![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
আর্থিক খাতের সব সূচকে ভাল অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। গত পাঁচ বছরে মাথাপিছু আয়, সরকারী বিনিয়োগ, বাজেটের আকার, প্রবাসী আয়, বিদ্যুত উৎপাদন বেড়েছে। এই সময়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধারাবাহিক রয়েছে, আমদানি-রফতানি বেড়েছে এবং কমেছে দারিদ্র্য। সামাজিক সূচকেও উন্নতি করছে বাংলাদেশ। সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম বছরেও অর্থনীতির এসব সূচকে যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। তাই হরতাল-অবরোধের নামে বিএনপি-জামায়াতের এসব ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী এখনই বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। বিএনপি-জামায়াতের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের কারণে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে ইতিবাচক ধারা পরিলক্ষিত হয়েছে। অর্থনীতির সূচকসমূহ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড প্রতিনিয়ত শক্তিশালী হতে সক্ষম হচ্ছে। পাশাপাশি মানব উন্নয়নসূচক এবং সামাজিক উন্নয়ন সূচকের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ভাল অবস্থানে রয়েছে। সামষ্টিক অর্থনীতির পাশাপাশি ব্যাষ্টিক অর্থনীতির সূচকসমূহও দেশের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব নির্দেশ করে থাকে। গত অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার যেখানে ৬ দশমিক ১৮ শতাংশ ছিল তা চলতি অর্থ বছরে ৬ দশমিক ৭৫ পৌঁছানোর আশা পোষণ করা হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ দশমিক ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। বিদেশ থেকে প্রেরিত প্রবাসীদের রেমিটেন্সের পরিমাণ হচ্ছে ১৪ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব হচ্ছে বর্তমান সরকারের পররাষ্ট্রনীতি। এই পররাষ্ট্রনীতিও অর্থনৈতিক অগ্রগতির উন্নয়নে ভূমিকা পালন করছে। সকল দিক বিবেচনা করে দেখা যায় যে, বর্তমান সরকারের আমলে আর্থিক সব সূচকে ভাল অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। আর এ সব কিছুই সম্ভব হয়েছে সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং সঠিক দিক নির্দেশনার ফলে।
©somewhere in net ltd.