নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চমকে উঠি হঠাৎ..

অদ্ভূত বিষয়গুলোতে বিস্ময়াভূত হওয়া একটি চমকপ্রদ ব্যাপার!!

রীতিমত লিয়া

লেখকের লেখা কপি করার আগে একবার ভাবুন যে এটা আপনার নিজস্ব সম্পত্তি না, ইচ্ছা হলেই তা কপি করতে পারবেন না।

রীতিমত লিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশু নির্যাতন রোধে প্রয়োজন মা-বাবার সচেতনতাঃ পরিবারে থেকেই নির্যাতিত হয় অধিকাংশ শিশু!!

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮





ঘটনা একঃ তিন্নির দুসম্পর্কের কাকা এসেছে বাড়িতে। বাবা বসে গল্প করছেন তাঁর সাথে। তিন্নি তখনো ঘুমোচ্ছিল। মা গিয়ে তিন্নিকে জাগালো, উঠো মা, দেখো তোমার কাকা এসেছে। তিন্নি কাকাকে আগে খুব চিনত। যখন সে অনেক ছোট ছিল কাকা ওর জন্য পুতুল/চকলেট/আইস্ক্রিম কত কিছু আনত। এখন তিন্নি ক্লাস ফাইভে পরে। বলতে গেলে তিন চার বছর পর কাকা ওদের বাড়িতে এসেছে। কিন্তু ওর মধ্যে কোন উচ্ছাস নেই। ধীরে ধীরে ঘুম থেকে উঠল। মা ওকে নিয়ে গিয়ে ড্রইং রুমে কাকার কাছে নিয়ে বসালো। এত বড় হয়ে গেছো তিন্নি বলেই কাকা ওকে কোলে তুলে নিল। বাবা ভিতরে গেলেন একটু কাজ সারতে। মা রান্না ঘরে গেলেন কাকার জন্য নাস্তা তৈরি করতে। তিন্নি এখন একদম একা কাকার কাছে। খুব অসস্থি বোধ করছে। কেননা কাকা ওকে কোলে করে রেখেছে। ওর ব্যাপারটা মোটেও ভাল লাগছে না। কিছুক্ষন পরই ও বুঝতে পারল কাকা ওর গায়েও হাত দিচ্ছে। রাগে দুখে খুব অসহায় বোধ করতে থাকে ও। মা কে ডাকবে কিনা বুঝতে পারছে না। ডাকলেই বা কিভাবে কি বলবে। ওর চোখে পানি চলে এল।



ঘটনা দুইঃ ছোট্ট মেয়ে রাহা প্রতিদিন পাশের বাসার ওর বয়সী ছোট্ট একটা মেয়ের সাথে খেলতে যায়। একদিন মাকে বলে ও পাশের বাসায় গেল খেলতে। দরজা খুললেন সে বাসার কর্তা। রাহা বলল, আংকেল, মিতা বাসায় আছে? আংকেল এক মুহুর্তা ভাবলেন। তারপর খুশি হয়ে বললেন, হ্যা আছে, এসো এসো ভিতরে এসো। রাহা খুশিমনে ভিতরে ঢুঁকে গেল। এ ঘর ও ঘর খুঁজেও মিতা কিংবা আন্টি কায়কে পেল না। শুধু ওর সামনে হাসি হাসি চেহাড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আংকেল।



ঘটনা তিনঃ রাহাত ক্লাস টু এর ছাত্র। একদিন বিকেলে খেলতে বের হল বন্ধুদের সাথে। মা বারবার করে বলে দিল ঘরের সামনেই খেলবে কিন্তু, আমি কিন্তু বারান্দা দিয়ে দেখব। রাহাতরা ঠিক করল লুকুচুরি খেলবে। লুকুতে গিয়ে রাহাত একবার বারান্দার দিকে তাকালো। ওখানে মায়ের থাকার কথা কিন্তু মা নেই। সুযোগ পেয়ে লুকাতে গেল রাহাত বাসা থেকে দূরে একটি জায়গায়। লুকুচুরির চোর ওকে না দেখলেও দেখে ফেলল বিকৃত মানসিকতার দুজন ছেলে। পিছন থেকে মুখ চেপে ধরে ফেলল রাহাত কে। নিয়ে গেল কোন এক অন্ধকার ঘরে।



উপরের ঘটনা গুলো প্রতিকী হলেও বাস্তবে অহরহ ঘটছে এসব ঘটনা। আমাদের ছোট্ট শিশুটিকে ছোট্ট মনে করে অনেক কিছুতেই আমরা কিছু মনে করি না। ছেড়ে দেই তাঁকে ইচ্ছে মত। কিন্তু যা কিছু ফেস করার করে সেই ছোট্ট মনটি। কোমল মনের ওপর সেই পরা প্রভাব ক্ষতি করে ফেলে তাঁর বিশাল। আপনার পাশের বাসাটাকে আপনি কতটুকু নিরাপদ মনে করেন যে আপনার সন্তানটিকে ও ঘরে খেলতে পাঠান। হয়ত ঐ পরিবারের সাথে আপনার গলায় গলায় খাতির। তবুও কি তাদের মানসিকতা সম্পর্কে আপনি একেবারে নিশ্চিত? কি করে জানলেন যে ঐ ঘরের কর্তার মনে কোন খারাপ বাসনা নেই, যার প্রভাব পরবে না আপনার শিশুর ওপর?



আপনার আত্মীয়রা যে আপনার সন্তানকে তাঁর সন্তানের মত করেই দেখে তাঁর প্রতি আপনার আস্তা কতটুকু। তাদের হাতে একলা ছেড়ে দিতে কি আপনার মনে একবারের জন্য দুশ্চিন্তা হয় না? আপনার সন্তান আদূরে, তাঁকে অবশ্যই আপনার আত্মীয়রা আদর করার অধিকার রাখে কিন্তু কারো মনে যে কোন খারাপ কিছু নেই সে ব্যাপারে কি আপনি একদম নিশ্চিত?



আপনার সন্তান খেলতে বের হল। তাঁকে খেলতে দিয়ে যেহেতু আপনি খেয়াল রাখবেন বলেছেন তাহলে যাবতীয় সকল কাজের কথা ভুলে গিয়ে আপনার সন্তানের কথাই কি আপনার মাথায় রাখা উচিত না? আমার ছেলে সন্তান সে আবার কি বিপদে পরবে? তাঁকে নিয়ে চিন্তার কি আছে? এখনকার পৃথিবীতে সব কিছু নিয়েই চিন্তা করার আছে। ছেলে আর মেয়ে শিশু দুজনেরই একই ধরনের বিপদ হতে পারে। যা অনেক সময় আমরা খুব একটা গা করি না। যা নিয়ে ভাবি না। আমার সন্তানটি ছেলে তাই তাঁকে নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই অথবা আপনার ছেলে সন্তান-ই যে যৌন নিপিরণের শিকার হবে না তা কে বলতে পারে?



প্রতিবন্ধী শিশুরা যৌন নির্যাতনের ক্ষেত্রে অবস্থান করে সবচেয়ে বেশি রিস্ক জোনে। কেননা বিবিসি নিউজ সাউথ এশিয়ার ২০১০ সালের একটি স্টাডি মতে বাংলাদেশে প্রতিবন্ধী ৭-১৮ বয়সী শিশুদের মধ্যে ৫২% মেয়ে ও ৪৮% ছেলে শিশুরা এই নির্যাতনের শিকার হয়। তাদের মধ্যে মানসিক প্রতিবন্ধীদের সংখ্যাই বেশি। এই রিসার্চ টি করে Bangladesh Protibondhi Foundation (BPF) and Save the Children Sweden-Denmark.



২০১১ সালের অগাস্ট মাসে ডেইলি স্টারের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ৬.৬% ছেলে এবং ১৫.৩% মেয়ে শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয় পরিবারের বন্ধু, শিক্ষক, আত্মীয়, পরিচিত ব্যাক্তিদের দ্বারা। ৯-১৭ বছর বয়সী প্রায় ৫৮১ জন শিশুদের নিয়ে তৈরি এই রিসার্চটি করা হয় ঢাকাসহ, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট ও সীতাকুন্ড জেলার ওপর।



২০১১ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিনের এক বিবৃতিতে দেখা যায়, আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে শিশু ধর্ষণ। রিপোর্তে দেখা যায় বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা জানায়, ছয় মাসে ধর্ষণ ১৩৮ জন শিশু। ছয় মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণের শিকার হয়েছে ১৩৮ জন শিশু, এর মধ্যে শুধু জুনেই ধর্ষণের শিকার ২৬ জন। এদের মধ্যে এককভাবে ২১ ও গণধর্ষণের শিকার হয়েছে তিনজন শিশু। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ।



গত ১৮ ডিসেম্বর ২০১২ সালে দৈনিক সংগ্রামে “নজিরবিহীন মানবাধিকার লংঘন : বিপর্যস্ত বাংলাদেশ-৪” শিরোনামের এক রিপোর্টে দেখা যায় ৪৭ মাসে দেশে ৫২৮১ নারী-শিশু হত্যা ধর্ষণ নির্যাতনের শিকার।



নতুন বছর ২০১৩ এ গত বছরের সরেজমিনে দেখা গেছে খুলনায় ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৮০ জন, নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ৫৪৩টি।





দিন দিন এর সংখ্যা বাড়ছে বই কমছে না। আর তাই মা-বাবার একটু সচেতনতা ছেলে মেয়েকে অনেক ক্ষেত্রে অনেক বিপদ থেকে রক্ষা করে। ছোট্ট বলে সন্তানের ব্যাপারে হালকা ভাবে চিন্তা করতে নেই। আপনার সন্তান জন্ম থেকে গড়ে ওঠুক একটি সুস্থ পরিবেশে সেটা নিশ্চিত করা আপনারই দ্বায়িত্ব। কোন যৌন বিকৃত মন যাতে তাঁকে স্পর্শ করতে না পারে। যেদিন থেকে আপনি একটি সন্তানের মা-বাবা হবেন সেদিন থেকেই আপনার দ্বায়িত্ব তাঁর জন্য সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করা। অনেক ক্ষেত্রে প্রশ্ন আসতে পারে, তাই বলে আমি কি আমার আত্মীয়দেরকেও বিশ্বাস করব না। আপনার বিশ্বস্থ নিকট আত্মীয় ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করার খুব কি দরকার আছে?



মা-বাবার একটু সচেতনতা নিশ্চিত করতে পারে আপনার সন্তানের সঠিক মানসিক গঠন। সন্তানরা হয়তো সব সময় সব কিছু মুখ ফুটে বলে না, মাঝে মাঝে হয়তো বলতে লজ্জা পায় আপনার মেয়ের অথবা আপনার মেয়ের মন বুঝতে পারার ক্ষমতা তৈরি করে নিতে হবে আপনাকে। তাঁর কি সমস্যা হচ্ছে কিংবা হয়েছে তা যদি মা-বাবা হয়েও না বুঝতে পারেন তবে তাদের জন্য সুন্দর ভবিষ্যত নিশ্চিত করারটা হয়ে পড়বে অনেক কঠিন। সবচেয়ে ভাল হয় আপনার সন্তানের সাথে আপনার বন্ধুত্বপূর্ন আচরন করাটা। বন্ধুর মত করে নিজের সন্তান সম্পর্কে জানা এবং তাঁকে কিছু ব্যাপার জানানো। যাতে করে সে আপনাকে মন খুলে বলতে পারে তাঁর কি সমস্যা, কি ভাল লাগে কি ভাল লাগে না ইত্যাদি ইত্যাদি।

একটি কথা মনে রাখা জরুরী, সন্তানের মনের ওপর যদি একটুখানিও বিকৃত মনের প্রভাব পড়ে তবে ধুলিস্যাৎ হয়ে যেতে পারে আপনার স্বপ্ন, আপনার আশা, আপনার সোনামনির ভবিষ্যৎ ও সম্ভাবনা। ইদানিং পত্রিকা খুললেই শিশু নির্যাতনের ঘটনা চোখে পড়ে অহরহ। এখনি সময় সচেতনতার।



এই পোষ্ট টি কতজন মা-বাবা পড়ছে জানি না। তবে আপনি যদি মা কিংবা বাবা না হন, যদি বড় ভাই কিংবা বোন হন কিংবা হন পরিবারের অন্য কোন সদস্য তবে মা-বাবার পাশাপাশি পরিবারের শিশুটির প্রতি আপনারও কিন্তু দ্বায়িত্ব রয়েছে, তাঁর মানসিক গঠনে কোন বাধা যেন দিতে না পারে কোন বিকৃত মনের মানুষ, তাঁর সুন্দর আগামী যেন গড়ে না উঠে ভয়ে আতঙ্কে।





শিশু নির্যাতনের ঘটনা অনেক সময় পরিবার চেপে যায় যার ফলে তা মিডিয়াতে আসে না। গত বছর ২০১২ সালে মিডিয়াতে আসা শিশু নির্যাতন-



১৫ ফেব্রুয়ারী ২০১২ শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে এক বছরের জেল

২২ ফেব্রুয়ারী ২০১২ বরগুনায় শিশু ধর্ষণ

১০ মার্চ ২০১২ রাজশাহীতে শুশু ধর্ষণের মামলা

মার্চ ১৫ ২০১২ তেতুলিয়ায় শিশু ধর্ষণ

২১ মার্চ ২০১২ কুমিল্লায় শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

০৩ এপ্রিল ২০১২ ৪ বছরের শিশু ধর্ষণ

১১ মে ২০১২ ঝালকাঠীতে শিশু ধর্ষণ

১৪ মে ২০১২ আদিবাসী শিশু ধর্ষণ ও খুন

২২ আগস্ট ২০১২ শিশু ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে পুলিশ গ্রেপ্তার

১ সেপ্টেম্বর ২০১২ কালিগঞ্জে ৩ বছরের শিশু ধর্ষণ

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ গোয়ালন্দে শিশু ধর্ষণের চেষ্টা

১৫ নভেম্বর ২০১২ বরিশালে ৩ বছরের শিশু ধর্ষণ

৮ নভেম্বর ২০১২ ঝালকাঠীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার ১

২৭ নভেম্বর ২০১২ না’গঞ্জে শিশু ধর্ষণ





নতুন খবরঃ

২০০৮ সালে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড রায় দেওয়া হয় গতকাল







মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: thanks

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আপনাকেও

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯

আফিফা মারজানা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ।মায়েদের এ ব্যাপারে খুব সচেতন থাকা উচিত ।আমি আমার ১২বছরের ছোটভাইয়ের সাথে ৫বছরের মেয়েকেও কখনো একা থাকতে দেই না ।স্রেফ সতর্কতা ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

রীতিমত লিয়া বলেছেন: মা-বাবা উভয়েরই থাকা উচিত!!

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

তাসজিদ বলেছেন: আমাদের সচেতন হবার এখনেই সময়। কারণ ইন্ডিয়া তে এ রেট +৫০%

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: হুম। এখনি সময় সচেতনতার

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যায় যায় দিনের একটা সংখ্যাতে এ ব্যাপারে ডিটেইলসে যা সব কাহিনী এসেছিল শিউরে উঠার মতো!!!

সকলের আরও বেশী সতর্ক থাকা উচিত।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আমি পড়ি নি। তবে প্রায়ই এ ধরণের ঘটনা শুনি এবং পত্রিকায় দেখতে পাই।

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯

শার্লক বলেছেন: হুম অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। আর যে সমস্ত পিশাচ এগুলি করে ওদেরও শাস্তি দেওয়া উচিত। X(

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

রীতিমত লিয়া বলেছেন: দের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। কিন্তু কিছু হাইড লোক থাকে তাদের জন্য মা-বাবাকেই সচেতন হতে হবে।

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫২

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: শার্লক বলেছেন: হুম অভিভাবকদের সচেতন হতে হবে। আর যে সমস্ত পিশাচ এগুলি করে ওদেরও শাস্তি দেওয়া উচিত। X(

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। কিন্তু কিছু হাইড লোক থাকে তাদের জন্য মা-বাবাকেই সচেতন হতে হবে।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

ইখতামিন বলেছেন: সকলেরই সচেতন হওয়া জরুরী..

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

রীতিমত লিয়া বলেছেন: খুব জরুরী।।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮

ুঃখবিলাস বলেছেন: সতর্কতা ও সচেতনতা - এর বিকল্প নেই। বাচ্চাদের ব্যাপারে এক্লটু বেশি নজারভেটিভ হওয়া উচিৎ ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। পরিবারের একটি সন্তানের প্রতি দ্বায়িত্ব থাকা উচিত সকলের।

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: ভাল, তবে আরেকটু বিস্তারিত হলে আরও ভাল লাগত।

ধন‍্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। বিস্তারিত দিলাম। দেখুন

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

আদিম পুরুষ বলেছেন: অ্যালার্মিং ইস্যু নিয়ে ভালো লিখেছেন। সবার সচেতনতা জরুরী।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। সুচেতনতা তৈরি করুন।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২

হবু ইঞ্জিনিয়ার বলেছেন: এ যাবত কোন মেয়ে কি ধর্ষণ করেছে ? আমার জানতে ইচ্ছে করছে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আমার জানামতে বাংলাদেশে ওরকম কোন ঘটনা ঘটে নি।

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

এস এম লুৎফুল্লাহ মাহমুদ বলেছেন: প্রিয়তে।

++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++

চমৎকার লেখা!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৫

ভিয়েনাস বলেছেন: অনকে সুন্দর করে সমস্যা সামনে তুলে ধেরেছেন। দিনে দিনে আমাদের রুচি বিকৃত হয়ে যাচ্ছে। মানুষ হয়ে যাচ্ছে পশু।
পোস্টে অনেক প্লাস

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আর তাই সচেতন হওয়া প্রয়োজন আমাদেরই।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪

যুবায়ের বলেছেন: চমতকার তথতপুরন লেখা ++++

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫০

যুবায়ের বলেছেন: সচেতনতার বিকল্প নেই তাই অভিবাবকগনকে সচেতন হতে হবে

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: সচেতনতার বিকল্প নেই

১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: দারুন লিখছেন!! লেখক আপনাকে সালাম!! শ্রদ্ধা নিন!! গ্রুপে জয়েন করলাম, আমাদের একটিভিটি এগিয়ে চলছে, ধীরে ধীরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যম্যে দেশের সর্বত্র চড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে শুধু যদি এভাবেই নৈতিক সমর্থন ও সক্রিয় অংশগ্রহনে ভার্চুয়ালি ও বাস্তবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রতিবার করতে পারি!! এক দাবি, এক আন্দোলন...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: দেশের সর্বত্র চড়িয়ে দেয়া সম্ভব হবে শুধু যদি এভাবেই নৈতিক সমর্থন ও সক্রিয় অংশগ্রহনে ভার্চুয়ালি ও বাস্তবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রতিবার করতে পারি!! এক দাবি, এক আন্দোলন...

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সচেতনতার অভাব থাকলে কিছুই করার নেই। :(

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আর তাই সচেতনতার বিকল্প নাই।

১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার শিশুরা এমন কাছের লোক বা সম্মানী! লোকের কাছে নির্যাতিত হয় যে বাবা মা ব্যাপারটা জেনেই কিছু করার থাকে নাহ বাহ সামাজিকতার ভয়ে জিনিসটা আলোচিত না হয়ে চেপে থাকে।

ব্যাপক জনসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে, মানুষের মনে ঘৃনা জাগাতে হবে। তখন একজন বাবা মা এই ব্যাপারটা নিয়ে হইচই করলে সকলেই দ্বোষী ব্যক্তি কে বয়কট করতে পারবে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: যাতে কেউ কিছু করার সুযোগই না পায় সে জন্যই এই পোষ্ট।

১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সচেতনতার অভাব থাকলে কিছুই করার নেই।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

রীতিমত লিয়া বলেছেন: সচেতনতার অভাব থাকলে কিছুই করার নেই। সচেতনতা তৈরি করত হবে।

২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: মুহুর্তের ভুলে কিম্বা অসতর্কতায় কত বড় সর্বনাশ ঘটে যেতে পারে, তার কোন ধারনাই নেই আমাদের।

সচেতনতামূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

রীতিমত লিয়া বলেছেন:
মুহুর্তের ভুলে কিম্বা অসতর্কতায় কত বড় সর্বনাশ ঘটে যেতে পারে, তার কোন ধারনাই নেই আমাদের।


আপনাকেও ধন্যবাদ। সচেতনতা গড়ে তুলুন।

২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

রাইহান খাইরুল্লাহ বলেছেন: সময়োপযোগী সচেতনতামূলক পোস্ট।
ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

জিদনী বলেছেন: ধন্যবাদ
লেখক কে :)
আমাদের সবাইকে একটু সচেতন হওয়া উচিত
তাহলাই আমারা আমদের সত ভাই বোনদের
এই সমস্ত পিচাশের হাত থেকে রক্ষা করতে পারব। :( :(

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

রীতিমত লিয়া বলেছেন: পরিবারের ছোটদের প্রতি সকলের দ্বায়িত্ব।

২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লিয়া। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। এই ধরনের শিশু নির্যাতনকারীরা আসলে মানুয়ের পর্যায়ে পরে না। এরা মানসিক ভাবে বিকৃত কিছু পশু।

একটা কথা। মা-বাবা কিন্তু সন্তানকে সবচেয়ে ভালো বোঝে। সন্তান যদি অস্বাভাবিক আচরন করে তবু তারাই সবচেয়ে আগে বুঝতে পারে। তাদের সন্তানের সাথে এই ঘটনাগুলো ঘটলে যে তারা একেবারেই জানেন না তা কিন্তু নয়। তবে অনেক সময় সমাজে মানসম্মানের কারনে এবং নিজের সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তারা পুরো ঘটনাগুলো চেপে যান। কোনো সাহসী বাবা মা যদি এগিয়ে আসতেন এবং আমরা সবাই মিলে এই পশুগুলো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারতাম !

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: সকল বাবা- মা সচেতন না। আমার দেখা এবং শোনা এরকম অনেক বাবা-মা আছেন যারা বিষয়গুলো বোঝেন না, অথবা মানুষকে বেশি বিশ্বাস করেন।
চেপে যাওয়া তো দূরে থাক যেন এ ধরণের ঘটনা না-ই ঘটে সে চেষ্টা করতে হবে।

২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভাল লিখেছেন

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২

মুশাসি বলেছেন: স্টিকি করার মতো পোষ্ট।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

প্রিয়তমেষূ বলেছেন: পরিবারের সদস্যদের এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: এটা পরিবারের ছোটদের প্রতি সকলের দ্বায়িত্ব।

২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: সচেতনতা মূলক পোস্ট....... সময়োপযোগী পোস্ট.......+++

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ

২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ইনকগনিটো বলেছেন: প্রতিটি সমাজের আশেপাশে এরকম অনেক কিছুই আছে। প্রকাশিত হয়না দেখে আমরা ভাবি, পৃথিবীটা সরল।

২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: পৃথিবীটা জটিল

৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: সময় উপযোগী সুন্দর লেখা। শিশুদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্য। যারা ছোটকাল থেকেই হানা হানি বা বিরুপ আচরণে বড় তাদের ক্ষেত্রে মানসিক বিকৃতির সম্ভাবণা বেশি।
পোস্টে ভাললাগা।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২০

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এই মানসিক বিকৃতি রোধেই সচেতনতা প্রয়োজন।

৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: সবাইকে সচেতন হতেই হবে । সচেতনাতামুলক পোস্ট।

৩২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: সচেতন হোন

৩৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

েনহ।ল বলেছেন: সবার সচেতন হতে হবে ।। আর আসল বিষয় হল দোষীদের শাস্তি কার্যকর করতে হবে অবিলম্বে[/sb] ।। এভাবে বিলম্ব হতে থাকলে সচেতন হয়েও কাজ হবে না ।। দোষীদের শাস্তি হোক

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৯

রীতিমত লিয়া বলেছেন: দোষীদের শাস্তি হোক

৩৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

মাক্স বলেছেন: সচেতনামূলক লেখার জন্য ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৩৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

ডাক্তার আমি বলেছেন: সচেতন হওয়া জরুরী..

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.