![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকাল নানা চটকদার বিজ্ঞাপন, প্রচারনা দেখে বেশীরভাগ নারী-পুরুষ, তরুণী-ছাত্রীরা নানা ভাবে বিভ্রান্ত হচ্ছেন। অনেকে প্রশ্ন করেন ত্বক কি ফর্সা করা যায়। তাদের যুক্তি হচ্ছে টেলিভিশনে একাধিক লেজার সেন্টার ও এসথেটিক সেন্টার থেকে বলা হয় ত্বক ফর্সা করার যাদু আছে তাদের কাছে। আসলে এ ব্যাপারে কোন সদুত্তর একেবারেই নেই।
কতিপয় মুনাফালোভী চিকিৎসক লেজারের নামে কি দেশের সরল প্রাণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছি। কে দেখবে এই প্রতারণার বিষয়টি।
যাহোক, আমাদের জানতে হবে মানুষের ত্বক কালো বা ফর্সা হয় কেন। আমাদের ত্বকে মেলানিন নামে এক ধরনের পদার্থ রয়েছে। এই মেলানিনই আমাদের ত্বকের রং নির্ধারণ করে। যাদের শরীরে মেলানিন যতবেশী তাদের ত্বক তত কালো। আর শরীরের এই মেলানিন কমানোর কোন চিকিৎসা বা ওষুধ এখনো পর্যন্ত তৈরী হয়নি। অন্ততঃ সাইন্টিফিক্যালি কেহ দাবী করেননি তারা ত্বক ফর্সা করার ওষুধ আবিষ্ক্ষার করেছেন। তাহলে প্রশ্ন আসে বাজারে অনেক ধরণের ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায়। এসবের মাধ্যমে ত্বক কিভাবে ফর্সা হয়।
আজকাল অনেক বিউটি পারলার থেকে দাবী করা হয় তারা ত্বক ফর্সা করে থাকেন। আমরা যাকিছু বলবো বা করবো তার সাইন্টিফিক ব্যাখ্যাসহ রোগীদের বা সৌন্দর্য প্রিয়দের বোঝাতে হবে। ব্যবহৃত টেকনোলজি এবং কেমিক্যাল উপাদান কিভাবে কাজ করে তারও ব্যাখ্যা থাকতে হবে। তবে যদি কেউ বলেন, ত্বক উজ্জল করা যায়, মুখের কমপ্লেক্সশন ভালো করা যায়, এ বিষয় নিয়ে আমি আপত্তি করা যাবে না। ত্বক উজ্জল তিন ভাবে করা যায়। যেমনঃ লেজার ব্রাইটেনিং, কেমিক্যাল ব্রাইটেনিং এবং কসমেটিক ব্রাইটেনিং। তবে এ ক্ষেত্রে সৌন্দর্য পিয়াসীদের অবশ্যই বলতে হবে এ ধরনের ব্রাইটেনিং অত্যন্ত সাময়িক। স্থায়ী কোন ব্রাইটেনিং পদ্ধতি নেই। যারা সাময়িক ভাবে ত্বক ব্রাইট বা উজ্জ্বল করতে চান তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই জেনে নেবেন কি দিয়ে ব্রাইটেনিং করা হচ্ছে। কতদিন সময় লাগবে এবং কত টাকা খরচ পড়বে এবং সর্বোপরি কতদিন ত্বকের এই উজ্জ্বলতা থাকবে, এসব না জেনে কোথাও প্রতারণার ফাঁদে পা দেবেন না।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫২
ইম্কাপণ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
কিন্তু এই পোস্টে মাইনাস দেয়ার কি আছে? কারা এরকম মাইনাস দেয়?
২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪
ইম্কাপণ বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখলাম। কমেন্ট দেখে মনে হয় বাঙ্গালীরা সব বহুজাতিক কোম্পানি বর্জন করেছে। বাস্তবতা হচ্ছে লাক্স আর ফেয়ার এন্ড লাভলী ছাড়া খুব কম ক্রিম চলে। আমি জন্মের পর কখনো কোন ক্রিম জাতীয় কিছু ব্যবহার করিনি। তবে ক্রিম জাতীয় কিছু ব্যবহার করে না এরকম খুব কম লোক ই দেখেছি। আর এর মধ্যে ইউনিলিভার ই বেশী।
আসলে মানুষ যা বলে বাস্তব জীবনে তার চর্চা করার অভ্যাস একটু কম।
৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১০
শামীম আরা সনি বলেছেন: এসব প্রোডাক্ট যারা ব্যবহার করে সবাইকে ক্ষতির সম্মুখীন হতে দেখেছি।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৬
ইম্কাপণ বলেছেন: কেমিক্যাল ব্যবহার করলে তো ক্ষতি হবেই।
৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: @শামীম আরা সনি- এই ক্ষতি নিয়ে আমার একটা রুবাই-
Click This Link 7
৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Click This Link
লিঙ্কটি আগে ঠিক হয়নি বলে আবার দিলাম।
৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
অক্ষর বলেছেন: ৯ নাম্বার সিরিজ কাগজ দিয়া ডল্লে ফর্সা হৈবোই হৈবো, কনফার্ম
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৮
ইম্কাপণ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ত্বক অন্তত পুড়ে যাবার বা নষ্ট হবার সম্ভাবনা নেই।
৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
অবয়ব বলেছেন: ফেয়ার এন্ড লাভলী অনেক সময় ধরে যারা ব্যবহার করে তাদের পিচ্চে/কিডনীতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
স্টেরয়েড ক্রিমে নাকি তক কিছুটা ফর্সা হয় তবে সেটা রেগুলার ব্যবহার না করলে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে।
৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
দূর্যোধন বলেছেন: তোমাকেই খুজঁছে বাংলাদেশ !! এ আকর্ষন এড়ানো অসম্ভব
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৮
হাম্বা বলেছেন: +++++
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০
নীল_পরী বলেছেন: হুমম। সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ।