নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

be proud with homeland

রবিন আলম

রবিন আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

::খালেদা জিয়ার বক্তব্য ও জনগণের ভাবনা::

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০২

খালেদা জিয়া ২৯ তারিখ এক জ্বালাময়ী বক্তব্য দিয়েছেন যা দেশের মানুষকে আন্দোলিত করেছে ও ভাবিয়ে তুলেছে। জনগণের ভাবনার একটি প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা হলো-

১. বিডিআর হত্যাকান্ড নিয়ে খালেদা জিয়া সরাসরি হাসিনাকে দায়ী করলেন। কেননা বিভিন্ন সূত্রে খালেদার এ অভিযোগ ষ্পষ্ট হয়েছিল । হাসিনা বিচারের নামে নিরীহ জোয়ানদের শাস্তি দিয়েছেন। অন্যদিকে যারা মূল ঘটনা জানত তাদেরকে রিমান্ডে মেরে ফেলা হয়েছে। কেননা জোয়ানদের এমন কি শারিরীক সমস্যা হয়েছিল যে বহু সংখ্যক হার্ট এটাক করল এবং এখন কেউ আর হার্ট এটাক করছেনা। তাই বিষয়টি বিশ্লেষণের আর দরকার পড়েনা।

২. খালেদা লেন্দুপ দর্জির ইতিহাস দিয়ে হাসিনার ভারতের দালালিকে ইঙ্গিত করেছেন। সমগ্র মিডিয়ায় একথা প্রকাশিত যে ভারত হাসিনার পাশে আছে। তাই হাসিনা লেন্দুপ দর্জির মতো দেশের সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিচ্ছেন। এর আরও প্রমাণ হাসিনা নিজেই বলেছিলেন ২০০১ সালে গ্যাস দেইনি বলে ক্ষমতায় আসতে পারিনি। একথা প্রমাণ করে তিনি অনেক কিছুই বিসর্জনের বিনিময়ে ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসেছেন। তার পরিণতি যে ভারতের দালাল লেন্দুপ দর্জির মতো, মার্কিনীদের দালাল গাদ্দাফি, সাদ্দামের মতো হবে এত বিস্মিত হবার কিছু নেই।

৩. খালেদা আলেম ইয়াতিমদের হত্যাকান্ডের ব্যাপারে বলেছেন। একথা সত্য যে হাসিনাসহ বিশ্বের কেউই নির্যাতন নিপীড়ন করে টিকে থাকতে পারেনি। তাই হাসিনা যে পারবেনা এটাও পানির মতো পরিস্কার। তবে অপেক্ষা করতে হবে কবে তার ভয়াবহ পরিণতি হবে এবং তা কি হবে।



একথা ভাবার কোনই কারণ নেই খালেদা ক্ষমতায় এলে সমস্যার সমাধান হবে। সমস্যার সমাধান সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার মধ্যে। একাজ দেশের সেনাবাহিনীই করতে সক্ষম। তাই হাসিনা খালেদা ও হিযবুত তাহরীর সেনা বাহিনীর প্রতি তাদের দৃষ্টি। হাসিনা ৫ জানুয়ারীর পর ক্ষমতায় এলে র এর পরিকল্পনা অনুযায়ী সেনা বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক রদবদল করবেন বলে খবর বেরিয়েছে। হাসিনা অভিযোগ করছেন খালেদা সেনা বাহিনীকে উস্কে দিচ্ছেন। অন্যদিকে হিযবুত তাহরীর প্রকাশ্যে সেনা হস্তক্ষেপ কামনা করছে। আরএকদিকে নাগরিক সমাজকে হাসিনা অসাংবিধানিক সরকারের পক্ষের লোক বলে অভিহিত করেছেন। সবাই সেনা বাহিনী নিয়েই তৎপর। জনগনের দৃষ্টিও সেনা বাহিনীর দিকে। সেনা বাহিনী সবশেষে কার পক্ষে অবস্থান নেয়। আমরা আশাকরি সেনা বাহিনী জনগনের পক্ষেই অবস্থান নেবে। যাতে করে দেশ সকল আধিপত্যের হাত থেকে বের হয়ে বিশ্বে পরাশক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে। দেশ কারো দ্বারা আর পরিচালিত না হয়। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকতে পারে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩২

পার্থরূপ বলেছেন: যে মিখ্যা বলে ও তা প্রচার করে, সে জান্নাতি না জাহান্নামি ?কোরান হাদিসের দলিল সহ জানতে চাই

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৯

নানাভাই বলেছেন: So much so that the Kazi was ignored even by Delhi. “I went out of my way to ensure the merger of Sikkim into India but after the work was done, the Indians just ignored me”, Kazi told me during an interview for Jana Astha weekly, nearly 11 years ago. “Earlier, I used to be given a ‘Red Carpet’ welcome. Now I have to wait for weeks even to meet second grade leaders.”
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.