![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দুই দেশের মধ্যে ঝুলে থাকা দুটি বিষয় আগামী পার্লামেন্ট অধিবেশনেই মিটিয়ে ফেলতে চায় ভারত সরকার। এ বার্তাই বাংলাদেশ সরকারকে পৌঁছে দিতে জয়শঙ্করকে বলেছেন নরেন্দ্র মোদি। ভারত-বাংলাদেশ স্থল সীমান্ত চুক্তি কার্যকরে দেশটির পার্লামেন্টে এ সংক্রান্ত বিল পাসের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ। তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের দাবি।
কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকাকালে ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি সইয়ের কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপত্তির মুখে তা আটকে যায়। সে সময় স্থল সীমান্ত চুক্তি কার্যকরেরও বিরোধিতা করেছিলেন মমতা। তবে গত বছর ভারতের লোকসভা নির্বচনে জয়ী হয়ে বিজেপি সরকার গঠনের পর অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন মমতা। দুই দেশের মধ্যে ঝুলে থাকা এই দুটি বিষয় যত শীঘ্র বাস্তবায়িত হবে তত শীঘ্রই দুই দেশের জনগণ উপকৃত হবে। আমরা সাধারণ জনগণ চাই বর্তমান সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় বিষয়গুলির সুরাহা খুব শীঘ্রই হবে এবং জনগণ এর সুফল পেতে শুরু করবে।
©somewhere in net ltd.