস্তার পাশের এই অংশটি ভয়ানক অন্ধকার থাকতো। অনেক গল্প কথিত ছিল এই গাবগাছকে নিয়ে। অনেকে নাকি সাদা কিছু দেখেছে সেখানে, আবার অনেকে মেয়েলী নাকি কন্ঠে কাউকে ডাকতে শুনেছে। প্রায়সময় নাকি দাদা বাজার করে রাতে বাড়ি ফেরার পথে সেই গাবগাছের পাশে রাস্তার দুইপাশে দুই পা রেখে দীর্ঘকায় বিশাল এক দ্বৈত দাঁড়িয়ে পথ অবরোধ করতো। ভয় পেলে নাকি সেই দ্বৈত ঘার মটকে দেয়। দাদা সাহস করে বলত,”সরে দাড়া”, দ্বৈত যখন দেখত দাদা ভয় পাচ্ছে না তখন পথ ছেরে দিত।
দাদারা দুই ভাই ছিলেন, হাসেম তালুকদার আর মন্নাফ তালুকদার। দাদার বড় ভাই হাসেম তালুকদার এর বাড়ি ছিল একটু দূরে। তিনি মাঝে মাঝে আসতেন আমাদের এখানে লাঠি হাতে। বিশাল দেহের সেই লোকটিকে দেখলে ভয়ে তাঁর ধারে কাছে ঘেঁষতাম না। তার খাতির যত্নের জন্য সবাই ব্যাস্ত হয়ে পরতেন। তিনি ছিলেন মাওলানা টাইপের লোক। বেশ কিছুদিন কোলকাতায় ছিলেন। ছোট বেলায় জৈনপুরী পীর নামের একজন পীরের শিষ্যত্ব গ্রহন করেন। তিনি থাকতেন সেই পীরের সাথে পীরসাহেবের বিশাল পঙ্কিতে। পীর সাহেবের নাকি অনেক মোজিজা দেখানোর ক্ষমতা ছিল। তার পঙ্কি বর্ষায় ভেসে চলতো এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায়, তার পূর্বপুরুষেরা নাকি বাগদাদ নাকি এর পার্শ্ববর্তী কোন এলাকা থেকে এদেশে এসেছিলেন ধর্মপ্রচারে। সেই লোক ইশারা করলে নাকি তার বিশাল নৌকা থেকে পশু পাখিরা চারন ভুমিতে নেমে পড়তো আর সন্ধ্যায় আকাশের দিকে তাকিয়ে ইশারা করলে যেখানেই থাকতো সেখান থেকেই ছুটে আসতো নৌকায়। এরকম অনেক গল্প দাদা তার ভাই এবং সেই পীরসাহেব কে নিয়ে করতেন।
আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ১
আমার শৈশব, কৈশোর আর তারপরের লাগামহীন দিনগুলি - ২
(পর্বভিত্তিক ভাবে চলবে)
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভেচ্ছা অনুজীব আচ্ছা অটো কমেন্ট করার কোন সিস্টেম আছে নাকি?
আপনি সবসময়ে সবার আগে কমেন্ট করে ফেলেন!
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৬
খেয়া ঘাট বলেছেন: সুন্দর আপনার শৈশবের কাহিনী।
এই সব স্মৃতি কেমন যেন মিলে যায় অনেকটা।
নতুন বছরের নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্য
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়া ঘাট। শুভেচ্ছা
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৬
~মাইনাচ~ বলেছেন: শুভ নববর্ষ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভ নববর্ষ মাইনাস
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২৭
বেঈমান আমি বলেছেন: ২য় হইলাম।নববর্সের শুভেচ্ছা আবারো।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভেচ্ছা
৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৪৯
নিশাত রহমান বলেছেন: ভয় পাইসি আমি এখন ঘুমাব কি করে???
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমিতো প্রতি রাতে যখন প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে উঠতাম, ভীষন ভয় লাগতো। পাতা পড়ার শব্দে পর্যন্ত চমকে উঠতাম। আমি ছোট বেলায় খুব ভীতু ছিলাম।
শুভ রাত্রি
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫৪
বেঈমান আমি বলেছেন: শুভ নববর্ষ ব্রো।আগেরটায় বানান ভুল হইছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ওকে শুভ বিবাহ
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
শুভ নববর্ষ!
শুভ হোক আগামি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভ নববর্ষ
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৩
নিশাত রহমান বলেছেন: আমিও আগে ভীতুর ডিম ছিলাম। কিন্তু ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় দাদা মারা যাবার পর জানিনা কেন ভয় ডর চলে গেছে
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমার দাদী মারা যাওয়ার পরে আমি ভীষন বদ হয়ে গেছি, দাদী আমাকে আগলে রাখতো সবসময়ে
৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২১
হাইকু বলেছেন: Oaw . .osadharon likhchen to! Plus . . . Darun
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ হাইকু
১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৫
মুনসী১৬১২ বলেছেন: এখন ছেলেদের শহিদ মিনারের প্রতি শ্রদ্ধা দেখে বিস্মিত হলাম। তারা জুতা পায়ে শহিদ মিনারে উঠছে না অবজ্ঞা হবে ভেবে, কিন্তু খালি পায়ে দাঁড়িয়ে ঠিকই সিগারেট টানতেছে।
ঠিক বলেছেন--- আজব বর্তমান জেনারেশনের দেশপ্রেম- শ্রদ্ধা ঝমকালো কিন্তু অন্ত:সারশূণ্য
চলুক---
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমরা ধর্মীয় এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতি বেশ শ্রদ্ধাশীল ছিলাম। তারপোরেও এস এস পরীক্ষার সময়ে কিছু কুলাঙ্গার বন্ধু স্কুলের বারান্দার গ্রীল খুবে বিক্রি করে দিছিল। ভালো মন্দ সবই অবশ্য ছিল
১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:২৭
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আলোর ভেলায়
সুখের মেলা
ওই নতুন ডাকে
শুভ নববর্ষ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৩৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ...
বছর শেষে
বছর আসে
নতুন একটি ভোর।
শুভ নববর্ষ
১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৪১
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা রিক ভাই ।
আনন্দে কাটুক সারা বছর ।
ভাল থাকুন অনেক ।
লেখা পরে পড়ব ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:১৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা
১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০১
নোমান নমি বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
আপনার এই লেখা দেখে আমারও শৈশব নিয়ে লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:১৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম, লিখে ফেলেন, পড়ার অপেক্ষায় থাকবো
১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৫৯
সুদীপ্ত কর বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইজান
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভ নববর্ষ
১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৫
যে আছো অন্তরে বলেছেন: শুভ বিবাহ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :#>
১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৩
শোশমিতা বলেছেন: ভাইয়া তোমার শৈশবের গল্প পড়ে নিজের কথা মনে পড়ে গেল। অনেক কিছুই মিলে
গেলো নিজের শৈশবের সাথে।
ভালো লাগলো অনেক!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু
শুভ শৈশব
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৫৫
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
ডেমোন ,
আমি কখনও স্মৃতি কথা লিখব না
লিখলে অবশ্য একটা সুবিধে পেতাম
কোন কোন অংশ কপি পেস্ট করলেই হত ।
কাজেই এ সিরিজটি আমার আগ্রহের বিষয়
যেখানে আমার কথা বলে হচ্ছে ।
ঝকঝকে শুভেচ্ছা নূতন দিনের ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ভাইয়া স্মৃতিগুলো বাঁচিয়ে রাখার স্বার্থে লিখ উচিৎ।
এই লেখাগুলো আপনার আগ্রহ সৃষ্টি করতে পেরেছে জেনে খুব ভালো লাগলো
শুভেচ্ছা
১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:২৪
আরমিন বলেছেন: আমার নানার বাড়ি বিক্রমপুরে। মামুনিকে জিগগেস করে দেখবো আপনাদের গ্রামের বাড়ি চেনে কিনা!
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম, চিনতেও পারেন, হাসাইল বাজাড় এর আশেপাশে বললে অবশ্যই চিনবেন।
শুভেচ্ছা
১৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৬
মেঘের দেশে বলেছেন: বর্ষায় নৌকায় ঘোরা , হাট বারে হাটে যাইয়া কটকটি খাওয়া , আমের আচার , শীতকালের পিঠা , রান্নার পর মাটির চুলায় কয়লার নিচে আলু পোড়া , বর্ষায় আখের ক্ষেতে আখ খাওয়া , বড়শীতে আটার দলা দিয়া পুটি মাছ ধরা............
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম, আমাদের বিক্রামপুরের সব কাহিনীই এক
আমরা বাজার থেকে ছোট চিংড়ি ঢোরে, কিংবা কখনো আরশোলা বা কেঁচো দিয়ে মাছে ধরতাম
২০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:২১
অথৈ সাগর বলেছেন: শুভ জন্মদিন ভাই।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভ বিবাহ
২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩১
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: রিয়েল ভাই ভালো আছেণ ?? আপনাড় শইশব খুব ই সুন্দর কেতেছে । আমার শইশব এর সাথে হুবুহু মিলে জাচ্ছে ।।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শহিদুল!!!
শৈশব মনে হয় সবার একই রকম হয়
শুভকামনা ভাইয়া।
২২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
সায়েম মুন বলেছেন: শৈশব সুন্দরম---
ভালো লাগলো শৈশব এবং কৈশোর কাহিনী।
হ্যাপী নিউ ইয়ার রিয়েলম্যান।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার সায়েম ভাই
২৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভাল লাগছে ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহীপু
২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
সকাল রয় বলেছেন:
এমন সুন্দর শৈশব পেলে হয়তো অনেক কিছুই করা যেত.............
ধারা বর্ণনা যথেষ্ট ভালো লাগছে
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া পড়ার জন্যে, সত্যিই আমার শৈশব অনেক সুন্দর ছিল, কিন্তু বড় হলেই যত বিপত্তি, এখন যেমন
২৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
নীল কষ্ট বলেছেন: নিজের গল্প না শুধুই গল্প
২০১২ এর শুভেচ্ছা
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এটা আমার নিজের গল্প
২৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩০
আন্না০০৭ বলেছেন: আমি শহরের মানুষ দাদার বাড়ি ঢাকা নানার বাড়ি ঢাকা গ্রামীণ জীবন /পরিবেশ কখনোই দেখা হয় নাই এই সেই সুযোগও নাই বর্তমানে আপনার লাগামহীন শৈশবের ৩ পর্ব পড়ে ঈর্ষান্বিত।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ আন্না, অনেকদিন পরে
২৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: HAPPY NEW YEAR
সুন্দর আপনার শৈশব ।
দাদা ভাইয়ের ওগুলো কি সত্যি কাহিনী না বানানো গল্প ?
প্রেমিকার শ্বশুর বাড়ির কাছেই ধুতি পড়ে যে যক্ষারোগী মদের বোতল হাতে পড়ে থাকে তাকেই দেবদাস বলে। সুন্দর সংজ্ঞা ।
আমাদের পাশের বাসায়ও এক হিন্দু পরিবার ছিল । তাদের সাথে আমাদের খুব ভাল সম্পর্ক ছিল । শ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম সিফাত, আমাদের উচিৎ অসাম্প্রদায়ীক মনোভাব গড়ে তোলা
২৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮
বড় বিলাই বলেছেন: আবারও সেই সুন্দর বর্ণনা। পিচ্চিকালেই দেবদাস পড়ে পাকনু হওয়া হয়েছে দেখি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: না আপু জ্ঞানী হয়েছিলাম। আমি সেই ছোট বেলা থেকেই মেয়েদের উপরে ক্রাশ খাই, সাহস করে বলতে পারি না
২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৬
স্বদেশ৭১ বলেছেন: শুভেচ্ছা নববর্ষের আপনাকেও ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: স্বদেশ ৭১
সেম হেয়ার ম্যান
৩০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৬
স্বদেশ৭১ বলেছেন: আমার স্মৃতি কথা লেখা হবে না কখনও।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: চেষ্টা করতে তো সমস্যা নেই। হয়ে যাবে
৩১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৮
সকাল বেলার ঝিঝি পোকা বলেছেন: নানা বাড়িতে বাথরুম বাহিরে। এখনো যাইতে ডরাই।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ভাইয়া।
পেক পেক পেক
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমাদের বাড়ির টাট্টিখানার পাশে একটা গাবগাছ ছিল, শুনেছি সেই গাছে নাকি পেত্নি থাকতো
৩২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইস! আমার যে এখন তোমার দাদার বাড়ী যেতে ইচ্ছে করছে!!!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: একটা শর্তে নিয়ে যাব আপুমনি, আমাকে মজার মজার রেসিপি রান্না করে খাওয়াতে হবে
৩৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
পাগলমন২০১১ বলেছেন: হ্যাপী নিউ ইয়ার।
লেখায় বরাবরের মত ভাল লাগা।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার
৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৭
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ১৬তম ভাললাগা।
শুভেচ্ছা নিও
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শুভেচ্ছা
৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০২
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আজ ননবর্ষের শুভেচ্ছা জানাবো সবাইকে।
এটা পড়বো কখন ? তবে ভালো লাগলো দিয়ে গেলাম।
শুভ নববর্ষ
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শাপলা আমার কাছে কৃষ্ণচূড়ার মত প্রিয়
শুভেচ্ছা জিসান ভাই
৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮
সুরঞ্জনা বলেছেন: অবশ্যই রান্না করে খাওয়াবো। এরপরে ঢাকা এলেই তোমার সাথে যোগাযোগ করবো।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আপু আমিতো দেশের বাইরে থাকি। আমি আরো ভাবতেছি দেশে ব্যাক করে সিলেটে চলে আসবো, তারপরে ত্রিনিত্রি আপু আর নীরব ভাইকে নিয়ে সোজা আপনার বাসায়। তারপরে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ট্যুর
৩৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৪
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: দাদা-দাদীরে পাইনাই। তোমার গল্প পড়ে লোভ হয়
সুরঞ্জনা আপা তোরে খাওয়াইবো, আমরারে খাওয়াইতো না
সিলেট আসবি?? চলে আয় আড্ডা হবে
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: সুরন্জনা আপু রহস্যময় চরিত্রদের ইনভাইট করবে না
(নোমান ভাই আপনাকে ডেডিকেট করে একটা কবিতা লিখছে, সেখানে আপনাকে রহস্যময় বলেছে )
দেশে এসে সিলেটে না আসলে কি হবে? আমার সব প্রিয় ভার্চুয়াল চরিত্ররা সিলেটেই থাকে :>
৩৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৪৯
ফারিয়া বলেছেন: আমার আপনার লেখা পড়ে মোটেও ভয় লাগেনি!
শুভ নববর্ষ!
০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:২২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি তো শুধু গল্প বলছি, ভয় লাগবে না তো! আর বেশি ভয় করলে বালিশে মুখ গুজে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ো।
শুভ নববর্ষ ফারিয়া
৩৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
anisa বলেছেন:
পড়ছি আর হারিয়ে যাচ্ছি স্বর্ণালী শৈশবে
দু চোখে জল ভরে উঠলো রে এত টা সুন্দর উপস্থাপন আমি পারব না
পারলে লিখতাম !
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:৪৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দিদিভাই লিখে ফেলো, দেখবে পুরনো দিনে ফিরে যাওয়ার অন্যরকম একটা আন্দ আছে
৪০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৩
নীরব 009 বলেছেন: গরুর চনা কি দিমুন?
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: গরুর মুত্রবিসর্জন
৪১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৩৭
নীরব 009 বলেছেন: নৌকা উপহার পাওয়া আর উপহার দেয়ার কথা পড়ে চরম আনন্দ পেলাম। এতো মধুর ভালবাসা আর হয় না রে!!! কেউ কাউকে নৌকা গিফট করেছে, ভাবতেই কতো মজা লাগছে।
অনেক সুন্দর।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:০৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বর্ষাকালে আমি আমার নৌকা চালিয়ে স্কুলে যেতাম, অবশ্য দাদা আমাকে বেশিক্ষন নৌকা বাইতে দিতেন না কষ্ট হবে বলে
৪২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আপনি নৌকা চালাতে পারেন! দারুণ তো!
আপনার স্মৃতিকথা বেশ বর্ণিল
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৩০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম, নৌকা চালাতে জানি, সাঁতার জানি। যখন ঢাকার বাইরে বন্ধুদের নিয়ে যেতাম ঘুরতে, আমাকে নৌকা চালাতে দেখলে অবাক হইত।
৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২২
জুন বলেছেন: কি সুন্দর বাগান বাড়ী। আমার নানার দেশ মাওয়ায় এমন অনেক গাছ ছিল।
অনেক ভালোলাগছে পড়তে ।
+ প্লাস ডেমোন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি কখনো মাওয়া ফেরীঘাটে যাইনি, নদী থেকে ইলিশ তুলে সামনেই কেটে ভাজা হয় সেখানে। মাওয়ার ইলিশ ভাজা খাওয়ার খুব ইচ্ছে
আপু আজকে তো আমার সবলেখা একেবারে পড়ে ফেলছো!
৪৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৫৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ২৩ তম ভাল লাগা
একটা জিনিস বুঝলাম না। সেটা হল সাধারণত বাহিরের জগতের সাথে মেয়েদের মিশতে দেয়া হয় না। কিন্তু কেন তোমাকে মিশতে বারণ করা হয়েছিল?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৩৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বারন করা হয়নি, বাধ্য করা হয়েছিল। আমাদের ফ্যামিলির বড় ছেলে আমি, খারাপ সঙ্গ থেকে দূরে রাখার জন্যেই তারা এমন করেছিল, তবে সেটা আমার ভালোর জন্যে তা এখন বুঝি। কারন সেই সময়টাতে আমি নিজেকে জানার এবং আমি কি আর আমার নিজের ক্ষমতা কতটুকো তা জানার সুযোগ পেয়েছি, নিঃসঙ্গ সেই সময়টাতে আমি োনেক কিছু নিয়ে ভাবার অবকাশ পেয়েছি, যার ফল বর্তমানেও আমি পাচ্ছি।
ধন্যবাদ মাহবুব ভাই
৪৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২৪
অচিন রুপকথা বলেছেন: বাচ্চা পোলাপান এতো ভদ্র হয় কেমনে যে সব কথা শুনে???
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
৪৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: তৃতীয় পর্বও ভালোলাগলো অনেক।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ভাইয়া দেখছি খুব কেয়ার নিয়ে পড়ছেন! ভালো লাগলো
৪৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২১
বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: শুধু বুঝতে পারলাম প্রেমিকার শ্বশুর বাড়ির কাছেই ধুতি পড়ে যে যক্ষারোগী মদের বোতল হাতে পড়ে থাকে তাকেই দেবদাস বলে। ওই বয়সে আপনার দেবদাস বিষয়ক জ্ঞান !!! গবেষণার দাবি রাখে।
জুতা পায়ে শহিদ মিনারে উঠছে না অবজ্ঞা হবে ভেবে, কিন্তু খালি পায়ে দাঁড়িয়ে ঠিকই সিগারেট টানতেছে। কিছু বলা নাই ভাই। মাঝে মাঝে শহীদ মিনারে গেলে লজ্জা লাগে। ছোট বেলায় শহীদমিনার নিয়ে একধরনের পবিত্র টাইপের ধারনা ছিল। সেই ধারনা এখন লুকানোর জায়গা খুঁজছে।
এবার পর্ব ৪ পড়ব।
ভালো লাগছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:১৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্যে
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:২২
অণুজীব বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা...