![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়ার খবর রেখে শান্তি পাই।
একথা অবশ্যই সত্য যে ইহুদিদের গভীর শিকড় লুকায়িত আছে যা আজ ফিলিস্তিন এবং ইজরায়েল নামে পরিচিত দেশের সাথে, এই এলাকা মানব প্রজাতির উৎপত্তি থেকে একটি ক্রসরোড হিসেবে পরিচিত।
ঐতিহাসিকভাবে ফিলিস্তিন অঞ্চল বা এর কিছু অংশ কানানীয়, আমোরাইট, প্রাচীন মিশরীয়, মোয়াবিটস, অ্যামোনেট, ফিলিস্তিনি, আসিরিয়ান, ব্যাবিলনীয়, পার্সিয়ান, প্রাচীন গ্রীক, রোমান, বাইজেন্টাইন সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। এই অঞ্চল হাজার হাজার বছর ধরে তিনটি মহাদেশের মানুষের জন্য একটি মিশ্রণ পাত্র হয়েছিল।
১৮০০-এর দশকের শেষের দিকে ইউরোপে একটি ইহুদিবাদী আন্দোলন গড়ে ওঠে তাদের ঐতিহাসিক শিকড়ের জমি ফেরত দেওয়ার জন্য সারা বিশ্বের ইহুদিদের জন্য একটি ধারণা হিসেবে। জায়ন শব্দের উৎপত্তি অনিশ্চিত; ওল্ড টেস্টামেন্টে এই শবটি পাওয়া যায় যেখানে এই শব্দও কানানিয়দের উদ্ধেশ্যে ব্যাবহার করা হয়েছে। ১৮৯৭ সালে সুইজারল্যান্ডে ইহুদিবাদীদের একটি সমাবেশ ফিলিস্তিনকে তাদের প্রস্তাবিত ইহুদি রাষ্ট্রের অবস্থান হিসেবে বেছে নেয়, যদিও সে সময় ফিলিস্তিনের জনসংখ্যার ৯৬% ছিল মুসলিম ও খ্রিস্টান। ইহুদিদের একটি দল সে সময় ফিলিস্তিনে গিয়ে রিপোর্ট করে যে, "নববধূ সুন্দরী, কিন্তু সে অন্য একজনকে বিয়ে করেছে।" ইহুদিবাদীরা প্রথম থেকেই বুঝতে পেরেছিল যে ফিলিস্তিনের সেই সব মানুষদের অপসারন করতে হলে শক্তি প্রয়োগ ছাড়া কোন উপায় নেই।সে সময় ফিলিস্তিন ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের একটি অঞ্চল অটোমান সিরিয়ার একটি প্রদেশ। ইহুদিবাদীরা অটোমান তুর্কিদের কাছে একটি ইহুদী মাতৃভূমি তৈরির সম্ভাবনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে, তুর্কিরা এর জবাবে জানায় যে যে কোন অভিবাসীদের স্বাগত জানানো হবে কিন্তু একটি সীমাবদ্ধ জাতি/ ধর্ম ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রশ্নের বাইরে।
ইহুদিবাদীরা তখন ব্রিটিশদের দিকে ফিরে আসে।কারন সেই সময় ব্রিটিশদের ম্যানেজ করা সহজ করা ছিল।এর কারন ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশেরা হারের মুখে দাঁড়িয়ে ছিল। ১৯১৬ বছরের জুলাই মাসে শুরু হওয়া সোমের যুদ্ধে ব্রিটেন প্রথম দিনে ৫৭,০০০ হতাহতের শিকার হয়, যার ফলে অসংখ্য যুবক মারা যায়। ইহুদিবাদীরা পরামর্শ দেয় যে তারা এবং তাদের ইহুদি বন্ধুরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ব্রিটিশদের পক্ষে যুদ্ধে প্রবেশ করতে প্ররোচিত করতে পারে। আমেরিকান ক্যারিয়ার ফরেন সার্ভিস অফিসার ইভান এম উইলসন, যিনি জেরুজালেমে কনসাল জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তিনি তার ফিলিস্তিনের সিদ্ধান্ত বইয়ে এই ব্যবস্থার বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন যে বেলফোর ঘোষণাটি মূলত যুদ্ধে ইহুদিদের সমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছিল।
উপরন্তু ব্রিটেন তখন তার ক্রাউন জুয়েল উপনিবেশ ভারতে আপিম উৎপাদন করে চীনে সরবরাহে ব্যাস্ত ছিল।কারন ব্রিটেন তখন এই আপিম সরবরাহের আয়ের উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল ছিল।এই জন্য সুয়েজ খালের উপর তার নিয়ন্ত্রন অপরিহার্য ছিল।যার কারনে আরব মুসলিমদের থেকে সে বেশি নির্ভরশীল মনে করেছে একটা ইহুদি রাষ্ট্রকে।
তৃতীয় একটা কারন হল মৌলবাদী খ্রিস্টানেরা বিশ্বাস করতো যে,যতদিন ইহুদিরা জেরুজালেমে ফেরত যাবে না,ততদিন যিশু খৃস্টের আগমন ঘটবে না।১৯১৭ সালে বেলফোর ডিক্লারেশানের লেখক আর্থার বেলফোর ছিলেন মৌলবাদী খ্রিষ্টান। এইভাবে ব্রিটেন তার বৈশ্বিক সাম্রাজ্য (প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রাথমিক কারণ) বজায় রাখার জন্য ফিলিস্তিনি ভুমিতে একটি ইহুদি রাষ্ট্র গঠনকে সমর্থন করে, চীনে তার লাভজনক আফিমের বাজার রক্ষা করে এবং যীশুর 'দ্বিতীয় আগমন' কে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে। তারপর থেকে ফিলিস্তিনিদের উপর যে বিশাল সহিংসতা এবং নিষ্ঠুরতা সংঘটিত হয়েছে তা শান্তির রাজপুত্র এবং পুঁজিবাদের দেবতাদের নামে চিরস্থায়ী হয়েছে।
১৯২০ সালে হাইফায় তৃতীয় ফিলিস্তিনি কংগ্রেস ইহুদিবাদী প্রকল্পকে সমর্থন করার ব্রিটিশ সরকারের পরিকল্পনার নিন্দা করে এবং এই ঘোষণাকে আন্তর্জাতিক আইন এবং আদিবাসী জনগণের অধিকারের লঙ্ঘন হিসেবে প্রত্যাখ্যান করে। উইলসন ব্যক্তিগতভাবে পরিস্থিতি তদন্তের জন্য ফিলিস্তিনে একটি তদন্ত কমিশন পাঠান। দুই মাস এই এলাকায় জনগনের সকল শ্রেণীর মতামত নেওয়ার পর কমিশন রিপোর্ট দেয় যে, ‘’ফিলিস্তিনে একটি ইহুদি রাষ্ট্র গঠন শুধুমাত্র ফিলিস্তিনে বিদ্যমান অ-ইহুদি সম্প্রদায়ের নাগরিক এবং ধর্মীয় অধিকারের উপর গুরুতর অন্যায়ের মাধ্যমে সম্ভব।সামাজিক এবং অর্থনৈতিক চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের তাদের ভুমি সারেন্ডার করতে বাধ্য করা যে কোন আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্গন।
রিপোর্টে বলা হয় যে, ইহুদি প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকের পর পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে যে ইহুদিরা ফিলিস্তিনের বর্তমান অ-ইহুদি অধিবাসীদের এলাকা সম্পূর্ণ দখল করার জন্য উদগ্রীব"। এটি উপসংহার টেনেছে যে ‘’এই কাজ সম্পন্ন করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর প্রয়োজন হবে এবং ইহুদিবাদী প্রস্তাব খারিজ করার জন্য আহ্বান জানানো হয়’’। কমিশন সুপারিশ করেছে যে "ফিলিস্তিনকে ইহুদি কমনওয়েলথে অন্তর্ভুক্ত করার প্রকল্প ত্যাগ করা উচিত। প্রকৃতপক্ষে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি।এরপর ব্রিটেন লীগ অফ নেশনস থেকে ইহুদি রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে "ম্যান্ডেট" লাভ করে।
অপর দিকে ইহুদি অভিবাসন দ্রুত বৃদ্ধি পায়। যখন নবগঠিত জাতিসংঘ ১৯৪৭ সালে বিভাজন পরিকল্পনা অনুমোদন করে তখন ইহুদি জনসংখ্যা ১৯১৭ সালের ৪% থেকে ১৯৪৭ সালে ৩০% উন্নীত হয়েছে। কিন্তু, যেহেতু জাতিসংঘ সবসময় মূলত পশ্চিমা শক্তিদ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তাই তারা ইহুদিদের ৫৫% এর ভুমির দখল বুঝিয়ে দেওয়া হয়। ইহুদিবাদীরা এই বিভাজন পরিকল্পনা গ্রহণ করে। আরব/ মুসলিম সম্প্রদায় তা করেনি, কারণ তারা পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কাছে তাদের মাতৃভূমির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হারাচ্ছিল। ১৯৩৮ সালে অভ্যন্তরীণ আলোচনায় ডেভিড বেন-গুরিয়ন (ইজরায়েলের প্রথম প্রধানমন্ত্রী) বলেন, "আমরা একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিনত হব তখন...... আমরা বিভাজন বিলুপ্ত করব এবং সমগ্র ফিলিস্তিনে রাষ্ট্র প্রসারিত করব’’।
১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে বিভাজন প্রস্তাব পাশ হওয়ার ফলে স্টেট ডিপার্টমেন্টের বিশ্লেষকরা যে সহিংসতার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তার জন্য ইহুদিবাদীরা প্রস্তুতি ছিল। ফিলিস্তিনি গ্রামগুলোতে অন্তত ৩৩টি গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। ইজরায়েলের তথাকথিত "স্বাধীনতা যুদ্ধ" শেষে ৭৫০,০০০ ফিলিস্তিনি পুরুষ, নারী এবং শিশুকে নির্মমভাবে তাদের ভুমি থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং ৫০০টিরও বেশি ফিলিস্তিনি গ্রাম ধ্বংস করা হয় যাতে প্রান হারায় ২৫,০০০ উপর ফিলিস্তিনি।এটাই হল ঐতিহাসিক নাকবা। ইজরায়েলি ঐতিহাসিক টম সেগেভ যেমন লিখেছেন,
"ইজরায়েলর জন্ম হয়েছে সন্ত্রাস, যুদ্ধের মাধ্যমে এবং এর সৃষ্টির জন্য গোঁড়ামি এবং নিষ্ঠুরতার বিষয়গুলু প্রয়োজন ছিল।"
একটি ভালো মানের ডকুমেন্টেড গনহত্যা হল ফিলিস্তিনের ছোট একটা গ্রাম দেইর ইয়াসিনামে।যেটা সংগঠিত হয়েছিল ১৯৪৮ সালের এপ্রিল মাসে।অপরাধ তদন্ত বিভাগের ব্রিটিশ সহকারী মহাপরিদর্শক রিচার্ড ক্যাটলিং ইহুদিবাদী বাহিনীর নির্যাতনের রিপোর্টে লিখেছিলেন,’’স্কুলগামী ছাত্রীদের ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা করা হয়।এমনকি বয়স্ক মহিলারাও সেই নির্যাতন থেকে রক্ষা পায়নি’’। রেড ক্রসের প্রতিনিধি যিনি দেইর ইয়াসিনা দেখে তার ডায়রিতে লিখেছেন যে ‘’ইহুদিবাদী মিলিশিয়া সদস্যরা এখনো বন্দুক এবং ছুরি নিয়ে ঘরে ঘরে প্রবেশ করছে। তিনি এক ইহুদী তরুণীকে রক্তাক্ত ছুরি বহন করতে দেখেন এবং আরেকজন বৃদ্ধ দম্পতিকে তাদের দরজায় ছুরিকাঘাত করতে দেখেন। প্রতিনিধি লিখেছেন যে এই দৃশ্য তাকে এথেন্সে দেখা এস.এস সৈন্যদের কথা মনে করিয়ে দেয়’’।
প্রধান ইহুদিবাদী বাহিনীর সাথে সমন্বয় সাধন করে দেইর ইয়াসিনা আক্রমণে নেতৃত্ব দেয় দুটি মিলিশিয়া জায়োনিস্ট সংগঠন।এই দুই মিলিশিয়ার প্রধান মেনাচেম বিৎ এবং ইৎঝাক শামির পরে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী হন।
ইরগুন মিলিশিয়ার প্রধান, দেইর ইয়াসিনের তাদের বিজয় সম্পর্কে তার সৈন্যদের কাছে নিম্নলিখিত বার্তা পাঠিয়েছিলেন "এই চমৎকার বিজয়ের জন্য আমার অভিনন্দন গ্রহণ করুন। সকল কমান্ডার এবং সৈন্যদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা জানান. সৈন্যদের বলুন, তোমরা তোমাদের আক্রমণ ও বিজয়ের মাধ্যমে ইজরায়েলে ইতিহাস সৃষ্টি করেছ। এভাবে বিজয় পর্যন্ত চালিয়ে যাও। দেইর ইয়াসিনের মত, সব জায়গায় আমরা আক্রমণ করবো এবং শত্রুদের আঘাত করবো। ঈশ্বর, ঈশ্বর, আপনি আমাদের বিজয়ের জন্য বেছে নিয়েছেন’’।
ইহুদী রহস্যময় বই কাবালা শিক্ষা দেয় যে অ-ইহুদীরা শয়তানের প্রতীক, এবং পৃথিবী শুধুমাত্র ইহুদীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। রাব্বি কুক, যিনি ইজরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্রে তার অনুসারীদের মধ্যে সাধু মর্যাদা অর্জন করেছেন, তিনি বলেছেন: "একজন ইহুদী আত্মা এবং অ-ইহুদিদের আত্মার মধ্যে পার্থক্য... মানুষের আত্মা ও গবাদি পশুর আত্মার মধ্যে পার্থক্যের চেয়ে বৃহত্তর ও গভীর।
দুর্ভাগ্যবশত ইহুদিবাদী উদ্দেশ্যের জন্য তারা আজ পর্যন্ত ফিলিস্তিনিদের থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করতে পারেনি। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ১২ মিলিয়ন ফিলিস্তিনির মধ্যে ৩০ লক্ষ পশ্চিম তীরে বাস করে, ২০ লক্ষ গাজা ভূখণ্ডে বাস করে এবং প্রায় ২০ লক্ষ ইজরায়েলে বাস করে।
বলা যায় যে ফিলিস্তিনিরা ইজরায়েলী ইহুদিদের দ্বারা দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হয়। ফিলিস্তিনি জীবনের প্রতিটি দিক ইজরায়েলি দমনমূলক এবং প্রায়ই সহিংস উপায়ে নিয়ন্ত্রিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, পশ্চিম তীরে কমপক্ষে ৭৫০০ ইজরায়েলী সৈন্য রয়েছে, এবং কমপক্ষে ৯৮টি চেকপয়েন্ট রয়েছে।যেখানে ফিলিস্তিনিদের ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হয়।
১৯৬৭ সাল থেকে ইজরায়েল পূর্ব জেরুজালেম সহ গাজা ও পশ্চিম তীরের ৭৩% বাজেয়াপ্ত করেছে। ইজরায়েলী সরকার অধিকৃত অঞ্চলে ইহুদি বসতি নির্মাণে উৎসাহ এবং ভর্তুকি প্রদান করে। ১৯৬৭ থেকে ১৯৯৯ সালের মধ্যে ইজরায়েল পূর্ব জেরুজালেম সহ এই অঞ্চলে ২০০টি বসতি স্থাপন করে। এই ঔপনিবেশিক আউটপোস্ট ফিলিস্তিনিদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত শত শত বর্গ কিলোমিটার জমির উপর নির্মিত এবং তাদের চারপাশে প্রতিরক্ষার জন্য একটি বৃহৎ সামরিক উপস্থিতি গড়ে তোলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে সেটেলমেন্ট বিল্ডিং অবৈধ। বৃহৎ, সুপরিচালিত রাস্তার একটি নেটওয়ার্ক প্রতিটি ইহুদি বসতিকে ইজরায়েলের সাথে যথাযথভাবে সংযুক্ত করেছে।যে সব রাস্তায় ফিলিস্তিনিরা ভ্রমণ করতে পারে না, এমনকি এমনকি পাশ দিয়েও হাঁটতে পারে না। এই সমস্ত রাস্তা দখল্কৃত ফিলিস্তিনি ভুমির উপর নির্মিত।
পরিষ্কারভাবে ইজরায়েল একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্রের চেয়ে বেশী কিছু, যা দক্ষিণ আফ্রিকার ক্ষেত্রে ব্যাবহারিত একটি শব্দ যার অর্থ "পৃথকতা"। ইহুদিবাদীরা একচেটিয়াভাবে ইজরায়েল এবং ফিলিস্তিনে একটা ইহুদি রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখে । এই এক্সক্লুসিভিটি নিজেই একটি কল্পকাহিনী, যেহেতু এটা প্রমাণিত হয়েছে যে জেনেটিক্যালি ইহুদিদের বিশুদ্ধ জেনেটিক জাতি বলে কিছু নেই। এবং প্রকৃতপক্ষে ভূমধ্যসাগরীয় ইহুদীরা ফিলিস্তিনি ডিএনএ-এর সাথে ১০০% মিলে যায় (এবং সকল হোমো স্যাপিয়েন্সের একই ডিএনএ আছে)।দুনিয়া আশা করে তাদের অত্যচার হয়তো একদিন শেষ হবে।তার আগে আমাদেরকে এই ঘৃণিত জাতিটার আরো অপকর্ম দেখতে হবে।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: ইজরাইলকে ঠান্ডা করতে পারবে আমেরিকা।
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রথমে বিশ্ব সম্পর্কে বেসিক ধারণা পাবার চেষ্টা করেন, পরে ক্রিটিক্যাল থিংকিং মিংকিং করার চেষ্টা করার সময় পাবেন।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৩
মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: এখন অবধি আপনার যতগুলু মন্তব্য পেয়েছি তার সবগুলুই বিদ্বেস প্রসুত।প্রশ্ন হল আমি যা বলেছি বা লিখেছি সেখানে তথ্যগত বা বিশ্লেষণগত কোন ভুল আছে কিনা সেটা আইডেন্টিফাই করা।কিন্তু আপনি সেটা করেননি।সেটা না করে আপনি ডালাওভাবে খিস্তি আওড়িয়ে যাচ্ছেন।এর মানে যেটা বুঝলাম সেটা হল আমার লেখার তথ্যগত/বিশ্লেসনগত দিক থেকে মন্তব্য করার এবিলিটি আপনার নেই।আর সেটা না থাকলে উচিত হল দূরে থাকা।আরেকটা কথা বলি শুনেন আমি যে কোন লেখার আগে সেই বিষয়ে যথেষ্ট তথ্য জোগাড় করে তারপরেই লিখি সো একটা ধারনা করে রাখি কি ধরনের মন্তব্য আসতে পারে।যদি পারেন তাহলে গঠনমুলক সমালোচনা করেন তাহলে আমারো উপকার হবে আর যারা পড়ে তাদেরও উপকার হবে।
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৪০
রিফাত হোসেন বলেছেন: আরবরাও সাধু নয়!
আশে পাশের এত এত মুসলিম দেশের ভিরে কারা টিকে আছে?
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৭
মোহাম্মদ মোস্তফা রিপন বলেছেন: আরবেরা সাধু হলেতো তাদের আজকের অবস্থায় পরতে হতো না।আর ফিলিস্তিনের এই অবস্থাও হত না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৪৮ সালের ১৪ই এপ্রিল, জাতিসংগে যেদিন ইসরায়েলের ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার কাগজে সই করে, ২ দেশের স্বাধীনতা মেনে নেয়ার দরকার ছিল, সেদিন ফিলিস্তিনের ডেলিগেশন উহা বুঝে নিয়েছিলো?