![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ নির্বচন প্রতিহত করতে আসলে উচিৎ শিক্ষা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী তার নির্বাচনী ভাষণে। এরই সাথে সাথে শুরু হয়ে গেল একশন। মাগুরা শহরের পারনান্দুয়ালি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে ছাত্রলীগের তিন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁরা বাসে আগুন ধরানোর চেষ্টা করছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। আজ বুধবার রাত পৌনে আটটার দিকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন, জেলা ছাত্রলীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ মোল্লা (২৪), ছাত্রলীগকর্মী লিমন (২২) ও রানা (১৯)। তাঁদের কাছে পেট্রলভর্তি দুটি বোতল ও দিয়াশলাই পাওয়া গেছে।
দেখুন:বাসে আগুনের চেষ্টা, ছাত্রলীগের ৩ নেতা-কর্মী আটক
শেখ হাসিনা আর কী কী শিক্ষা দেবেন ছাত্রলীগের মাধ্যমে?
যে শিক্ষাই তিনি দেন, নিরীহ মানুষ যাতে প্রাণ না হারায় সেটা আমাদের প্রত্যাশা।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৮
মদন বলেছেন:
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৯
পাগলা বস বলেছেন: উচিৎ কথায় ভাত জোটেনা আপনারে কেউ এখনও ছাগু ট্যাগ দেয়িনি ক্যান চিন্তা কত্তাচি
আম্লীগের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বল্লে ছাগু হয়ে যায় :p খ্যাক খ্যাকz
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৫
পার্থরূপ বলেছেন: মামুদের টাকা কত জানেন ?চান্দাবাজির টাকায় পোষায় না তাই মামুদের খ্যাপ দিতে গেছিলো
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪২
নানাভাই বলেছেন: ওয়াক থুঃ
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২১
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আজকে আমাদের ভাবার সময় হয়েছে কে আমাদের আপন,কে পর। কে আমাদের শুভাকাঙ্খী , কে নয়। কে বন্ধু, কে বন্ধু বেশে শত্রু।আমরা সকলেই জানি যে,
আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে । বড়জোর নিজ পরিবারের জন্য ,দলের জন্য করে । সে বর্তমান প্রধানমণ্ত্রীই হোক আর বিরোধীদলীয় নেত্রীই হোক,এরশাদ সাহেবই হোক আর সাবেক প্রেসিডেন্ট বদরূদ্দোজা চৌধূরীই হোক। সে ৭১'রণান্গনে বীর যোদ্বা আবদুল কাদের সিদ্দীকিই হোক আর দেলোয়ার হোসেন সাইদীই (দেইল্ল্যা রাজাকার) হোক। সাকাচৌই হোক আর তেতুঁল হুজুর(যদিও এদের নামের সাথে হুজুর শব্দটি লেখা ঠিক নয )শফি সাহেবই হোক। এদের মধ্যে কেউ একত্তরের চেতনা ফেরী করে বন্ধু বেশে শত্রু প্রতিবেশী দাদাদের আশির্বাদের(!) জন্য দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়,কেউ বা জাতীয়তাবাদী চেতনা ফেরী করে বন্ধুবেশি শত্রু , বিশ্ব সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের আস্থা অর্জনের জন্য সবকিছু করার অন্গীকার করে,কেউ ইসলাম রক্ষার দোহাই দিয়ে জণগনের জানমালের ক্ষতি করে বেড়ায় ইত্যাদি ইত্যাদি ।এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চৌ ত্যগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও । তারই ফল আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার।http://www.somewhereinblog.net/blog/AYAAJ1977/29910621
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৮
মদন বলেছেন: যারা ধরা পড়েছে তারা ছাত্রলীগের কর্মী নয়। যদি ছাত্রলীগেরও কেউ হয় তাহলে তাদের পরিবার জামায়াত/বিএনপি করে। তা না হলে তারা শিবির থেকে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশকারী।
ছাত্রলীগ খুন করে না, ধর্ষন করে না, চাপাতি দিয়া কোপায় না, বাসে আগুন দেয় না, মন্দির, শহিদ মিনার ভাংগে না, হিন্দু পল্লী পোড়ায় না, বিচারালয়ে আক্রমন করে না, শিক্ষকদের মারধোর করে না।
জয়বাংলা