নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাধঁ জোড়ার আওয়াজ > With Great Power, Comes Great Responsibility

রিফাত হোসেন

অন্ধকার প্রভাত...............এই তো ঘুরে ফিরে দিন যায়

রিফাত হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাস সিটের প্রাধান্য নিয়ে সমসাময়িক ভাবনা

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৪




মহিলা সিটে পুরুষ বসলে জেল জরিমানার হুকুম হয়েছে! এই হল বর্তমান হট টপিক গুলোর একটি। তবে সমাজের কিছু মানুষের মনে আরও কিছু প্রশ্ন উকি দিচ্ছে যে পুরুষ সিটে মহিলা বসলে মহিলাদের কি হবে ?

এই নিয় পত্র, পত্রিকায়, ব্লগে, ফেবু বা জি প্লাস এ তথ্যের আদার প্রদান বেড়েই চলেছে। দেশ তো ডিজিটাল এমনকি প্রধানমন্ত্রী পুত্রকেও ডিজিটাল দেশের জনক বলা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা, তারেক, খালেদা জিয়া, জয় যাকেই বলুন না আর যেই মন্ত্রীই বলুন না কেন, সবাই কিন্তু ভাল করেই অভিজ্ঞতা নিয়েই হট সিটে বসেছেন মানে দেশ চালানোর ভূমিকায় ছিলেন বা আছেন। সেই অভিজ্ঞতা দেশে বা বিদেশে বা কালের প্রবাহে সংগ্রহ করেছেন তাহলে কাজে লাগাতে বিতর্ক সৃষ্টি করছেন কেন? (আমি সবাইকে বলছি)

এই শাস্তির বিধান রেখে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ নতুন আইনের যে খসড়া করেছে, তাতে সোমবার সম্মতি দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম জানান, মোটরযান চলাচলে সাধারণ নির্দেশাবলী নামে একটি নতুন ধারায় ২৫টি নির্দেশনা যুক্ত করা হয়েছে।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “মহিলা, শিশু, প্রতিবন্ধী এবং বয়োজ্যেষ্ঠ যাত্রীর জন্য সংরক্ষিত আসনে অন্য কোনো যাত্রী বসবেন না বা বসার অনুমতি দেওয়া যাবে না।এটা লঙ্ঘন করলে একমাসের কারাদণ্ড বা পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড করা হবে।

তথ্য লিংক: বিডিনিউজ

সাধারন জনগন হিসেবে কিছু মানুষ যেমন এই নতুন হুকুম কে বক্র ভাবে দেখছে তেমনি কেউ কেউ সমর্থন এ আছেন। কিন্তু আমি একটি ভিন্ন বিষয় উপস্থাপন করছি।

কেন বাসের সব (আসন)সিটকে first priority (অগ্রাধিকার ভিত্তিতে) হিসেবে গর্ভবতী মহিলা, বৃদ্ধ্ব ব্যক্তি(Walking Stick),পঙ্গু বা প্রতিবন্ধী,শিশুদের জন্য বরাদ্দ দেয়া হবে না?

যদি শিশু থাকে তাহলে তাদের অভিভাবক দায়িত্ব হিসেবে সিট পাবেন। বৃদ্ধ হলেই হবে না বরং সাপোর্ট এ যাদের লাঠি প্রয়োজন তাদের জন্য প্রযোজ্য।

যদি তাদের অথার্ত first priority সম্পন্ন হয়, তারপর খালি থাকলে পুরুষ বা মহিলা যে কেউ বসতে পারবেন, তবে পরিবার বা একটি গ্রুপ যদি এক সাথে জায়গা পেতে চায় আগে থাকলে পাবেন।

এই কথামালায় বা আর্জিতে কোন প্রকার ফিক্সড সিট মহিলার জন্য বলা হয় নাই। যদি এতই নারীবাদী হন, আপনার জন্য এই পোষ্ট না, রাস্তা মাপতে পারেন!
কাউকে অসম্মান করা হয় নাই, একজন নারী যখন কর্মক্ষেত্রে আসেন তেমনি পুরুষও আসেন। দুইজনকেই সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কাজে যোগ দিতে হয় বা গন্তব্য পৌছতে হয়। পুুরুষ হলে পরের বাসে উঠলে আলোর গতিতে নিশ্চয়ই পৌছবে না!

আর নারীর জন্যই আলাদা সিট দেওয়া হবে কেন? নারীর জন্য কোন প্রকার সংরক্ষিত আসন এর বিপক্ষে আমি। তাহলে তাদের জন্য আলাদা সার্ভিস দেওয়া হোক। বাসে যদি ৬টা সিট দেওয়া হয় নারীর জন্য, তাহলে নারী না উঠলেও খালি পড়ে থাকবে। ধরলাম ৬টি ভর্তি হল তাহলে বাকি সিটে কি নারীরা বসতে পারবে না? আচ্ছা নারীর কথা বাদ দিলাম প্রতিবন্ধীদের জন্য কি মাত্র ৬টা সিট? আর বৃদ্ধদের জন্য সংরক্ষিত আসন কি এতটুকুই।

ব্যাপারটা অসম্ভব হ য ব র ল!

ঘোষনা উচিত ছিল এরকম যে, সকল সিনিয়র সিটিজেন(খুব বয়স্ক),প্রতিবন্ধী,শিশুদের জন্য বাসের সকল বরাদ্দ করা হয়েছে। এরপর বাকি থাকলে সামর্থবানরা জায়গা পাবেন, সেটা নারী ও পুরুষ উভয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।




ক্লাস ১-৪ এর ঘটনা একটা বলি, তখন স্কুল এ ছেলেমেয়ে ছিল। কারন এর পর আমি বয়েজ স্কুল এ চলে আসি। যাই হোক।
সঠিক কোন ক্লাসে মনে নাই, তবে কোন একদিন পড়া পারেনি, আর না পারলে শিক্ষক শাস্তি দিত ডাস্টার দিয়ে হাতে বাড়ি। ছেলেদের খুব মারত, তুলনায় মেয়দের অর্ধেক! ব্যাপারটা নিয়ে তেমন আমি মাথা ঘামাতাম না। কারন এতটুকু বোধ হয়ত ছিল যে ছেলেরা দুষ্টমি একটু বেশীই করে। তবে পড়া পারা বা না পরার জন্য শাস্তিটা উভয়ই একই হতে হয় ব্যাপারটা চিন্তা করি নাই।
তেমনি একটা দিনে আমি পড়া বলতে গিয়ে আটকে গেলাম মানে উত্তর হয়ত প‌্যাচিয়েঁ ফেললাম তাই শাস্তি অবধারিত। :( পরের বার ছিল একজন মেয়ে, সেও প্যাচঁ এ পড়ে গেল। যেহেতু উত্তরগুলি ইংরেজীতে ছিল আর ভুল হতে পারত তাই হয়েছে। কিন্তু এই শিক্ষক ১০০% সঠিক চাইতেন। মেয়েটিকে ১ না হয় ২ টি ডাস্টার এর আঘাত করে ছেড়ে দিচ্ছিলেন যেখানে আমাকে অনেক বার দিয়েছিল যা মনে নাই।
অবাক হলাম তখনই যখন মেয়েটি বলল, সব ছেলেদের এতগুলো আঘাত করছেন পড়া সঠিকভাবে না দেওয়ার জন্য তাহলে আমাকে কম দিচ্ছেন কেন? তখন শিক্ষক বলেছিলেন তুমি মেয়ে ও তোমরা কোমল হয়ে থাক। তাই এত আঘাত দেওয়া ঠিক নয় আর সইতে পারবে না। মেয়েটি বলল আমার কিছুই হবে না, তখন অগত্যা আর কি করবেন শিক্ষক, মেয়েটিকে ছাত্রদের মতই শাস্তি দিলেন। হাতটা লাল হয়ে গেল, মেয়েটির চোখের দিক জ্বলে টলমল করছে। শিক্ষকের উত্তরে মেয়েটি বলল, শাস্তিটা তার প্রাপ‌্য ছিল, আর তার কিছুই হয় নাই।

কিন্তু অজানা একটা ভাল লাগা তৈরী হয়েছিল সাথে একটি শ্রদ্ধাও তার প্রতি। কিন্তু তার সাথে আমি যেচে কোন দিন কথা বলি নাই। আর তার নাম ধাম কিছুই মনে নাই। যদি আরও কয়েক ক্লাস এগিয়ে যেতাম হয়ত ভাল লাগার ব্যাপারটা বৃদ্ধি হত বা হয়ত অকালে পাকনার মত প্রেম নিবেদন করলেও করতাম। যেহেতু বাকিটা জীবন বয়েজ স্কুলে তাই প্রেম ট্রেম এর চিন্তা মাথায় কাজ করে নাই।


ব্লগে যা বলি তা বাস্তব জ্ঞানের সাথে মিলিয়েই বলি। কিছু ব্লগার আছে অন্য ব্লগারকে হেয় করে মন্তব্য করে বা মন্তব্যের উত্তরের আশা করে যখন দেখে মন্তব্যটি পোষ্টটির বিপক্ষে যাচ্ছে তখন অপমান করে। এমনিকে তার ব্যক্তি জীবন নিয়ে পর্যন্ত টানাটানি করে। আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলব যে এত চুলকানি থাকলে পোষ্ট করবেন না, আর মন্তব্য করার সময় সম্মান দিয়ে কথা বলবেন। আমি না হয় থেকে গেলাম, অনেকে রাগ করে ব্লগ করে চলে যায়। আপনারা ব্লগের প্রাণ নয়, ছারপোকা মাত্র!

ব্লগের প্রাণ তারাই যারা সৌহার্দ্য, সৌজন্য বজায় রাখে। আপনি পোষ্ট করবেন আরেক জন মন্তব্য করে আলোচনা জারি রাখবেন। এতে ভুল ভাঙতে পারে, নতুন কিছু জানা হয় তবে অনেকে তাল গাছটা নিয়ে বসে থাকে। তাদের জন্য বলছি, নিজের জানা বা চিন্তাটা সর্বদা সঠিক হবে কথা নাই, বোঝার ধারনা বৃদ্ধি করা চাই এতে অনেক না বোঝা যোগ হবে ঝুলিতে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: যত এরকম আইন করবে তত মহিলাদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কমে যাবে তারা নিগৃহীত হবে। আমরাইতো দেখেছি, মহিলার দাড়িয়ে থাকলে তাদেরকে সম্মানের সহিত উঠে বসতে দেওয়া হতো কিন্তু এখন আইন করে তাদেরকে বসার ব্যবস্থা করতে হচ্ছে; কারণ কী? নিঃশ্চয় কারণ বলার অপেক্ষা রাখেনা, তাই নয় কি?




ভালো থাকবেন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১১

রিফাত হোসেন বলেছেন: মাত্রই তো পোষ্ট করলাম, এত দ্রুত পড়ে ফেললেন?

আমার বিশ্বাস পোষ্টটি পুরো পড়েন নাই।

মহিলাদের আলাদা শ্রদ্ধা অন্য কথা। মহিলা বা পুরুষ বলে কোন সিট থাকার কথা নয়। যদি গর্ভবতী হয় ভিন্ন কথা। সিট সবার জন্য সমান।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভাই জান ঠিকই বলেছেন। এই সিট ক্যাচাল নিয়ে অনেক গুলো পোস্ট হয়েছে তার একটিতে আমি এই মন্তব্য করেছিলা। তারপরই দেখি আবার আপনিও একই ক্যাচাল শুরু করেছেন। আর তাই আমিও দেরি না কইরা ডু মেরে দিয়েছি। কেমন হলো। হা হা হা .......






ভালো থকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভালো থকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২০

অগ্নি সারথি বলেছেন: কেন বাসের সব (আসন)সিটকে first priority (অগ্রাধিকার ভিত্তিতে) হিসেবে গর্ভবতী মহিলা, বৃদ্ধ্ব ব্যক্তি(Walking Stick),পঙ্গু বা প্রতিবন্ধী,শিশুদের জন্য বরাদ্দ দেয়া হবে না? - যৌক্তিক উপস্থাপনা।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

করুণাধারা বলেছেন:

যত ফাইজলামি! এমনিতেই সিট না থাকলে বাসে কন্ডাকটর মেয়েদের উঠতে দেয় না, এখন আরো ভোগান্তি বাড়বে মেয়েদের।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: আসলেই ফাইজলামি!
সিটিং সার্ভিস চিটিং সার্ভিস হয়ে গেল যে!

বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা উচিত এবং বিকল্পকে জোরদার করা উচিত।

ভোগান্তি শুধু মেয়েদের বলে কথা নয় বরং আম জনতা, সবার!

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার পরিবহন ব্যবস্থা যখন উন্নত হবে- তখন অটোমেটিক সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনার হলে ব্যক্তি উন্নতি ;)

কিন্তু আমার উপস্থাপন সার্বজনীন সব সময়ের জন্য যে...

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনার হলে ব্যক্তি উন্নতি ;)

কিন্তু আমার উপস্থাপন সার্বজনীন সব সময়ের জন্য যে...

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যা হয়েছে, তাই কার্যকরী হয় কি না?? আসলে এসবের জন্য আইনের প্রয়োজনীয়তার চেয়ে বিবেকের কার্যকারীতাই বড়।।
বাাকীসব তো দুরঅস্তঃ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: যা হয়েছে তা যে ভুল বা সঠিক নয় এবং এর বিপরীতে কি করা যেতে পারে তাই নিয়ে আলোচনা।
তবে একটা হক কথা বলেছেন তা হল, বিবেক:)

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

রমিত বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লিখেছেন। জাগ্রত হোক বিবেক।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই আইনের প্রতিবাদ করি। এখানে , মুক্তিযোদ্ধা, সংখ্যা লঘু, উপজাতীয়দের জন্য কোটা নাই B-)

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:২১

রিফাত হোসেন বলেছেন: :)

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭

আল ইফরান বলেছেন: আইনের মাধ্যমে পাবলিক মরালিটি নিয়ন্ত্রন করা যায়, প্রাইভেট মরালিটি নিয়ন্ত্রিত হয় পরিবার, ধর্ম ও সমাজের মাধ্যমে।
যতই আইন হোক না কেন, ব্যাক্তিগত বিবেকের চাইতে বড় কোন আইন/আদালত কর‍্তে পারবে না।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:২৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২২

তারেক ফাহিম বলেছেন: রেস্টুরেন্টে আর বাসেই তারা আলাদা থাকতে চায়, বাজার কী দোষ করল??

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৬:২৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: ভালই বলেছেন

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নারী পুরুষ সমান অধিকার নয়। নারীরা বোধ হয় অনেক ক্ষেত্রে বেশি সুবিধা ভোগ করে ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৭

রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি জীবনে যত মহিলা বস দেখেছি তা মনে হয় কম মানুষের কপালেই আছে! :) অথার্ত এমডি বদলি হলে মহিলাই আসছে!

এখন অনেকে বলবেন নিশ্চয়ই পুরুষ থেকে মহিলারাই যোগ্য!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.