নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দীর্ঘমেয়াদী গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে রোহিঙ্গারা!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর কর্মকর্তা ভিভিয়েন ট্যান বিবিসিকে বলেছেন, এক রাতের ব্যবধানেই তারা আজ (রোববার) নতুন অন্তত ১৩,০০০ রোহিঙ্গাকে চিহ্নিত করেছেন। ফলে, শনিবার যেখানে রাখাইন থেকে পালিয়ে ঢোকা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৬০ হাজারের মত বলা হয়েছিলো, আজ (রোববার) সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে অন্তত ৭৩ হাজার। যেভাবে শরণার্থীর সংখ্যা বাড়ছে তাতে শীঘ্রই আশ্রয়ের ক্ষেত্রে বড় ধরণের জরুরী সঙ্কট তৈরি হতে পারে।
পুরনো যে দুটো রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির- কুতুপালংএবং নয়াপাড়া, তাতে আর তিল ধরণের জায়গা নেই। স্থানীয় স্কুল মাদ্রাসা ছাড়াও, বিভিন্ন খোলা জায়গায় তাঁবু খাটিয়ে পালিয়ে আসা মানুষজনকে ঠাঁই দেওয়ার চেষ্টা চলছে। কিন্তু বর্তমান হারে শরণার্থী আসতে থাকলে পরিস্থিতি আয়ত্তের বাইরে চলে যেতে পারে। নোম্যানসল্যান্ডে এখনো কয়েক হাজার রোহিঙ্গা সীমান্ত ক্রোস করে বাংলাদেশে ঢোকার অপেক্ষায় রয়েছে।
মায়ানমার থেকে আগত হিন্দু রোহিঙ্গাদের ভাষ্য থেকে যেটা বোঝা যায়, ''হামলাকারীরা কালো পোষাক পড়া ছিল। তারা গুলি করছিল, ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিচ্ছিলো, ওরা কখনো বার্মিজ ভাষায় কথা বলছিল, কখনো বাংলা বলছিল। ওদের হাতে অনেক ধারালো অস্ত্র ছিল।''
তাহলে এই অঞ্চলে এই প্রস্তুতি দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের উগ্রপন্থীরা রোহিঙ্গাদের সমর্থন করছে। দীর্ঘদিন ধরে আমাদের পাহাড়ে প্রচুর পরিমাণে অস্ত্র উদ্ধার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। পাহাড়ে কী তাহলে তারা রোহিঙ্গা জঙ্গিদের এতদিন প্রশিক্ষণ দিয়েছে? মাঝে মাঝে এত বিপুল অস্ত্র তাহলে কোথা থেকে আসতো? এই অস্ত্রের যোগানদাতা কারা? মায়ানমার সেনাবাহিনী নিশ্চয়ই রোহিঙ্গাদের উপর ধারালো অস্ত্রের ব্যবহার করছে না! বিশেষ করে হিন্দু রোহিঙ্গাদের উপর! তাহলে বিষয় কিন্তু অনেক জটিল।
সারা বিশ্বে মোট রোহিঙ্গা রয়েছে প্রায় ৩০ লাখ। এদের মধ্যে মায়ানমারে রয়েছে ১৪ লাখ, বাংলাদেশে ৬ লাখ, সৌদি আরবে ৫ লাখ, পাকিস্তানে ২ লাখ, থাইল্যান্ডে ১ লাখ, মালয়েশিয়ায় ৪০ হাজার, ভারতে ৪০ হাজার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১২ হাজার, ইন্দোনেশিয়ায় ১২ হাজার ও নেপালে ২০০ জন।
তাহলে সমীকরণ কী বলে? পাকিস্তান ও সৌদি আরবে যেসব রোহিঙ্গা রয়েছে, তারাই প্রশিক্ষণ নিয়ে অস্ত্রসহ ঢুকে পড়েছে মায়ানমারে। আর সেই অস্ত্রের যোগানদাতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও পাকিস্তান। আর ঘুটি হিসেবে তারা ব্যবহার করেছে বাংলাদেশের পাহাড়ি সীমান্ত এলাকা।
এবার যারা মায়ানমার থেকে পালিয়ে আসছে সেই শরণার্থীদের দলে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি। পুরুষ মানুষ খুব একটা আসছে না কেন? তারা কী কোনো সুনির্দিষ্ট মিশনে থেকে যাচ্ছে? অর্থ্যাৎ একটি দীর্ঘমেয়াদী গৃহযুদ্ধের দিকেই যাচ্ছে ঘটনাক্রম।
আরেকটা ব্যাপার, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ানমার সেনাবাহিনী কর্তৃক রোহিঙ্গা নিধনের যেসব ছবি ছড়ানো হচ্ছে, তার বেশিরভাগই ভুয়া ছবি। এসব ছবি যারা ছড়াচ্ছে, তারা কী কোনো বিশেষ নির্দেশনা অনুসরণ করছে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সোদি আরব, পাকিস্তান- এখানেও সেই পুরানো তিন শত্রু! যাদের এখনো সমীকরণ মিলছে না, দয়া করে একটু মিলিয়ে নিন। গৃহযুদ্ধ মায়ানমারে হলেও বাংলাদেশে তার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে, এটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যায়।
------------------------
৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

অদৃশ্য প্রতিভা বলেছেন: খুবই অমানবিক!

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: চিন্তা করার মত একটি বিষয়।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

বর্ষন হোমস বলেছেন:
সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে একটা গৃহযুদ্ধের দিকেই এগোচ্ছে মায়ানমার তবে এতে বাংলাদেশে কেমন প্রভাব পড়বে তাই হচ্ছে মূল চিন্তার বিষয়।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশ হয়তো বিপদে পড়বে।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


দীর্ঘমেয়াদী হওয়ার সম্ভাবনা নেই; বার্মার সেনা বাহিনী সব রোহিংগাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবে।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দীর্ঘমেয়াদী হওয়ার সম্ভাবনা নেই; বার্মার সেনাবাহিনী রোহিংগাদেরকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করবে।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

কানিজ রিনা বলেছেন: যুক্তরাষ্ট মনে হয়না এখনও রহিঙ্গা নিয়ে
মাথা ঘামাচ্ছে পাকিস্তানের সাথে যুক্ত রাষ্টের
এখন সংঘাত। হতে পারে সৌদীতে যেসব
রহিঙ্গা আছে তারা প্রশিক্ষিত তারা এসে
নিজের জন্ম ভুমি উদ্ধারে যোগ দিচ্ছে। যা
সৌদী সরকারের অজানা। যেমন আমাদের
পাহাড় পর্বতে রহিঙ্গারা যদি নিজের দেশে
গিয়ে যুদ্ধের জ্ন্য অস্ত্র প্রশিক্ষন দেয় তা
আমাদের সরকারের অজানা।
তবুও বলব রহিঙ্গারা নিজের জম্ম ভূমি
উদ্ধারে যুদ্ধে জয় হোক। প্রশ্ন আসে
আন্তরজাতীক জঙ্গীর সাথে ওরা কি হাত
মিলাচ্ছে বাংলাদেশ সরকারের অজানা।
এখন জঙ্গী সন্দেহ করার উপায় নাই অলরেডি
রহিঙ্গারা বাংলাদেশ ভুখন্ডে গলার কাঁটা।
গলার কাঁটা নামাতে পাঁখলাখ রহিঙ্গার একলাখ
রহিঙ্গা পুরুষ যদি যার হাতে যা আছে তাই
দিয়ে যুদ্ধে নামে নিজের মাতৃভূমি ফিরে
পেতে হয়ত আমাদের দেশের জ্ন্য মঙ্গল।
জাতী সংঘের দিকে তাকিয়ে থাকতে বিশফোরা
আরও বেড়ে গেছে।
আমরা এখন জঙ্গী বলে থামিয়ে দিতে পারিনা।
যে সব দেশে রহিঙ্গারা আছে পশিক্ষন দিয়ে
এসে যুদ্ধে নেমে যাবে নিজের মাতৃভূমি জয়
করবে এটাই কামনা। মায়ান মার সামরিক
বাহিনী জঙ্গী থেকেও নিষ্ঠুর মানবতা লংঘন
সীমা ছাড়িয়েছে। ধন্যবাদ।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

মোহাম্মদ রিয়াদুজ্জামানি রিয়াদ বলেছেন: ১৯৭১ এ আমরা যুদ্ধ করেছি,,,রোহিঙ্গারাও তাই করবে,,,এটাই স্বাভাবিক,,,,,সবার স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত,,,,

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

বালু চর বলেছেন: @মোহাম্মদ রিয়াদুজ্জামানি রিয়াদ ভাইয়ের সাথে সহমত।

অাপনি রহিঙ্গাদের নির্যাতন কি দেখছেন না?

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

আদর্শ সৈনিক বলেছেন: পাহাড়ে যেসব অস্ত্র পাওয়া গেছে,সেগুলো পাহাড়ী উপজাতিদের। পার্বত্য চট্রগ্রামকে স্বাধীন রাষ্ট্র করার স্বপ্নে বিভোর উপজাতি সম্প্রদায় অস্ত্র জমাচ্ছে।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

রুহুল আমিন খান বলেছেন: পাহাড়ে খালি ওপারের রোহিংগাদের মজুদ অস্ত্র করা অস্ত্র পাওয়া যায় এপারের শন্তু লারমা বাহিনীর মজুদ অস্ত্র পাওয়া যায় না :D

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫

কানিজ রিনা বলেছেন: যদি সন্তুলারমাই রহিঙ্গাদের অস্ত্র দিয়ে প্রশিক্ষন
দেয় তাতেও দোশ দেওয়া যাবেনা। যদিও
অনুমান করে বললাম।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "পাকিস্তান ও সৌদি আরবে যেসব রোহিঙ্গা রয়েছে, তারাই প্রশিক্ষণ নিয়ে অস্ত্রসহ ঢুকে পড়েছে মায়ানমারে। আর সেই অস্ত্রের যোগানদাতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব ও পাকিস্তান। আর ঘুটি হিসেবে তারা ব্যবহার করেছে বাংলাদেশের পাহাড়ি সীমান্ত এলাকা। "

সম্পূর্ন দ্বিমত। পাকিস্তান এবং সৌদি আরব সশস্ত্র রোহিংগা বিদ্রোহীদের সমর্থন দিলেও খুব বেশী সুবিধা করতে পারেনা কারন সৌদি কিংবা পাকিস্তানের সাথে আরাকানের কোন সীমান্ত নেই। এমনকি বাংলাদেশের সাথেও তাদের কোন সীমান্ত নেই। এছাড়া বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় ভাবে এখনও রোহিংগা বিদ্রোহীদের সমর্থন দেয় নি। মায়ানমারও সে অভিযোগ করে নি। বিচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকাগুলোতে আস্তানা গাড়া হয়তবা বিদ্রোহীদের পক্ষে অসম্ভব নয়, কিন্তু এরা কখনই বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য পাবে না। অন্যদিকে সাধারন বাংলাদেশীরা রোহিংগাদের প্রতি মানবিক কারনে সহানুভূতিশীল হলেও বিদ্রোহে জড়ানোর মত ঝুকি নেবেনা কারন সাধারন বাংলাদেশীদের মধ্যে রোহিংগা বিরোধী মনোভাব প্রকট। আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত হবে না যে রামুতে বৌদ্ধদের উপরে সাম্প্রদায়িক আক্রমনে রোহিংগাদের ব্যবহার করা হয়েছিল। বাংলাদেশের সাধারন মানুষ এ ধরনের উগ্রপন্থা মেনে নেয় না। রোহিংগারা যতদিন সৌদি এবং পাকিস্তানকেন্দ্রিক চরমপন্থী মতাদর্শে পরিচালিত হবে ততদিন তারা সাধারন বাংলাদেশীদের শতভাগ সমর্থন পাবে না।

ভৌগোলিকভাবে রোহিংগারা সশস্ত্র বিপ্লবের জন্য সুবিধাজনক অবস্থানে নেই। একমাত্র ভারত সমর্থন দিলেই তা সম্ভব। কিন্তু ভারত তো এখন সম্পূর্ন উল্টো সুরে গান গাইছে। তাই রোহিংগা বিদ্রোহীরা সশস্ত্র বিদ্রোহে সুবিধা করতে পারবে না। এবং এ কারনেই রাজনৈতিকভাবে এগোনোর কোন বিকল্প নেই।

আপনি লিখেছেন শরনার্থীদের মধ্যে নারী শিশুই বেশী, পুরুষ কম। হতে পারে, কারন এ ধরনের নির্যাতনে নারী শিশুরাই বেশী ভূক্তভোগী হয়ে থাকে। পুরুষদের হয়তবা মায়ানমারের সেনাবাহিনী ইতিমধ্যেই নিকেশ করে ফেলেছে।

১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০

পলাতক মুর্গ বলেছেন: বাংলাদেশ সেনা-বাহিনীর উচিৎ অত্যন্ত সতর্ক থাকা, যাতে বিষয়টা নিয়ে কেউ পানি ঘোলা করতে না পারে।

১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭

মাহিরাহি বলেছেন: বাংলাদেশের উগ্রপন্থীরা রোহিঙ্গাদের সমর্থন করছে।

আমি রোহিঙ্গাদের সমর্থন করছি।

আমি উগ্রপন্থী!

১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আশঙ্কা একেবারে ফেলে দেয়ার মত নয়।
বাংলাদেশকে বিপদের মুখোমুখি পরতে হতে পারে।


পাকিস্তান মায়ানমারকে যুদ্ধবিমান J5 -17 তৈরি করার সব রকম প্রযুক্তি বিক্রয় এবং কারিগরি সহায়তা করছে!
সূত্র-- The Dawn, (পাকিস্তানি পত্রিকা)

এই পাকিস্তান সেই পাকিস্তান না বলে যারা সারাদিন তর্ক করে, তাদের এই খবর প্রমাণ সহ দেয়ার পর আর কি অজুহাত দেখাবে?

আবার তারাই ( পাকিস্তানি রা) বাংলাদেশকে উস্কে দিচ্ছে ট্রেনিং প্রাপ্ত মুজাহিদ পাঠিয়ে!

অন্যদিকে এই দেশিয় কিছু পাকিপন্থি সেনাবাহিনী কি করছে বলে কৈফিয়ত চাইছে! এরা হয়তো যানে না সেনাবাহিনী অপর নাম ডিফেন্স মিলিটারি! -- এরা আক্রমণ হলে প্রতিরোধ করে! এগ্রেসিভ এট্যাক করে না!
অথচ দিন রাত তারা নিউজ ছড়াচ্ছে, মায়ানমার যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে! বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বসে বসে কি করছে?
অবশ্য যুদ্ধ লাগলে যে এদের খুঁজে পাওয়া যাবে না সেটা ভিন্ন কথা!

কিন্তু একটা দেশকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়ে এরা কাদের মনোবাসনা পূরণ করতে চাইছে? ------ অবশ্যই পাকিস্তানের!
কারন পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে বাংলাদেশ জিডিপি, মাথাপিছু আয়, মুদ্রার মান, কূটনীতি, শিক্ষাদীক্ষা, খেলাধুলা সব কিছু থেকে এগিয়ে আছে!

অন্যদিকে তাদের দেশে দিনে রাতে যখন তখন আত্মঘাতী বোমা ফাটে! কেউ খেলতে আসে না! বৈদেশিক কোন ইনভেস্ট নাই ( একমাত্র চায়না ছাড়া)!
আর চায়নার কাছ থেকে বিলিয়ন ডলার সুদ নিয়ে দিনাতিপাত করা পাকিস্তান মায়ানমারকে বিমান তৈরিতে সহায়তা করছে!

এখন প্রশ্ন হলো, রোহিঙ্গা দের উপর বার্মিজদের অত্যাচারের কাহিনী জেনেও কেন পাকিস্তান এমন করলো?
কারন তারা চায় বাংলাদেশ ধ্বংস হোক! ইউজ ইউর কমন সেন্স!

১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০১

বিজন রয় বলেছেন: যুদ্ধ চাই না।
কিন্তু হিংস্ররা কারো কথা শোনেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.