নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা-ই লিখি, কাঠবিড়ালীর মত এখানে জমিয়ে রাখি। https://rimsabrina.blogspot.com/
পর্ব ১ এখানে
২.
হোটেলে পৌঁছালাম যখন তখন দুপুর গড়িয়ে বিকেল। হোটেল বলা হয়তো ভুল হবে। ভ্যাকেশন অ্যাাপার্টমেন্ট বা ভ্রমন নিবাস বললে বোধহয় বেশি মানানসই হয়। তিনতলা বাড়ির অনেকগুলি ফ্ল্যাটের একটা। হোটেলের তুলনায় সস্তা। কিন্তু রুম সার্ভিস নেই, চাদর-তোয়ালেও নিত্য নিত্য নিজ থেকে পাল্টে যাবে না। আর ঘরের ধুলা-ময়লা ভ্যাক্যুম চেপে নিজেদেরই সাফসুতরো করতে হবে। এ যেন পুরোপুরি বিটিভি’র ‘এসো নিজে করি’ অনুষ্ঠান। তবে নিজেদের মত করে এলোমেলো থাকার আর রান্নাঘরে যথেচ্ছা রেঁধে বেড়ে খাওয়ার স্বাধীনতা আছে। সেটাও বা কম কিসের?
কিন্তু ঘরে তো ঢুকতে পারছি না। বাড়ির মালিককে ফোন লাগানো হয়েছে। ভদ্রমহিলার আসার নাম নেই। বোঁচকা-বুঁচকি নিয়ে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে। তাও মিনিট বিশেক হয়ে গেছে। অবশ্য আমাদের সঙ্গ দেবার জন্যে ঘাড়ের ওপর থেকে উঁকি দিচ্ছে আল্পসের সুউচ্চ প্রাচীর। জায়গাটার তিন দিক পর্বত প্রাচীরে ঘেরা আর আরেক দিক জুড়ে গার্দা হ্রদের তীর। যেন কোন যুদ্ধবাজ রাজা সুরক্ষিত এক দূর্গ বানিয়ে শেষে সবচেয়ে জরুরী অভেদ্য ফটকটা লাগাতেই ভুলে গেছেন। ফটকবিহীন দূর্গটায় হু হু করে মাতাল হাওয়া ঢুকে চারপাশে পড়ে থাকা জলপাই গাছের পাতাগুলোকে মর্মর সুরে নাচিয়ে বিচিত্র এক অভ্যর্থনা জানিয়ে গেল অপেক্ষায় থাকা ক্লান্ত আমাদের দলটাকে।
আধা ঘন্টা পর কাঙ্খিত গৃহপ্রবেশ ঘটল। কিন্তু কোথায় সবাই হাত-মুখ ধুয়ে তাজা হবার চেষ্টা করব, তা না করে হাতের ফোন উঁচিয়ে ঘরের কোনাকানচি, চিপা-চুপা সব পরখ করে বেড়ানো শুরু করলাম। উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন। ওয়াই-ফাই সংকেত পাকড়াও করা। বাড়িওয়ালী চলে গেছে, কিন্তু তাকে আবার ফোন লাগিয়ে পাসওয়ার্ড যাচাই করা হল। অক্সিজেন না হলেও চলতে পারে আমাদের, কিন্তু অন্তর্জাল নামের অদৃশ্য মাকড়সার আঠালো জালে নিজেরদের স্বেচ্ছায় বন্দী করে না ফেলা পর্যন্ত কেমন অসহ্য রকমের মুক্ত মুক্ত লাগতে থাকে। অবশেষে সদর দরজার সামনের বড় আয়নাটার কাছে মিলল বহু কামনার মোক্ষ। সদলবলে গর্জে উঠলাম, ‘হুররে...!’। এই আধুনিক মোক্ষের সন্ধানে অশ্বথ গাছের ছায়ায় গৌতম বুদ্ধের মত অনন্ত কাল বসে থাকতে হয় না। পাসওয়ার্ড টিপ দিলেই সিসিম দুয়ার খুলে যায়। পর্যাপ্ত পরিমান চেক ইন আর স্ট্যাটাসের বন্যা বইয়ে দিতে কেউ নীল-সাদা জগতটা হারালাম। কেউ বা দেশে ফোন লাগিয়ে ‘আম্মা, আমি পৌঁছায় গেসি’ জাতীয় আশ্বস্তবানী শুনিয়ে বাঙ্গালী মায়ের মাঝ তিরিশের চিরশিশু সাজলাম। আর সত্যিকারে শিশুগুলো তখন পর্দার কোনা ধরে ঝুলছে কিংবা সোফার হাতল কামড়ে লালা দিয়ে ভিজিয়ে ফেলতে ব্যস্ত। মোক্ষ তো আসলে এরাই লাভ করে বসে আছে।
শেষ বিকালের রোদটা আমাদের ছেলেমানুষি আর সইতে না পেরে বারান্দায় হানা দিয়ে একেবারে ঘাড় ধরে ঘরের বাইরে ডেকে নিল। বেরিয়ে এসে দেখি পাহাড় মুচকি হাসছে, ‘এতক্ষনে সময় হল বুঝি?’। আকাশের পড়ন্ত সূর্যঘড়ির দিকে তাকিয়ে বুঝলাম, আসলেই তো, বেলা যে পড়ে গেল। পাহাড়ের বিশালতার কাছে লজ্জা পেয়ে পা বাড়ালাম মধ্যযুগে গড়ে ওঠা এই শহরটা ঘুরে দেখবো বলে। পথের বাঁ পাশে গার্দা হ্রদও আমাদের সাথে তাল মিলিয়ে বয়ে চলল। আল্পসের গ্লেসিয়াস থেকে সর্বশেষ বরফযুগের একেবারে শেষ প্রহরে এই হ্রদের সৃষ্টি। এর অববাহিকায় রিভা ছাড়াও গড়ে উঠেছিল আরো কতগুলো শহর। সব তো দেখা সম্ভব না। একটাই না হয় প্রান ভরে দেখি এই দু’টো দিন।
এককালের সাদামাটা রিভা এখন পুরো মাত্রায় খাঁটি পর্যটন শহর। শহরে এখানে ওখানের প্রাচীন দালানকোঠায় ভেনিশিয়ান স্থাপত্যের ছাপ আছে পড়েছি। স্থাপত্যের এই ধারার জন্ম সেই চৌদ্দশ শতকের প্রাচীন ভেনিসে। এতে মিশেছে তৎকালীন কন্সট্যান্টিনোপলের বাইজেন্টাইন নকশার কিছু মিছু আর সে যুগের আন্দালুসিয়ার মুরিশ স্থাপত্যের প্রভাব। সাথে ইটালির নিজস্ব গথিক ধারার অনেকটা অংশ তো আছেই। কিন্তু আমরা যে পথে হাঁটছি, সেখানে তেমন কোন বাহারি দালানগুলো চোখে পড়ছে না তো। ঐ তো সব একালের চারকোনা বাক্সগুলো সার বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে। হয়তো জানালাটা ভারিক্কী কিংবা ফটকটা রাশভারী। বড়জোর আয়েশি ঝুল বারান্দা। ব্যস, এই তো। কিংবা কে জানে হয়তো একটা শিল্পীমনের অভাবে সূক্ষ্ণ সৌন্দর্য আমি দেখতে পাই না। বাহারের চাইতে বরং একেকটা বাড়িঘরের একেক রঙ বেশি চোখে লাগল। বেগুনী, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা-এ যেন রংধনুর শহর! কটকটে লাগছে না মোটেই, বরং একটা মোমরঙ্গা স্নিগ্ধতা আছে। হঠাৎ মাঝে চোখের পড়ল বেমানান এক ধূসর মিনার। মধ্যযুগে গড়ে ওঠা সান মার্কো নামের এই মিনারটা ভেনিশীয় যুগে এসে আবার নতুন করে তৈরি করা হয়েছিল। তারপর ক্ষয়ে ক্ষয়ে এটুকুতে এসে ঠেকেছে। তবু সেটুকু নিয়েই সে কালের সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তার পাল্লাবিহীন বিশাল দরজা এখনও তার অতীত দর্প জানিয়ে যায় যে, এককালে সে ছিল শহরের প্রধান প্রবেশদ্বার।
আমাদের দলটা এগিয়ে চলছে। বাতাসে ক্যারামেলে ভাজা অ্যালমন্ড বাদামের মিষ্টি ঘ্রান। বড়দিন ঘনিয়ে আসছে। ঈশান কোন থেকে বেহালার সুরে ভেসে আসছে, ‘জিঙ্গেল বেল, জিঙ্গেল বেল...’। ঘের দেয়া জমকালো পোশাকে ডাইনী বুড়ি সেজেছে জনাকয়েক তরুনী। পোশাকের সর্বাঙ্গে জড়ানো ছোট ছোট রঙ্গীন বাতি। সাঁঝের জোনাকির মত সেগুলো জ্বলছে আর নিভছে। সাথের ষোল-সতেরো বছরের সুশ্রী চেহারার দুই কিশোর ড্রাম পেটাচ্ছে তালে তালে। তাদের ছোট দলটা মূর্ছনার রেশ তুলে হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালা হয়ে শহরের অলি গলি ধরে হাঁটতে থাকলো। আমরাও মন্ত্রমুগ্ধ ইঁদুরের দলের মত তাদের পিছু নিলাম। ডাইনী্রা আবার আমাদের গার্দা হ্রদের পাড়ে না নিয়ে গেলে হয়। অল্প সাঁতার জানা আমাদের সলীল সমাধি তখন আর ঠেকানো যাবে না।
একটু এগোতেই আরেক বাজনার দল পাওয়া গেল। বয়সে এরা প্রবীণ। কিন্তু তারুন্য যে সাদা চুল আর চামড়ার ভাঁজেও অনায়েসে থাকতে পারে, সেটা বোঝা গেল যখন দলটা তাদের অদ্ভূত চেহারার কিম্ভূত একেকটা বাদ্যযন্ত্র বেদমভাবে বাজানো শুরু করলো। একেবারে সুরের তুমুল কালবৈশাখী বয়ে গেল। আবার বাজনার মাঝপথে থেমে তারা হঠাৎ হঠাৎ হুংকার ছাড়ছে, ‘গাবালু হেহ্ হেহ, গাবালু হোহ্ হোহ...’। গাবালু যে কি বস্তু, ক্যোঁৎ করে গিলে খায়, নাকি চপচপে করে তেলের মত মাথায় দেয়, কিছুই বুঝতে পারছি না। শুধু অভিভূতের মত দেখছি এই বুড়ো যুবকদের তেলেসমাতি কান্ড। বাচ্চারাও সুযোগ পেয়ে তালে তাল মিলিয়ে ক্ষ্যাপা নাচ জুড়ে দিয়েছে।
এদিকে বাচ্চাদের বাবারা কফি আর স্ন্যাক্সের খোঁজে লাপাত্তা হয়ে গিয়েছে সে অনেকক্ষন হল। মৌরি আপু আর আমি আর না পেরে কুটিল রমনীর মত লাপাত্তা বাবাদের নামে একে অন্যের কাছে নালিশ করছি। হাদী ভাই নাকি মৌরি আপুর সোনার জীবন তামা তামা করে দিয়েছে। শুনে প্রবল আবেগে আমিও যোগ করলাম, ছেলের বাবাও কিভাবে আমার কচি পাতার মত সবুজ কলিজাটা একদম তেজপাতা করে ছেড়েছে। এরা সব দুষ্ট লোক। বলতে না বলতেই দুষ্ট লোকেরা কফি আর স্যান্ডউইচ হাতে উদয় হল। আর আমরা দুই ঘষেটি বেগম, আমাদের তামা জীবন আর তেজপাতা কলিজার দুঃখ ভুলে ছোঁ মেরে খাবারগুলো বাগিয়ে নিলাম। হাত বাড়িয়ে ছানাগুলোকেও ডেকে নিলাম। এখন আর লোকগুলোকে অতটা দুষ্ট লাগছে না।
সন্ধ্যাটা বাদুড়ডানায় ভর করে কখন যে নিশব্দে নেমে এসেছে, খেয়ালই করি নি। গার্দার নিস্তরঙ্গ জলে পাহাড়ি বাতাসের তোড়ে মৃদুমন্দ কৃত্রিম ঢেউ খেলছে। কেন যেন মনে হচ্ছে এই বুঝি বা ঢেউ মাথায় রহস্যময় কোনো জলদানব ভেসে উঠবে। কিন্তু না, উপকথার কোনো লকনেস দানবের দেখা মিলল না। অগত্যা পা বাড়ালাম ভালো কোন রেস্তোরার খোঁজে। ক্লান্ত শ্রান্ত শরীর কফি-স্যান্ডউইচ নিমেষে হজম করে নিয়ে বুভুক্ষের মত আরো চাইছে। (চলবে)
ছবি কৃতজ্ঞতায়ঃ হাদি ভাই
২৫ শে মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: হাহাহা...বিদেশের গল্পই তো...। দেশের গল্প লেখার সৌভাগ্য তো আর হল না। অতএব কি আর করা...।
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতি রাতের জন্য হোটেলের ভাড়া কত?
ওসব এলাকার লোকেরা কি রেসিষ্ট?
২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৪৪
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাড়ার ব্যাপারটা আরেকজনের ঘাড়ে দিয়ে সুকৌশলে এড়িয়ে যেতে ভালবাসি। তবে সস্তা অথচ চলনসই হোটেলের জন্যে https://www.booking.com খুব ভাল।
এক আধ জায়গা বাদে তেমন বর্ণবাদ চোখে পড়ে নি। তবে কিছু তো সব দেশেই থাকে...।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: কেরামেল দিয়ে বাদাম ভাজে কেন? আমাদ্বের দেশে তো বালু দিয়ে বাদাম ভাজে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৪৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: স্বাদটা ভিন্ন হয় বলে হয়তো। কিংবা বালুর অভাব।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯
আরাফআহনাফ বলেছেন: শুভ বিকেল।
আপনার লেখার ১ম পর্বের কিছুটা পড়েই মনে হলো - হুম চলবে, এঁর লেখা পড়া যায়। তাই প্রোফাইলটাও দেখে নিলাম - লিখেছেন "...............।ছোট একটা ছেলে আছে। হাবাগোবা মায়ের একেবারে উল্টোটা। এই তো।" ১ম পর্ব শেষ করে ২্য় পর্ব পড়ার পর বুঝলাম "ছোট্ট ছেলেটা ঠিক আপনার মতোই হয়েছে - কোন মতেই "একেবারে উল্টোটা" হয়নি ! ! ! "
দারুন লাগলো আপনার লেখনী, রসবোধ, আত্নসমালোচনা,স্টাইল।
"অক্সিজেন না হলেও চলতে পারে আমাদের, কিন্তু অন্তর্জাল নামের অদৃশ্য মাকড়সার আঠালো জালে নিজেরদের স্বেচ্ছায় বন্দী করে না ফেলা পর্যন্ত কেমন অসহ্য রকমের মুক্ত মুক্ত লাগে।"
শেষ বিকালের রোদটা আমাদের ছেলেমানুষি আর সইতে না পেরে বারান্দায় হানা দিয়ে একেবারে ঘাড় ধরে ঘরের বাইরে ডেকে নিল। বেরিয়ে এসে দেখি পাহাড় মুচকি হাসছে, ‘এতক্ষনে সময় হল বুঝি?’।
মৌরি আপু আর আমি আর না পেরে কুটিল রমনীর মত লাপাত্তা বাবাদের নামে একে অন্যের কাছে নালিশ করছি। হাদি ভাই নাকি মৌরি আপুর সোনার জীবন তামা তামা করে দিয়েছে। শুনে প্রবল আবেগে আমিও যোগ করলাম, ছেলের বাবাও কিভাবে আমার কচি পাতার মত সবুজ কলিজাটা একেবারে তেজপাতা করে ছেড়েছে। হা- হা - হা , এরপরেই খাবার পেয়ে বুঝলেন - "এখন আর লোকগুলোকে অতটা দুষ্ট মনে হচ্ছে না। "
++++++
ভালো থাকুন সবসময়, আরো আরো লিখতে থাকুন।
হাদি ভাই আর মৌরি আপুর জন্যও রইলো নিরন্তর শুভ কামনা।
- দূর প্রবাসে আপনাদের জীবন হয়ে উঠুক আরো আরো আনন্দময়।
২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৫৪
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: সময় নিয়ে অপরিচিত কারো লেখা পড়ে এতগুলো মূল্যবান কথা লিখেছেন। কৃতজ্ঞতা জানবেন অনেক। প্রবাস জীবন ভাল লাগতো না এককালে। এখন মানিয়ে নিয়েছি। হা পিত্যেশে আফসোসের পাল্লা ভারী না করে গেলাসটা যে আধেক ভরা-এটাই দেখি আজকাল। ফলাফলঃ আনন্দে আছি আগের চেয়ে।
হাদি ভাই আর মৌরি আপুকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। পুরোটা লিখে শেষ করে জানাবো।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:১০
আরাফআহনাফ বলেছেন: ওহ, আরেকটা কথা -
লেখার সাথে দেয়া ছবিটা অনেক ভালো লাগলো। আমার পছন্দের একটা ক্ষণ - গোধুলী বেলা।
সুন্দর এ ছবির জন্য হাদি ভাই একটা ধন্যবাদ পেতেই পারেন!!!
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব সুন্দর।লেখাগুলোও বেশ সাজানো গোছানো।
লেখা চলুক।
২৬ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৫৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ অবিরাম। উৎসাহটা না পেলে এই ব্যস্ত জীবনের পেষনিতে লেখালেখি চালিয়ে যাবার ইচ্ছেটা মাটি চাপা পড়ে যেত।
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভ্রমন পোস্টটিতে ছবি নেই তবু যেনো ছবির মতো বর্ণনাগুলো ছবি দেখিয়ে দেয়। সুন্দর সাবলিল বর্ণনায় সুন্দরকে আরো সুন্দর করে তোলে। ভাল থাকবেন সবসমসয়।
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৪:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বেগুনী , নীল , হলুদ , আসমানী, সবুজ , কমলা রংএর রংধনু রঙএ রঙ্গিন
রিভা দেল গার্দার রংগীন বিবরণ পাঠে মুগ্ধ ।
দারুন লাগল লেখনি স্টাইল ।
শুভেচ্ছা রইল
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আবারো কৃতজ্ঞতা খুঁজে নিয়ে পর্বগুলো পড়েছেন বলে। শুভ কামনা অবিরাম।
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা।
এই গাবালু মানে কি?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাল প্রশ্ন। উত্তরটা লেখায় এক লাইন যোগ করে দিয়ে দিয়েছি। দেখবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৩:৫১
ল বলেছেন: একদম বিদেশি গল্প মনে হলো +++