নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নির্বাচিত সাংসদ আছেন ৩০০ জন। আর সংরক্ষিত মহিলা আসনে সাংসদ আছেন আরো ৫০ জন। মোট সাংসদ ৩৫০ জন। আজ চলতি সংসদে নতুন স্পিকার নির্বাচনের সময় জাতীয় সংসদে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা সহ মোট সাংসদ উপস্থিত ছিলেন ১৪১ জন। স্পিকার পদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে আজ জাতীয় সংসদে ডক্টর শিরিন শারমিন চৌধুরীর নাম প্রস্তাব করেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। তার এই প্রস্তাবে সমর্থন দেন হুইপ সেগুফতা ইয়াসমিন এমিলি। অধিবেশনের সভাপতি ভারপ্রাপ্ত স্পিকার শওকত আলী প্রস্তাবটি ভোটে দিলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
আমার প্রশ্ন হল বাকী ২০৯ জন সাংসদ স্পিকার নির্বাচনের সময় কোথায় ছিলেন? প্রধান বিরোধীদল বিএনপি নের্তৃত্বাধীন চারদলীয় জোট অধিবেসন বর্জন করে আসছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নের্তৃত্বাধীন চৌদ্দ দলীয় জোটের মোট সাংসদ তো ৩০০-এর বেশি। স্পিকার নির্বাচনের সময় ১৪১ জন সাংসদের উপস্থিতি বিবেচনায় স্পিকার নির্বাচনে কন্ঠভোট পড়েছে ১৪১টি। তাহলে ৩৫০ আসনের জাতীয় সংসদে এই সংখ্যাটি কিন্তু মোটেও সংখ্যাগরিষ্ঠ নয়।
আইন কী বলে আমার জানা নেই। তবে বাস্তবতা থেকে যা জানলাম তা হল ১৪১ জন সাংসদের কন্ঠভোটে নতুন স্পিকার নির্বাচিত হলেন ডক্টর শিরিন শারমিন চৌধুরী।
এখন বাকী ২০৯ জন অনুপস্থিত সাংসদ যদি এই স্পিকারকে না মানতে চায়!!! তখন কী হবে?
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪০
নাহিদ সৈকত বলেছেন: এমন বহুত কিসুই তো সংসদে পাস হোল সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাড়া। কি আর হবে?? বরাবরের মত তারা-তারা মারামারি-কাটাকাটি করবে। আর আমরা মারা পড়ব।
৩| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১২:০৬
আরজু পনি বলেছেন:
অনুপস্থিতরা মানতে না চাইলে আইন কি বলে আমিও তো জানি না, কিন্তু জানতে ইচ্ছে করছে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: এইটা মগের মুলুকের চাইতে জঘন্য।