নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জ্বলন্ত রিপন

বসে থাকাটা মোটেও পছন্দ করি না। হয় খেলি না হয় পড়ি না হয় কম্পিউটার এ প্রোগ্রামিং করি। আর সব ধরনের কাজ শিখতে ভালবাসি।

জ্বলন্ত রিপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান যুগে বোরকা ফ্যাশন ...।

০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

বোরকা আমাদের ধর্মীয় পোশাক হলেও এখন এটি ফ্যাশন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।



বোরকা সম্পর্কে প্রথমেই যা বুঝতে হবে তা হচ্ছে, এটি সৌন্দর্য প্রকাশের জন্য নয়; সৌন্দর্য আবৃত রাখার জন্য। এমন বোরকা ব্যবহার করতে হবে, যা এই উদ্দেশ্য পূরণ করে।

আল্লাহ তাআলা তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্বোধন করে বলেছেন-



'' হে নবী! তুমি তোমার স্ত্রীদের, তোমার কন্যাদের ও মুমিনদের নারীদের বলে দাও, তারা যেন তাদের চাদরের একাংশ নিজেদের (মুখের) উপর নামিয়ে দেয়।-সূরা আহযাব : ৫৯''



এই কথার অর্থ হল, সকল নারীরা সমস্ত শরীর ঢেকে বোরকা পরিধান করবে। এখন দেখা যায়, কিছু বুড়ি মহিলা ভালভাবে বোরকা পরিধান করে আর যুবতি নারীরা রংবেরঙের কাপড় পরিধান করে। আর যারা বোরকা পরে তারাও বোরকা নিজের মন মত পরে। যেমন বোরকা থাকা উচিত ঢিলেঢালা কিন্তু অনেকে বোরকা এমনভাবে টাইট করে বানিয়ে নেয় যে তাদের পুরো শরীরের অববয় বাহির থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, আবার অনেকে মুখ না ঢেকে বোরকা পরিধান করে। এখন আসি কারা বোরকা পরিধান করবে ? উপরেই বলা আছে ছোট বড় সকল নারীদের বোরকা পরা আবশ্যক। কিন্তু বোরকা এখন শুধুমাত্র বুড়িদের পোশাক। এমনকি উইকি পিডিয়া তেও বোরকা কে বয়স্ক মেয়েদের পোশাক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। উইকি পিডিয়া তে বোরকার সংজ্ঞা ঃ

উইকি লিঙ্ক

"বোরকা হলো মহিলাদের এক ধরনের বহিরাঙ্গিক পোশাক যা সারা শরীর ঢেকে রাখে। ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী পর্দা বজায় রাখার স্বার্থে প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম নারীরা ঘরের বাইরে, বিশেষ করে পুরুষমহলে, যাওয়ার সময় এটি পরিধান ক'রে থাকে।







আর বর্তমান মেয়েদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে কাপড়ের দোকান গুলো ও আজকাল বিভিন্ন স্টাইল এর ব্যানার ও পোস্টার বানাচ্ছে । এই পোস্টার গুলোর বিষয়বস্তু থাকে বিভিন্ন মেয়েদের বোরকা পরার বিভিন্ন স্টাইল। কিন্তু আসলে বোরকা পরার স্টাইল সব সময়ই একই রকম থাকা উচিত।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: বোরকা - হিজাব - চাদর - রুমাল - ওড়না সব কিছুর উদ্দেশ্য একই : সৌন্দর্য ঢেকে রাখা । আজকাল হচ্ছে উল্টা টা !

০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

জ্বলন্ত রিপন বলেছেন: সহমত

২| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

মেলবোর্ন বলেছেন:
হিজাব , নিকাব এবং পর্দার ব্যপারে পরিপুর্ন আলোচনা Click This Link

খিমার এবং নারীর জন্য ড্রেসকোর বিষয়ে পাওয়া যাবে কোরআনে সুরা ২৪ আয়াত ৩১ এ. কিছু মুসলিম বলেন যে এই আয়াতে হিজাবের (মাথা ও মুখ ঢাকার) জন্য বলা হয়েছে এজন্য তারা খুমুরিহিনা শব্দকে নির্দেশ করে (তারা যেন তাদের ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে) ,অথচ তারা ভুলে যায় যে আল্লাহ কোরআনে হিজাব শব্দটা অনেকবার ব্যবহার করেছেন. যারা আল্লাহর নেয়ামত প্রপ্ত তারা বুজতে পারেন যে খিমার শব্দটি হিজাবের মুখ বা মাথা ঢাকার জন্য ব্যাবহার হয়নি। যারা হিজাবের আয়াত হিসেবে এটা প্রমান দেখায় তারা সাধারনত খামিরুনা শব্দের পরে অর্থ হিসেবে মাথার কভারমাথার ওরনা ইত্যাদি যোগ করে আর সেটা সাধারনত ব্যাকেটের ভিতরে কারন এটা তাদের যোগ করা শব্দ আল্লাহর নয়।

চলুন এবার সেই আয়াত সুরা ২৪ সুরা আন নুরের আয়াত ৩১ দেখি:
ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে .....

বেশিরভাগ অনুবাদক, যারা হাদিসে এবং পুরাতন কালচারে অনুপ্রেরনা প্রাপ্ত তারা অনুবাদ করেছেন মাথার কাপড় বা ওরনা ইত্যাদি হিসেবে এবং এজন্যই আমদের ভুল ভাবে বোঝাচ্ছে যে এই আয়াত আমাদের মাথা ও মুখ ঢাকতে বলা হয়েছে।

অথচ এখানে আল্লাহ আমাদের বলেন যে নারীরা তাদের কভার খিমির যা হতে পারে জামা কোট চাদর স্কার্ফ ব্লাউজ যা তাদের বুক ঢেকে রাখে যাতে সেটা স্পস্টত দেখা না যায়, তাদের মাথা বা চুল ঢাকা নয়। যদি আল্লাহ চাইতেন নারীরা মাথা ঢেকে রাখুক তবে তিনি সিম্পলি বলতেন "তোমাদের মাথা ,চুল ও মুখ ঢেকে রাখ " আল্লাহ কখনো অস্পষ্ট বলেন না বা ভুলে যান না। তিনি কখনো শব্দ ভাষা হারিয়ে ফেলেন না, তিনি চাইলে বলতে পারতেন মাথা ঢাকার কথা। আল্লাহর কোন দরকার নাই যে ইসলামী স্কলাররা ওনার আয়াতের ঠিক অর্থ বলবেন! কারন আল্লাহই সবাধিক জ্ঞান রাখেন।

বুকের আরবি শব্দ জায়ব পাওয়া যাবে সুরা নং ২৪ আয়াত ৩১ এ কিন্তু মাথার আরবি শব্দ (رئيس)রা বা চুল (شعرة)শার সেই আয়াতে নেই। এই আয়াতের নির্দেশনা একেবারে পরিস্কার - নারীর বুকের অংশ ঢাকা। আরো দেখুন মহানবী (সঃ) সময় নারীরা যুদ্ধে বা ওনার সাথে কাফেলাতে যেত তারা কি মাথা মুখ সবকিছু ঢেকে রাখতো ? যদি তাই হয় তবে হজরত আয়েশা (রঃ) যখন হজরত আলী (রঃ) বিরুদ্ধে জামালউটের যুদ্ধ করেন সেখানে কি নিকাব পরে যুদ্ধ করেন নাকি মুখ খোলা রেখে যুদ্ধ করেন ?

এই আয়াতের শেষ অংশে আছে " তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে" অর্থাৎ তাদের শরীরের গোপন সাজ-সজ্জা দেখা যাবে কি না সেটা নির্ভর করে কোন ধরনের ড্রেস নারী পরিধান করে তার উপর মাথার কাপড়ের জন্য নয়। এই আয়াতে "জিনাতাহুননা" শব্দটি নারীর (সোন্দর্য)বডির অংশ নির্দেশ করে। শেষের দিকে আল্লাহ বলেন নারী যেন জোরে পদচারনা না করে তাদের সৈন্দর্য (জিনাত) প্রকাশের জন্য। নারীর সোন্দর্য (গহনা বা অন্যকিছু )প্রকাশের জন্য তার জোরে হাটার দরকার নেই কিন্তু যে ভাবে সে হাটবে বা জোরে হাটলে নারী তার প্রভাবে নারী শরীরের কিছু অংশ বোঝা যায় ঠিক যেমন দেখেন মডেলশোতে নারীরা জোরে পদচারনা করে ।

৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০১

পাউডার বলেছেন: ৭:২৬ হে বনী-আদম আমি তোমাদের জন্যে পোশাক অবর্তীণ করেছি, যা তোমাদের লজ্জাস্থান আবৃত করে এবং অবর্তীণ করেছি সাজ সজ্জার বস্ত্র এবং পরহেযগারীর পোশাক, এটি সর্বোত্তম। এটি আল্লাহর কুদরতেরঅন্যতম নিদর্শন, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।

উপরের আয়াত দ্বারা বোঝা যাচ্ছে যে আল্লাহ সুন্দর পোশাক পরার জন্য বলছেন। এবং সেই হিসেবে আপনি আল্লাহ কে মানছেন না।


৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০১

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: শরয়ী পর্দায় কি মুখ ঢাকা জরুরী?

৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: পাউডার " আল্লাহ সুন্দর পোশাক পরার জন্য বলছেন " : ভাল কথা , একজন নারীও সেটা করবেন , কিন্তু সেটা দুনিয়ার মানুষকে দেখাতে বলা হয়েছে কোন জায়গায় ।

মেয়েদের সাজ -সজ্জাকে কে নিষেধ করল ?

আল্লাহ তায়ালা সহবাসের কথা বলেছেন , কিন্তু সেটা স্ত্রী ও মালিকানাধিন দাসীর ক্ষেত্রে ।
আপনি কি সারা দুনিয়ার মহিলার সাথে সংগম করে বেড়াবেন - আর বলবেন এটা আল্লাহ বলেছেন ?

৬| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

পাউডার বলেছেন:
আল্লাহ কি সাধারন সাজ সজ্জা দেখাতে মানা করেছেন?

৭| ০৬ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:২২

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: আল্লাহ তো সৌন্দর্য ঢাকতে বলেছেন, দেখাতে বলেছেন কোন জায়গায় ?
আর আপনি যে বললেন লেখক আল্লাহকে মানছেন না - সেটা আগে বুঝিয়ে দেন , দয়া করে।

৮| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

এ আর ১৫ বলেছেন: হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়
হিজাবের পক্ষে সুরা আল নুরের ৩১ তম (২৪--৩১) আয়াতের এই অংশটুকে হিজাব পরার আল্লাহর নির্দেশ হিসাবে দবি করা হয় --- ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে ---এখানে বলা হয়েছে -- তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে - মাথার ওড়না বক্ষে ফেলে রাখলে তা হবে হিজাব ।। অনেক বাংলা বা ইংলিশ অনুবাদে মাথার ওড়না বা ভেইল হিসাবে উল্লেখ আছে। কিন্তু এটা যে কত বড় মিথ্যাচার তার নমুনা দেখুন। এই আয়াতে আরবিতে খিমার শব্দটি ব্যবহার হয়েছে যার অর্থ আচ্ছাদন বা কভার যেমন পর্দা একটা কভার বা টেবিল ক্লথ যা টেবিলকে ডেকে আরাখে , জামা পরিধেয় বস্ত্র যা শরীর ডেকে রাখে তাই খিমার । শাল মাথার ওড়না শাড়ীর আচল ব্লাঊজ এই সবই খিমারের আওতায় পরে কারন এগুলো কভার বা আচ্ছাদন করতে পারে । সুতরাং খিমার শব্দের অর্থ শুধু মাথার ওড়না বা ভেইলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় কিন্তু কিছু হাদিসের বিকৃত ব্যাখার মাধ্যমে খিমারের অর্থ মাথার ওড়না হিসাবে বহু কোরানের অনুবাদে উল্লেখ করা হয়েছে ।

খিমার মানে মাথার ওড়না এর পিছনের যুক্তি কি ??? নবীর স্ত্রী বা কণ্যারা বা মুসলিম মহিলারা হিজাব পরতো তাই খিমার শব্দের অর্থ মাথার ওড়না -- এই ভাবে খিমার শব্দের অর্থকে মাথার ওড়নার মধ্যে সিমিত করে ফেলা হোল। ইসলাম আসার আগে আরবের মানুষ হিজাব পরতো এবং শরীর সম্পূর্ন ডেকে রাখতো বা এখনো রাখে যার মূল কারন মাত্রারিক্ত গরম হতে শরীরকে রক্ষা করা । মরুভূমির সাভাবিক তাপ মাত্রা যেখানে ৪৫ ডিগ্রী হতে ৫৫ ডিগ্রী পর্যন্ত ভেরি করে সেখানে মানুষ বাধ্য হয়ে মাথা সহ দেহ ডেকে রাখে জীবন রখা করার জন্য। ঠান্ডার হাত থেকে রক্ষা পেতে মানুষ যেমন শীত বস্ত্র পরে তেমনি মরুভূমির অত্যাধিক গরম হতে রক্ষা পেতে মানুষকে ডোলা কাপড় পরতে হয় এবং মাথা ডেকে রাখতে হয়। ডোলা কাপড় শরীর থেকে নির্গত ঘাম হতে সৃষ্ঠ ময়েসচারকে ধরে রাখে যা শরীরের ত্বককে বার্ন হতে রক্ষা করে । হিজাব মরুভূমির আবহাওয়ার প্রটেকশন ক্লদিং হিসাবে ইসলাম আগমনের বহু আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে এবং অমুসলিমরা তা ব্যবহার করে ।
হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়।

হিজাব শব্দের প্রকৃত অর্থ পর্দা বা আচ্ছাদন যা ঢেকে রাখে বা আড়াল করে কিন্তু আমরা সবাই হিজাব অর্থ জানি মাথার ওড়না দিয়ে বুক ঢেকে ফেলাকে । আরবি শব্দ খিমারের অর্থ একই রকম যার অর্থ পর্দা বা আচ্ছাদন যা ঢেকে রাখে। হিজাব যে ভাবে মাথার ভেইল হয়ে গেছে খিমার ও সেই ভাবে মাথার ভেইল হয়ে গেছে । মাথার ভেইল যেহেতু আচ্ছাদন করে বা ঢেকে রাখে সুতরাং ঐটা এক ধরনের হিজাব বা খিমার ।মাথা ঢাকা বা চুল ঢাকার কোন নির্দেশ কোরানে নেই। মরু ভুমির তাপ ( ৪৫ থেকে ৫৫ ডিগ্রি) এবং বালুর ঝড় থেকে প্রটেকশনের জন্য ইসলাম আসার আগে থেকে মরু ভুমির নারি পুরুষ মাথা চুল ঢেকে কাপড় পরে থাকে। সুরা নুরে আয়াত ৩১ বলা আছে খিমার দিয়ে বুক ঢাকতে । এই খিমার ওড়না বা শাড়ির আচল বা শাল বা অন্য ধরনের কভার হতে পারে ।

৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

পাউডার বলেছেন: ".... তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে ..."

মানুষের চেহারা অবশ্যই প্রকাশমান। আল্লাহ কোথাও চেহারা ঢাকতে বলেন নাই। তাহলে আল্লাহ যেইটা মানা করেন নাই, সেইটা মানা করা তো শয়তানের কাজ।

এবং আপনি বলছেন মুখ ঢাকা নেকাবের কথা, যা আল্লাহ বলেন নাই।
কোরান পইরা না বুঝলে কিছু করার নাই।

১০| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: পাউডার আপনার কথায় মনে হয় ১৪০০ বছরে কেউ কুরাণ বুঝে নাই !
আল্লাহ সৌন্দর্য ঢাকতে বলছে, আপনি কি বলেন চেহারায় সৌন্দর্য নাই ?

আল্লাহ চেহারা ঢাকতে বলছে কিনা এই পোষ্টে বিস্তারিত বলা আছে , বাংলা বুঝলে আসতে পারেন । আরবী বুঝলে আরো ভাল ।

শরয়ী পর্দায় কি মুখ ঢাকা জরুরী?

১১| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: A R 15 : " মাথা ঢাকা বা চুল ঢাকার কোন নির্দেশ কোরানে নেই।"

তাই নাকি ?

নাভী ঢাকতেও তো বল নাই ? কি বলেন ?

নুনু ঢাকতে বলছে ?

১২| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

এ আর ১৫ বলেছেন: In this article last part of sura Azab verse 59 intentionally not mention where it says -- so it will be easy to identify them. So they can't cover face for the reason of identification . He also mention Mukh or face inside the braket. Some thing inside the braket isn't part of verse but it is opinion of the translator. The real translation of verse 59 sura Azab is সুরা নং ৩৩) সূরা আল আহযাব আয়াত নং ৫৯: হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।

১৩| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: এ আর ১৫ কথা ঘুরাইয়েন না ।

আপনে বললেন চুল ঢাকার কথা কোরাণে নাই, আমি বললাম নাভী ঢাকার কথাও তো কোরাণে নাই ।

হাত ঢাকার কথা কি কোরাণে আছে ? কিছু মনে কইরেন না ভাই একটু জানতে চাইছিলাম আপনার কোরাণ মতে মেয়েরা কি টি শার্ট আর জিন্সের প্যান্ট পইরা ঘুরতে পারবে ?

আর স্কিন টাইট গা ঢাকা সুইমিং কস্টিউম পইরা ' ইসলামী' সাতার দিলে কেমন হয় ?

১৪| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

এ আর ১৫ বলেছেন: Ratulbd5 .. Read comment 2 of Melbourne and for detail read the link on the beginning of that comment. Women should wear decent dress which acceptable as decent of that relevant society.

১৫| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

আহলান বলেছেন: মোদ্দা কথা হলো নারীর দৈহিক সৌন্দর্য্য সমুহ, যা কিনা পুরুষকে আকৃষ্ট করে, এমন অঙ্গ পত্যঙ্গ কাপড় দ্বারা আবৃত (এমন ভাবে আবৃত যা উক্ত অংগের গঠনকে বুঝতে দেয় না) রাখাই পর্দা ....

১৬| ০৬ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮

পাউডার বলেছেন: সাধারণতঃ প্রকাশমান
মানুষের চেহারা হচ্ছে পরিচয়, হাত-পা কাজের জন্য ব্যাবহার হয়। এগুলো প্রকাশমান এর মাঝে পরে। তো বাকি সৌন্দর্য ঢাকতে হবে।

১৪০০ বছরে কেউ বুঝুক আর না বুঝুক সেইটা আমাদের দরকার কি? আমরা আল্লাহর কথা মানছি কিনা সেটাই জরুরী। যার যার শাস্তি সে সে ভোগ করবে।

শরিয়তের নিয়ম অনুসারে চলবেন নাকি আল্লাহর কথা অনুযায়ী চলবেন সেটা আপনার ইচ্ছা।

১৭| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: মানুষের চেহারা হচ্ছে পরিচয়, হাত-পা কাজের জন্য ব্যাবহার হয়। এগুলো প্রকাশমান এর মাঝে পরে। তো বাকি সৌন্দর্য ঢাকতে হবে : এইটা কি আল পাউডার ?

আল -কোরাণ তো মেয়েেদের সৌন্দর্য ঢাকতে বলেছে !

১৮| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

আহলান বলেছেন: ও পাউপার মশাই আল্লাহর কথা আর শরিয়ত কি আলাদা মনে করেন ....এই ডা কি কইলেন?

১৯| ০৬ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
এইডা আমারো প্রশ্ন?? এইডা কি কইলেন পাউডার মহাশয়!!??

২০| ০৭ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

জনাব মাহাবুব বলেছেন: যে গরম পরছে, একটা পাউডার কিনে ফেলা লাগবে কি বলেন আপনারা ;) :P

০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

জ্বলন্ত রিপন বলেছেন: হুম ।

২১| ১১ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫০

রাতুলবিডি৫ বলেছেন: বুঝলম শরীয়ত দুরকম, আল্লাহ প্রদত্ত শরীয়ত সেটার ভিত্তি কোরাণ হাদীস ইজমা কিয়াস ।
আরেকটা শরীয়ত হচ্ছে পাউডার শরীয়ত !

২২| ১২ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

পাউডার বলেছেন:
@আহলান -

৩৯:২৩
আল্লাহ উত্তম বাণী তথা কিতাব নাযিল করেছেন, যা সামঞ্জস্যপূর্ণ, পূনঃ পূনঃ পঠিত। এতে তাদের লোম কাঁটা দিয়ে উঠে চামড়ার উপর, যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করে, এরপর তাদের চামড়া ও অন্তর আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়। এটাই আল্লাহর পথ নির্দেশ, এর মাধ্যমে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ প্রদর্শন করেন। আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন, তার কোন পথপ্রদর্শক নেই।


আল্লাহ যা পারমিশন দিয়েছেন, তা কোনো ভাবে হারাম হতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.