![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
প্রতিদিনই মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে। একই সঙ্গে গ্রাহকদের নিজের এ্যাকাউন্ট থেকে লেনদেনের পরিমাণও বাড়ছে। শুধু লেনদেন নয়, অনেক নতুন নতুন সেবাও যুক্ত হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে। প্রায় সব ধরনের ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করা হচ্ছে এ সেবা থেকে। জানুয়ারি শেষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মোট গ্রাহক দাঁড়িয়েছে দুই কোটি ৫২ লাখ ৩৬ হাজার। মোবাইলে প্রতিদিন লেনদেন হচ্ছে ৩৭৮ কোটি টাকা। কেবল একস্থান থেকে টাকা আরেকস্থানে পাঠানোই নয়, দেশের অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার করেছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের এই সেবা। যোগ হয়েছে নতুন কর্মসংস্থান। এ ছাড়া এই সেবার আওতা ও সুবিধা বেড়েছে। এ ছাড়া বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং টাকা আদান-প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং অনেক নতুন নতুন সেবা যুক্ত হয়েছে। প্রাত্যহিক লেনদেন ছাড়াও বিদ্যুত, গ্যাস, পানির বিল অর্থাৎ ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, বেতন-ভাতা প্রদান, বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো অর্থাৎ রেমিটেন্স বিতরণ, এটিএম ইত্যাদি সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে, বছরকয়েক আগেও এটা ছিল অকল্পনীয়। অথচ সময় যত গড়াচ্ছে, গতানুগতিক ধারার ব্যাংকিং থেকে বেরিয়ে এখন মোবাইল ব্যাংকিং দেশব্যাপী যে কোন সময়, যে কোন স্থানে আর্থিক সেবার নিশ্চয়তা মিলছে। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষের মধ্যে সঞ্চয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতেও সাহায্য করছে। শুরুতে সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য এ ব্যাংকিং সেবা চালু করা হলেও জনপ্রিয় হওয়ায় এখন অনেকেই এটি ব্যবহার করছেন। এ কারণে নতুন গ্রাহক যুক্ত হচ্ছেন ও লেনদেন বাড়ছে। তবে মোবাইল ব্যাংকিং যাতে খারাপ কাজের অর্থায়নের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত না হয় সেজন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক নজর রাখছে।ফলে গ্রাহকরাও নিশ্চিন্তে ও নিরাপদে এসুবিধা নিতে পারছে।
©somewhere in net ltd.