নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্রিটিক্যাল থিঙ্কিং এবাউট ওয়ার্ল্ড পলিটিক্স্,স্পেশালি মিনা রিজিয়ন। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার কিছুই বিশ্বাস করি না।

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন

দুনিয়ার খবর রেখে শান্তি পাই।

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাইডেনের,যুদ্ধবিরুধী ইরান দুত রব ম্যালিঃ কূটনীতির প্রতি বাইডেনের অঙ্গীকারের একটি পরীক্ষা।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩২


প্রেসিডেন্ট বাইডেন নির্বাচনী প্রচারনার সময় ইরানি নিউক্লিয়ার চুক্তিতে ফিরে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যা আনুষ্ঠানিকভাবে জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন বা জেসিপিওএ নামে পরিচিত।যা ইতিমধ্যে অভ্যন্তরীণ এবং বিদেশী যুদ্ধবাজদের পক্ষ থেকে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন।এই মুহূর্তে, এই চুক্তিতে পুনরায় প্রবেশের বিরোধীদের প্রধান টার্গেট মধ্যপ্রাচ্য এবং কূটনীতি বিষয়ে অভিজ্ঞ যুদ্ধ বিরুধী রবার্ট ম্যালি। যিনি বাইডেন পরবর্তী ইরান দূত হতে পারেন।

২১ জানুয়ারি তারিখে রক্ষণশীল সাংবাদিক এলি লেক ব্লুমবার্গ নিউজে একটি মতামত লিখেছেন যে, প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ম্যালিকে নিয়োগ দেয়া উচিত নয় কারণ ম্যালি ইরানের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং "আঞ্চলিক সন্ত্রাসের’’ মত বিষয়গুলু উপেক্ষা করেন। রিপাবলিকান সিনেটর টম কটন লেকের লেখাটি পুনরায় টুইট করে লিখেন "ম্যালির ইরানী শাসকদের প্রতি সহানুভূতি এবং ইজরায়েলের শত্রুতা পোষণের দীর্ঘ ট্র্যাক রেকর্ড আছে। আয়াতুল্লাহরা তাদের ভাগ্য বিশ্বাস করবে না যদি তাকে নির্বাচিত করা হয়’’।রেজিম চেঞ্জ পলিসির অন্যতম সমর্থক ইরান বিরুধি(ইরানি) মারিয়াম মেমারসাদেঘি, ব্রিটবার্টের জোয়েল পোলকের মত রক্ষণশীল আমেরিকান সাংবাদিক এবং আমেরিকার ডানপন্থী জায়নবাদী সংগঠন ম্যালির বিরোধিতা করছে। বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ম্যালির এই নিয়োগের বিরোধিতা করেছেন এবং তার ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ইয়াকভ আমিদোর প্রকশ্যে বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র যদি জেসিপিওএ-তে পুনরায় প্রবেশ করে, তাহলে ইজরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিতে পারে। এমনকি Change.org-তে ম্যালির বিরোধিতা করে একটি পিটিশন শুরু হয়েছে।

ইরানের সাথে আলোচনায় ম্যালি যুদ্ধবাজদের এমন হুমকি কেন?

ম্যালি,ট্রাম্প আমলের ইরানের বিশেষ প্রতিনিধি এলিয়ট আব্রামসের বিপরীত মেরু। যার একমাত্র আগ্রহ ছিল অর্থনীতিকে চাপে ফেলে এবং শাসক পরিবর্তনের আশায় দ্বন্দ্ব কে টেনে নিয়ে যাওয়া। অন্যদিকে ম্যালি যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য নীতিকে "ব্যর্থ উদ্যোগের একটি উপাখ্যান" বলে অভিহিত করেছিলেন এবং বলেছিলেন’’ইউরোপের উচিত মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি যুদ্ধ শুরু করা থেকে ট্রাম্পকে থামানো’’।
ক্লিনটন এবং ওবামা প্রশাসনের অধীনে, ম্যালি প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের বিশেষ সহকারী হিসেবে ২০০০ সালে ক্যাম্প ডেভিড শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনে সাহায্য করেন। মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা এবং উপসাগরীয় অঞ্চলের জন্য ওবামার হোয়াইট হাউজ সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করেছেন এবং ২০১৫ সালের ইরান পারমাণবিক চুক্তির আলোচনায় হোয়াইট হাউজের প্রধান আলোচক ছিলেন ম্যালি। ওবামা ক্ষমতা থেকে বিদায় নিলে, ম্যালি আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট হন, যুদ্ধ প্রতিরোধের জন্য যেটা ১৯৯৫ সালে গঠিত হয়েছিল।

ট্রাম্প আমলে, ম্যালি ট্রাম্পের ইরান নীতির কঠোর সমালোচক ছিলেন। আটলান্টিকের একটি লেখায় তিনি ট্রাম্পের এই পরিকল্পনার নিন্দা জানিয়েছেন এবং চুক্তির সানসেট ক্লজের সমালোচনা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তিনি লিখেছেন,সানসেট ক্লজ এই চুক্তির কোন ত্রুটি নয়, এটি এর জন্য একটি পূর্বশর্ত ছিল।" "২০১৫ সালে মুল উদ্ধেশ্য ছিল একটি চুক্তি অর্জনের মাধ্যমে অনেক বছর ধরে চলমান ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির আকারকে বাধাগ্রস্ত করা এবং সব সময়ের জন্য পরমানু স্থাপনা পরিদর্শনের আওতায় নিয়ে আসা।
তিনি ইরানের উপর ট্রাম্পের সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগকে সর্বোচ্চ ব্যর্থতা হিসেবে নিন্দা জানিয়ে বলেছিলেন, "ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধারবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তেহরানে কাছে আগের চেয়ে অনেক বেশি নিখুঁত ব্যালিস্টিক মিসাইল আছে।

যদিও ম্যালির নিন্দাকারীরা তাকে ইরানি শাসকগোষ্ঠীর তথাকথিত ভয়াবহ মানবাধিকারের রেকর্ড উপেক্ষা করার জন্য অভিযুক্ত করেছে,তারপরেও জাতীয় নিরাপত্তা এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো একটি যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, "ট্রাম্প পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর থেকে ইরানের সুশীল সমাজ দুর্বল এবং আরো বিচ্ছিন্ন, যার ফলে তাদের পক্ষে পরিবর্তনের পক্ষে কথা বলা কঠিন হয়ে পড়েছে।"

যুদ্ধবাজদের ম্যালির বিরোধিতা করার আরেকটি কারন আছে, তিনি ইজরায়েলের প্রতি অন্ধ সমর্থন দেখাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। ২০০১ সালে ম্যালি নিউ ইয়র্ক রিভিউ-এর জন্য একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন।সেখানে তিনি স্পষ্ট করেছেন যে ইজরায়েলি-ফিলিস্তিনি শিবিরের ক্যাম্প ডেভিড আলোচনা ব্যর্থতার জন্য ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের দোষ ছিল না, বরং এর জন্য দোষী ছিলেন তৎকালীন ইজরায়েলি নেতা এহুদ বারাক।এরপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইজরায়েল পন্থী প্রতিষ্ঠানগুলু ম্যালির বিরুদ্ধে ইজরায়েল বিরোধী পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ আনতে ক মুহূর্ত সময়ও নষ্ট করেনি।

এছাড়াও ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক দল হামাসের সদস্যদের সাথে সাক্ষাতের জন্য ম্যালিকে তুলোধুনো করা হয়েছে।কারন হামাস যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। দ্যা নিউ ইয়র্ক টাইমসকে লেখা একটি চিঠিতে ম্যালি ব্যাখ্যা করেছেন যে আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্য প্রোগ্রাম পরিচালক থাকাকালীন এই এনকাউন্টারগুলো তার কাজের অংশ ছিল, এবং আমেরিকান এবং ইজরায়েলী কর্মকর্তারা তাকে নিয়মিত এই বৈঠক সম্পর্কে তাদেরকে অবহিত করতে বলেন।
ম্যালি বুঝতে পেরেছেন যে জেসিপিওএ-তে অবশ্যই খুব দ্রুত ফিরে যেতে হবে তবে সেটা সহজ হবে না। জুন মাসে ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যদ্বাণী করা হচ্ছে যে একজন কট্টরপন্থী প্রার্থী নির্বাচনে জিতবে, যার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সমঝোতা আরো কঠিন হবে। তিনি গভীরভাবে সচেতন যে জেসিপিওএ-তে পুনরায় প্রবেশ আঞ্চলিক দ্বন্দ্ব শান্ত করার জন্য যথেষ্ট নয়, তাই তিনি ইরান এবং প্রতিবেশী উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান আলোচনাকে উৎসাহিত করার জন্য একটি ইউরোপীয় উদ্যোগকে সমর্থন করেন। ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত হিসেবে, ম্যালি এই ধরনের প্রচেষ্টার পিছনে যুক্তরাষ্ট্রের গুরতুওপুর্ন ভুমিকা প্রকাশ করতে পারবেন।
সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স গত শুক্রবার টুইটারে লিখেছেন যে,কূটনৈতিক উপায়ে মার্কিন নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য ম্যালি সঠিক পছন্দ।যিনি যুদ্ধ বিরুধি হিসেবে পরিচিত।
এখন দেখার বাইডেন প্রশাসন যুদ্ধবাজ এবং ইহুদি লবির বিরুদ্ধে গিয়ে তাকে নিয়োগ দিতে পারেন কিনা?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৬

সাসুম বলেছেন: বাংলাদেশে যেমন ইন্ডিয়ান লবি, আম্রিকান লবি আর এখঙ্কার চায়না লবি তৎপর, আম্ম্রিকাতেও এরকম একটা লবিই তৎপর সেটা যে সরকার ই ক্ষমতায় আসুক না কেন। আজ সেটা হল- ইস্রায়েলি লবি। বলা হয়ে থাকে, এই লবি সাপোর্ট না দিলে ডিসি তে পাতা ও নড়ে না আইন তো দুরের কথা। বার্নি স্যান্ডার্স এর মত মানুষ ও এই লবির অত্যাচারে প্রাইমারি ই পার হতে পারেন নাই।

বাইডেন হল, পুরাপুরি এক ইসরায়েল নীতির ঘোর সমর্থক এবং ইসরায়েল লবির পছন্দের ১ নাম্বার মানুষ। উনি এমন কিছু করবেন না যাতে ইসরায়েল এর গায়ে ফুলের টোকা ও লাগে। সেটার জন্য দরকার হলে এক ম্যালি কেন দরকার হলে ইরান সহ গায়েব করে দিবে।

ট্রাম্প ছিল নেকড়ের চামড়া গায়ে দেয়া ছাগল, আর বাইডেন রা হল ভেড়ার চামড়া গায়ে দেয়া ধুর্ত নেকড়ে। মুক্তি কোথাও নেই দুর্বলের। পুঁজিবাদ যেখানে সায় দিবে উনারা সেখানেই যাবেন। এটাই আসল কথা।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩০

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: আপনার কথার সাথে একমত।সময়ের পরিবর্তনে খোদ মার্কিন সমাজে এখন ইজরায়েলি লবি নিয়ে কথা উঠেছে।দুনিয়াব্যাপি মার্কিন আধিপত্য ধরে রাখতে হলে কিছুটা হলেও এই লবির চাপ থেকে বের হয়ে আসতে হবে।সেটাই চেষ্টা করছে প্রগ্রেসিভ ডেমোক্রেটরা।যদিও সেটা সময় সাপেক্ষ।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পর্কে আমি খুবই কম জানি। তাই মন্তব্য করতে পারি না প্রান খুলে।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১৪

আখেনাটেন বলেছেন: রবার্ট ম্যালিকে নিয়োগ দেওয়া সহজ হবে না........ইতোমধ্যে উনার বিরুদ্ধে প্রপাগন্ডা শুরু হয়েছে...গতকাল জেরুজালেম পোস্টেও উনাকে নিয়ে লেখা হয়েছে....এরপরেও যদি উনি নিয়োগ পান তাহলে বলতে হবে বাইডেন ওবামার মধ্যপ্রাচ্য নীতি থেকে কিছুটা হলেও সরে আসছে.....হয়ত যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা থেকে সাময়িক বিরতি......

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩২

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: এটাই সত্য।তাকে নিয়োগ দেওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ।তবে এই ঘটনার মাধ্যমে আগামি চার বছর বাইডেনের ইরান নীতি স্পষ্ট হয়ে যাবে।

৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ইরান শেষ হয়ে গেলে আমেরিকার অস্ত্র ব্যবসা অনেক কমে যাবে।আমেরিকার স্বার্থেই ইরানকে রাখতে হবে।সবার আগে তার অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে হবে,নয়তো মোড়লিপনা হারাতে হবে।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: এটা একটা ভুল ধারনা।ইরান যদি অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয় তাহলে দুনিয়াব্যাপি মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ভয়াবহ হুমকির পড়বে।

৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪২

সাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটা একটা ভুল ধারনা।ইরান যদি অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হয় তাহলে দুনিয়াব্যাপি মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ভয়াবহ হুমকির পড়বে
আসলে ইরান যতটা না আম্রিকার জন্য হুমকি তার চেয়ে বেশি হুমকি মিডিল ইস্টের রাজতন্ত্রের জন্য। ইরান আম্রিকার টিকিটিও ছিড়তে পারবেনা, কখনঈ না। ইরান, নর্থ কোরিয়া, রাশিয়া, চীন সবাই এক হলেও আম্রিকার কিছুই আসবে যাবেনা।

আসল্ ঝামেলায় পড়বে সৌদি বেনিয়া গুলা। সৌদি সার্থেই ইরান কে দমিয়ে রাখতে হবে। আবার এদিকে ইরান বাড়তে চাইলে সৌদি আমিরাত ও বেশি করে অস্ত্র কেনা শুরু করবে। দুই দিকেই আম্রিকার লাভ।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০১

মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: সেটা একটা ইকুয়েশন।কিন্তু ইরান অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হলে আমেরিকার হেজিমনি হুমকির মুখে পড়বে।ইরান তখন সামরিক দিক থেকে সক্ষমতা অর্জন করবে।ফলে সে তার এলাইদের রক্ষা করার চেষ্টা করবে।জিনগত ভাবে পারস্য জাতি স্বাধীনচেতা।মনরো ডক্ট্রিনের নীতি হল ওয়েস্ট্রার্ন হেমেস্পায়ারে আমেরিকা অন্য কারো শক্তিকে মেনে নিবে না।এখন ইরান যদি অর্থনৈতিক দিক থেকে শক্তিশালী হয়,সাধারনভাবে সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী হবার চেষ্টা করবে এবং ল্যাটিনের দেশগুলুর সাথে তার মিত্রতা আর শক্ত হবে এবং সে তাদের সামরিক সাহায্য করবে যেটা মার্কিনিদের বড় ভয়ের কারন।যার কারনে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে লিবারেল হেজিমনির মুল উদ্ধেশ্য ছিল ইরানকে অর্থনৈতিকভাবে দমিয়ে রাখা।সৌদি-আমিরাতি এক্সিস এখানে ছাগলের বাচ্চা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.