নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদার সর্বশেষ অবরোধের টার্গেট সশস্ত্র বাহিনী ও আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

 বর্তমান সরকার যখন অত্যন্ত সুন্দরভাবে দেশ পরিচালনা করছিল ঠিক তখনই ২০ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অনির্দিষ্টকালের অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচীর ঘোষণা দেন। অতি শীঘ্রই এই কর্মসূচীতে সাধারণ জনগণের জনসমর্থন না দেখে বর্তমানে তাঁর খুবই হতাশা। তার আদেশে সৃষ্ট এসব নাশকতামূলক কর্মসূচীতে ব্যবহৃত পেট্রোল বোমার আঘাতে নিরীহ জনসাধারণ ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় দলটি আজ দ্রুত জনসমর্থন হারাচ্ছে ও বিশ্বব্যাপী রাজনীতি বিমূখ জঙ্গী গোষ্ঠীর পরিচিতি পেতে চলেছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। এই নিষ্ঠুর ও মানবিকতা বিবর্জিত নেত্রী এখন তার আক্রমনের লক্ষ্যবস্তু পরিবর্তন করে সশস্ত্র বাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দিকে নতুন করে মনোনিবেশ করেছেন। এর অংশ হিসেবে বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব বাতিল করার জন্য এক সূদুর প্রসারী চক্রান্ত চলছে।

 খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মুশফিকুল ফজল সাংবাদিক পরিচয়ে বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থান করছেন। তাকে এ কাজে সহায়তা দিচ্ছেন ম্যাথু লী নামের আমেরিকান এক সাংবাদিক। তারা উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিএনপির জ্যৈষ্ঠ নেতাদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখেন। জাতিসংঘের নিয়মিত ব্রিফিং-এ কখনই বাংলাদেশ বা দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে মন্তব্য করা না হলেও উপরোক্ত দুই সাংবাদিক এসব রুটিন ব্রিফিং-এ উপস্থিত থেকে প্রশ্নোত্তর পর্বে বারবার বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে টেনে নিয়ে এসেছেন, যা পরবর্তীতে মিডিয়াতে জাতিসংঘের মতামত হিসেবে প্রচার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ২২ জানুয়ারি ২০১৫ এবং ০৫, ১১, ১২, ১৭, ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের নিয়মিত ব্রিফিং-এ প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রসঙ্গ তোলা হয়।

 জাতিসংঘের ব্রিফিং-এ বাংলাদেশের প্রসঙ্গ বারবার নিয়ে এসে সাংবাদিক ছদ্মবেশী বিএনপির এই দুই কর্মী দুইভাবে বাংলাদেশকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছেন ;

 প্রথমত: বাংলাদেশের স্বাভাবিক রাজনৈতিক মতপার্থক্যজনিত বিরোধকে অতিরঞ্জিত করে দেশে একটি অস্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে প্রচার করা।

 দ্বিতীয়ত: অপ্রাসঙ্গিকভাবে শান্তিরক্ষা মিশনের বিষয়টি বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সাথে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহনের বিষয়টিকে ক্রমাগতভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করে শান্তিরক্ষা মিশনে ভবিষ্যতে সশস্ত্র বাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অংশগ্রহনকে বাতিল করার পায়তারা করা।

 নিউইয়র্কভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংগঠন অতীতে একাধিকবার বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে বিচার বহির্ভূত হত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের অভিযোগ তুলে এই সংস্থাগুলোর সদস্যদের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নেওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বনের জন্য জাতিসংঘের প্রতি আহবান জানিয়েছিল। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে আবারো এদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক মহল ও তাদের প্রতিনিধিরা প্রকাশ্যে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশীদের অংশগ্রহণের বিষয়ে আপত্তি তুলছেন। দৃশ্যত বিএনপির এই কৌশল আওয়ামী লীগকে ক্ষতিগ্রস্ত করার বদলে আপনাদেরকেই ক্ষতির মূল টার্গেট বানিয়েছে।

 যে কোন সচেতন নাগরিক স্বীকার করবেন যে, পোশাক শিল্পে ব্র্যান্ড হওয়ার আগেই শান্তিরক্ষায় ব্র্যান্ড হিসাবে বিশ্বে স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশী শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। যে দেশের শান্তিরক্ষীরা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশগুলোয় শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখে, প্রাণ দেয়, এখন সেই দেশের রাজনৈতিক অনৈক্যের কারণে সংঘাত-সহিংসতা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক ও অপ্রত্যাশিত। কিন্তু তাই বলে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা মোটেই কাঙ্খিত নয়। এর পেছনে সুস্পষ্ট রাজনৈতিক উদ্দেশ্য যে রয়েছে তা বুঝতে কোন গবেষণার প্রয়োজন হয় না। বাংলাদেশের পর জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে শীর্ষ সারিতে আছে পাকিস্তান। দীর্ঘ মেয়াদে অস্থিতিশীলতা ও অভ্যন্তরীণ গোলযোগ পাকিস্তানকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের পর্যায়ে নিয়ে গেলেও পাকিস্তানের কোন নাগরিক কিন্তু এভাবে বিদেশে পাকিস্তানের শান্তিরক্ষা মিশন নিয়ে প্রশ্ন তুলেনি। কিন্তু দূর্ভাগ্য আমরা তুলছি। পাকিস্তান ছাড়াও আরও যেসব দেশ অভ্যন্তরীণ সমস্যা স্বত্তেও জাতিসংঘ শান্তি মিশনে উল্লেখযোগ্য হারে শান্তিরক্ষী প্রেরণ করেছে তারা হল, নাইজেরিয়া, কেনিয়া, শ্রীলংকা, জর্ডান, থাইল্যান্ড, ঘানা, ইথিওপিয়া, মিশর, তুরস্ক ইত্যাদি। তাহলে খালেদা কেন বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের ফিরিয়ে আনতে চাইছেন???

 জাতিসংঘ মহাসচিবের উপ-মুখপাত্র ফারহান হক সম্প্রতি সংবাদ ব্রীফিংয়ে বলেছেন রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও শান্তিরক্ষা কার্যক্রম- দুইটি ভিন্ন বিষয় এবং একটির সাথে অপরটি সম্পর্কযুক্ত নয়। তাই সকল সচেতন সশস্ত্রবাহিনী, পুলিশ বাহিনী ও র্যারবের সদস্যরা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে, বিএনপির নিয়োগকৃত প্রশ্নকারীরা নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই দেশের বাহিরে থেকে বাংলাদেশের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনকে বন্ধ করে আপনাদের জন্য এক আর্থিক দূর্যোগ সৃষ্টির পায়তারা করছেন। এছাড়াও বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে কুটনৈতিক তৎপরতার নামে জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক মহলের বিভিন্ন দপ্তরে বাংলাদেশকে নিয়ে কুৎসা ছড়ানোর মিশনে নেমেছেন খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারী।

 বিগত জোট সরকারের এবং বিএনপির ক্ষমতাকালীন সময়ে সশস্ত্র বাহিনীতে সংঘটিত বিভিন্ন ব্যত্যয়/অব্যবস্থাপনার লক্ষণীয় কিছু বিষয়ের মধ্যে ছিলঃ

 বিএনপি সরকারের আমলে সামরিক বাহিনীতে মোট ২১ টি ক্যু/বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল এবং এর প্রেক্ষিতে মনগড়া ও ত্রুটিপূর্ণ বিচারে নিরীহ শত শত কর্মকর্তা ও অধীনস্থ সৈন্যদের মৃত্যুদন্ড প্রদান সহ চাকুরিচ্যুত করা হয়েছিল।

 অনেকেরই মনে থাকার কথা, ১৯৯৩ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে সর্বপ্রথম বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা ঘটেছিল। বিএনপি তখন এর সাথে জড়িতদের কোনরুপ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি বরং একটি ধামাচাপা দেওয়া পদক্ষেপের কারণে ২০০৯ সালে দুঃখজনকভাবে বিডিআর বিদ্রোহ সংঘটিত হয়। এখানে স্মরণ করা যেতে পারে যে, বেগম জিয়া সাধারণত দুপুর ১২-১ টার দিকে ঘুম থেকে উঠে থাকেন। কিন্তু ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের দিন তিনি সকালে ০৭৪৫ মিনিটে লন্ডনে অবস্থানরত বড় ছেলে তারেক রহমানের ফোন পেয়ে ০৮০০ ঘটিকার মধ্যেই বাড়ী হতে বেরিয়ে তিন দিন অঞ্চাত স্থানে আত্নগোপন করে থাকেন। জাতির এ ধরণের দুর্যোগময় মূহুর্তে বেগম জিয়ার ন্যায় একজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা কোন প্রকার সমবেদনা/সহমর্মিতা ঞ্চাপন না করে বরং যুদ্ধক্ষেত্র থেকে যুদ্ধরত সেনাদের পরিত্যাগকারী/বিশ্বাস ঘাতকতাকারী নেতা হিসাবে পরিচিতি পেয়েছেন। ফলে পূর্বের ন্যায় তিনি ভবিষ্যতেও যে একই আচরণ করবেন তা সহজেই ধারণা করা যায়।

 স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে শুরু করে বিগত সরকারের সময়কাল পর্যন্ত সশস্ত্রবাহিনীতে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তার তুলনায় বর্তমান সরকারের সময়কালের উন্নয়নসমূহ তুলনামূলভাবে অনেক বেশী। ~েসনিকদের কল্যাণে প্রনীত বিভিন্ন নীতিমালা, সার্জেন্ট ও সমপদবীকে ৩য় হতে ২য় শ্রেণীতে এবং জেসিও পদবীকে ২য় শ্রেণী হতে ১ম শ্রেণীতে উন্নীত করা, উন্নত বেতন কাঠামো, উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি ইত্যাদি বিষয় সশস্ত্রবাহিনীর প্রতি সদস্যদের মন-মানসিকতা উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করেছে। এছাড়াও, ফোর্সেস গোল-২০৩০ নির্ধারন এবং এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নকল্পে সশস্ত্রবাহিনীতে নতুন ইউনিট গঠন, নতুন যুদ্ধাস্ত্র ও যন্ত্রাংশ ক্রয়, পদবী উন্নীতকরণ, প্রশিক্ষণের মানোন্নয়ন, সিএমএইচ এর চিকিৎসা সেবা আধুনিকায়ন এবং এ রকম আরও ব‎হু গৃহীত পদক্ষেপ সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের জীবনযাত্রার মানে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করছে। এছাড়াও আগামী ১লা জুলাই থেকে কার্যকরী হতে যাওয়া নতুন বেতন স্কেল এর সংবাদ সকল পর্যায়ের সশস্ত্রবাহিনীর ও আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।

 আপনাদের সবার নিশ্চয়ই স্মরণ আছে যে, ইতিপূর্বে সব সময় জাতিসংঘ মিশনে শুধু ব্যাটালিয়ন আকারের সেনা সদস্যদের দলই পাঠানো হতো। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নিয়েই জাতিসংঘের সাথে সমন্বয় করে এই সৈন্য সংখ্যা ব্যাটালিয়ন হতে ব্রিগেড পর্যায়ে উন্নীত অর্থাৎ তিন গুণ বৃদ্ধি করে। এখনও কঙ্গোসহ বিভিন্ন দেশে ব্রিগেড আকারের সেনা দল শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে।

 আমাদের স্মরণে আছে, গত ডিসেম্বর ২০১৩, অর্থাৎ নির্বাচনের পূর্ব সময়ে এক সমাবেশে বেগম খালেদা জিয়া প্রকাশ্য বিবৃতিতে উল্লেখ করেন, জ্ঞজ্ঞযারা নিজের দেশে শান্তি রক্ষা করতে পারে না, যাদের নিজের দেশেই শান্তি নেই, তারা অন্য দেশে কিভাবে শান্তিরক্ষী হিসাবে কাজ করবেন?ঞ্চঞ্চ। খালেদা জিয়ার উপরোক্ত বক্তব্যের মত সম্প্রতি প্রায় একই রকম প্রকাশ্যে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকী ও ২০ দলীয় জোট এর বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

 তাই সচেতন পাঠক, এটা নিশ্চয়ই আপনাদের কাছে পরিষকার যে, বেগম খালেদা জিয়া চলমান অন্যায্য রাজনৈতিক কর্মসূচীর ব্যর্থতাকে ঢাকতে সশস্ত্র বাহিনীসহ জাতিসংঘ মিশনে অংশগ্রহণকারী অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের মনোবলকে নিম্নমুখী করার জন্য জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বমূলক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করার এক হীন অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তার এ ধরণের অপচেষ্টা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত লজ্জাজনক, অগ্রহণযোগ্য ও দেশপ্রেমিক সশস্ত্র বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল বা জ্ঞজ্ঞসর্বশেষ অবরোধের টার্গেটঞ্চঞ্চ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

গরু গুরু বলেছেন: "বর্তমান সরকার যখন অত্যন্ত সুন্দরভাবে দেশ পরিচালনা করছিল" :D juks of the yea.

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

মোঃ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: হাসিনা কত সুন্দরভাবে দেশ পরিচালনা করছে, সেটা গুম হয়ে গেলে আরও ভাল ভাবে বুঝবেন।

By the way, ৫ জানুয়ারি ভোট দিয়েছিলেন ???

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫২

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
By the way, ৫ জানুয়ারি ভোট দিয়েছিলেন ???

এত ভোট ভোট করে কেন ???

সন্ত্রাসী, ২১ আগষ্ট বাংলা ভাই, জামাতী এ সমস্ত কি মনে নাই ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.