নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
ঢাকা বাতিঘরের দ্বার খুলেছে আজ। দেশের সর্ববৃহৎ বইবিপণি কেন্দ্র এখন ঢাকা বাতিঘর। বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের অষ্টম তলায় বাতিঘরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী দিনে সংস্কৃতি অঙ্গনের এক নিবিঢ় মিলনমেলা বসেছিল আজ বাতিঘর বইবিপণি কেন্দ্রে। অত্যন্ত সফল এই আয়োজনের শুভ উদ্বোধন করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন বাংলা একাডেমির সভাপতি প্রফেসর আনিসুজ্জামান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, লেখক হরিশংকর জলদাস, সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি ও প্রফেসর আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। অনুষ্ঠানে পরিচিত হন বাতিঘরের কর্ণধার দীপঙ্কর দাস ও ঢাকা বাতিঘরের শিল্পনির্দেশক শিল্পী শাহিনুর রহমান।
ঢাকা বাতিঘরের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিশুসাহিত্যিক আলী ইমাম, নাট্য ব্যক্তিত্ব মামনুর রশীদ, কবি ও অভিনেতা খায়রুল আলম সবুজ, সলিমুল্লাহ খান, কবি ফরিদ কবির, লেখক মোহিত কামাল, কথাসাহিত্যিক পারভেজ হোসেন, কথাসাহিত্যিক আহমাদ মোস্তফা কামাল, কবি জাফর আহমদ রাশেদ, লেখক ফারুক মঈনউদ্দীন, নির্মাতা কায়সার চৌধুরী, শিল্পী রশীদ আমিন, কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা রেজা ঘটক, কবি ও নির্মাতা কামরুজ্জামান কামু, কবি সাখাওয়াত টিপু, লেখক মাহবুব মোর্শেদ, শিল্পী সব্যসাচী হাজরা, শিল্পী সাবিরা শাহিনুর পল্লবী, কবি তনুজা ভট্টাচার্য, কবি পিয়াস মজিদ, কথাসাহিত্যিক খালিদ মারুফ, কবি অলকা নন্দিতা, কথাসাহিত্যিক মোজাফফর হোসেন, লেখক তামান্না সেতু, কবি স্নিগ্ধা বাউল, কবি বিথী হক, প্রকাশক রাজীব চৌধুরী, ডা. কল্লোল চৌধুরী প্রমুখ।
ঢাকা বাতিঘরের উদ্বোধনী দিনে বাতিঘরের সবচেয়ে ক্ষুদে ভিজিটর ছিলেন চট্টগ্রামের পূর্ণ প্রত্যাশা। পূর্ণ প্রত্যাশা'র বয়স মাত্র তিন মাস। পূর্ণ প্রত্যাশা বাতিঘরে এসেছেন তার মা শম্পা দে, বাবা দেবাশীষময় দত্ত ও বোন প্রত্যয় বহ্ণি'র সাথে। পূর্ণ প্রত্যাশা'র নামের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা বলতে পারি, ঢাকা বাতিঘর সাহিত্য অঙ্গনের প্রত্যাশা পূরণে আজ যে বাতি জ্বালিয়েছে, আগামীতে বইয়ের জগতে সেই আলো চারিদিকে ছড়িয়ে পড়বে। বাতিঘরের জন্য শুভ কামনা। জয়তু বাতিঘর।
২৯ ডিসেম্বর ২০১৭
ঢাকা, বাংলাদেশ
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
আল ইফরান বলেছেন: অপেক্ষায় ছিলাম, এইবার যেতে হবে।
চট্রগ্রামে যেতে পারি নি, আশা করি এইবার মিস হবে না।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭
বিজন রয় বলেছেন: বিদায় ২০১৭, স্বাগতম ২০১৮,......... নতুনের শুভেচ্ছা রইল।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৬
অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: পূর্ণ প্রত্যশার জন্য স্বপ্নীল আগামী গড়ার দায়িত্ব বেড়ে গেল। বাতিঘরের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও সফলতা কামনা করছি।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৭
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: বাতিঘরের বাতির আলো সব জায়গায় গিয়ে পড়ুক,সেই আলোয় আলোকিত হোক এই ধরাধাম।
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার নামে চলছে হরিলুট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ। সরকারী টাকা যে কত সস্তা তা এখানে একবার না গেলে কেউ বুঝতে পারবে না। তাদের দেশের প্রতি দরদ দেখে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম।
প্রায় বছর দুয়েক আগে অনেক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রবাসী জনগণকে আরো বেশী করে পাসপোর্ট সেবা দেয়ার আব্দার করে দূতাবাসে খোলায় হয় পৃথক পাসপোর্ট বিভাগ। সেখানে বরাদ্দ করা হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। দূতাবাসে পর্যাপ্ত জনবল থাকার পরও পাসপোর্ট বিভাগে ঢাকা থেকে আনা হয় প্রশাসন ক্যাডার থেকে এক জন সিনিয়ার সহকারী সচিব যিনি কিনা এখানে প্রথম সচিব নামে পরিচিত। সেই সাথে ঢাকা থেকে পাঠানো হয় আরো চার জন পদস্থ কর্মচারী। ফলে দূতাবাসে অতিরিক্তি জন বল হিসাবে যোগ হয় আরো ৫ জন। সরকারের খরচ বেড়ে যায় কোটি কোটি টাকা।
এছাড়া ঢাকার আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে প্রায় প্রতি মাসেই কর্মকর্তারা নানা ছল ছুতোয় মালয়েশিয়া সফর করছেন। বিদেশ সফরের সময় কর্মকর্তারা নিয়মিত বেতন ভাতার বাইরেও প্রতিদিন প্রায় ৩০০ মার্কিন ডলার করে ভাতা নেন সরকারের কোষাগার থেকে। ফলে শ্বেতহস্তী পোষতে সরকারকে গুণতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা।
জানা গেছে, আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের বড় কর্তারাই নন, প্রায় সময়ই সেখান থেকে ১০/১৫ জন কর্মচারী বিশেষ সেবা দেয়ার নাম করে মালয়েশিয়া সফর করেন। প্রতিবার সফরে তারা ১ মাস বা তার চেয়েও বেশী সময় কাটান। ফলে তাদের পেছনে নিয়মিত বেতন ভাতা ছাড়াও ডলারে ভাতা দিতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে।
চলতি মাসে ঢাকার আগারগাঁও থেকে সেবার দেয়ার নাম করে আবার পাঠানো হয়েছে ২৫ জন কর্মচারী আর ২ জন কর্মকর্তা।তারা নাকি ২ মাস ধরে প্রবাসী জনগণকে সেবা প্রদান করবে।
এদিকে তারা পাসপোর্ট অফিসে সেবা দেয়ার নাম করে রাষ্ট্রের টাকার শ্রাদ্ধ করে চলেছেন। কারণ এই মুহূর্তে প্রায় ৩০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেয়া ছাড়াও তাদেরকে প্রতিদিন জন প্রতি ২/৩ শত মার্কিন ডলার করে বিদেশ ভাতা দিতে হচ্ছে। যা আসছে গরীব দেশের গরীব মানুষের জন্য বরাদ্দ করা বাজেট থেকে। এর বিনিময়ে সাধারণ মানুষ কি পাবে। লাভের মধ্যে লাভ হবে এই সব কর্মকর্তা কর্মচারী সরকারী টাকায় বিদেশে ঘুরবে আর শপিং করে লাগেজ ভর্তি করবে। খুব্ই আনন্দের বিষয়।
সেবা দেয়ার নাম করে এতো মানুষ এক সাথে মালয়েশিয়াতে আসার কোন রেকর্ড নেই বলে জানা গেছে। কারণ দূতাবাসে এক সাথে এতো গুলো মানুষ কাজ করার মতো কোন জায়গা, মেশিন বা অবকাঠামোগত কোন সুযোগই নেই।
এ ব্যাপারে ভালো জানেন এমন এক জন সাবেক সরকারী কর্মকর্তার সাথে আলাপ করে জানা গেছে যে, পৃথিবীর অনেক দেশের দূতাবাসে মোট স্টাফ সংখ্যাএ ৩০ জন হয় না।অথচ মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিসে জনগণের টাকার শ্রা্দ্ধ আর হরিলুটের জন্য নানান রাজনৈতিক তদবির করে তাদেরকে পাঠানো হয়েছে। তাদেরকে যে অফিসে থেকে পাঠানো হয়েছে সেই অফিসের কাজ কর্ম কি করে চলে এটাও একটা বিরাট প্রশ্ন। কারণ কোন একটি অফিস থেকে এক সাথে ২৫/৩০ জন কর্মকর্তা, কর্মচারী ২ মাসের জন্য বিদেশে চলে গেলে সেই অফিসটি কি ভাবে চলে।
এই লুটপাট আর সরকারী টাকার শ্রাদ্ধ দেখার মতো কোন লোক নেই বাংলাদেশে?
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৬
নীলসাধু বলেছেন: যাই যাই করেও প্রকাশনার কাজের ব্যস্ততার জন্য মিস করেছি।
আপনি গেছেন, ছবি দেখেছি।