নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তারাও মানুষ

হূমানুষ হতে চাই

০০৭৭৭৭৭

আমি একটা Donচাবি । প্রফাইল টা পারলে এডিট করে দেন । ইরানী মাইয়া বিয়া করতাম চাই।

০০৭৭৭৭৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চট্টগ্রামে ঘাঁটি গাঁড়তে যাচ্ছে আমেরিকান ৭ম নৌবহর X( X(( /:)

০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১১:০৮





বাংলাদেশ ভেঙে নতুন দেশ গড়ে তোলা হচ্ছে। চট্টগ্রাম হচ্ছে সেই দেশ। আসুন সামনে এগিয়ে আসি। Click This Link



আমেরিকার ৭ম নৌবহর চট্টগ্রামে ঘাঁটি গাঁড়ছে বলে দাবি করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া (অনলাইন)। বৃহস্পতিবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি এক্সক্লুসিভ ভিডিও চিত্রে এই দাবি করা হয়। বাংলাদেশে আমেরিকান রণতরীর ঘাঁটি গাড়ার পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে - আমেরিকার চীনকে চাপের উপর রাখার ইচ্ছা। ভিডিও ফুটেজে বলা হয়, গত মাসে আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের বাংলাদেশ সফরের সময় উভয় পক্ষ এই বিষয়ে কৌশলগত বিভিন্ন কথাবার্তা সেরে রেখেছিল। কারণ দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের নৌঘাঁটি গঠন সংক্রান্ত খবরে পেন্টাগণের ওই অঞ্চলে কর্তৃত্ব হারানোর উদ্বেগ বাড়ছে। তাই তারা চীনকে রুখতে কাছাকাছি অঞ্চলে নিজেদের সামরিক শক্তি মজুদ রাখতে চায়। এছাড়া আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহার শুরু হলে তারা দক্ষিণ এশিয়ায় কর্তৃত্ব ধরে রাখতে চাইবে। তাই এই শক্তি মজুদের জন্য বঙ্গোপসাগরই উপযুক্ত স্থান।



রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদিও হিলারির সফরের সময় ৭ম নৌবহর বা সামরিক কোনো বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি অস্বীকার করেছে আমেরিকান প্রশাসন, তবে এ বিষয়ে তারা পরিষ্কার করে কিছু জানায়ওনি। এমনকি বাংলাদেশ সরকারও এই বিষয়টিতে মুখ বন্ধ রেখেছে।



এছাড়া এই বিষয়ে একটি চীনা মিলিটারি ওয়েবসাইট জানায়, টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্টটিতে বাংলাদেশে হিলারির সফরকে যতটা না বন্ধুত্বের তার চেয়ে বেশি কৌশলগত বলে ইঙ্গিত করা হয়েছে। কারণ চট্টগ্রামে আমেরিকান নৌবহর ঘাঁটি গাঁড়লে ভারতও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাদের ধারণা। কারণ তখন ভারতের সকল নিরাপত্তা স্থাপনা আমেরিকার নজরদারির আওতায় থাকবে। তাছাড়া নতুন এই ঘটনায় ভারতও বিস্মিত হয়েছে, কারণ চট্টগ্রামের প্রতি ভারতেরও কৌশলগত আগ্রহ রয়েছে বলে ওয়েবসাইটটি দাবি করে।



টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট সত্য হলে তা হবে গত ৪১ বছরের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে আমেরিকার নৌবহরের প্রথম প্রবেশ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য আমেরিকান ৭ম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল। তখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পাল্টা হুমকির মুখে তা ফিরে যেতে বাধ্য হয়।আমেরিকার ৭ম নৌবহর চট্টগ্রামে ঘাঁটি গাঁড়ছে বলে দাবি করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া (অনলাইন)। বৃহস্পতিবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার একটি এক্সক্লুসিভ ভিডিও চিত্রে এই দাবি করা হয়। বাংলাদেশে আমেরিকান রণতরীর ঘাঁটি গাড়ার পেছনে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে - আমেরিকার চীনকে চাপের উপর রাখার ইচ্ছা। ভিডিও ফুটেজে বলা হয়, গত মাসে আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের বাংলাদেশ সফরের সময় উভয় পক্ষ এই বিষয়ে কৌশলগত বিভিন্ন কথাবার্তা সেরে রেখেছিল। কারণ দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের নৌঘাঁটি গঠন সংক্রান্ত খবরে পেন্টাগণের ওই অঞ্চলে কর্তৃত্ব হারানোর উদ্বেগ বাড়ছে। তাই তারা চীনকে রুখতে কাছাকাছি অঞ্চলে নিজেদের সামরিক শক্তি মজুদ রাখতে চায়। এছাড়া আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহার শুরু হলে তারা দক্ষিণ এশিয়ায় কর্তৃত্ব ধরে রাখতে চাইবে। তাই এই শক্তি মজুদের জন্য বঙ্গোপসাগরই উপযুক্ত স্থান।



রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদিও হিলারির সফরের সময় ৭ম নৌবহর বা সামরিক কোনো বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার বিষয়টি অস্বীকার করেছে আমেরিকান প্রশাসন, তবে এ বিষয়ে তারা পরিষ্কার করে কিছু জানায়ওনি। এমনকি বাংলাদেশ সরকারও এই বিষয়টিতে মুখ বন্ধ রেখেছে।



এছাড়া এই বিষয়ে একটি চীনা মিলিটারি ওয়েবসাইট জানায়, টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্টটিতে বাংলাদেশে হিলারির সফরকে যতটা না বন্ধুত্বের তার চেয়ে বেশি কৌশলগত বলে ইঙ্গিত করা হয়েছে। কারণ চট্টগ্রামে আমেরিকান নৌবহর ঘাঁটি গাঁড়লে ভারতও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাদের ধারণা। কারণ তখন ভারতের সকল নিরাপত্তা স্থাপনা আমেরিকার নজরদারির আওতায় থাকবে। তাছাড়া নতুন এই ঘটনায় ভারতও বিস্মিত হয়েছে, কারণ চট্টগ্রামের প্রতি ভারতেরও কৌশলগত আগ্রহ রয়েছে বলে ওয়েবসাইটটি দাবি করে।



টাইমস অব ইন্ডিয়ার রিপোর্ট সত্য হলে তা হবে গত ৪১ বছরের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে আমেরিকার নৌবহরের প্রথম প্রবেশ। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে সাহায্য করার জন্য আমেরিকান ৭ম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল। তখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পাল্টা হুমকির মুখে তা ফিরে যেতে বাধ্য হয়।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১১:১৮

শামীম আরা সনি বলেছেন: Ghotona sotto hole voyongkor. R sudhumatro dhadhai felar jnne gujob hole valo!

২| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১১:২১

নক্‌শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: আমরা দেখি কৌশলগতভাবে সুপার পাওয়ার হতে চলেছি এই অঞ্চলে :)

৩| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১১:২৫

মতামত চাই বলেছেন: আমেরিকানরা ঘুঘু দেখিয়াছে, কিন্তু উহার ফাঁদ দেখে নাই। তারা কেন ভুলিয়া যায় যে, ৭১ সালেও তাহারা বাংলাদেশকে নিয়া যে চিন্তা করিয়াছিল তা আলোর মুখ দেখে নাই।

তাহাদের জ্ঞাতার্থে বলিতেছি, আমরা রক্ত দিতে জানি, তোমাদের চক্রান্তে কোনই লাভ হইবে না।

৪| ০২ রা জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

মোশাররফ হোসেন বলেছেন: মতামত চাই ভাই কে বলছি: আমরা রক্ত দিয়ে কি করবো। আমাদের অবিভাবকরা তো তাদেরকে ঘরে এনে জায়গা করে দিচ্ছে।

৫| ০২ রা জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮

বিপ্লব কুমার বলেছেন: কিস্সু বুজি নাই।ফাঁকে দি পরি বাশ

৬| ০২ রা জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭

মদন বলেছেন: ৭১ এর বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশ এক না।
৭১ এ আমেরিকারে ঘৃনা করা হয়েছে, আর এখন আমেরিকার ভিসা পাইলে মানুষ স্বর্গের টিকিট পাইসে মনে করে। আর বর্তমানে আমেরিকার চামুচের অভাব নাই দেশে।

৭| ০২ রা জুন, ২০১২ বিকাল ৩:০০

বিষক্ষয় বলেছেন: its good news.
will balance the dominance of india

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.