![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুক্তি আর পাল্টা যুক্তির কাটাকুটিতে জন্ম হোক বিশুদ্ধ স্বপ্নের !
এক বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বিভাগের নবীন বরণ অনুষ্ঠান দেখার জন্য অন্য বিভাগে পড়া তাদের পরিচিতদের আমন্ত্রণ জানায়। এটা ক্যাম্পাসের একটা প্রচলিত রীতি। অন্য বিভাগে পড়া আমার পরিচিত সিনিয়র-জুনিয়র-বন্ধুদের কাছ থেকে তাদের বিভাগের নবীন বরণ দেখার জন্য আমি নিজেও অনেক আমন্ত্রণ পেয়েছি। কিন্তু আমি আমাদের বিভাগের নবীন বরণ অনুষ্ঠানে কাউকে আমন্ত্রণ করিনি। এমন কি আমার মেসের কাউকেও বলিনি। বিভাগের ২/১ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বলতে গেলে সম্পূর্ণ নিজেদের উদ্যোগে আর নিজেদের চেষ্টায় দিন কয়েক রিহার্সেল করে একটা অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছে। বিভাগে নবীন বরণ করার চর্চা নেই - গত পাঁচ বছর ধরে বড় অনুষ্ঠান করে নবীন বরণ করা হয় না, ২/১ ব্যাচের তারাও বড় অনুষ্ঠান করে নবীন বরণ পায় নি যে দেখে শিখবে, তাদেরকে ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেয়ার মত কোন সিনিয়র নেই, স্বল্প বাজেট, স্বল্প রিহার্সেল – এত সীমাবদ্ধটা নিয়ে একটা অনুষ্ঠান কতই বা ভালো হবে। তাই বাইরের কাউকে বলিনি। কি দরকার লোক হাসিয়ে!
কিন্তু অনুষ্ঠান দেখে আমার নিদারুন আফসোস হতে লাগলো। ইস আমি এটা কি করলাম। অন্য বিভাগে পড়া আমার যে পরিচিতরা এতদিন ইংরেজি বিভাগকে ‘লুথা’ বিভাগ বলে টিটকারী করত, ইংরেজি বিভাগকে খেলাধুলা আর সাংস্কৃতিক দিক থেকে সাস্টের সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা বিভাগ বলে হাসাহাসি করত, ঐ সব নাদানদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়ায় জন্য, তাদের মুখ বোঁচা করে দেয়ার জন্য কি চমৎকার একটা সুযোগই না আমি হারালাম! কী অসাধারণ একটা নবীন বরণ অনুষ্ঠান হলো, কি অসাধারণ সব নাচ-গান-অভিনয়-আবৃত্তি, কী অসাধারণ সব পারফরম্যান্স!
সাস্টের কত তরুণ যে অনুষ্ঠানের দিন রাতে ঘুমাতে পারে নি, কত তরুণ যে আজও কোন কোন রাতে স্বপ্নে সন্ধিকে নাচতে দেখে বুক ভরা ভালোবাসা আর হতাশা নিয়ে ঘুম ভেঙ্গে বিছানায় উঠে বসে থাকে, আর গ্লাসের পর গ্লাস পানি খায় তার খবর কে জানে!
আহা! কত মেয়ে মন খারাপ করে যখন বিছানার শুয়ে থাকে, লেডিস হলের জানালা দিয়ে যখন দেখে বাইরে তুমুল বৃষ্টি, তখন তার মনে হয়- ইস এখন যদি পাশে বসে সঞ্জীবের কন্ঠে একটা গান শোনা যেত! ছেলেটা কেন ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে, কেন আরেকটু বড় হলো না- এই কষ্ট বুকে পুষে কত মেয়ে কত আপু যে সেদিন বিষন্ন হয়ে অনুষ্ঠান দেখে রুমে ফিরেছে তার খবরই বা কে জানে!
তমা যখন মঞ্চ জুড়ে নাচছিলো - মনে হয়েছে একটা রঙ্গিন প্রজাপতি যেন মনের আনন্দে ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে। দর্শকরাও তার সাথে সাথে মনে মনে ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছিলো। তার নাচ এতটাই মনোমুগ্ধকর ছিলো যে, অডিটোরিয়ামের পিছন দিকে আধো-অন্ধকারে দাঁড়িয়ে থাকা দলবদ্ধ অসভ্য স্লেজারের দল স্লেজিং করা ভুলে গিয়ে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে তার নাচ দেখেছে। পুরো নাচের সময় দর্শকরা ছিলো একেবারে চুপ, নাচ শেষে তারা ঝড়ো হাততালি আর গলা ফাটা চিৎকার দিয়ে একেবারে ফেটে পরেছে।
মুন্না ছেলেটা একটা ছোট নাটকের ছোট একটা চরিত্রে ছোট ছোট দুটো দৃশ্যে অভিনয় করেছে। কিন্তু এই স্বল্প পরিসরেই সে তার জাত চিনিয়ে দিয়েছে। আমার মনে হচ্ছিলো মঞ্চে মোশাররফ করিমকে দেখছি- অভিনয়ে কোন জড়তা নেই, কন্ঠে কোন কাঁপাকাঁপি নেই- কী স্বতঃস্ফূর্ত, কী অসম্ভব বাস্তব অভিনয় – যেন শাহাজাদা বুলবুল নয়, সত্যিকার মুন্নাকে তার দৈনন্দিক জীবনের কোন একটা কাজ করতে দেখছি!
তৃষা মেয়েটা একাই একশ। কী নাচ – কী গান – কী অভিনয়! পুরোদস্তুর একজন শিল্পী। তৃষার চেহারা বিটিভির কোন এক সুন্দরী ইংরেজি সংবাদ পাঠিকার মত। তাই সে যখন পারফর্ম করছিলো তখন স্লেজাররা বিটিভি বিটিভি বলে চিৎকার করছিলো। এতে তৃষার মর্যাদাহানি হয় নি, বরং বিটিভির মর্যাদা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে!
জামান দুটি গান করেছিলো। তার মধ্যে একটি জেমসের বাংলাদেশ গানটি। গতকাল শুনি কেউ কেউ জামানকে জেমস বলে ডাকাডাকি করছে। জামানের গানটি একেবারে জেমসের মত না হলেও তার ছায়ার মত হয়েছে। তাই সবাই তাকে জেমস ডেকে মজা পাচ্ছে। যদি কখনও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সঙ্গীত প্রতিযোগিতা হয়, আমার বিশ্বাস জামান তখন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়য়ের জন্য পুরস্কার জিতে আনবে।
আর ‘আলিফ-লায়লা’ নাটিকাটির কথা কি বলব! মঞ্চে অভিনয় করার সময় অভ্যাস না থাকার কারণে বেশ কয়েকজন মাইক্রোফোন থেকে একটু দূরে দাঁড়িয়ে সংলাপ বলেছে। দর্শকদের মাঝে যারা পিছন দিকে বসেছিলো তারা সংলাপগুলো ভালো শুনতে পায় নি। কিন্তু আমরা যারা সামনের দিকে বসেছিলাম তারা প্রতি সংলাপে হেসে কুটিকুটি হয়েছি। কী আজিব আইডিয়া আর কী আজিব সংলাপরে ভাই! যারা ভালো করে সংলাপ শুনতে পারে নি তারাও অভিনয় দেখে আর আমাদের হাসি দ্বারা সংক্রমিত হয়ে হাহ হাহ করে হেসেছে!
শফিক স্যার চমৎকার দুটি গান করলেন। ছাত্ররা সুযোগ পেয়ে শফিক ভাই শফিক ভাই ওয়ান মোর ওয়ান মোর বলে চিৎকার করলো! গান শুরুর আগে স্যার নিজেকে বাথরুম সিংগার বলে ঘোষণা দিলেন। গান শোনার পর আমাদের মনে হল, এত মানুষের সামনে একজন শিক্ষক এমন একটা ডাহা মিথ্যা বললেন কি করে!
আব্দুর রহিম স্যার ‘ঐ দেখা যায় তালগাছ’ ছড়াটি কে কিভাবে আবৃত্তি করে সেটা অভিনয় করে দেখালেন। স্যার দুটা বিভাগের হেড, একটা অনুষদের ডিন। তার গম্ভীর চেহারা। তিনি যে অভিনয় করছেন মজা পাবার জন্য এটাই যথেষ্ঠ ছিলো; কিন্তু তার অভিনয়ও ছিলো অনেক চমৎকার। বিশেষ করে ওয়াজের সময় হুজুররা যদি ছড়াটা আবৃত্তি করত তখন কেমন হত, সেই অভিনয়টায় সবাই হেসে গড়াগড়ি খেয়েছে।
হিমাদ্রী স্যার আবৃত্তি করেছেন সুনীলের ‘কেউ কথা রাখে নি’ কবিতাটি। স্যার যে চমৎকার আবৃত্তি করেন সেটা ক্যাম্পাসের মোটামুটি সবার জানা। কারণ, ক্যাম্পাসের কোন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্যার উপস্থিত থাকলেই স্যারকে দুটো অনুরোধ করা হয় – এক. মঞ্চে আসার অনুরোধ। দুই. কবিতা আবৃত্তি করে শোনানোর অনুরোধ। আমরা স্যারের চমৎকার আবৃত্তি শুনতে শুনতে ভাবছিলাম, সাস্টের ইংরেজি বিভাগের ব্যানারে স্যারের একটা আবৃত্তির সিডি বের করলে কেমন হয়!
স্যারদের মধ্যে সিকান্দার স্যারের পারফর্ম্যান্সে সবচেয়ে বেশী হাততালি পড়েছে। স্যার একটা গান গেয়েছেন, আর গানটি গাওয়ার আগে গানটির সাথে সম্পর্কিত একটা সত্য গল্প বলেছেন। স্যারের গানের গলা ভালো না। পাবলিক গান শুনে নয়, স্যারের গান সম্পর্কিত সত্য গল্প শুনে জোরশে হাততালি দিয়েছে। গল্পটা ছিল, তার বাল্যজীবনের-প্রথম-এক তরফা-প্রেমের গল্প!
এবছর আমাদের নবীন বরণ ছাড়া আমার আর কোন বিভাগের নবীন বরণ দেখার সুযোগ হয় নি। আমাদের নবীন বরণটা যে ভালো হয়েছে সেটা বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু অন্যদের তুলনায় কতটুকু ভালো হয়েছে সেটা তুলনা করতে পারছিলাম না। যারা অন্য বিভাগগুলোর নবীন বরণ দেখেছে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারলাম, ক্যাম্পাসের সেরা তিনটি নবীন বরণের একটি হয়েছে ইংরেজি বিভাগেরটা। টুকটাক কিছু সমস্যা ছিলো, নয়তো এবছরের ক্যাম্পাসের সেরা নবীন বরণের অনুষ্ঠান হত এটাই। মাইক্রোফোন ব্যবহারের দুর্বলতা, সেট সাজাতে কিছুটা বেশী সময় নেয়ার মত টুকটাক কিছু ত্রুটি ছিল; কিন্তু তারা তাদের অসাধারণ, প্রায় প্রোফেশনাল টাইপ পারফরম্যান্স দিয়েই তাদের সব ত্রুটি ডেকে দিয়েছে।
আমার মেসের এক বড় ভাই গত রাত্রে বললেন, অনুষ্ঠানের ভিডিওটা দিও তো। আমি বললাম, ভিডিও তো করা হয় নাই ভাই। তিনি প্রায় আর্তনাদ করে উঠলেন – ‘সবাই অনুষ্ঠানের এত প্রশংসা করছে, ভাবছিলাম অনুষ্ঠানে যাইতে পারি নাই, ভিডিওটা দেখমু…’
‘অপুর সংসার’ নামে সত্যজিৎ রায়ের একটা অসাধারণ সিনেমা আছে। যারা সত্যজিৎ রায়ের ‘একেই বলে শ্যুটিং’ বইটি পড়েছেন তাদের কাছে ‘অপুর সংসার’ সিনেমাটি অন্যদের তুলনায় আরও বেশী অসাধারণ লাগবে। কারন, বইটি পড়ে জানা যায় কত সীমাবদ্ধতা আর কত অভাবের মধ্যে থেকে তিনি সিনেমাটি তৈরি করেছেন। ইংরেজি বিভাগের নবীন বরণ অসাধারণ হয়েছে। আমরা যারা আয়োজকদের নানা সীমাবদ্ধতার কথা জানতাম - কত স্বল্প অর্থ, স্বল্প রিহার্সেল আর নানা সমস্যার মধ্যে থেকে তারা অনুষ্ঠানটি করেছে - তাদের কাছে অনুষ্ঠানটি আরো বেশী অসাধারণ লেগেছে। এত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও যারা এমন পারফর্ম করে দেখাতে পারে, এমন চমৎকার একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারে তাদেরকে ঠিকভাবে সহযোগিতা করা হলে তারা আরও চমৎকার কাজ দেখাতে পারবে। এটা নিশ্চিত।
একটা যন্ত্রে অনেক পার্স থাকে। ছোট ছোট নাট বল্টুও থাকে। যন্ত্রে একটা বড় পার্স যেমন গুরুত্বপূর্ণ, একটা ছোট বল্টুও বলতে গেলে সমান গুরুত্বপূর্ণ। একটা ছোট বল্টু নষ্ট হয়ে যাবার কারণে অনেক সময় পুরো যন্ত্রই অকেজো হয়ে যায়। নবীন বরণ অনুষ্ঠানে যারাই জড়িত ছিলো, হোক তারা পারফর্মার বা সংগঠক, তারা সবাই গুরুত্বপূর্ণ। মঞ্চে যারা পারফর্ম করেছে তাদের মধ্যে যারা বেশী ভালো করেছে তাদের মধ্যে প্রথম পাঁচ-ছয় জনের কথা আলাদা করে লেখা হয়েছে। কিন্তু বাকিদেরকেও ধন্যবাদ না জানালে অবিচার হবে। তারা সবাই একসাথে তাদের কাজগুলো ভালো ভাবে করতে পেরেছে বলেই পুরো অনুষ্ঠান এত চমৎকার হয়েছে। একজন বোলারের ভালো বোলিং-এ ব্যাটসম্যান পরাস্থ হয়। কিন্তু একজন ফিল্ডার যদি ক্যাচটা না ধরত ব্যাটসম্যান কি আউট হত? আউট করার জন্য খালি বোলার নয়, সাথে সাথে ফিল্ডারকেও কৃতিত্ত্ব দিতে হবে। নবীন বরণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা সব পারফর্মারকে অভিনন্দন।
স্টেজে যারা পারফর্ম করে তাদেরকে সবাই অভিনন্দন জানায়, কিন্তু যারা ব্যাক-স্টেজে পারফর্ম করে তাদের ক’জন অভিনন্দন জানায়? তাদেরকে কেউ অভিনন্দন জানাক বা না জানাক সবাই জানে স্টেজের পারফর্মারদের চেয়ে ব্যাক-স্টেজের পারফর্মাররাই বেশী গুরুত্ত্বপূর্ণ। সিনেমার নায়ক-নায়িকাকে সবাই চেনে, সিনেমার পরিচালককে ক’জন চেনে? কিন্তু কথা হলো, সিনেমা ভালো বা খারাপ হয় পরিচালকের কারণে। পরিচালকই সব। নবীন বরণ অনুষ্ঠানটি যারা সমণ্বয় করেছে, এটা ওটা এনে দিয়ে সহযোগিতা করেছে, সবাইকে সংগঠিত করেছে, তারা জেনে রাখুক, তাদেরকে কেউ চিনবে না, তাদের নাম ধরে কেউ প্রশংসা করবে না, তাদেরকে হয়তো কেউ ধন্যবাদ দিবে না; কিন্তু তারাই সেরা, অনুষ্ঠান সফল হওয়ার মূল কৃতিত্ব তাদের, একটা ভালো এবং ইতিবাচক কাজের মহান আনন্দও তাদের। এই আনন্দ শুধু তারাই উপলদ্ধি করতে পারবে, একজন সংগঠক ছাড়া সে মহান আনন্দের হদিস আর কেউ জানবে না!
একটা চমৎকার নবীন বরণ অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ইংরেজি বিভাগের ২/১ ব্যাচের সবাইকে আবারও আন্তরিক অভিনন্দন!
বিঃদ্রঃ
অনুষ্ঠানের পর থেকে আমরা, ইংরেজি বিভাগের ছেলেরা, মধুর যন্ত্রনায় ভুগছি। বিভিন্ন বিভাগের ছেলেরা আমাদের কাছে খোঁজ খবর করছেন- অমুক গানটা যে মেয়েটা গেয়েছে তার নাম কি, অমুক গানের সাথে যে মেয়েটা নেচেছে তার মোবাইল নাম্বারটা দে। ভাইরে, আপনারা যারা যন্ত্রণা দিচ্ছেন তাদের একটা কৌতুক বলি-
এক মহিলা তার ছেলেকে বিয়ে দিবে, ঘটককে বলল ইংরেজিতে পড়ে এমন মেয়ে দরকার।
ঘটক মহিলাকে বলল, আপনি কি পাগল হইছেন! এখন বছরের মাঝামাঝি। ভার্সিটিতে ক্লাস শুরু হয়ে ছয় মাস হয়ে গেছে। এখন ইংরেজিতে পড়া ‘সিংগেল’ মেয়ে কই পাবেন! ইংরেজির মাইয়া ছেলের বউ করতে চাইলে ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্টের সাথে সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
লও ঠ্যালা! দেশে ইংরেজিতে পড়া মেয়েদের এতই ডিমান্ড!
যারা কৌতুক ভালো বোঝেন নাই তাদের জন্য সহজ করে বলি, ডিস্টার্ব কইরেন না। সিট খালি নাই। পরের ব্যাচের জন্য ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করুন!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
নিকোলাস বিপ্স বলেছেন: ভাল লিখেছ রেজা। আমি ০৬ ব্যাচের বিপুল ভাই । চিনতে পেরেছ?
ডিপার্টমেন্টে এত ভাল প্রোগ্রাম হয়েছে জেনে আনন্দিত হলাম। আমরা যখন ১/২ এর স্টুডেন্ট তখন এমন একটা নবীন বরণ অনুষ্ঠান করে আমাদের বরণ করা হয়েছিল। ঐ টাই মনে হয় শেষ প্রোগ্রাম ছিল। এর পর আমরা অনেক চেষ্টা করেছি প্রোগ্রাম করার জন্য। পারি নাই। এখন আবার ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট ভাল প্রোগ্রাম করছে জেনে আনন্দিত হলাম।
তোমরা এটা চালিয়ে যাও।