নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"আপনার অন্তরে ঠিক যা রয়েছে, আপনার জিহবা দিয়ে ঠিক তাই বের হবে।"
এ কথাটি আমাকে একজন ভাই এশার সালাতের পরে বলছিলেন।
বেশ কিছুদিন আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কাজলার মোড়ে একটা মাসজিদে সালাত আদায় করছিলাম।
সেই ভাইয়ের নামটি আমি জানিনা। তিনি আমাকে আরো কিছু কথা বলছিলেন যেগুলো আজকে লিখতে ইচ্ছে করছে।
তিনি বলছিলেন: আমাদের অন্তরে দুনিয়া নিয়ে সবসময়ই চিন্তাভাবনা থাকে। আমরা সারাদিন দুনিয়া-দুনিয়া করতে থাকি। আমরা আখিরাতকে ভুলে থাকি।
ভাই আমাকে শেখাচ্ছিলেন আপনার আত্মীয়-স্বজন হোক কিংবা বন্ধুবান্ধব, তারা যদি আপনাকে সব সময় দুনিয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেয় বা তার কাছে গেলেই আপনি দুনিয়া রিলেটেড কথা শুনতে পান - তাহলে তাকে এভোয়েড করবেন / তাদের সাথে কম সময় ব্যয় করবেন।
এবং যে মানুষগুলোর কাছে গেলে আপনার আখিরাতের কথা বেশি স্মরণ হয় কিংবা আখিরাত নিয়ে আপনার চিন্তা ভাবনা সহজ হয়, তাদের সাথে বেশি সময় থাকার চেষ্টা করবেন।
আপনার অন্তরে যদি দুনিয়া থাকে তাহলে সেটা বের হয়ে যাবে।
কিংবা অন্তরে যদি আখিরাত থাকে তাহলে সেটাও বের হয়ে যাবে।
এটা আপনি আটকাতে পারবেন না।
আপনি একাকী সময়ে চিন্তা করবেন।
আপনি বেশিরভাগ সময় দুনিয়া নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন, নাকি আখিরাত নিয়ে ?
তিনি খুবই সামান্য কথা বলেছিলেন, কিন্তু কথাগুলো অত্যন্ত দামী কথা ছিল।
→ আমার কাছে তাই মনে হয়েছে।
→ আপনার কাছে কি মনে হয় ?
→ কমেন্ট করে জানান।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩
রিফাত- বলেছেন: জনাব ইফতেখার সাহেব, আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: যারা বর্তমানকে বাদ দিয়ে আখিরাতের চিন্তা ভাবনা করে তাদের থেকে একশহাত দুরে থাকি।যার কোন প্রমানই নাই সেটা নিয়ে চিন্তা করা সময় নষ্ট।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:২৯
রিফাত- বলেছেন: জনাব কামাল,
আমি আপনার মন্তব্যটি পড়েছি।
আমি চাইলেই আপনার কমেন্টটি ডিলিট করতে পারতাম।
কিন্তু আমি ডিলিট করিনি।
আমরা মানুষ, আমাদের ভুল হতে পারে। আমরা ভুল বুঝে থাকতে পারি।
আপনার কাছে একটু অনুরোধ:
১. কুরআনের সূরা আনকাবুত (২৯ নং সূরা) এর শেষের আয়াতটা একবার পড়বেন।
২. এবং এই ভিডিওটি একবার দেখবেন: Life after Death is proven logically : https://www.youtube.com/watch?v=-ILB5uXAikU
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:০৩
নাহল তরকারি বলেছেন: মানুষ ভোগ্যপন্য নিয়ে চিন্তা করতে বেশি ব্যাস্ত।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
রিফাত- বলেছেন: জি।
আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৫
তানবির আহমেদ বলেছেন: @কামাল১৮: যাকে নিজের বাবা বলে জানেন, আপনি কি প্রমান করতে পারবেন যে তিনিই আপনার জন্মদাতা ? পারবেন না। বাস্তবতা হচ্ছে, আপনি ছোট থেকেই বিশ্বাস করে আসছেন যে তিনিই আপনার বাবা। কিছু কিছু ব্যাপার আছে যেটা প্রমান ছাড়াই বিশ্বাস করতে হয়। হয়তোবা আমার উপর আপনার প্রচন্ড রাগ হচ্ছে। দুঃখিত, আপনাকে বোঝানোর জন্য প্রসঙ্গ টা টানলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১
রিফাত- বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ, তানবির আহমেদ।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #তানবির কাকে কী বুঝাচ্ছেন
অনেকাংশে ঠিক কথা অন্তরে মন্দ থাকলে এক সময় না এক সময় বের হয়ে যায়।
#ইফতেকার ভাইয়া এক সময় বুঝা যায় সে কেমন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩২
রিফাত- বলেছেন: কাজী ফাতেমা, আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: @তানবির,আপনার উপর মোটেই রাগ করিনাই।অজ্ঞ লোকের কথায় রাগ করে অজ্ঞ লোকেরা।পিতার পরিছয় প্রমান করার কোন প্রয়োজন নাই।যে আদর দিয়ে লালন পালন করে সেই পিতা।তাছাড়া বর্তমানে ডিএনয়ে টেষ্ট করে জানা যায়।
৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪
তানবির আহমেদ বলেছেন: @ কামাল, আজকাল এটা একটা ট্রেন্ড হোয়ে দাঁড়িয়েছে যে, নিজেকে প্রগতিশীল, বুদ্ধিমান, জ্ঞানী .।.।।। হিসাবে জাহির করার জন্য সবাই ধর্মের বিশেষ করে ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে। আপনি বুদ্ধিমান এটা মানি। তবে আমার প্রশ্ন
১। আপনি কি ডিএনএ টেস্ট করে বাবা ডেকেছিলেন ,নাকি মা বলে দিয়েছিল ঊনই তোমার বাবা, সেই বিশ্বাসে বাবা ডেকেছিলেন ?
২। এখানে "বিশ্বাস" আগে নাকি " ডিএনএ টেস্ট" আগে ?
৩। আপনি জানেন যে, বাংলাদেশের ল্যাব্রেটরি গুলোতে দক্ষ লোকবলের বড়ই অভাব। ডিএনএ টেস্ট রিপোর্টে যদি আপনার বাবা "করিম" এর জায়গায় "রহিম" চলে আসে তখন কিভাবে বাবা পরিবর্তন করবেন?
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: শিরোনামের সাথে পুরোপুরি একমত নই। বলতে পারেন আমার কাছে মনে হয় কথাটা আদতেও সত্যি নয়। পৃথিবীতে ঠিক কতজন দুষ্ট মানুষ রয়েছেন তা আমি জানি না, তবে জীবনের এ বেলায় এসে মনে হয়, দুষ্ট মানুষের সংখ্যাই বেশী। আর এই দুষ্ট মানুষগুলো কখনোই সত্য কথা বলে না, যদিও তাদের ভেতরে অনেক অজানা কথা লুকিয়ে থাকে। রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, শিক্ষক থেকে পাড়ার বা মহল্লার দোকানদার, সবাই অবলীলায় মানুষ ঠকাচ্ছে। তাদের ভেতরের কুৎসিত ধারনা বা ভাবনাগুলো কিন্তু আমরা আদতে জানতে পারি না। তাদের মুখ থেকেও কোন সত্য বের হচ্ছে না। সুতরাং এ বিষয়ে একটা দ্বিমত থেকেই যাচ্ছে। অবশ্য পুরো বিষয়টিই দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার অনেকটাই।
আজ আমার একজন বন্ধু ফোন করে জানতে চাইলো আমি আমেরিকায় বাড়ি কিনবো কবে? তাকে সদুত্তর দিতে না পারলেও বোঝালাম বাড়ি কিনতে গিয়ে বাড়ির কিস্তির সাথে ত্রিশ বছর ধরে সুদ দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। যে কোন সময় মারা যেতে পারি, এই সুদের ভার আমি নিতে পারবো না। জীবনে কোনদিন আমেরিকায় ক্যাশ টাকা দিয়ে বাড়ি কেনার সামর্থ্য আমার হবে কিনা তাও জানি না। সুতরাং তার প্রশ্নের সঠিক কোন উত্তর আমার জানা নেই। আমার ঐ বন্ধুটি অবশ্য ইতোমধ্যেই আমেরিকায় দু'দুটো বাড়ি কিনে ফেলেছে আর মাসে মাসে কিস্তির টাকাও পরিশোধ করছেন। তিনি অবশ্য ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হওয়াতে খানিকটা অবাক হলেও বুঝতে পারলেন আমি কেন কি বলছি। আমেরিকায় ছাত্র অবস্থায় পড়াশোনা করার জন্য কিছু টাকা লোন করতে হয়েছিলো, সেটা আজও কিস্তিতে সুদ সহ পরিশোধ করতে হচ্ছে। কাফ্ফারা হিসেবে সে জন্য কিছু অতিরিক্ত দান-খয়রাত করার চেষ্টা করছি যেন রাব্বুল আলামিন এ ব্যাপারে আমার প্রতি সদয় হোন। এ ছাড়া আপাতত আমার কোন লোন নেই। তদুপরি নিজের হিসবে নিয়ে চিন্তায় আছি। আবারও বলছি আসলে পুরো বিষয়টিই দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার। মনে করলে অনেক কিছু, না করলে এগুলো কোন বিষয় নয়।
বাকি বিষয়ে ঐ ভদ্রলোক আপনাকে যা বলেছেন, তা সত্যি বলে মনে করি। ধন্যবাদ।