![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
বাংলাদেশের বালু-মাটি রফতানি হবে মালদ্বীপ ও সিংগাপুরে। দেশ দুটির আগ্রহের কারণেই এই অপ্রচলিত দ্রব্যটি বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে বালু-মাটি রফতানির প্রক্রিয়াটি শুরু করা হয়। ইতোমধ্যে দ্রব্যটি রফতানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে বালু-মাটি রফতানি দেশের জন্য একেবারে নতুন একটি বিষয়। অর্থনৈতিক যৌক্তিকতা ও সার্বিক বিষয়ে সুপারিশ প্রদানের জন্য ইতোপূর্বে একটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। নদ-নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ও নাব্যতা রক্ষায় শুষ্ক মৌসুমের শুরুতে বালু রফতানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে ১০ মিলিয়ন টন বালু রফতানি করবে সরকার। পরিবেশের ওপর কোন নেতিবাচক প্রভাব না পড়লে বছরে রফতানি হবে এক হাজার ৫শ’ মিলিয়ন টন বালু, যার বাজারমূল্য প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। ড্রেজিংকৃত ওই সব বালু রফতানি করা হবে। প্রতিবছর হিমালয় থেকে যে পরিমাণ বালু নেমে আসে তাতে বছরে অনায়াসে ১২শ’ থেকে দেড় হাজার মিলিয়ন টন বালু রফতানি করা সম্ভব। ঘাসিয়ার খাল, ফাজিলপুর নদী, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, তিস্তা, ধলেশ্বরী, ব্রহ্মপুত্র, গোমতীসহ অন্যান্য নদী, যা পানি উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নদী কর্তৃপক্ষ এবং সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ড্রেজিং করার জন্য চিহ্নিত করেছে সেসব এলাকা থেকে বালু উত্তোলন ও রফতানি করা যাবে।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
হরিপদ কেরাণী বলেছেন: এইটা একটা ভালো উদ্যোগ। তবে সবচেয়ে ভালো হতো যদি বাংলাদেশের রাজনীতিবিদগুলাকে যদি রপ্তানী করে দেয়া যেত। এই অচল মালগুলাকে পার করাটা বর্তমানে জরুরী হয়ে পড়েছে। এগুলো বিক্রির বিনিময়ে কোনও পয়সা না দিলেও হবে।
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
খেলাঘর বলেছেন:
পারলে পার্লামেন্ট ভবনটাও বেচে দাও, শালা ডাকাতগুলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভালো। আর কি কি আছে বেচার?