| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Hafizur Rahman Rick
শফিকুল ভাইকে প্রেমের জাহাজ বলেই চিনতাম। আমাদের সিনিয়র ভাই। আমাদের ধারণা ছিল শফিকুল ভাই মাত্রই রজনীকান্তের সাথে টক্কর দেয়ার মত কেউ। তিনি ছিলেন বৃহতী গাছের মত অযত্নে বেড়ে উঠা কল্যানকর একজন। আমরা কয়েকজন ছিলাম শফিকুল ভাইয়ের “চ্যালা”, শব্দটা খারাপ শোনায়, আমরা তার কঠিন ভক্ত ছিলাম। শফিকুল ভাই দেশের রাজনীতি, অপসংস্কৃতি নিয়ে লেকচার দিতেন, আমরা অবাক হয়ে শুনতাম। এলাকায় কেউ শফিক ভাইয়ের নামে বাজে কথা বললে মোক্ষম জবাব দিতাম। কবিতায় ছিল শফিক ভাইয়ের অগাধ পন্ডিত্য। একবার কবিতার বই বের করেও ফেললেন। সেই বইয়ের উৎসর্গে লিখলেন- শ্রদ্ধেয় বাবা ও মা। আমার আকাশে সূর্য আর চাঁদ।
শফিক ভাই অতি উৎসাহের সাথে তার বাবাকে বইটা দিয়ে বললেন, “বাবা, আপনার ছেলে পাঠকনন্দিত কবি হতে যাচ্ছে। দোয়া করুন এই অধম কে।“
শফিক ভাইয়ের আব্বা ছিলেন চরম মত্রার বাস্তববাদী লোক। দুইবার এম পি ইলেকশনে হারার পরে তখন তৃতীয় বারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তিনি পুত্রের কাব্য প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে বললেন, “শফিক! তোর এই কবিতা চলবে মানে! পাঠক এই কবিতা চাটবে।“
শফিক ভাই আনন্দে আটখানা হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, “আব্বা কেমনে কি?”
শফিক ভাইয়ের বাপ নেতাসুলভ হাসি দিয়ে বলিলেন, ”তোর এই বই ছিঁড়া স্কুলের সামনে আচার বেচবো, আর পোলাপান চাইটা খাইব, বাইর হ বাড়ি থিক্যা কুলাঙ্গার।“
সেই কষ্টে শফিকভাই আর কখনো কবিতার বই বের করেননি। তবে আমাদের মধ্যে কেউ যখন প্রেমিকাকে দিবে বলে শফিক ভাইয়ের কাছে আবদার করতো, শফিক ভাই সানন্দে লিখে দিতেন। আমাদের প্রেম সম্পর্কিত সমস্যার সমাধানের কর্ণধার ছিলেন তিনি। একবার তো পুরাই অঘটন, হুট করেই ঠিক হয়ে গেলো আসাদের গার্লফ্রেন্ডের বিয়ে। আসাদ শফিক ভাইয়ের পায়ে এসে কান্নাকাটি শুরু করলো, “ভাই, আপ্নে আমারে বাঁচান, আমি কেমনে থাকুম পাখিরে ছারা!“ শফিক ভাই রাজ্যের বিস্ময় চোখে নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করলেন, “পাখির প্রেমে পড়ছিস? আগে থেকেই গাছে গাছে থাকার প্ল্যান ছিল নাকি?”
রসাত্মক কথা বললেও শফিক ভাই ছিলেন কাজের মানুষ। দলবল নিয়ে রওনা দিলেন পাখির বাড়ি। আমি দুর্বল হৃদপিন্ডের ভীতু ছেলে, তারপরেও শফিক ভাই বলে কথা। সবার পিছে আমিও রওনা দিলাম পাখি শিকারে। সে এক লঙ্কাকান্ড, কেউ কিছু বলার আগেই শফিক ভাই বরের কলার ধরে টেনে হেঁচড়ে উঠানে নিয়ে আসলেন। আসাদ উঠানে দাড়ায়া বুক ফুলায়া সিনেমার ডায়ালগ দিলো, “পাখি, পৃথিবীর কোন শক্তি নাই তোমাকে আমার কাছ থেকে আলাদা করবে।“ কন্যা পক্ষের সবাই হায়হুতাশ শুরু করে দিল। বড় পক্ষ ভাবলো কন্যা পক্ষ ইচ্ছে করেই তাদের এইভাবে অপমান করতেছে। দুই পক্ষে লাগলো হাতাহাতি। পুলিশ এসে আসামীদের সাথে শফিক ভাইকেও ধরে নিয়ে গেলো। এই ঘটনার কয়েক সপ্তাহ পরে জানতে পারলাম আসাদের কাছে ভুল ইনফরমেশন আসছিল, আসলে সেদিন ছিল পাখির বড় বোনের বিয়ে।
শফিকভাই ছিলেন বরাবরের মত সংস্কৃতিমনা। একবার তার মাথায় ভূত চাপলো নাটক মঞ্চস্থ করবেন। আমরা তখন নাটকে পার্ট পাওয়ার জন্যে শফিক ভাইয়ের পেছনে ঘুরঘুর করতাম। আমাদের বন্ধু সত্য দেব কোনকালে রামায়ন পড়েছিল কে জানে, প্রায়ই রামায়নের অযোধ্যা পর্বের রাজা দশরথের একটা ডায়ালগ মারতো, “ কৈকেয়ী, আমার বয়স হয়েছে, আর কদিন-ই বা বাঁচবো বলো? আমাকে দয়া করো কৈকেয়ী। আমার যা আছে সব নিয়ে যাও কিন্তু রামকে বনবাসে দেয়ার মত অন্যায় করতে বলো না আমায় কৈকেয়ী।“ আমরা উৎসুক হয়ে সত্যকে জিজ্ঞাসা করতাম তারপরে? সত্য করুন চেহারা করে বলতো, রাম জানে। আমরা সব হো হো করে হেসে উঠতাম।
শফিক ভাই ঠিক করলেন তার নিজের লেখা একটা নাটক মঞ্চস্থ করা হবে। নাটকের নাম, “আমি ডাকি, প্রেম ফিরে চায় না।“ নাটকের ঘটনার সারসংক্ষেপ হচ্ছে, নায়ক ছিল পরিবার থেকে বিতারিত এক কবি। কবিতা লেখার অপরাধে যে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন। একদিন পত্রিকায় এক মেয়ে সেই বিচ্ছিন্ন কবির কবিতা পড়ে তাকে হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে। প্রেম হয় দুজনের। কিন্তু নায়িকার বাবা নারাজ। সে নায়িকাকে শর্ত দেয়, হয় কবির সাথে থাকবে, নয়ত বাবার মরা মুখ দেখবে। শেষে নায়িকা দৌড়ে যেয়ে বাবার বুকে ঝাপিয়ে বলবে, “বাবা, আমাকে ক্ষমা করো, আমি এই প্রেম চাইনা।“ নায়ক আকাশের দিকে তাকিয়ে কান ফাটানো চিৎকার দিয়ে বলবে, “আমি ডাকি, প্রেম ফিরে চায় না।“ এই করুন মুহূর্তে পর্দা পড়বে নাটকের। দর্শকের হাত তালিতে চারিদিক মুখর। কারো কারো চোখে কবির জন্য আবেগি জল। নাটকের এইসব দৃশ্য কল্পনা করতেই পুলকিত হইতাম আমরা।
এরই মধ্যে শফিকভাই ঘোষণা দিলেন নাটকের জন্যে সুন্দরী অভিনেত্রী আনা হচ্ছে। সুন্দরী অভিনেত্রীর কথা শুনেই আমাদের চোখ চক চক করতে লাগলো। নাটকের আনন্দ বেড়ে গেলো কয়েকগুণ। বিধিবাম, আমার চরিত্র ছিল নায়িকার বাবার। তবে এইটুক ভেবেই সুখ, শেষ সিনে সুন্দরী নায়িকা বাবার কোলে ঝাপিয়ে পড়বে।
সবাই যার যার ডায়ালগ অতি উৎসাহে মুখস্ত শুরু করে দিল। একমাত্র হাসানের লাগতো প্যাচ। ও একটু পর পর ডায়ালগ ভুলে যেত। হাসানের চরিত্র ছিল এলাকার গুন্ডা। নাটকের এক পর্যায়ে একটা সিনে থাকবে, নায়িকাকে একলা পেয়ে হাসান বলবে, “এবার কে তোমাকে রক্ষা করবে সুন্দরী?” আরেকটা সিনে থাকবে হাসান একদিন কবিকে থ্রেট করে বলবে, “সাপের গর্তে পা দিয়েছিস, ছোবল তোকে খেতেই হবে। মু হা হা।“
হাসান এই দুই ডায়ালগে প্যাচ লাগায়া কবিকে বলতো, “এবার কে তোমাকে রক্ষা করবে সুন্দরী?”
দেখতে দেখতে চলে এলো নাটক মঞ্চস্থের দিন। আমরা শেষ বারের মত ঝালাই করে নিচ্ছিলাম ডায়ালগ। কিন্তু কপাল, নাটকের ট্র্যাজেডি পাবলিক কি দেখবে, বাস্তব ট্র্যাজেডিতেই আমরা কাইত। নাটক শুরু হওয়ার আগ মুহূর্তে খবর আসলো নায়িকার বাবার হার্ট এট্যাক হয়েছে, এক্ষুনি তাকে যেতে হবে। নায়িকা কাঁদতে কাঁদতে চলে গেলো। সবার আক্ষেপ নাটক বুঝি গোল্লায় গেলো, আমার আক্ষেপ, শেষ সিনে নায়িকা আর বাবার বুকে আসবে না।
এই কলিকালে আমাদের জন্যে মাদার তেরেসার হাত বাড়িয়ে দিলে শফিক ভাইয়ের প্রাক্তন প্রেমিকা লায়লা আপা। তিনি বললেন যে তিনি পারবেন নায়িকার রোল করতে। আমাদের মাঝে আবার প্রান ফিরে এলো। শুরু হলো নাটক। সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিলো। নাটকের এক সিনে কবি তথা শফিক ভাই লায়লা আপাকে উদ্দেশ্য করে বললেন,
“তুমি যদি একটি বার বলো ভালোবাসি
ছেড়ে দিতে রাজি আমি এই কবিতার বুনিয়াদ
লক্ষ্য শব্দ থেকে একটি শব্দ বেছে নিয়ে
শুধু একবার বলো ভালোবাসি।“
ঠিক এই মুহূর্তে মঞ্চে উঠে এলেন লায়লা আপার বাবা। যাচ্ছে তাই অশ্লীল গালি ছুড়ে দিলেন শফিক ভাইয়ের উদ্দেশ্যে। শেষে লায়লা আপাকে হাত ধরে টেনে নিয়ে গেলেন মঞ্চের বাইরে। শফিক ভাইয়ের হিউমারে আমরা সেদিন অবাক। সে ঐ মুহূর্তে চিৎকার দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আমি ডাকি, প্রেম ফিরে চায় না।“ বলেই কাঁদতে কাঁদতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। আমরা কি করবো বুঝতে পারছিলাম না। এমন সময় শফিক ভাই চিল্লায়া বললেন, “ঐ পর্দা নামা, আর কতক্ষন কান্দাইবি?” চারিদিকে জয়জয়কার শফিক ভাইয়ের অভিনয়ে। দর্শক সবাই হাততালি দিচ্ছে সজোরে। আমি আক্ষেপ নিয়ে বলিলাম, “অন্তত লায়লা আপা তো বাবার বুকে ঝাপিয়ে পড়তে পাড়তো!”
সেদিন নাটক শেষে বোতল খোলা হলো খুশিতে। শফিক ভাই লাল পানি পান করায় অদ্বিতীয়। সেদিন হয়ত একটু বেশিই পড়েছিল পেটে। একসময় জিজ্ঞাসা করলাম, “শফিক ভাই বিয়ে করেন না কেন?”
এই প্রশ্নে শফিক ভাইয়ের কোন ভাবান্তর দেখা গেলো না। বেশ কিছুক্ষন নীরবতা বয়ে গেলো চারপাশে। হঠাত করেই শফিক ভাই নীরবতা ভেঙ্গে বলতে লাগলেন,
তোরা আমাকে যা ভাবিস আমি আসলে তা নই। আমি জীবনে একটাই প্রেম করছিলাম। শায়লা ছিল মেয়েটির নাম। আজ হয়ত আমার মৃত্যুই পারতো পৃথিবীর ইতিহাসে রোমিও-জুলিয়েট, লাইলি-মজনুর পাশে আরও একজোড়া নাম “শফিক-শায়লা” লেখাতে। আমরা দুজন প্রচুর ভালবাসতাম দুজনকে। শায়লা নাকি আমার চোখ দেখে আমার প্রেমে পড়েছিল। ছেলেদের চোখ দেখে কোন মেয়ে প্রেমে পড়েছে এইটা কখনো শুনেছিস? হা হা। খুব অদ্ভুত মেয়ে ছিল। সেজেগুজে আমার সামনে এসে বলতো “কবিতা লেখো আমাকে নিয়ে।“ ওকে সামনে রেখে আমি কবিতা লেখতে পারতাম না, আমার কলম চলতো না। ও ঠাট্টা করে বলতো আমি নাকি নকলবাজ কবি। বড় করে একটা দীর্ঘশ্বাস নিলেন শফিক ভাই। খেয়াল করলাম চারিদিকের নীরবতাটা আরও বেড়ে গেছে। অতিদুর সমুদ্র থেকে শোঁ শোঁ বাতাসের শব্দ ভেসে আসছিল কানে। রাতটা মায়ার চাঁদরে যেন জড়িয়ে রেখেছে আমাদের কজনকে। রেলিং ছারা এই উঁচু ছাদ থেকে দেখা যাচ্ছিল শহরের আলোর মিছিল। হাসান ধীর স্বরে জিজ্ঞাসা করলো, “তারপরে কি হলো শফিক ভাই?” চমকে উঠে আবার শুরু করলেন শফিক ভাই,
একদিন আমাদের প্রেমের খবরটা কিভাবে কিভাবে যেন সমস্ত এলাকায় ছড়িয়ে গেলো। তোরা তখন অনেক ছোট। বখাটে পোলাপান এলাকার দেয়ালে পোস্টারে লিখলো,
“শফিক মিয়া করলো প্রেম শায়লা বানুর সনে,
তারা দুজন আঁধার রাতে আসমানে তারা গুনে।“
শায়লার বাবা শায়লার বিয়ে ঠিক করলো তার বোনের ছেলের সাথে। দিনতারিখ পাকা করলো। শায়লা একটা চিঠিতে আমাকে লেখল ১৪ তারিখ আমাবস্যায় আত্মহত্যা করবে। তখন তোদের মত উড়নচণ্ডী মন। আমিও ঠিক করলাম একই রাতে আমিও আত্মহত্যা করবো। কিন্তু আমি সেই রাতে আর পারি নাই। আত্মহত্যা করতে সাহস লাগে, আমার সেই সাহস ছিলোনা। আমি আসলে একটা কালপ্রিট।
উঠে দাড়ালেন শফিক ভাই। আমাদের সবার চোখে চাঁদের আলো ধরিয়ে দিচ্ছিল জলের ফোটা। এই কালপ্রিট শফিক ভাইয়ের জন্যে কেন যেন মমতা অনেকগুন বেড়ে গেলো। শফিক ভাই উদাস হাটতে লাগলেন রেলিং ছারা ছাদটার শেষ মাথার দিকে। আমরা মন্ত্রমুগ্ধের মত তাকিয়ে রইলাম চাঁদর দুহাতে ছড়িয়ে দেয়া শফিক ভাইয়ের দিকে। হঠাত করেই চাঁদের আলো থেকে মুছে গেলো শফিক ভাইয়ের ছায়া।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হায়রে ফাঁকিবাজ কবি।
২|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৭
বেঈমান আমি বলেছেন: “শফিক! তোর এই কবিতা চলবে মানে! পাঠক এই কবিতা চাটবে।“
হাহাহাপগে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
৩|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৭
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।
আপনার লেখায় মজাটা হলো, আগ্রহ টা শেষ হয়না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: :#> :#>
৪|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৪
?জকির! বলেছেন: “অন্তত লায়লা আপা তো বাবার বুকে ঝাপিয়ে পড়তে পাড়তো!”
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১১
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
৫|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৮
আমি তানভীর বলেছেন: প্রথম অংশটা গতানুগতিক, সবাই এরকম একটা ক্যারেকটার নিয়া স্যাটায়ার বানায় । তবে শেষের আবেগময় অংশটাতে আপনার হাতের ছোয়া টের পাওয়া যায় । ভাল লাগছে ![]()
একটা গোপন কথা, শুধুমাত্র ছেলেদের চোখ দেখেও মেয়েরা প্রেমে পড়ে
![]()
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: তা ঠিক
৬|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১৩
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: এমন সময় শফিক ভাই চিল্লায়া বললেন, “ঐ পর্দা নামা, আর কতক্ষন কান্দাইবি?”
সেই শফিক ভাইয়ের এখন কী অবস্থা?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: শেষ প্যারাতে শফিক ভাইয়ের পরিণতি আছে
৭|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২২
শশী হিমু বলেছেন: সুন্দর হইছে রে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
৮|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৮
নীরব 009 বলেছেন: ধুর এইটা কিছু হইলো???
অসম্ভব ভাল একটা লেখা শেষ লাইনে গিয়ে সৌন্দর্য হারাল। আমি এই মৃত্যু মেনে নিতে পাড়ব না। এখানে অন্য কিছু দিলে খুব খুব ভাল হতো।
এই লেখাটা অনন্য সাধারণ। অছাম পিলাচ ++++++++++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: কবি বলেছেন,
এই লেখাটা অনন্য সাধারণ।
৯|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শফিক ভাই আনন্দে আটখানা হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, “আব্বা কেমনে কি?”
শফিক ভাইয়ের বাপ নেতাসুলভ হাসি দিয়ে বলিলেন, ”তোর এই বই ছিঁড়া স্কুলের সামনে আচার বেচবো, আর পোলাপান চাইটা খাইব, বাইর হ বাড়ি থিক্যা কুলাঙ্গার।“
***
শফিক ভাই উদাস হাটতে লাগলেন রেলিং ছারা ছাদটার শেষ মাথার দিকে। আমরা মন্ত্রমুগ্ধের মত তাকিয়ে রইলাম চাঁদর দুহাতে ছড়িয়ে দেয়া শফিক ভাইয়ের দিকে। হঠাত করেই চাঁদের আলো থেকে মুছে গেলো শফিক ভাইয়ের ছায়া।
***
রম্য ও ব্যঙ্গরস সৃষ্টিতে অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী আরেকজন ব্লগারের নাম হানিফ রাশেদিন। আমি আপনারও ভক্ত হয়ে গেলাম।
পুরোটাই রম্যরসে ভরপুর। শেষ অঙ্কে এরকম ট্র্যাজেডি না হলেই বরং ভালো ছিল।
'কেমনে কি?' কথাটায় আমার আপত্তি আছে। পুরো লেখায় মনে হয়েছে আপনি আপন প্রতিভায় উজ্জ্বল। 'কেমনে কি' এ লগে বহুল প্রচলিত একটি প্রেজ। এটা বাদ দিয়ে মৌলিক কিছু লেখা আপনার জন্য শুভকর।
এগিয়ে যান। আপনাকে অনুসরণ করছি। শুভ কামনা।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সহজ রম্যের টানে মাঝে মাঝে কিছু বাহুল্য আসে। এটাও এসেছে। ভবিষ্যতে পরিহার করবো।
১০|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'কেমনে কি' এ লগে বহুল প্রচলিত একটি প্রেজ> 'কেমনে কি' এ ব্লগে বহুল প্রচলিত একটি ফ্রেজ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হুম
১১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩২
নথিকবিডি বলেছেন: পরিণতিটা অনেকেই হয়তো বুঝতে পারবে না !
গল্পে ভিন্ন ফ্লেভার পেলাম . অনেক ভালোলাগা ..++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: থ্যান্কস ব্রো।
১২|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৭
রংটাণর্ বলেছেন: অসাধারন+++++++++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
১৩|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৮
হৃদয়ের ক্যানভাস বলেছেন: “অন্তত লায়লা আপা তো বাবার বুকে ঝাপিয়ে পড়তে পাড়তো!”
খেক খেক খেক ![]()
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
১৪|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪০
নথিকবিডি বলেছেন: ধুর , এইডা কি কর্লেন , পুরা গল্প কমেডি টাইপের টাইন্না , শেষ দিকে টাইটানিকের মত নায়িকারে জিন্দা রাইক্ষা , নায়কেরে ডুবাইলেন ![]()
![]()
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৮
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: নায়িকা তো আগেই মারা গেছে। শায়লা
১৫|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৪
মিরাজ is বলেছেন: হাসাতে হাসাতে শেষে এসে মন খারাপ করায় দিলেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: স্যরি
১৬|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৮
জাহাজী পোলা বলেছেন: বহুত দিন বাদে আইলাম, হাজিরা দিয়া গেলাম।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আরে! চাঁদ সওদাগর!!! কেমন আছেন?
১৭|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫৫
জাহাজী পোলা বলেছেন: ভাল না ভাই, জীবন আমাকে অবসর দেয় না। আছি লুকিয়ে। আপ্নারা সবাই ভাল তো ? মিস করি আপনাদের, ব্লগকে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমিও বিরাট ব্যাস্ততায় যাচ্ছি। গত তিন দিন কাজে ফাঁকি দিছি। কাল থেকে আমার যান্ত্রিক লাইফ। এনিওয়ে মিস ইউ
১৮|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০২
নথিকবিডি বলেছেন: নারী হলো পানির মত , যখন যে পাত্রে রাখা হয় , সেই আকার ধারন করে ব্রো , শায়লা'রা মরে না , রুপান্তর হয় মাত্র ..![]()
(ব্যতিক্রম হতে পারে , তবে খুব সামান্য পরিমাণে )
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
১৯|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০৬
বড় বিলাই বলেছেন: নায়ক আকাশের দিকে তাকিয়ে কান ফাটানো ....... দিয়ে বলবে
এইটা কী কইলা পিচ্চি?
এত মজার গল্পের শেষটুকু সেই কষ্টেরই থাকল।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আপু
২০|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: সুন্দর একটা গণ্প পড়লাম।ভাল লাগা রইলো।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহিপু
২১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৫
নিশি কথক বলেছেন: সম্পূর্ণ গল্পটা ভালো লেগেছে শুধু এই শব্দটা ছাড়া।
"শীৎকার"
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ঐটা উইথড্রো করে দিছি।
২২|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৬
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: শেষ প্যারাটা পড়ে কিছুটা দ্বিধান্বীত হয়েছিলাম তাই শফিক ভাইয়ের এখন কী অবস্থা সেটা জানতে চেয়েছি।
আমি যেটা মনে করেছি সেটা হলো- শফিক ভাই ছাদ থেকে পড়ে মারা যায় কিংবা ছাদ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: রুমান ভাই আপনার ধারনাটাই ঠিক ছিল
২৩|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৮
শিশির সিন্ধু বলেছেন: মায়রে বাপ লেখা পড়লাম অনেক দিন পরে
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৭
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
২৪|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩০
নিশাত রহমান বলেছেন: ভালই তো ছিল! লাস্টে এইটা কি করলা? ![]()
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
২৫|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০২
নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: পুরাটা পড়েই মজা পাইছি । লাস্টে একটু কষ্ট ।
৮ম ভালোলাগা রিক ভাই ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৫২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আকাশ
২৬|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১২
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ফিনিশিং টাচ অসাধারণ... লেখক বা শিল্পীর সবচেয়ে বড় ক্ষমতা/দোষ/গুণ যাই বলা হোক না কেন তা হলো পাঠক/দর্শকদের আবেগ নিয়ে খেলা--
যা আপনি পারেন বা শিখে গেছেন...
জীবনে যাই করেন,, কলম থামাবেন না..করলে সেটা হবে আপনার জীবনের সবচেয়ে ভুল সিদ্ধান্ত---
ভাল লাগা রইল
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:১৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: মুন্সি ভাই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। সেই প্রথম থেকেই তো উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছেন।
২৭|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৫১
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ভাইয়া ! গ্রেট !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! শফিক ভাই আনন্দে আটখানা হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, “আব্বা কেমনে কি?” শফিক ভাইয়ের বাপ নেতাসুলভ হাসি দিয়ে বলিলেন, ”তোর এই বই ছিঁড়া স্কুলের সামনে আচার বেচবো, আর পোলাপান চাইটা খাইব, বাইর হ বাড়ি থিক্যা কুলাঙ্গার।“
অসম্ভব ভালো লেখো তুমি !!!!!!!!!!!!!!!!!!
শেষে খুব খারাপ লাগছিলো রে । ব্যাপার না । আফ্রোদিতি আনটিরে খবর দিছি ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হা হা, আফ্রোদিতি খুব অহংকারী।
২৮|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৫৬
নোমান নমি বলেছেন: শেষ সিনে নায়িকা বাবাকে জড়িয়ে ধরবে........
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪৪
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: হা হা, মঞ্চ নাটক করছিলেন নাকি? আমি কখনো করিনি
২৯|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:০০
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: এমন সময় শফিক ভাই চিল্লায়া বললেন, “ঐ পর্দা নামা, আর কতক্ষন কান্দাইবি?”
+++++
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন:
৩০|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:০৮
তন্ময়০১৩ বলেছেন: গল্পের মাঝে দুইটা ভিন্ন স্বাদ পেলাম।
ভালো লাগলো। হয়তো আরো অনেক কিছু বলার ছিল।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪৬
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৩৪
সুদীপ্ত কর বলেছেন: অন্য টাইপের লেখা। ভাল লাগসে।
তবে কৈ জানি পড়সি পড়সি লাগে। লিটল বিট কনফিউজড।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: এইটা আজকে জন্ম দিসি
এই টাইপের গল্পগুলাতে এমনি হয়। চরিত্রগুলা খুব আপন লাগে। শফিক ভাইয়ের সাথে আমর কোন কালের সম্পর্ক নাই, এখন মনে হয় সেদিন রাতে আমিও দেখেছি শফিক ভাই হেটে ছাদের শেষ প্রান্তে চলে যাচ্ছেন।
৩২|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:০৫
অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: প্রথমদিকের অংশ পড়ে শুধু হাঁসা ছাড়া খুব একটা মজা পাই নি.... এমনভাবে তো সবাই লিখতে পারে.......
"ডেমোন ভাইয়ের লিখার ক্রমশ মান নিচের দিকে যাচ্ছে নাকি.." মনে মনে ভাবছিলাম ।
কিন্তু শেষাংশ পড়ার পড়ে দিল খুশ ! ![]()
নাহ্ ! এমনভাবে আবেগ দিয়ে সমাপ্তি টানা, একমাত্র রিয়েল ডেমোনের পক্ষেই সম্ভব । ![]()
খুব ভালো হয়েছে বস !
+++++++++++++++++++++++++
৩৩|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
ক্ষণিকের আগুন্তক বলেছেন: লেখাটা অনেক সুন্দর। ++++++++ শফিক ভাই না মরলেও পারতেন।
৩৪|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:১০
মেঘেরদেশ বলেছেন: আমি আক্ষেপ নিয়ে বলিলাম, “অন্তত লায়লা আপা তো বাবার বুকে ঝাপিয়ে পড়তে পাড়তো!” হাহাহাহা
মজার
৩৫|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৫০
অনাহূত বলেছেন:
সুন্দর।
৩৬|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শফিক ভাইরে ভালা পাইলাম।
৩৭|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: শফিক ভাই মারা গেছেন আজ কয় বছর হলো?
৩৮|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:১১
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: কেমন হুটহাট শেষ হয়ে গেল। তবুও ভালো লেগেছে।
৩৯|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:১২
ফারিয়া বলেছেন: একটা কথা বলতে ইচ্ছা করছে, নাই বললাম!
মানুষ, সবটা কি দেখা যায়?
৪০|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
anisa বলেছেন: খুব সুন্দর রে ডেমন...........
এক টানে পরে নিলাম.........তোদের কয়েকজনের জন্যই আসি রে
জীবন এর জটিলতার পাকে আষ্টে পৃষ্টে বাধা পরে গেছি রে...........
অনেক ভালো লাগা রইলো.........
৪১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০১
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
বরাবরের মত ফাটায় দিলা রিক।
ভাল থেকো। শফিক ক্যারেক্টার মনে হয় কন্টিনিউ হবে??
৪২|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:১০
জলঝিরি বলেছেন: শেষটায় রাগ উঠে গেল
!
৪৩|
১০ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১১
শায়মা বলেছেন: শফিকভাই মরে গেলো নাকি!!!![]()
৪৪|
১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩২
ইলুসন বলেছেন: ভাল্লাগছে লেখাটা। কেন জানি না, আমার ট্রাজেডি খুব ভাল্লাগে। আপনি যদি লিখতেন শফিক ভাইয়ের সাথে পরে প্রাক্তন প্রেমিকা লায়লার বিয়ে হইছে তাহলে আর ভাল্লাগত না।
৪৫|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মুনসী১৬১২ বলেছেন: শুভ বৈশাখ
৪৬|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৫৫
আহনাফ শাহরিয়ার বলেছেন: ভাই আমার ভালু লাগাটার রেঙ্ক একটু উপ্রে উডাইয়া দিয়েন. . .
৪৭|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৩২
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আগে প্লাস নেন ।এবার বলি গল্পটা হয়েছে খুব সুন্দর ।বৈশাখের শুভেচ্ছা ।
৪৮|
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩১
বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: কবির মৃত্যুটা ঠিক মানালো না। মারবেন ভাল কথা একটু ভাল করেই মারতেন। এখন তো মনে হচ্ছে কবি মাতাল হওয়ায় আত্মহত্যা করেছে।
৪৯|
২১ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৮
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ভালো লিখছো, তুমার লিখার হাত দিন দিন ভালো হইতেছে।
৫০|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
েবনিটগ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫২
নীরব 009 বলেছেন: পুত্তুম ভাললাগা
পুত্তুম হইছে রে