![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপডেট
আজকে হাসনাত আব্দুল হাই এবং প্রথম আলো উভয়ই ক্ষমা চেয়েছে। সেটা আবার হেডলাইনও করা হয়েছে। এটা কি ভুল (আবার সেটা নাকি অনীচ্ছাকৃত)? না অপরাধ? পাঠকের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ কি তাতে বন্ধ হবে? হেফাজতি বিকৃতির তো ক্ষমা হতে পারে না।
হাসনাত আবদুল হাইয়ের লেখাকে কেন্দ্র করে প্রথম আলোর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করছে সবাই। একজন লেখক যা খুশী লিখতে পারেন কিন্তু গ্রহণ করা বা না করার অধিকার পাঠকের। হাসনাত আব্দুল হাইয়ের লেখাটি আমি পড়েছি। রাজনৈতিক দলের নারী কর্মীদের নিয়ে তার এই কল্পকাহিনী তার সাথে গণমাধ্যমকে নিয়ে এই ধরনের ফ্যান্টাসি লেখা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়। বিশেষত বর্তমান সময়ে যখন মৌলবাদী অপশক্তি নারীদের বিকৃত ভাবে উপস্থাপন করছে, যখন ১লা বৈশাখকে বলছে নারীভোগের দিবস, তখন হাসনাত আবদুল হাই এর এই লেখা পুরো বিকৃতিকেই উস্কে দেয়।
এই সময়ের তরুণ সমাজ হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে প্রেরণার বিষয়। তাদের ভাবনা যে বৃদ্ধদের চেয়ে বেশি অগ্রসর তা কিন্তু আলাপ আলোচনাতেই বোঝা যায়। বিভিন্ন টক শোতে তরুণদের সরব উপস্থিতি অনেক লেবেল মার্কা জ্ঞানীদেরকেও হার মানায়। সেখানে শাহবাগের আন্দোলন এবং সেখানকার নারী কর্মীকে গল্পের উপাদান হিসাবে বেছে নেওয়াটাই একটা হেফাজতী বিকৃতি।
বৃদ্ধ মানুষের পারভারশনটা একটু বেশি এবং সুযোগ পেলেই আদিরসাত্মক উপাদান নিয়েই আড্ডা বেশি মারেন। হাসনাত আব্দুল হাইয়ের এটা খাকতে পারে, এবং এটা অস্বাভাবিক নয়। এটা আমার কথা না, মনোবিজ্ঞানীদের কথা।
হাসনাত হাই প্রসঙ্গ যাক। এখন প্রথম আলোর প্রসঙ্গে আসা যাক।
দেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী পত্রিকার সাথে সাথে এখানে আছেন বিদগ্ধ সাংবাদিক ও সংবাদকর্মী। তবে তাদের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ আমার চোখে পড়েছে। লেখার মানের চেয়ে ব্যক্তিকে প্রাধান্য তারা বেশি দেন। বিশেষত বিশেষ পাতাগুলোতে এই বিষয়গুলো চোখে পড়ে। হাসনাত আব্দুল হাই এর হেফাজতী মার্কা এমন একটি লেখা প্রথম আলো নির্বাচন করে কিভাবে সেটাই বড় প্রশ্ন। আর এই অযোগ্যতার দায় কেবল দোষ স্বীকার বা ক্ষমা পার্থনাই যথেষ্ট নয়। এটা মনে রাখতে হবে- দেশের তরুণদের অহংকে আঘাত করে প্রথম আলো একটি বিকৃত অবস্থান নিয়েছে। কাদের মোল্লার রায় এর সময় যে ভি মার্কা ছবিটি লীড করা হয়েছিল এবং এখন যা করা হলো এর মধ্যে একটি মিল অবশ্যই পাওয়া যায়।
পত্রিকা এখন আর পত্রিকা নেই। হয়ে গেছে কর্পোরেট বডি। সংবাদ বিক্রী করে মুনাফা অর্জনটাই আসল। যে আলো ছড়িয়ে যাবে সবখানে, সেখানে প্রথম আলো প্রবেশ করেছে আঁধারের রাজ্যে।
এই আঁধার থেকে প্রথম আলো বের হয় কিভাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
তবে ক্ষমা প্রার্থনা নয় হেফাজতি বিকৃতি থেকে বের হয়ে আসুন এটাই আমাদের চাওয়া।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: কে কিভাবে দেখে সেটা তার বিষয়। কোনোটা গল্প, কোনোটা গল্পের উপাদান। কোনো রূপকল্প। হাসনাত আবদুল হাই নিশ্চয়ই জানেন তিনি কেন লিখেছেন, আর মতিউর রহমানও জানেন কেন ছেপেছেন।
আমরা পাঠক- আমরা আমাদের প্রতিক্রিয়াটাই বলতে পারি।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: এই সময়ের তরুণ সমাজ হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে প্রেরণার বিষয়। তাদের ভাবনা যে বৃদ্ধদের চেয়ে বেশি অগ্রসর তা কিন্তু আলাপ আলোচনাতেই বোঝা যায়। বিভিন্ন টক শোতে তরুণদের সরব উপস্থিতি অনেক লেবেল মার্কা জ্ঞানীদেরকেও হার মানায়। সেখানে শাহবাগের আন্দোলন এবং সেখানকার নারী কর্মীকে গল্পের উপাদান হিসাবে বেছে নেওয়াটাই একটা হেফাজতী বিকৃতি।
সহমত
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: অস্থির সময়ে বিকৃত মানুসিকতা নমুনা দেখছি আমরা ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আসলে বিকৃতি অনেকের মাঝে থাকে, ভাইরাসের মতো। সময় মতো বংশ বিস্তার করে।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
নক্ষত্রের কান্না বলেছেন: কেউকি বলতে পারেন প্রথম আলোর কোন সাহিত্য সম্পাদকের হাত দিয়ে এ লেখাটি বেরিয়েছিল???
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: তিনি ব্যক্তি হিসেবে যেই হোক, দাযিত্ব সম্পাদককেই নিতে হবে।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২
সোহরাব হোসাইন বলেছেন: খুব কষ্ট হচ্ছে আমাদের গনমাধ্যম সম্পর্কে কিছু বলতে । কোন রাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম বিক্রিত হয় না । যেটি বাংলা গনমাধ্যম করে ।আজ সময় ও ডিগন্ত সংবাদ দেখলে দুটি দুইদিকে প্রভাবিত করে নিয়ে যেতে চায় । তাহলে সত্য বলছে কারা । না কেউই মিথ্যা বলছে না । তবে সংবাদ ইডিটেড হচ্ছে । আর এই ইডিটেড দূষণ গুলো গ্রহন করছে আমাদের দেশের কিছু আম্লাতান্ত্রীক মানুষ গুলো । যারা যা শুনে তাই ধারন করে । সেটি কতটুকু যথার্ত তা আর নির্বাচন করে না । আপনার লেখার সাথে আমি একমত ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৮
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩২
এস বাসার বলেছেন: কথায় বলে বুড়া বয়সে মাথায় াল উঠে যায়। ঐ লেখকেরও সেইম অবস্থা। বুড়া হলে কিছু মানুষ হয় সত্যিকারের মানুষ, আর বেশীরভাগই হয় হাসনাতের মতো কুলাংগার।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৮
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৬
কয়েস সামী বলেছেন: সম্পাদককে অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত। এখনই এসব পত্রিকার কণ্ঠ রোধ করতে না পারলে আর কখনো পারা যাবে না।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩০
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। তবে দায়িত্বশীল আচরণ আশা করাটই সঙ্গত।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭
কয়েস সামী বলেছেন: sudhu khoma cheyei dayvar erano jay na.
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩১
রেজা সিদ্দিক বলেছেন:
সহমত
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: প্রথম আলো কিছু কিছু বিষয় নাম দেখে সিলেক্ট করে। ভিতরের ম্যাটেরিয়াল হয়ত সেইভাবে তাদের নাড়া দেয় নাহ। অনেক সময় কিছু হয় নাহ এতে কিন্তু গুটি কয়েক লিখা এইরকম মারাত্নক হয়ে দাঁড়ায়
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
রেজা সিদ্দিক বলেছেন:
সঠিক বলেছেন।
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আলাপচারী বলেছেন: হাসনাত আব্দুল হাইকে জানতাম সজ্জন সাহিত্যিক। তিনি এমন লেখা লিখলেন আর মেরুদন্ডহীন সাহিত্য সম্পাদক (সম্ভবত: সাজ্জাদ শরীফ) তা প্রকাশ করলেন। প্রগতিশীলতার ধ্বজ্জাধারী এইসব পত্রিকা অচিরেই ঝড়ে যাবে যেমন জড়েছে সংবাদ, বেগম, ভ্যানগার্ড (এটারও সম্পাদক ছিলেন মতিউর রহমান), আজকের কাগজ, ভোরের কাগজ (এটারও সহসম্পাদক ছিলেন মতিউর রহমান), সন্ধানী ইত্যাদি
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: মানুষের আকাঙ্খাকে দাম দিলে পরিণতি এমন হওয়া আস্বাভাবিক নয়।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রথম আলো নির্ভেজাল অর্ধসত্য পত্রিকা
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: ধন্্যবাদ আপনার মন্তব্যরে জন্য।
১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম ওদের শুধু ক্ষমা চাইলেই চলে! আর ব্লগারদের করা হয় এরেস্ট!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: সহমত
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৪
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন:
কুৎসিত লেখাটির নামী লেখক, ফরমায়েশী লেখাটি লেখার জন্যে "জামাতি মোটা টাকার খেলা" কাজ করেছে! এতে কোন সন্দেহ নেই। ইকোনমিস্ট-আলজাজিরার সাংবাদিক কিনতে পারলে, দেশী টকশো বুদ্ধিজিবীদের কিনতে পারলে একটা কুশীল লেখককে সিস্টেম করতে পারবে না কেন?
এই লেখাটি কুৎসিত ফরমাইসি লেখা! যা ছাপার অযোগ্য ছিল এটা প্রমানীত হয়েছে।
প্রথম আলো কতৃপক্ষ লেখাটি প্রত্যাহার করে নিয়ে প্রমান করেছে!
এই লেখাটি পড়ুন
Click This Link
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৪
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
মুজিব রহমান বলেছেন: হাসনাত আব্দুল হাই এর মতো লেখককে একটি ছোট গল্পের জন্য মাথায় থেকে পায়ের নিচে ফেললাম। আমরা জাতি হিসাবে এমনই, এইতো নোবেল বিজয়ী হওয়ায় ইউনুছকে কত অপদস্ত করলাম। প্রথম আলোর সমালোচনা আমিও করি আবার প্রথম আলোই পড়ি। সারাদেশ হাসিনা খালেদাকে গালি দেয় আবার তারাই মাথায় রাখে। বিচিত্র জাতি। একটি গল্পে কিভাবে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল শাহবাগের জাগরণ!!! এই গল্পের সমস্যাটা প্রধান নয়, গণ্যও হচ্ছে না। আমরা দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে অপদস্ত আবারও করলাম। এই না হলে বাঙ্গালি!! নাচো, শ্লোগান দাও, গালি দাও।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আসল বিষয় হলো মানুষের প্রত্যাশা সবার কাছে একরকম নয়। প্রথম আলো বা হাসনাত আবদুল হাইয়ের কাছে প্রত্যাশা বেশি থাকতেই পারে। তবে এটা ঠিক সমালোচনা গ্রহণ করাটাও একটা শিক্ষার বিষয়। সবাই সেটা গ্রহণ করতে পারে না।
কেউ যদি নোংরার মধ্যে পা দেয় তখন সে নিজে থেকেই অপদস্থ হয়।
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পত্রিকা এখন আর পত্রিকা নেই। হয়ে গেছে কর্পোরেট বডি। সংবাদ বিক্রী করে মুনাফা অর্জনটাই আসল। যে আলো ছড়িয়ে যাবে সবখানে, সেখানে প্রথম আলো প্রবেশ করেছে আঁধারের রাজ্যে।
এই আঁধার থেকে প্রথম আলো বের হয় কিভাবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।
সহমত
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৭
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ
১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
বড় মামা বলেছেন: its not new opinion at Hasnat's story that some hatred student org leaders have been using their younger female students and also forcibly sexually harassing them. in different times, such news was disclosed in media like Eden college. Hasnat;s story opinion is like that disclosure. policy makers and real politicians should think about it and removed the spoiled leaders who used our sisters.
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: হাসনাত সাহেবের মতামত থাকার পিছনে যুক্তি থাকতেই পারে। সাধারণত রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত অনেক তরুণ বিভ্রান্ত থাকে এবং টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজিতে লিপ্ত থাকে তাদের কথা আসতেই পারে। চরিত্রহীন রাজনীতিকরা যা করে তা কারো অজানা নয়। ইডেন কলেজ নিয়ে, জাহাঙ্গীরনগর নিয়ে মুখরোচক আলোচনাও কম হয় নি। কিন্ত শাহবাগের তারুণ্যকে উপজীব্য না করলেই পারতেন। তাছাড়া যখন এগিয়ে আসা নারী কর্র্মীরা শাহবাগকে জাগ্রত রখেছে তখন হেফাজতী কায়দার বিকৃতি টা আমার পছন্দ হয় নি।
এরশাদ সাহেবের তিরিশ সেট অলংকার, আর সংসদ হোস্টেলে পতিতা সহ ধরা পড়া নেতাদের কথাতো তো অজানা নয়।
তবে আপনার সাথে আমি একমত এই যে, মেয়েদের আমাদের রাজনীতিকরা ব্যবহার করছেন অনেক ক্ষেত্রেই। এবং এই বলয় থেকে বেরিয়ে আসার জন্যও এটা একটা শিক্ষা।
১৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
বাঙলি বলেছেন: ২০১১ সালে জুন মাসে স্বামী মনজুরের নির্যাতনের শিকার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষিকা রুমানা মনজুরকে নিয়ে প্রথম আলো যে ইস্যু সৃষ্টি করেছিল- সেটি কোন পর্যায়ের সাংবাদিকতা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে- এই মিডিয়া প্রপাগান্ডায় স্বামী মনজুরকে হাসপাতালে রহস্যজনকভাবে মৃত অবস্থায়ে উদ্ধার করা হলো- অথচ এ বিষয়ে কোনো মিডিয়ায় প্রচারণাও হলো না। মনজুরের বাবা-মা ছেলের মৃত্যুর জন্য মিডিয়া সন্ত্রাসকে দায়ী করেছিলেন।
অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে রুমানার প্রতি ব্যাপক সহানুভূতির ক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়েছিল- এখন প্রশ্ন জাগে আসলেই কি রুমানা অন্ধ হয়ে গেছেন?
নির্যাতক স্বামী মনজুরের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে- শাস্তিটা কি যথার্থ হয়েছে?
প্রথম আলোকে অনেক মিডিয়াই অনুসরণ করেন, প্রথম আলো কোনো সংবাদকে প্রাধন্য দিলে অন্যান্য অনেক মিডিয়াও সে বিষয়ে মেতে ওঠে, দেশের অনেক অঘটনের জন্য গণমাধ্যমগুলোর এমন অপরিণামদর্শী কর্মকাণ্ডই মূলত দায়ী।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: অনেক সত্যই আমরা অন্তরে জানি, বাট প্রকাশ করা ঠিক/বেঠিক সেটা নির্ধারন করা কঠিন। মাহমুদুর রহমান সে রকম কিছু সত্যকে প্রকাশ করে আজ রিমান্ডে আছেন।
অগ্নি কন্যাকে পতিতা ও শাহবাগকে পতিতালয় রুপে প্রকাশ করিয়া, সম্পাদক সাহেব, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের যে রুপ জনসম্মুখে প্রকাশ করেছেন, তার জন্যে উনাকেও রিমান্ডে নেয়া যেতে পারে।