নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=9988
এখান থেকে প্রশ্নগুলি পেয়েছি আর কতক ব্যাপার আমার মনেই ছিল আগে থেকে তা আরও জাগ্রত হল বৈকি ।
হট সিটে বসে আলোচনা উপভোগ করার আস্তিক ও অবিশ্বাসী আর বিশেষ করে ইসলাম বিদ্বেশীদের আহ্বান জানাচ্ছি ।
যদিও গোড়া আস্তিক, "কোরআন শরীফ পড়েন, সব জানতে পারবেন!" ডায়লগ দিয়ে এই ধরনের নাস্তিকদের পোষ্টগুলিকে কাউন্টার করে হাস্যরসে পরিণত করে । কারন তারা নিজেরাও জানে না, জানলে ১টা হলেও চেষ্টা করত ।
আমি আস্তিক ... তবে থেকে যায়, মানুষ যেহেতু... প্রশ্ন আসতেই পারে । আমিও বিচার চাই তবে.. বলে তুই রাজাকার বলার মত ফালতু ধরন... তুই নাস্তিক বলার মত ফাইজলামী করার ইচ্ছা থাকলে নগদ পোষ্ট ওভারলুক করেন ।
কিছু আস্তিক আছে যারা সঠিক উত্তর না দিতে পেরে বা না দিয়ে সরাসরি গালাগালি করে বসে অবিশ্বাসীদের আর অবিশ্বাসীরাও বিশ্বাসীদের মুখের গালিকে ইসলামের গালি মনে করেই পুনরাবৃত্তিতো করেই সাথেসাথে আঙুল তুলে দেখিয়ে দেয় ।
মাথা গরম আস্তিকের সাহেব/বোন/ভাইদের জন্য
"আর রহমানের বান্দা তারাই যাহারা যমিনের উপর বিনয়ের সহিত বিচরন করে আর মূর্খ লোকেরা যখন তাহাদের সহিত (মূর্খচিত) কথা বলে তখন তাহারা শান্তি স্থাপক কথা বলে।"
সূরা ফোরকান, আয়াত ৬৩
এটা জানার জন্য ও জানানোর জন্য পোষ্ট, হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য নয় ।
আর যদি সরিসরি কোন নাস্তিক বা অবিশ্বাসীদের আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেন তাহলে প্রশ্ন হয় ১টি
Does Allah really exist নাকি এমনি!!? (আল্লাহ মাফ করুক)
সেটার জন্য স্বকীয় বা একক পোষ্ট এ তুলে ধরতে হবে । সেটা নিয়ে কথা বলব না এই পোষ্ট এর পর্বগুলিকে । তাহলে নাস্তিকের বেকুবের মত ৬০ কেন ১০০০ হাজারটা প্রশ্ন হাজির করা অর্থহীন, ১টাই তো করতে পারতেন ... আল্লাহ কি আসলেই আছেন, থাকলে প্রমাণ করুন । ...
আমি কি ভুল বললাম ?
এইটা নিয়ে ভিন্ন ও মূল পোষ্ট হবে ।
যাই হোক আস্তিকতার বিচারে উত্তর খুজার চেষ্টা করছি ।
"নিশ্চয় আমি এ কোরআনে মানুষকে নানাভাবে বিভিন্ন উপমার দ্বারা আমার বাণী বুঝিয়েছি। মানুষ সব বস্তু থেকে অধিক তর্কপ্রিয়। "[সূরা আল-কাহফঃ ৫৪]
-------------------------
ধর্ম বিষয়ে বোকামেয়ের ৬০টি জিজ্ঞাসা
- বোকামেয়ে, ঢাকা
কোরআনের বাংলা অনুবাদ, হাদিস ও ইসলাম ধর্মবিষয়ক অনেক বই পড়তে গিয়ে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা মাথায় আসে, যার জবাব পাচ্ছি না। এই জিজ্ঞাসাগুলো আমার এক সিনিয়র আপার মাধ্যমে দেশব্যাপী সুপরিচিত আলেমের নিকট পাঠিয়েছিলাম। তিনি আমাকে দেখা করতে বলেছিলেন। আমি লিখিত জিজ্ঞাসার লিখিত জবাব চেয়েছিলাম। আরেক আলেম বলেছিলেন এসব প্রশ্ন করা যাবে না? বিশ্বাস করতে হবে। কিন্তু এ যুগে জিজ্ঞসার জবাব না পেয়ে বিশ্বাস করা মুশকিল। তাই জানার আগ্রহ নিয়ে ষাটটি জিজ্ঞাসা নিম্নে প্রদান করলাম।
১। আল্লার ইচ্ছাতেই যদি সবকিছু হয় তবে মানুষের পাপপূণ্যও তার ইচ্ছাতেই হয়। আল্লার ইচ্ছাতেই যদি মানুষ পাপ-পূণ্য করে তবে মানুষের অপরাধ কোথায়? জন্মের আগেই ভাগ্য নির্ধারিত হলে মানুষের করণীয় কি?
উত্তর: আল্লাহ আমাদেরকে ভাল মন্দ করার সুযোগ দিয়েছেন, তিনি সর্বজ্ঞানী, সর্বশ্রোতা.... তিনিই সব কিছু । উনি জানেন আমরা কি করতে যাব বা করেছি বা করছি । ব্যাপারটা ঠিক তার ইচ্ছাতে নয়, বুঝানো হচ্ছে তার দেওয়া ক্ষমতাবলে আর ভিন্ন অর্থে ইচ্ছাও বলতে পারেন । আমরা পাপ কাজ বা পুন্য দুইটার ১টি বেছে নিতে পারি বা ২ টাই করতে পারি ।
মানুষের অপরাধ হল সে খারাপ কাজ করলে হবে বা আল্লাহর নিয়ম বা ইচ্ছা মোতাবেক না করলে হবে ।
খুবই সুন্দর প্রশ্ন , জন্মের আগে জেনে থাকলে কেন খারাপ কাজ করার জন্য পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন,কেনই বা শয়তান সৃষ্টি করেছেন ।
“আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন”, (১১২ঃ ২)
তাঁর ইবাদত করার জন্য এবেং কোন বস্তুকে তাঁর সহিত শরীক না করার জন্য।
কোরআন হতে দলীলঃ
{وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ} (سورة الذاريات:56)
“আমি মানব ও জ্বিন জাতিকে শুধুমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছি” (সূরা যারিয়াতঃ ৫৬)
হাদীস হতে দলীলঃ
«فَإِنَّ حَقَّ اللَّهِ عَلَى الْعِبَادِ أَنْ يَعْبُدُوهُ وَلاَ يُشْرِكُوا بِهِ شَيْئًا» (متفق عليه)
‘‘বান্দার উপর আল্লাহর হক হলো এই যে, তারা শুধু তাঁরই ইবাদত করবে এবং তাঁর সহিত কাউকে শরীক স্থাপন করবে না’’ (সহীহ বুখারী ও মুসলিম)
সূরা আল বাকারাহ্:৩০। "আর স্মরণ করুন, যখন আপনার রব ফিরিশ্তাদের বললেন, ‘আমি যমীনের উপর খলীফা বানাবো,’ তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে অশান্তি ঘটাবে ও রক্তপাত করবে? অথচ আমরাই আপনার সপ্রশংস গুণগান ও পবিত্রতা ঘোষণা করি। তিনি বললেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তা জানি, যা তোমরা জান না’।
এক কথায় বলা যায় স্রষ্টা সর্ব শক্তিশালী তিনি তার খেয়াল খুশিমত আমাদের তৈরী করেছেন । আর তার ইচ্ছা আমরা যেন তার ইবাদত(শুধু নামাজ না সব কিছু সঠিক করা যেমন গীবত না করা, ক্ষতি না করা, ভাল কাজ করা, সেবা করা) করি, খারাপ কাজ না করি তবে আমরাই আল্লাহর মুখাপেক্ষী ।
এখন যদি প্রশ্ন করেন কেন তার খেয়াল খুশি হল?
যেহেতু তিনিই সর্বশক্তিমান সৃষ্টি কর্তা তার অভিপ্রায় কি আমরা আল বাকারাহ সূরায় পেয়েছি ৩০ নম্বর আয়াতে যে, আমরা জানি না ।
আশা করি উত্তর পেয়ে গিয়েছেন । এখন পরগাছা প্রশ্ন করলে তো প্রশ্ন উত্তর পর্ব হবে না , হবে ঝামেলা পাকানো ।
এখন এই প্রশ্নের উত্তর তো পেয়েছেন , এটা কি স্বীকার করবেন?
এখন যদি প্রশ্ন করেন পরগাছা মানে প্রশ্নের ভিতর প্রশ্ন যে, আমরা জানি না কেন? !!!
এইটা কি কোন কথা ? জানা তো নাই, যেহেতু সৃষ্টি করেছেন তিনিই জানেন সেটা বলেই রেখেছেন...
এখন আরও প্রশ্ন করবেন কোরআন শরীফ মানব সৃষ্ট মাত্র কিনা ইত্যাদি.. মানে উত্তর পাবার পাবার পরও বলবেন কি উত্তর দিতে পারি নাই বা জানা নাই ? !
আজব ব্যাপার হবে
এখন নাস্তিক বা অবিশ্বাসীর প্রশ্ন হওয়া উচিত, হে আস্তিক মুসলিম আল্লাহ প্রমাণ কর এখন ! এটা আরেকটা আলোচ্য বিষয় । সেটা নিয়ে পরে আলোচনা হবে, তবে পিছলাচ্ছি না, ৬০ টার উত্তর হোক ।
---------------------
২। আত্মা স্বাধীন নয়। সর্বশক্তিমান আল্লাহ তাকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাহলে পরাধীন আত্মার পাপপূণ্যের বিচার কার বিরুদ্ধে হওয়া উচিৎ, নিয়ন্ত্রণকারীর না নিয়ন্ত্রিত ব্যক্তির বিরুদ্ধে?
উত্তর: ১নং উত্তরের অনুরূপই বলি, আল্লাহর ক্ষমতায় আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি । পাপ বা ভাল কাজ করি । মাইটি ক্রিয়েটর এর ইচ্ছা হয়েছে করেছে । ঘুড়ি আর নাটাই এর উপমা দিলাম না । সে পুরোপুরি পরাধীন নয় আবার স্বাধীনও নয় । ১নং এ যা বলেছি তাই হবে, বান্দা খারাপ কাজ করবে জেনেও কেন সৃষ্টি করলেন, তা আমাদের জ্ঞান এর বাহিরে, তা শুধু খোদ মহা সৃষ্টিকর্তাই জানেন ।
যদি এটা মানতে না চান বা বিশ্বাস করতে না চান , নাস্তিকতা স্বাগতম! (কারন কোরআনকে অবিশ্বাস করে)
আগাছা উত্তর : কিন্তু ভাই রিকোয়েস্ট মানুষের ক্ষতি করবেন না আর ইসলামও ক্ষতি করতে শিখায় না, ১ টা ২ টা আয়াত পরে বাকিটা আন্দাজ করা ঠিক না ইসলামের। ইসলাম খারাপ কাজে উতসাহিত করে না ।
-----------------------
৩। আল্লাহর ইচ্ছাতেই যদি সব কিছু হয় তবে ফেরেস্তার দরকার কি? আজরাইলের জান কবজ করতে আল্লাহর কাছ থেকে অনুমতি নিতে যে সময় ব্যয় হয়, সেই সময়ে আল্লাহ নিজেই কাজটি করতে পারেন কিনা?
উত্তর: প্রথম কথা হল আজরাঈল নামক ফেরেস্তা কে, যা আমিও জানি না ?
জানানোর জন্য শেয়ার করলাম ।
১নং এ তো একই কথা বললাম আর ২নং উত্তর এ তো কাছাকাছিই বল্লাম, আর ৩নং তাই হবে ।
সোজা কথা বলি দুনিয়াই আল্লাহ বানালেন কেন ?
আমার কথা আল্লাহ ভাল জানেন ও ইচ্ছা মোতাবেক । আর কেন তার ইচ্ছা হল আর আমরাই জানি না কেন?
এইটা মানতে না পারলে ... বলবেন ধুর.... আল্লাহর অস্তিত্ব আছে নাকি? সেটার জন্য ভায়া আরেক পোষ্ট লাগবে, তবে আপাতত এই প্রশ্নের উত্তর তো পেয়েছেন, আপাতত এই পরগাছা প্রশ্নটি মতান্তর মূল প্রশ্ন আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে পরে আলোচনা হবে ।
৩নং এর উত্তর তো পেয়েছেন , নাকি
-------------
৪। সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত ও মধ্যাহ্ন সর্বত্র স্থির নয়। ঢাকাতে যখন ঠিক সূর্যোদয় তখন মক্কায় রাত্রি, কলকাতায় সূবহে সাদেক। অর্থাৎ এক স্থানের নামাজের জন্য নিষিদ্ধ সময়ে অন্য স্থানে নামাজ পড়া হচ্ছে। তাহলে নামাজের সময় নিষিদ্ধ থাকল কিভাবে?
উত্তর: এটা কি নির্বোধ প্রশ্ন হল না? কানাডায় ঘুমানোর সময় আমি জেগে থাকব কেন ? আমার কি শরীরে ক্লান্তি বোধ আসবে না । আর পরগাছা ক্যাচালে যাব না । নামাজের সময় নিষিদ্ধ থাকল স্থান ও সময় ভিত্তিক । এক জায়গায় মানুষ সবল ঈদ উতযাপন করবে আর আরেক জায়গায় মানুষ ক্লান্ত । হইল নাকি ...
----------
আজ আর নয়, নামাজ পড়ব আর কিছু কাজ আছে .....
আমার ক্ষুদ্রজ্ঞানে, আর যা এতদিন শুনেছি পড়েছি বা দেখেছি তা জমিয়েই লেখার সাহস পেলাম, যদি ভুল হয় তবে শুধরানো হবে...
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০১
আনু মোল্লাহ বলেছেন: প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:০৮
ততততততততততততততত বলেছেন: পোষ্টে প্লাস