নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা-ই লিখি, কাঠবিড়ালীর মত এখানে জমিয়ে রাখি। https://rimsabrina.blogspot.com/
লেখালেখিটা আসলে নেশার মত। একটাই মুশকিল, কল্পনা থেকে লিখতে পারি না তেমন। বিষয়বস্তুকে জ্যান্ত হতে হয়। তাকে হাঁটতে-চলতে-দৌড়াতে হয়। শুধু তাহলেই কলমবন্দী করতে পারি। সে হিসেবে এই বইয়ের গল্পগুলো জীবন্ত। চরিত্রগুলোও বাস্তবে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাদের সাথে কখনো ঘুরতে চলে গিয়েছি সুদূর গ্রীসের সান্তরিনি, কিংবা আল্পস্ ঘেরা ইতালিয়ান শহরতলীতে। এক-আধটা খাস জার্মান শহরের গল্পও আছে ঝুলিতে। ধোঁয়া ওঠা আলুর স্যুপে চুমুক দিতে দিতে তেমনি একটা আয়েশী ভ্রমন কাহিনী বলা হয়েছে ‘গার্মিশে ঘ্যাও ম্যাও’-তে।
সে হিসেবে এই বই একটা তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খুচরো লেখা এক সাথে জুড়ে দিয়ে বই বানানোর অপচেষ্টা আর কি। তাই সংকলন বলাও ঠিক হবে না। বড়জোর টংকলন বলতে পারেন। পাঠককে চালাকি করে সংকলনের নামে যে অখাদ্য গছিয়ে দেয়া হয়, তাকেই বলে টংকলন।
অখাদ্য হলেও আসল উদ্দেশ্য ছিল খিচুড়ি রাঁধা। গোটা দশেক রম্য আর গোটা পাঁচেক ভ্রমনের চাল-ডাল চাপিয়ে ধোঁয়া ওঠা এক প্লেট খিচুড়ি। সাথে সবুজ নধর কাঁচা মরিচ। মরিচে এক কামড় মেরে পাঠক যেন বিনা টিকেটে ঘুরে আসতে পারেন নান্দনিক কোন ইউরোপীয় দেশে। কখনো কল্পনার লম্বা রন-পা ফেলে থেকে এক লাফে পৌঁছে যাওয়া গার্দা হ্রদের পাড়ের শান্ত শহরতলীতে। আবার ইচ্ছে হল তো ভূমধ্যসাগরের নীল জলে টুপ করে একটা ডুব। জল থেকে উঠেই ঝলমলে ‘কমলা রোদের মাল্টা’র পথেঘাটে উদ্দেশ্যহীন চক্কর দিতে মন্দ লাগবে না নিশ্চয়ই। ইউরোপীয় অমৃতে অরুচি ধরলে আটলান্টিক নামের বড় পুকুরটা ডিঙ্গিয়ে সোজা উড়াল দেয়া যাবে মার্কিন মুলুকে। সান ডিয়াগোর তীর ঘেঁষে শুয়ে থাকা অলস সীল মাছেদের দেখে সৈকতে গা এলিয়ে দেবার সাধ জাগলেও জাগতে পারে বৈ কি।
ভ্রমনের ক্লান্তি ঘোঁচাতে রম্য গল্প বেশ ভাল পথ্য। এই পথ্যের স্বাদ কিন্তু তেতো কুইনাইনের মত না। বরং টক-ঝাল-মিষ্টি লজেন্সের মত। চাকরি বদল আর গবেষনার সুবাদে চারপাশে বিচিত্র যত মানুষের দেখা মিলেছে, তাদেরই কাহিনী কলমের আঁকিবুঁকিতে এঁকেছি হুবহু। ‘কফিময় সকাল ও দেশী ফ্রাউ’ গল্পে তেমনি এক বিয়ে পাগলা ক্ষ্যাপাটে বুড়োর আবদার টুকে রেখেছি। কিংবা প্রতিদিনের বাদুড়ঝোলা ট্রেনযাত্রায় কত না রঙ্গিন চরিত্রের সাথে দেখা হয়। পাগড়ীওয়ালা শিখ সর্দার, পাঁড় মাতাল, আলসে ফকির- সবার গল্পই অল্প অল্প করে লিখেছি, ‘পাতালরেলের কাব্য’-এ।
আর বইয়ের নামটাও বলিহারি। ‘কিম্ভূত স্বদেশীর অদ্ভূত বিদেশ’। নিজেকে সারাক্ষনই বেমানান ভূত বলে মনে হয়। স্বদেশ আর বিদেশের টানাপোড়েনের কার্নিশে ঝুলে থাকা এক ভূত। বহু বছরের প্রবাস জীবনও যাকে মানুষ করতে পারে নি। এই কিম্ভূতের নবীশ চোখে ধরা পড়া অদ্ভূতুড়ে সব ভিনদেশী গল্পের ঝাঁপির নাম তাই দিলাম ‘কিম্ভূত স্বদেশীর অদ্ভূত বিদেশ’।
লেখাগুলো প্রথম আলো’র ‘দূর পরবাস’ বিভাগে প্রকাশ হয়েছিল। রম্য আর ভ্রমনের এই অদ্ভূতুড়ে মিশেলের খিচুড়িতে পাঠকের কদ্দূর কি তৃপ্তি হবে, বলতে পারি না। তবে একটা ঘাউক ঢেকুর শুনতে পেলে লেখকের কানে বড় মিষ্টি লাগতো। সেই আশাতেই সবাইকে বইটার স্বাদ চেখে দেখার নেমন্তন্ন রইলো।
এক পলকে,
বইয়ের নামঃ কিম্ভূত স্বদেশির অদ্ভূত বিদেশ
ধরনঃ ভ্রমন, রম্য
লেখকঃ রিম সাবরিনা জাহান সরকার
প্রকাশনীঃ মাতৃভাষা প্রকাশ
প্রকাশকালঃ ফ্রেব্রুয়ারি, ২০২০
ISBN: 9789843471246
প্রাপ্তিস্থানঃ
১। রকমারি ডট কম: Click This Link
২। The Dhaka Central: https://www.facebook.com/TDCBooks
৩। মাতৃভাষা প্রকাশ: Click This Link
লেখক পরিচিতি
লেখাপড়ার শুরু উদয়ন বিদ্যালয় নামের মজার এক স্কুলে। পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে বিতর্ক, ক্যুইজ, আবৃত্তি আর লিটল ম্যাগাজিন নিয়ে আনন্দময় জীবন চোখের নিমিষে হুট করে কেটে গেছে। তারপর ভিকারুন্নেসা কলেজেও সময়টা পেরিয়ে গেল দারুন। আসল ফাঁপর শুরু হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খপ্পরে পড়ে। জিন প্রকৌশল ও জীব প্রযুক্তি নামের দাঁতভাঙা বিভাগে এসে ক্লাস, ল্যাব আর পরীক্ষার সাগরে হাবুডুবু খেতে খেতে পেটে বিদ্যা কতটুকু ঢুকলো জানি না, তবে মাস্টার্স পাশ দিয়ে নিজেকে বিরাট এলেমদার ভাবতে থাকলাম। এই এলেম অবশ্য চাকরির বাজারে কোন কাজেই লাগলো না। জিনের নকশার হদিস না জেনে বরং জিন-ভূত তাড়ানোর বিদ্যা জানা থাকলে বরং ফার্মগেটের মোড়ে ঝাড়ফুঁক-কবিরাজী ব্যবসা খুলে টু-পাইস কামানো যেত। শেষে, দুঃখে পড়ে একটা পিএইচডি জুটিয়ে হাজির হলাম জার্মানির মিউনিখে। ইম্যিউনোলজির ওপরে ডিগ্রীটার বদৌলতে দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মহা আরাধ্য চাকরি মিললেও নানা কারনেই সেটা করা হল না। এদিকে, জার্মানিতে ফিরেও একঘেয়েমি ধরে গেল। একটা কোম্পানির চাকরিও করলাম, সেটাও ধাতে পোষালো না। ঘুরে ফিরে সেই তো গবেষনায় ফিরলাম। তবে মিউনিখ টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যান্সারের উপর কাজ করে আপাতত দিলখুশ। আর তার চেয়েও দিলখুশ ব্যস্ততার ফোঁকড় গলে টুকটাক লেখেলিখি চালিয়ে যেতে পেরে। তাই, দু’টো ব্যাপারই হাত ধরাধরি করে চলুক না এভাবেই।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসাইটে গবেষক-লেখক মুশতাক ইবনে আয়্যূব এই এলেবেলে পান্ডুলিপির পেছনে প্রচুর শ্রম দিয়েছেন। প্রচ্ছদ শিল্পী জারিন সালসাবিল প্রজ্ঞাকে একরাশ ভালবাসা। প্রচ্ছদ দেখে বোঝার উপায় নেই যে তা অভিজ্ঞতার ভারে পেশাদার কেউ আঁকে নি, বরং এঁকেছে পঁচিশ-ছাব্বিশ বছরের বেনী দোলানো এক দুরন্ত তরুণী। আর, মাতৃভাষা প্রকাশ’-এর শ্রদ্ধেয় প্রকাশক, নেসার উদ্দীন আয়্যূব-এর প্রতি অফুরান কৃতজ্ঞতা।
বিনীত,
-রিম সাবরিনা জাহান সরকার
ছবি কৃতজ্ঞতা, লেখিকা
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: হাহা, মজা পেলাম। ধন্যবাদ আর শুভকামনা ।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর আসছে। বইটি সংগ্রহ করে নিব। শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগারের জন্য।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: গুনী লোকে এই বেগুনের বই কিনলে আনন্দে গোলাপী হয়ে যাবো।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪৮
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: রাজীব ভাই, অনেক ধন্যবাদ! ভাল আছেন তো। আমি করোনা পজিটিভ হয়ে গৃহবন্দী।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০২
যায়েদ আল হাসান বলেছেন: লেখালেখি প্রচুর কষ্টদায়ক প্রক্রিয়া, খুব অল্প কিছু সময়েই ব্যাপারটা উপভোগ্য
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আশ্চর্য সত্য কথা বলেছেন। একেক সময়ে আমার নিজেরও ঠিক একই কথা মনে হয়।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বইয়ের সফলতা কামনা করি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:২৫
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: নেওয়াজ ভাই, ধন্যবাদ। বইয়ের বিকিকিনি নিয়ে অত ভাবি না। নিজের জন্যে লিখি। তাই ওটা চালিয়ে যেতে পারলেই খুশি।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
অপু তানভীর বলেছেন: আপনের বই বের হয়েছে গত বছর আর এই খবর এই বছর দিতেছেন ? বড় অন্যায় কাজ করেছেন । প্রথমে রাগ করে ভাবলাম বই পড়বোই না । তারপর আবার মনে হল বই না পড়লে আবার কেমনে চলবে ! অর্ডার দিলাম রকমারি থেকে ! আগে বই আসুক হাতে তারপর বাকি কথা বার্তা হবে !
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৩৮
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আর আপনিও কিসে কম যান। এত দ্রুত এত চমকে দিতে জানেন, যার জুড়ি নেই। ধন্যবাদ দেয়া যাবে না। কম পড়ে যাবে।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রিম সাবরিনা জাহান সরকার বোন ,চমৎকার সব ছবির সাথে সাথে টক-ঝাল-মিষ্টি একটি চকলেটের (বই) খবর দেয়ার জন্য।
আপনার লেখা বরাবরের মতই উপাদেয় (উপমা-বাক্যবিন্যাস-শব্দ চয়ন) সব দিক দিয়েই।আর তাই " কিম্ভূত স্বদেশির অদ্ভূত বিদেশ " চকোলেটের নামটা কিছুটা অস্বাভাবিক-বিরল হলেও স্বাদ এবং গন্ধে যে অপূর্ব হবে এটা চোখ বন্ধ করে এবং কোন সন্দেহ ছাড়াই বলে দেওয়া যায়।
দেখি, সময় সুযোগে সংগ্রহ করে ফেলব বইখানা তবে সাফল্যের জন্য প্রার্থনা ষোল আনা।
আর আমি জানি,আপনি অনেক ব্যস্ত ।সেই ব্যস্ততা থেকে একটু সময় বের করে ৫ - ১০ মিনিট সময় আমি চাচছি আমার শততম পোস্টে একবার চোখ বুলিয়ে একটা মন্তব্যের জন্য।
আপনি চালিয়ে যান জীবনের চলার ফাকে ফাকে লেখাজোখা আর আমরা আপনার সাথে ঘুরতে থাকি ইউরোপের অলিগলি।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৪৪
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এখুনি যাচ্ছি ব্লগ-বাড়িতে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫৬
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: পড়ে এসেছি এবং বিমোহিত হয়েছি। প্রমান রাখতেও ভুলি নি। গেলেই দেখতে পাবেন।
এদিকে, অদ্ভুতুড়ে চকলেটের বর্নণা শুনে হাসতে হাসতে খুন। অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রানবন্ত কথাগুলোর জন্যে। এর দাম যে রাঙতা মোড়ানো বিদেশী চকলেটের চেয়েও দামী।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৩
হাবিব বলেছেন: আপা, আপনার আশু আরোগ্য কামনা করছি। আপনার বইটি সংগ্রহ করার ইচ্ছা জাগলো মনে। আপনার প্রতিটি লেখা আমার ভালো লাগে। আশা করছি বইটিও আমার মন মতো হবে। পাঠক ধরে রাখতে পারবে বলে বিশ্বাস।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫৯
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ভাই হাবিব, প্রীতি আর শুভেচ্ছা রইল আরোগ্য কামনার বনামে। আপনি নিজেও সুস্থ আর নিরাপদ থাকবেন। এমন আন্তরিক ব্লগার যখন আগ্রহ দেখায় পাঠক হবার, তখন বইয়ের ভূত-ভবিষ্যত নিয়ে আর ভাবনা নেই।
কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ রইল অফুরান।
৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: এই যে বই চলে এসেছে হাতে ....
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৪২
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: ঋনী করে ফেললেন। কৃতজ্ঞতার জালে মাছের মত আটকে গেলাম। ভীষন খুশি হলাম। করোনায় কাবু হয়ে কাত। কিন্তু ছবি দেখে ঝাড়া দিয়ে উঠলাম রীতিমত। ছবিটা দারুন টনিকের কাজ দিল যেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:১২
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আর একটা কথা। যদি অনুমতি মেলে, তবে কি নামসহ স্ক্রিনশট নিতে পারি? উদ্দেশ্য একটা ফেবু ফটো পোস্ট। অধিক আনন্দ হচ্ছে, তাই।
১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০০
রাফখাতা- অপু তানভীর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর একটা কথা। যদি অনুমতি মেলে, তবে কি নামসহ স্ক্রিনশট নিতে পারি? উদ্দেশ্য একটা ফেবু ফটো পোস্ট। অধিক আনন্দ হচ্ছে, তাই।
আরে চিন্তা নাই, স্ক্রিনশট পোস্ট করতে পারেন । এসবের জন্য আবার অনুমতি লাগে নাকি !!
০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৪৮
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!! খুব ভাল থাকবেন। আর লেখার হাত চলুক ক্ষেপণাস্ত্রের বেগে।
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বইটার রিভিউ কোথায় যেন পড়েছিলাম।সামুতেই হয়তো।কেনার ইচ্ছে থাকলেও কেনা হয়নি।ব্যস্ততার কারনে এখন বই পড়াই হয়না।ভ্রমন কাহিনি পড়তে আমার খুবই ভাল লাগে।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫০
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: এই শর্মারও যে একই অবস্থা। বই-সিনেমা কিছুতেই আর মন বাসাতে পারি না। মনোযোগের ব্যাপ্তিটা টিকটকের দশ সেকেন্ড নেমে এসেছে। এটা যে জীবনের শান্তির জন্যে কত ক্ষতিকর, হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারি।
আপনার জন্যেও শুভ কামনা রইল।
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
মিরোরডডল বলেছেন:
রিমাপু বইয়ের জন্য অভিনন্দন ।
আর ছবিগুলো এক কথায় অসাধারণ!!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৫২
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: আরে পুতুলাপু যে, অনেক কৃতজ্ঞতা। ভাল আছেন তো?
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১০
শোভন শামস বলেছেন: বইয়ের জন্য অভিনন্দন ।
আর ছবিগুলো এক কথায় অসাধারণ
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
তারেক ফাহিম বলেছেন: আপনার ব্লগ পড়ে টংকলনের সজ্ঞাটাও জানা হয়েছে।
অভিনন্দন সাথে শুভকামনা।