![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশের দর্শনীয় স্থানগুলো দেখার এবং বিভিন্ন শহর ঘুরা শুরু করেছিলাম ১৯৯৯ সাথে। এরপর থেকে শিক্ষাসফর, বিভিন্ন কারণে ঘুরতে গিয়ে দেশের দর্শনীয় প্রায় সব জায়গায় গিয়েছি। বাকী ছিলো দক্ষিন পশ্চিমাঞ্চলটা। মানে খুলনা , যশোর , বাগেরহাট। ঢাকা বসেই এবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ঘুরতে যাবো খুলনা । সিদ্ধান্তটা পাকা করলাম বাড়ী গিয়ে।
ঈদের পরের দিন বাড়ী থেকে বের হলাম। খালা বাড়ী নানা বাড়ী ঘুরে ২২ তারিখ এক ছোট ভাই কাম বন্ধুকে নিয়ে রওয়ানা হলাম খুলনার উদ্দেশ্যে। বরিশাল থেকে ঝালকাঠি , পিরোজপুর , বাগেরহাট হয়ে খুলনা। মাত্র ৩ বা সাড়ে তিন ঘন্টার পথ।
নথুল্লাবাদ বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রচন্ড বৃষ্টির মাঝে গাড়ীতে চেপে বসলাম দুজনে। সরকারী বাসের করুন দশা দেখলাম আবারো । বাসের ছাদ চুঁইয়ে চুঁইয়ে প্রায় সব সিটই ভিজে একাকার। কি আর করা ভিজা সিটই ভাগ্যে ছিলো মনে নিয়ে বসে পড়লাম । বন্ধু কাম ছোট ভাই লজ্জার মাথায় শার্ট পড়িয়ে ভিজা শার্ট খুলে গাড়ীতেই গেঞ্জি পড়ে নিলো।
মাত্র ১.৩০ ঘন্টায় পিরোজপুর বেকুটিয়া ফেরী ঘাটে চলে আসলাম কিন্তু কপাল মন্দ থাকলে যা হয় তাই হলো......... ফেরী ঘাটে বসে থাকলাম আড়াই ঘন্টা। একটি মাত্র ফেরী গাড়ী পারাপারে নিয়োজিত । কিন্তু এপারে ওপারে গাড়ীর লম্বা সিরিয়াল এর মাঝে আবার এমপির প্রোটেকলের গ্যারাকলে পড়ে এক ঘন্টা লস।
অবশেষে ফেরী পার হয়ে পিরোজপুর, বাগেরহাট অতিক্রম করে আমাদের বাস যখন খুলনা রূপসা ব্রীজে নামিয়ে দিলো তখন রাত ৮.৩০। বাস থেকে নেমে খুব ভালো লাগলো । অত্যন্ত চমৎকার পরিবেশ। মেহমান হলাম রূপসার তীরে বাড়ীওয়ালা বন্ধুর।
ওর বাসায় ব্যাগ রেখে আর হালকা রেষ্ট নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম রূপসা ব্রীজের চমৎকার পরিবেশের খোঁজে। রাত ১০.০০ থেকে ঘন্টাখানেক ব্রীজের কাটিয়ে মনটা ফ্রেস লাগছিলো। দেশের অন্যান্য ব্রীজগুলো থেকে রূপসা ব্রীজের পার্থক্যটা হলো ...... ব্রীজের দুই প্রান্তেই নদীর তীরে রয়েছে পায়ের হেটে ব্রীজে উঠার আলাদা ২ টি করে ৪ টি সিঁড়ি এবং দুইপ্রান্তেই বিশাল বিশাল ল্যান্ডিং স্পেস। অনেক উঁচু ব্রীজের এই চমৎকার নির্মাণ ব্রীজের আশেপাশে পরিবেশকে অনেক সুন্দর ও মনরোম করেছে। অনেক রাত পর্যন্ত সেখানে ব্রীজের লাইটিং এ অসংখ্য মানুষের আনাগোনাই এর আকর্ষন প্রমান করে।
নোকিয়ার সবচেয়ে কমদামী মোবাইলে তোলা ব্রীজের এক পাশের সিড়ি...
ব্রীজ থেকে একটা অটো নিয়ে ঘুরে আসলাম শহরটা। রয়েল, ময়লাপোতা মোড় , আলিয়া মাদ্রাসা আরো কি কি যেন। বন্ধুর বাসায় ফিরে আসছিলাম তখন প্রায় রাত ১২ টা। পথে ধরলো পুলিশ চেক পোস্ট । পরিচয় দিয়ে ঘুরতে আসছি বলার পর তেমন ছাড়া পেয়ে বাসায় আসলাম । রাতে বড় বড় চিংড়ী মাছের স্বাদটা এখনো জিহবায় লেগে আছে মনে হচ্ছে।
পরদিন সকালে মোংলা আর ষাট গম্বুজ মাজারের উদ্দেশ্যে সিডিউল করলেও যাত্রার পূর্বেই মোংলা বাদ দিতে হলো কারণ , পরিচিত যার মাধ্যমে যাবো তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। গন্তব্য ঠিক করে বাগেরহাটের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম।
আগে খান জাহান আলীর(রহঃ) এর মাজারে গেলাম। তেমন ভীড় নেই। খুব সকাল হওয়ায় অল্প কিছু দর্শনার্থী আর মাজার জিয়ারতের লোক চোখে পড়লো। কয়েক পোজ দিয়ে ছবি তোলা কার্যক্রম অব্যাহত রাখলাম।
খান জাহান আলী(রহ) এর মাজার
ওজু গোছলে ব্যস্ত দর্শনার্থী ও জিয়ারতে আসা মানুষেরা
কয়েক পোজে মাজার সহ ছবি তোলো মাজার সংলগ্ন বিশাল দীঘির ঘাটলায় চলে গিয়ে নির্মল হাওয়া খেলাম । কিছু মানুষ মাজার জিয়ারত করতে এসে ওজু গোছল সেড়ে নিচ্ছিল । আর পবিত্রতা অর্জন করে জিয়ারত করার জন্য বারবার মাইকিং করছিলো নিয়োজিত খাদেমরা । মাজারের অভ্যন্তরে গিয়ে খান জাহান আলী(রহ) এর রুহের মাগফিরাত কামনা করে বের হয়ে আসলাম।
খান জাহান আলী (রহ) এর কবর
মাজারের গেটে দেখা মিললো কিছু দেওয়ানা নাকি অন্য কোন নাম দিবো বুঝতেছি না ......
উহারা আছে ধান্ধায়...... আমার বন্ধু এদের একজনের সাথে ছবি তুলতে চাইলে ৫০ টাকা চেয়ে বসলো .....
অল্প সময়েই মাজার দর্শন শেষ করে পরবর্তী গন্তব্য ষাট গম্বুজ মসজিদে যাত্রা করলাম। প্রত্মতত্ত্ব অধিদপ্তরের টিকেট মূল্য মাত্র ১০ টাকা।
টিকেট মাত্র ১০ টাকা
মসজিদ এলাকায় প্রবেশ করেই হাতের ডান পাশে বাগেরহাট যাদুঘর । দর্শনার্থী প্রবেশের জন্য উম্মুক্ত হওয়ার সময়ের পূর্বেই চলে যাওয়ায় যাদুঘরে শুরুতে প্রবেশ করতে না পেরে চলে গেলাম মসজিদ এলাকায়।
প্রায় ৫৫০ বছর পূর্বে তৈরীকৃত এই মসজিদ এখনো তার শক্তি ও সৌন্দর্য্য অটুট রেখেছে।
ষাট গম্বুজ মসজিদ
মসজিদের প্রবেশ পথ
মসজিদের মূল গেট
অনেক দর্শনার্থী । ঘুরে ঘুরে পুরো মসজিদ দেখলাম। মসজিদের মিম্বার , পিলার, গম্বুজ ইত্যাদি সবকিছুই কয়েকশত বছরের সাক্ষী হিসেবে দাড়িয়ে আছে এখনো। বিরাট মসজিদ সে তুলনায় মাত্র এক দুই কাতার মুসুল্লী হয় সম্ভবত নামাজের সময়, তা কার্পেট বিছানো দেখেই বুঝা যায়। মসজিদের অভ্যন্তরে শক্ত ইটের মেঝ কালের সাক্ষী হিসেবে বিদ্যমান।
ঘুরে ঘুরে গুনলাম গম্বুজ , পিলার , দরজা সংখ্যা। একটি মাত্র পিলার যা দর্শনার্থীদের দেখার জন্য সংরক্ষিত রয়েছে।
থামের উপরে দাড়িয়ে আছে কালের সাক্ষী
মসজিদের মিম্বারটিও ঐতিহ্য বহন করছে..
এই সব মজবুত থামের উপরে দাড়িয়ে আছে ....
যে থামটি দর্শনার্থীদের দেখার জণ্য উম্মুক্ত রাখা হয়েছে
মসজিদের পিছনের প্রাচীর
পিছনের গেট...... যেখান দিয়ে দীঘির পাড়ে যাওয়া যায়
এখানেও রয়েছে বিশাল দীঘি ...... রয়েছে ভালো লাগার মতো একটি সুন্দর পরিবেশ
মসজিদের বহিরাঙ্গনের সৌন্দর্য্য
বাগেরহাট যাদুঘর
ষাট গম্বুজ মসজিদের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এখানে........
যা বলা আছে ..............
ঐতিহাসিক ষাট গম্বুজ মসজিদ , বাগেরহাট
সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
বাংলাদেশের বৃহত্তর আয়তকার (১৬০'*১০৮') অপূর্ব কারুকার্য খচিত ১৫শ শতাব্দীর ও অধিক কালের প্রাচীন এই মসজিদ।
স্থাপত্য কৌশলে ও লাল পোড়া মাটির উপর লাতা পাতার অলংকারণে মধ্যযুগীয় স্থাপত্যে শিল্পে নির্মিত এই মসজিদ এক বিশেষ স্থান অধিকার করিয়া আছে।যদিও ইহা ষাট গম্বুজ নামে বর্তমানে পরিচিত চতুস্কোন বুরুজের উপর ৪টি গম্বুজ সহ ইহাতে মোট ৮১টি গম্বুজ আছে এবং পূর্ব পশ্চিমে মধ্যের সারিতে বাংলা চালের অনুরূপ ৭ টি চৌকোনা গম্বুজ রহিয়াছে। বিশেষ ভাবে লক্ষ্যনীয় যে, ভিতরের অংশের নকশাকৃত চৌচালা ছাদ ও গম্বুজ গুলির অধিকাংশ পাথরের নকশাকৃত ষাটটি স্তম্ভ/থাম্বার দ্বারা সমর্থিত খিলানের উপরে নির্মিত। ইমারতটির গঠন বৈচিত্রে পঞ্চদশ শতাব্দীর এদেশীয় ও তুর্কি স্থাপত্যের বিশেষ প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। প্রাচীন ইটের বিরাট বিরাট দেওয়াল , পোড়ামাটির ফলকে কেবলা দেওয়ালে অপূর্ব নকশাকৃত দশটি মিহরাব, বক্র কার্নিশ ও পশ্চিম দেওয়ালের পৃথক একটি প্রবেশ পথ ষাট গম্বুজ মসজিদের অনন্য বৈশিষ্ট্য। সম্ভবত ইহা ছিল প্রাচীর রাজধানী শহরের (খলিফাতাবাদ) প্রশাসনিক কেন্দ্র তথা দরবার হল , জামে মসজিদ। আনুমানিক ১৪৫৯ খ্রীস্টাব্দের কিছু পূর্বে খানুল আজম উলুঘ খাঁন জাহান (আলাইহির রাহমাতুল্লা ওয়াল গুফরান) ইসলামের সাধক ও এক মহাপুরুষ এই মসজিদটি নির্মান করেছিলেন। বৃটিশ আমলের লর্ড কার্জনের সময় হইতে ২০০২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় এই মসজিদটি সংস্কার হয়। বর্তমানে ইহা একটি বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত অন্যতম ঐতিহাসিক সংরক্ষিত প্রত্মতত্ত্ব নিদর্শণ।
................................................. প্রত্মতত্ত্ব অধিদপ্তর।
ষাট গম্বুজ মসজিদের খেদমতে নিয়োজিতদের কাছে শুনলাম এর নামকরণের কিছু কথা..............
ষাট গম্বুজ মূলত ষাটটি পিলারের উপরে নির্মিত । ফার্সিতে গম্বুজ মানে পিলার বুঝানো হয়। যেহেতু ষাটটি পিলারের উপরে নির্মিত তাই নাম হয়েছে। ষাট গম্বুজ ।
আরেকটি বিষয় হলো ............ মসজিদটি অন্যান্য মসজিদের মতো কোন ভীমের উপরে ছাদ দিয়ে নির্মিত নয়। কোন প্রকার বড় ব্যবহার করা হয়নি ছাদ নির্মানে। বিশেষ পদ্ধতিতে ছাদের উপরে নির্মিত হয়েছে মসজিদ। গম্বুজের আকৃতিতে ছাদ নির্মিত বলে ছাদ গম্বুজ নামকরা হয় কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে ছাদ গম্বুজটি ষাট গম্বুজে রূপান্তরিত হয়।
উপরের দুটি বিষয়ই মসজিদের নিয়োজিত খাদেমের কাছে শুনেছি।
সেখানে দেখা হলো ঢাকা থেকে আরো কিছু বন্ধুদের সাথে । ষাট গম্বুজ মসজিদে তাদের সাথে কিছু ছবি তুলে আর আড্ডা মেরে আমরা যাদুঘর দেখার জন্য গেলাম। ওরা মাত্র মসজিদে আসলো আর বাগেরহাটে লাঞ্চ করে খুলনা হয়ে যশোর যাবে কিন্তু আমরা সেদিই ঢাকা ফিরবো বলে আর ওদের সাথে বেশীক্ষন থাকা হলো না ।
যাদুঘরে কিছুক্ষন সময় কাটিয়ে বের হয়ে খুলনার পথ ধরলাম। বাগেরহাটের ছায়া ঘেরা সুন্দর মনোরোম পরিবেশ সবচেয়ে বেশী আকর্ষিত করেছে আমদের। একপাশে চিঙড়ীর ঘেড় আর সবজির ক্ষেত দেখলে সত্যিই চোখ জুড়িয়ে যায়। অল্প কিছুক্ষন বাগেরহাট জেলায় থাকলেও স্মৃতির পাতায় সংযুক্ত হলো বাগেরহাটের সুন্দর ভ্রমনটি।
সামনে খুবি আর কুয়েটের ভ্রমন নিয়ে থাকবে পোস্ট । অগ্রীম নিমন্ত্রন রইল।
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৩
আর.হক বলেছেন: চিন্তা করতেছি বাংলাদেশ ঘুরার একটা রিভিউ্ দিমু । তালিকা করাটাই তো মুশকিল
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৩
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো , পিলাচিত ধন্যবাদ
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৪
আর.হক বলেছেন: পিলাসিত হইলাম।থ্যাংকু
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৩
হাসান ফেরদৌস বলেছেন: হুম
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৫
আর.হক বলেছেন: ওকে
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:১৮
একজন আরমান বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
আমিও গিয়েছিলাম একবার।
ভাইয়ে কি বরিশাইল্লা নাকি?
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৬
আর.হক বলেছেন: হয় মুই বরিশাইল্লা । আপনের বাড়ী যে বরিশাল তা কিন্তু মুই আগেই জানি
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২১
অনির্বাণ রায়। বলেছেন: সুন্দর রিভিউ । যেতে ইচ্ছা করছে
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৮
আর.হক বলেছেন: যাওয়ার সময় কিন্তু আপনারে বলেই গেছিলাম । এখন আপসুস করেন ।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:২১
আজব মানুষ০০৯ বলেছেন: ফডুক গুলান দেখে যাইতে মঞ্চায়, তয় হুনলাম জায়গাডা নাকি ধান্ধা বাজ আর গাজাটিদের আখড়া???
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৯
আর.হক বলেছেন: মসজিদে ধান্ধাবাজ নেই বললেই চলে । তবে মাজারে আছে কিন্তু তুলনামুলক কমই মনে হলো অন্যান্য জায়গা থেকে। তবে অন্য সময় হয় কিনা জানি না।
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৩
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: খুলনা, বাগেরহাট, সুন্দরবন ভ্রমণের সময় ষাট গম্বুজ মসজিদ (ছাদেও ওঠেছিলাম), যাদুঘর, খান জাহান আলী'র মাজার দেখেছিলাম।
২৫ আগস্ট গিয়েছিলাম পিরোজপুর, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, বরিশাল। আজ সকালেই ফিরলাম।
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪০
আর.হক বলেছেন: তিন দিন আগে গেলেই তো আপনার সাথে আমার ধাক্কা লাগতো । ভাইর বাড়ী কি ঐ দিকেই নাকি ???
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪২
একজন আরমান বলেছেন: ও। হেইয়া তো জানবেনই। কারণ মোর অনেক লেহা আর মন্তব্য পরলেই বোঝা যায়।
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৫
আর.হক বলেছেন: আহেন দেশি মোরা গলাগলি ধরি ।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৮
একজন আরমান বলেছেন: আহেন। আফনের বাড়ি বরিশাল কোম্মে?
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০১
আর.হক বলেছেন: মোর বাড়ী গোন্নদি। আম্মে কোনানের ? তয় মোর গুস্টিহুদ্দা সব কিন্তু বরিশাল শহরের
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৯
আরজু পনি বলেছেন:
২০০৩ সালে ঘুরে এসেছি। কিন্তু আমার সংগ্রহে ছবি তো নেই তেমন!
আপনার ষাট গম্বুজ মসজিদ আর খান জাহান আলী মাজার দর্শন ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৩
আর.হক বলেছেন: অল্প সময়ে অনেককিছু দেখে ফেলি আমি ......... আমার সাথে যারা থাকে তাদের একটু কষ্ট হয় দৌড়িয়ে। আপনিও যাওয়ার তালিকায় আছেন যেনে ভালো লাগলো।
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৬
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: এতো রাতে দেশীর সাথে গলাগলি ধরলে মাইনসে মাইন্ড খাইবো
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০২
আর.হক বলেছেন: আচ্ছা রাইতে গলাগলি ধরতে গিয়া কাইল তো একটা খুন। দিনে গলাগলি ধরমু নে।
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৮
ভিশন-২০৫০ বলেছেন: খুব ভাল লাগ্লো! আমি একবার মংলা পর্যন্ত গিয়েছি। কিন্তু ৬০গম্বুজ মসজিদ দেখা হয়নি!
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৩
আর.হক বলেছেন: মোংলাটা মিস করেছি যার মাধ্যমে ভিতরে ঢুকবো তাকে পাচ্ছিলাম না ফোনে এজন্য । আর সময়টাও কভার করছিলো না। সামনের বার মিস হবে না।
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৩
দারাশিকো বলেছেন: বাগেরহাটে গত বছর ঘুরে আসছি। খুলনায় ষাটগম্বুজ মসজিদের একটা মিনিয়েচার আছে, দেখছেন?
আমার কাছে আসলটার চেয়েও ভালো লাগছে ওইটা
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৩
আর.হক বলেছেন: আলিয়া মাদ্রাসার রোড়ের মসজিদের কথা বলছেন? সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সম্ভবত খুলনার বন্ধুটি বলেছিলো ,এখন মনে পড়েছে। ঘুরে দেখার হয়নি। রাস্তা থেকে দেখিছি । ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ।
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৬
টনি বলেছেন: অনেক ভাল পোস্ট। চার-পাঁচ বছর আগে দেশে থাকতে শেষবার গিয়েছিলাম।
রুপসা ব্রীজের ছবি কোথায়। রুপসা হয়ে যান নাই কেন?++
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:০৫
আর.হক বলেছেন: দুই দিনে ৪ বার গিয়েছি। কিন্তু সাথে মোবাইলের ক্যামেরার ছবি ভালো হওয়া সম্ভব নয় বলে তুলি নি। দেখেই ক্ষ্যান্ত দিয়েছি। একটি ছবি উপরে দিয়েছি মাত্র। ভালো হয়নি। বাকী ছবি অন্যের ক্যামেরায় তুলা।
১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৭
একজন আরমান বলেছেন: মজা লন মিয়া?
মোর বাড়ি ই তো গৌরনদী। কিন্তু আব্বা-আম্মা বরিশাল থাকে।
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫০
আর.হক বলেছেন: আপনে তো মোর বাড়ীর কাছের মানু ....... মোর বাড়ী দাওয়াত রইল
১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:০০
সাদরিল বলেছেন: মি ২০০৯ সালে গিয়েছিলাম ষাট গম্বুজ মসজিদে।মনে হয়েছিলো এটাকে যতটা যত্ন করার দরকার সেটা করা হয় নাই।মসজিদটা দেখার মতো তবে মসজিদের বাইরের চারপাশ কিছুটা সুন্দর করলে আরো পর্যটক আসতো।তাছাড়া টয়লেট ছিলো ভয়াবহ নোংরা।ডাইরিতে লিখে রেখেছিলাম তখনকার কাহীনি।ব্লগে দিবো দিবো করেও দেয়া হয়নি।ভুলেই গিয়েছিলাম,আপনার লেখাটা পড়ে মনে পড়ে গেলো
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৩
আর.হক বলেছেন: শুধু ষাট গম্বুজ মসজিদই নয়। দেশের সকল দর্শণীয় স্থানগুলোই একই অবস্থা। নাম মাত্র তত্তাবধায়ন ছাড়া কিছু নেই। নোংরা হওয়ার ভয়ে বাথরুমে যাই নাই।
তবে আশে পাশের পরিবেশটা অনেকটা ভালো মনে হলো।
১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৩৩
অজগর বলেছেন: বাড়ির উপর দিয়া ঘুইরা আসলেন..একবার কইলেন ও না..তা কেমন লাগল আমাগো বাগেরহাট ???
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৫
আর.হক বলেছেন: ইশরে আগে জানলে তো সকালের নাস্তাটা আপনার বাড়ীতেই করে আসতে পারতাম। পোস্টের শেষ দিকে বলেছি...... .........
বাগেরহাটের ছায়া ঘেরা সুন্দর মনোরোম পরিবেশ সবচেয়ে বেশী আকর্ষিত করেছে আমদের। একপাশে চিঙড়ীর ঘেড় আর সবজির ক্ষেত দেখলে সত্যিই চোখ জুড়িয়ে যায়। অল্প কিছুক্ষন বাগেরহাট জেলায় থাকলেও স্মৃতির পাতায় সংযুক্ত হলো বাগেরহাটের সুন্দর ভ্রমনটি।
১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৭:৪৯
দুর্বার ফখরুল বলেছেন: আমার বেড়ানোর অনেক ইচ্ছা কিন্তু কেন জানি সব সময় বেড়ানো হয়ে ওঠেনা। পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৬
আর.হক বলেছেন: ইচ্ছাটা কার্যে পরিনত করে ফেলবেন তবেই হবে। সাথে একজন ভ্রমনপিয়াসু সঙ্গি রাখবেন আর কিছু লাগবে না। ........ অলস সময়টা কাজে লাগালেই চলবে। ধন্যবাদ।
১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৭
একজন আরমান বলেছেন: আপনার বাড়ি কি সত্যিই ওখানে? কোথায়?
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৫
আর.হক বলেছেন: http://www.facebook.com/aara.haka
ব্যাখ্যা সহ বলবো।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৩
অদম্য১২৩৪ বলেছেন: দারুণ পোস্ট
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২০
আর.হক বলেছেন: পুলকিত হলুম।
২১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: হক ভাই আপনার এই পোষ্ট গুলো আসলেই সুন্দর।
অ:ট: ভাই ব্লগেএকটু নিয়মিত হন।
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৩
আর.হক বলেছেন: ব্লগে তো আমি নিয়মিতই কিন্তু লেখা হয় কম। আপনাকে কিন্তু বহুদিন পরে পেলাম।
আপনার প্রশংসায় গর্বিত ও কিছুটা লজ্জিত হলুম।
২২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:৪০
অজগর বলেছেন: ধন্যবাদ..আসলেই আমার জেলাটা সুন্দর..কিন্তু ভাই লবণ পানি আস্তে আস্তে আমাদের শেষ করে দিচ্ছে...এর একটি বড় কারণ চিংড়ি ঘের।
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:১৪
আর.হক বলেছেন: শুধু জেলা না আপনাদের মানুষগুলোকেও শেষ করে দিচ্ছে বলে মনে হয়। মানুষের দাতগুলো লবন পানিতে কালো হয়ে যেতে দেখলাম।
২৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:১৫
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: আমার বাড়ি ময়মনসিংহে। প্রথমবার গোপালগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট গিয়েছিলাম অফিসিয়াল ট্যুরে।
এবার পিরোজপুর, বরিশাল, ঝালকাঠি গেলাম এমনিতেই, একা।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫
আর.হক বলেছেন: এমনিতে একা একা ঘুরাটা কেমন লাগে আপনার অনুভুতি শুনতে চাই। হেটে চলার পথ একা একা ঘুরেছি কিন্তু লম্বা রাস্তা বা ভ্রমনে কখনো একা একা যাইনি। চাই জানতে ইচ্ছে করছে কেমন লাগে.......
২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
রাশূ বলেছেন: ভালো হইসে +++++
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯
আর.হক বলেছেন: ভালবেসে পিলাস দেয়ায় এ নগন্য মুগ্ধ
২৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৬
একজন আরমান বলেছেন: রিকোয়েস্ট পাঠাই দিছি ভাইজান।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৩
আর.হক বলেছেন: এড মারছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০১
ইসাকুল বলেছেন: কতো ঘুরেন ????