নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্যালুট মুশফিক।। রেজা ঘটক

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

এখন থেকে জিম্বাবুয়ে সফরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নেতৃত্ব কে দিতে চাইবে? ২০১১ সালের বাংলাদেশ দলের জিম্বাবুয়ে সফরে ব্যর্থতার দায়ে নেতৃত্ব থেকে সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালকে সরিয়ে দিয়েছিল স্বয়ং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আর এবার অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম নিজেই দলের ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন। গতকাল বুলাওয়েতে ওয়ান ডে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে জিম্বাবুয়ের কাছে ৭ উইকেটে লজ্বাজনক হার এবং ২-১ সিরিজ হারের পর অধিনায়ক মুশফিক সবাইকে চমকে দিয়ে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আমি নিজে ভালো খেলিনি এবং দল হিসেবেও আমরা ভালো খেলিনি। সে জন্যই আমরা ওয়ানডে সিরিজ হেরেছি। এখন যেহেতু আমি এই সিরিজ পর্যন্ত অধিনায়ক আছি। তাই শেষ দুই টি২০ ম্যাচে তো অধিনায়কত্ব করতেই হবে।’ দলের হারার পর ব্যর্থতার দায় নিয়ে এভাবে পদত্যাগের ঘোষণা আকস্মিক, বিস্ময়কর, অপ্রত্যাশিত এবং বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্যে নিশ্চয়ই বেশ অস্বস্থির। আই অ্যাম পারসোনালি শকড। কিন্তু একই সঙ্গে আমি মুশফিকের এই দৃঢ়চেতা সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। নিশ্চয়ই দলের ভেতরে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেবার মত অনেক ঘটনা ঘটেছিল। নইলে মুশফিককে এতো ইমোশনাল দেখাতো না। সিরিজ শেষের সংবাদ সম্মেলনে সাধারণত অধিনায়ক আসার প্রচলন থাকলেও টিম ম্যানেজমেন্ট মুশফিককে না পাঠিয়ে সহ-অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহকে পাঠান। কিন্তু নিজের সিদ্ধান্তে অটল থেকে সংবাদ সম্মেলনের এক পর্যায়ে মুশফিক আসেন এবং পদত্যাগের ঘোষণা দেন।

মুশফিক টেস্টে বাংলাদেশের অষ্টম, ওয়ানডেতে ত্রয়োদশ এবং টি-টোয়েন্টিতে চতুর্থ অধিনায়ক। খালেদ মাসুদ পাইলটের পর তিনি দেশের দ্বিতীয় উইকেটরক্ষক-অধিনায়ক। তার অধিনায়কত্বে ১০টি টেস্টের মধ্যে ৭টিতেই হেরেছে বাংলাদেশ, ড্র করেছে দুটি, আর একমাত্র জয় এবারের জিম্বাবুয়ে সফরে। ওয়ানডেতে অধিনায়ক মুশফিকের সাফল্য উল্লেখ করার মতোই। ওয়ানডেতে ২১ ম্যাচে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে ৮টিতে দলকে জয় এনে দিয়েছেন, হেরেছেন ১২টিতে, অন্যটি পরিত্যক্ত হয়েছিল। টি-টোয়েন্টিতে মুশফিক দেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক। তার নেতৃত্বে ১২টি টি-টোয়েন্টি খেলে ৫টিতে জিতেছে বাংলাদেশ, হেরেছে ৭টিতে। ২০১১ সালে মুশফিকের অধিনায়কত্বেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টিতে চার বছর পর জয়ের দেখা পেয়েছিল বাংলাদেশ। যে জয়ে তার নিজেরও ছিল বড় অবদান। মুশফিক বাংলাদেশকে এশিয়া কাপের ফাইনালে তুলেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পূর্নশক্তির দলকে সিরিজ হারিয়েছিলেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ ড্র করেছিলেন। ইতিহাসের অন্যতম সেরা টেস্টটিতে নিজে ইতিহাস গড়া ইনিংস ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। ফলে এই মুশফিক অধিনায়কত্ব থেকে পদত্যাগ করুক তা কেউ চান না। আমিও চাই না।

আবার বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট মুশফিকের অধিনায়কত্বে সন্তুষ্ট। কিন্তু মুশফিক ব্যর্থতার দায় নিয়ে যেভাবে ইমোশনাল পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন, সেই সিদ্ধান্তে এখন মুশফিককে দৃঢ় থাকাই হবে বিবেকবানের কাজ। নইলে এরপর বিসিবি যখন সাকিবের মতো দোষ খুঁজে মুশফিককে অধিনায়কত্ব থেকে বিদায় করে দেবে, আর সেই কাজটিতে যে বিসিবি খুব পারদর্শী তা আমরা সবাই জানি। তাই মুশফিককে স্যালুট জানিয়ে আমি মুশফিকের এই সিদ্ধান্তকেই স্বাগত জানাই।

কারণ, মুশফিকের ইমোশনের মূল্য আছে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং সব জায়গায় আমরা জিম্বাবুয়ের চেয়ে এগিয়ে ছিলাম। ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার কারণে দল হেরেছে সত্য। কিন্তু খেলোয়ারদের মধ্যে টিম স্পিরিটটা খুব কম নজরে পরেছে। অনেক ক্ষেত্রে জিম্বাবুয়ের বোলারদের আমাদের ব্যটসম্যানরা উইকেট উপহার দিয়েছেন। ক্রিকেটে বডি ল্যাংগুয়েজ ব্যাপারটা মাঠের মধ্যে খুব প্রভাব ফেলে। বাংলাদেশ দল হারার আগেই বডি ল্যাংগুয়েজ দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে যে আমরা হেরে গেছি। তোমরা আনুষ্ঠানিকতা শেষ কর। তিন ম্যাচে ওপরের পাঁচ ব্যাটসম্যান একটা ফিফটিও করতে পারেনি। এটা খুবই হতাশাজনক। টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা কোনো কোনো সময় আত্মতুষ্টিতে ভুগেছেন বলেও মনে হয়েছে মুশফিকের। তিনি বলেছেন, ‘জিম্বাবুয়ে যে খুব ভালো বল করেছে, তা-ও নয়।’ তাই মুশফিক অধিনায়ক হিসেবে খুব ভালো করুক এমন প্রত্যাশা হয়তো দলের ভেতরেই কাজ করেছে। যা টিম ম্যানেজমেন্ট গায়ে মাখেনি।

তামিম, আশরাফুল, মোমিনুল তিনজন তিন ওয়ানডে তে কি খেলল? মোমিনুলকে দেখে তো মনে হয়েছে বল ঠেকানোর জন্যে সে মাঠে নেমেছিল। একমাত্র নাসির ছাড়া দলের কোনো ব্যাটসম্যান নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেনি। আর মোহাম্মদউল্লাহ যে দুই ম্যাচে বাংলাদেশ হারলো, অবিশ্বাস্যভাবে সেই দুই ম্যাচ ভালো খেলার চেষ্টা চালালো! এটা গোটা সিরিজেই মোহাম্মদউল্লাহর অনেকটাই অবিশ্বাস্য আচরণ! সহ-অধিনায়ক হিসেবে মোহাম্মদউল্লাহকে আরো একটিভ থাকা উচিত ছিল মুশফিকের সঙ্গে। যা মোটেও নজরে পরেনি। এগারো জনের টিম ওয়ার্কে একমাত্র অধিনায়ক একটিভ থেকে খেলায় বিজয় ছিনিয়ে আনবে এমনটি ভাবার কারণ নেই।

আরেকটা জিনিস হল, যখনই বাংলাদেশ দল বিদেশের মাটিতে খেলতে যায়, সঙ্গে যে টিম ম্যনেজমেন্ট যায়, তারা সব সময়ই যায় পিকনিক করতে। এখন আবার সেই দলে অনেক পারিবারিক সদস্যদের দল বেঁধে যাবার হিরিক পরেছে। এটা খেলায় অবশ্যই প্রভাব ফেলে। মনে রাখতে হবে, ক্রিকেট খেলা বিদেশের মাটিতে কোনো বনভোজন নয়। প্রাকটিস না করেও খেলতে নামার রেকর্ড ছিল এবারের সিরিজে। এমন কি জিম্বাবুয়ে একাদশের সঙ্গে সিরিজ শুরু হবার আগে সেখানকার পরিবেশ ও আবহাওয়ার সঙ্গে নিজেদের খাপ খাইয়ে নেয়ার যে প্রাকটিস ম্যাচ বা অনুশীলন ম্যাচ খেলার কথা, বাংলাদেশ দল রহস্যময় কারণে তাও এরিয়ে যায়। যা আসল খেলা শুরু হবার পর প্রথম টেস্টেই ধরা পরে। টিম ম্যানেজমেন্টের কাজ এসব বিষয়ে সতর্ক হওয়া। নইলে মুশফিকের মতো ফাইটার কাপ্তেন বাংলাদেশে ভবিষ্যতে পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে যাবে। ভারতের সৌরভ গাঙ্গলি যেমন টিম ইন্ডিয়ার নেতৃত্বে ছিলেন, বাংলাদেশে মুশফিক সেরকম একটি কাজ শুরু করেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশে ভালো কাজের সঙ্গে সব সময় কিছু বদ-রাজনীতি'র প্রচলন রয়েছে। কারো ভালো অন্যরা সহ্য করতে চায় না। সেই অসহ্যের সর্বশেষ বলি হলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের একমাত্র টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরিয়ান মুশফিকুর রহিম।

মুশফিককে বলবো, আপনি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা থেকে এক চুল নড়বেন না। তাহলেই সেসব অভাগা টিম ম্যানেজমেন্ট আপনাকে ভবিষ্যতে বলির পাঠা বানানোর সুযোগ পাবেন না। দলের অধিনায়ক না থেকেও দলকে সম্মানজনক সকল কিছুই উজার করে দেওয়া যায়। যার উদাহরণ সারা বিশ্বের ক্রিকেটে ভুরিভুরি। শচিন, দ্রাবিঢ়, লারা, হেডেন, বেভান অনেক নাম রয়েছে সেই মহতদের দলে। মুশফিক বাংলাদেশ দলের উইকেট কিপারের দায়িত্বের পাশাপাশি দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ এবং মিডল-অর্ডারে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান। মুশফিক সেই দায়িত্ব নিজের সবটুকু উজার করে ঢেলে দিক। সেই প্রত্যাশা রইল।

বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের কবে শুভ বুদ্ধির উদয় হবে তা আমরা জানি না। এর আগে বেস্ট ইলেভেনে এমনকি দলে কে থাকবে কে থাকবে না তাও নির্ধারণ করার খারাপ উদাহরণ আছে এই ম্যানেজমেন্টের। নির্বাচকদের বলবো, রাজনীতিকে ক্রিকেটে একদম প্রশ্রয় দেবেন না। আকরাম খান, মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, বাসার সুমনরা সেই অশুভ ভয়কে সাহসের সঙ্গে মোকাবেলা করতে সক্ষম হবেন বলেই আমি প্রত্যাশা করি। ক্রিকেটের সঙ্গে রাজনীতি'র নষ্টামি ঢুকলেই বাংলাদেশে এখনো যে জায়গাটি সারা দেশের সবাইকে একত্র করতে সক্ষম, তা আর থাকবে না। অতএব, সাধু সাবধান। স্যালুট মুশফিক। স্যালুট এ রেয়ার হিরো অব আওয়ার ক্রিকেট। জয়তু মুশিফক।



মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

আিম এক যাযাবর বলেছেন: মুশফিককে অবশ্যই স্যালুট, কিন্তু সে ছাড়া এই সময়ে অধিনায়ক হবার মত আর কেউ নাই।

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

রেজা ঘটক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। বিসিবি'র উচিত এখন থেকে বাংলাদেশ দলে টেস্ট এবং ওয়ান ডে ও টি২০ ম্যাচের জন্য অন্তঃত দুইজন অধিনায়ক বানানো। এতে খেলাোয়ারদের মানসিকভাবে অনেক ঝামেলা মোকাবেলা করতে সুবিধা হবে।
টেস্টের জন্য শাহরীযার নাফিজ অথবা সাকিব আল হাসান এবং ওয়ান ডে ও টি২০-এর জন্যে নাসির হোসেনকে অধিনায়ক বানানো যেতে পারে। এটা আমার ব্যক্তিগত অভিমত। নির্বাচকরা আরো গুছিয়ে সিদ্দান্ত নেবে বলেই মনে করি।

২| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

আিম এক যাযাবর বলেছেন: টেস্টের জন্য শাহরীয়ার নাফিস অথবা সাকিব আল হাসান, শাহরিয়ার নাফিস তো টেস্ট দলে তার স্হান স্হায়ী করতে পারেননি, অধিনায়ক কিভাবে হবেন, সাকিব হতে পারেন। ওয়ানডেতে অবশ্যই মুশফিক, বিকল্প নেই। নাসির/মাহমুদুল্লাহ টি-২০ অধিনায়ক হতে পারেন।

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

রেজা ঘটক বলেছেন: তর্ক করলে তর্ক চলবে। কিন্তু মুশফিক দায়িত্ব নিলেই বিসিবি তার পেছনে বসে থাকবে ভুল ধরার জন্যে...

৩| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আসলে মুস্ফিকের অধিনায়কত্ব নিয়ে কখনই বিতর্কের সৃষ্টি হয়নি , তায় ছাড়া এই সময়ে মুস্ফি অধিনায়কত্ব ছাড়লে বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য খারাপ ছাড়া ভালো হবেনা , আসলে দুই তিনটা কারণ হতে পারে মুস্ফিকের এই সিদ্ধান্তের পিছনে ? আমরা জানি মুস্ফি খুবই অভিমানী , শ্রীলংকা এতো শক্তিশালী দল তাদের সাথে খর্ব শক্তির দল নিয়েও বাংলাদেশ ভালো করেছিল ,কিন্তু জিম্বাবুয়ের সাথে বাংলাদেশের যেই দলটি করা হয়েছে এমন শক্তিশালী দল গত ৩-৪ বছরের বাংলাদেশ পায়নি , তাই দলের মধ্যে কোণ গ্রুপিং হয়েছিল কিনা তায় অবশ্যই বিসিবিকে তদন্ত করে বেড় করতে হবে , আমি মনে করি সিরিজ হারের জন্য মুস্ফি অধিনায়কত্ব ছারেনি , এর পেছনে অন্য কারণ ও থাকতে পারে , আমি মনে করি বাংলাদেশের সেরা অধিনায়ক মুস্ফি , তায় ছাড়া এই মুহূর্তে বাংলাদেশ দলের অধিনায়কত্ব বহন করার মতন কেউ নাই, সাকিব তামিম কেও দায়িত্ব দেওয়া যাবেনা , কারণে তারা যখন অধিনায়ক ছিল নিজেরা দলের ভিতরে গ্রুপিং করেছিল এবং নিজেদের পছন্দের খেলোয়ারদেরই দলে নিতে চেয়েছিল , আর নাছির কে অধিনায়কের দায়িত্ব দিলে তার খেলাটাই নষ্ট হবে । তাই বিসিবির উচিৎ হবে মুস্ফিকের পদত্যাগ পত্র গ্রহন না করে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে তার কাধেই অধিনায়কত্ব দেওয়া উচিৎ । অথবা বিসিবির খারাপ ব্যবহারের কারণেও হতে পারে এই সিদ্ধান্ত

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

রেজা ঘটক বলেছেন: টিম ম্যানেজমেন্টে হয়তো ভয়ংকর কিছু ঘটেছিল। ওয়েট এন্ড সি...

৪| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: আমি নিশ্চিত তামিম-সাকিব গংদের আচরনেই মুশফিক বিদায় নিতে বাধ্য হচ্ছে।

০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

রেজা ঘটক বলেছেন: আমরা উইকেট উপহার দেবার কসরত দেখেছি। কিছু বলার নাই ভাই...

৫| ০৯ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

এরিস বলেছেন: কিছু বলার নেই। খবরটা পেয়ে হাসবো না কাঁদবো বুঝতে পারছিনা। যাদের কিছু করা উচিত, তারা হাত গুটিয়ে বসে ছিল। প্রতি ম্যাচেই দেখেছি একজনের কাঁধে ভর করে সম্মানজনক রান দাঁড়াচ্ছে। মমিনুলের পারফরমেন্সে হতাশ হয়েছি। রান নেয়ার জন্যে অবিবেচকের মতো দৌড়েছে, কৌশল খাটানোর নুন্যতম চেষ্টা দেখিনি। হোয়াটএভার, ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।

৬| ০৯ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

খোলাচোখে বলেছেন: দল নির্বাচনে টিম ম্যনেজমেন্ট এর দ্বায়িতশীল আচরন করা উচিৎ

রাজনৈতীক বিবেচনা না করে ... জুনায়েদ সিদ্দীক কে ফেরানো উচিৎ

৩ নম্বর পজিশনে ...... সে অনেক ভালো ... এটা খোদ হাবিবুল বাশার বলেছে........ যে এক সময় দেশ শেরা ব্যটসম্যন ছিলেন..... এবং খেলতেন ৩ নম্বর এ.......

টপ অর্ডারে ভারসম্য আসবে...........

প্লিজ একটু নজর দেবেন......

৭| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সাকিব তামিম কি এতই ক্যাচালবাজ ও কুচক্রি।তামিম তো রেগুলার ফ্লপ।চাচা আকরাম ফুফা ফারুক ...তার খুটির জোর দারুন। ফারুক সাবকে আমার দুচোখে দেখতে ইচ্ছা করে না।এর মত বাজে খেলোয়ারআমি জাতীয় দলে আর দেখি নি।তামিম নাকি ভয়ানক অহংকারী। তবে মুশফিক কিন্তু দারুণ টেলেন্ট ।ওর মত অধিনায়ক পাওয়া কঠিন ব্যাপার।আমি চাই মুশফিক ফিরে আসুক ।

৮| ০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মুষফিক ছাড়া এই সময়ে অধিনায়ক হবার মত আর কেউ নাই।

৯| ১০ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯

এঞ্জেল বয় বলেছেন:
অনেক ভাল হয়েছে লিখা। ধন্যবাদ আপনাকে এমন সুন্দর লিখার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.