নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছামানুষ রনি

ইচ্ছামানুষ রনি

আমি চাই মানুষ বলতে মানুষ বুঝবে মানুষ শুধু।

ইচ্ছামানুষ রনি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেসবুক স্ট্যাটাস সংগ্রহ: ১৬

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০১

২৬ জানুয়ারি, ২০১১:



# ময়মনসিংহের সার্কিট হাউজ পার্ক এবং বিপিন পার্কের যে দু'টো পাবলিক টয়লেট রাজাকারের নামে নামকরণ হয়েছে ওদু'টো আগামীকাল দেখতে যাবো ভাবছি। সাথে ময়মনসিংহের পূরবী সিনেমা হলে @[100000824406564:Amit] এর সাথে দুপুরে ফারুকীর "টেলিভিশন" দেখার কথা। একটা 'সুপার সানডে'র অপেক্ষা করছি। বন্ধু তালিকার যে কেউ চাইলেই আমাদের সাথে চলে আসতে পারেন। মাসের সকল রবিবার 'সুপার' হোক।





২৮ জানুয়ারি, ২০১১:



# ফারুকীর "টেলিভিশন" দেখলাম। মিশ্র অনুভূতি। সর্বজনীন হওয়ার প্রধান যে শর্ত, এটাতে সেটাই ভাঙা হয়েছে। পুরোপুরি নোয়াখালির আঞ্চলিক ভাষা ব্যবহার করায় বেশ কিছু জায়গায় বক্তব্যই বুঝতে পারিনি। আমার ধারণা, অনেকেই পারেনি। আরেকটা ব্যাপার, আজ থেকে কমপক্ষে দশ বছর আগের দেশের একটা নেতিবাচক অবস্থা দেখানো কতটা যৌক্তিক, সেটাও ভাবার। আঞ্চলিক ভাষার চিত্রনাট্যের সাথে প্রমিত ভাষার গানগুলো ঠিক যায়নি বলেই মনে হয়েছে আমার। "থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার" দেখার পর ফারুকী নিয়ে যতটা উচ্চাশা জন্মেছিলো সেটা হঠাৎই চুপসে গেছে বেশ খানিকটা।



তবে কোরিওগ্রাফি ভালোই লেগেছে। সিনেমাটা উপভোগ্যও। তবু সীমাবদ্ধতা ভুলে সবারই হলে গিয়ে সিনেমাটা দেখে আসা উচিত। ভালো সিনেমা বানানোর যে প্রবনতা তৈরি হয়েছে সম্প্রতি সেটা বেগবান করার দায়ভার দর্শকের উপরও পড়ে।



# যখন রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে "রক উইথ রবীন্দ্রনাথ" বেরিয়েছিলো তখনই লিখেছিলাম এই গানের ভবিষ্যত নির্ভর করবে শ্রোতার উপর। শ্রোতারা গ্রহন করলে এই টাইপের গান আরও হবে। আর না করলে হারিয়ে যাবে। মানুষ গানগুলো গ্রহন করেনি আর সেকারণেই আর কেউ এক্সপেরিমেন্ট করার সাহসই পায়নি। "ক্ষ" ব্যান্ডের যন্ত্রসঙ্গীতে গাওয়া জাতীয় সঙ্গীত নিয়েও আমার একই ধারণা। ব্যক্তিগত মতামত হলো, প্রয়োজনবোধে প্রতিরোধ করা থেকে বর্জন করা শ্রেয়। আর "রক উইথ রবীন্দ্রনাথ" এর মত একই ঘটনা ঘটলে 'ক্ষ' ব্যান্ড বা তাদের গান কোথায়, কোন অতল গহবরে হারিয়ে যাবে, তার ঠিকানাই কেউ খুঁজেও পাবে না হয়তো।





২৯ জানুয়ারি, ২০১১:



# যখনই দেখবেন রাজধানীতে একটা গোষ্ঠী মরিয়া হয়ে জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনে ব্যস্ত, বুঝে নেবেন কোনো বিশেষ সুখবর আসছে।



বি: দ্র: কাদের মোল্লা এবং মেশিনম্যান খ্যাত সাঈদীর রায় যে কোনো দিন।





৩০ জানুয়ারি, ২০১১:



# আমার মা কে বোঝানোর মত কোনো বিশেষণ এ অবধি আবিষ্কার হয়নি, নিশ্চিত। এজন্য ভাষা-ব্যাকরণের দোষ দেই না। দোষটা মা'র! মা সব বিশেষণের উর্দ্ধে উঠে গেছেন।





৩১ জানুয়ারি, ২০১১:



# ১। সিলেট রয়্যালসের বিশ্বনাথ হালদারের রান-আপ এবং বোলিং অ্যাকশন খেয়াল করেছেন? দেখে মনে হচ্ছে মোহাম্মদ রফিক বল করছে! বাংলাদেশে বেশ কয়েকটা 'জুনিয়র' বের হয়ে গেছে, যেমন এনামুল হক জুনিয়র, নাঈম ইসলাম জুনিয়র। বিশ্বনাথ হালদারকে 'মোহাম্মদ রফিক জুনিয়র' ডাকা যেতে পারে।



২। ধারাবাহিক ভালো খেলেও লাইমলাইটে না আসা খেলোয়াড়টির নাম নাজমুল হোসেন মিলন। মনে আছে গত বছর লোয়ার মিডল অর্ডারে নেমে বেশ কয়েকটা ম্যাচ জিতিয়েছিলো খুলনা রয়েল বেঙ্গলসকে। একই কাজটা করে যাচ্ছে এবারও সিলেট রয়্যালসের হয়ে। তাকিয়ে থাকার মত ড্রাইভ, ক্ল্যাসিক শট হয়তো ওর কাছ থেকে খুব একটা দেখা যায় না তবে খুব ভালো হার্ড হিটারই মনে হয়েছে। এককথায় কার্যকরী বলতে যা বোঝায়। দুই মৌসুম দেখার পর এটুকু অনুমান করছি, শর্টার ফরম্যাটে লাল-সবুজে মিলনকে দেখতে খুব বেশি ধৈর্য ধরতে হবেনা হয়তো।



৩। শুধু ক্যাপ্টেনসি না, মুশফিক বেশ উন্নতি করেছে কিপিংয়েও। আজ তো একবার উইকেটের দিকে না তাকিয়েই পিছন থেকে বল উইকেটে লাগাতে দেখলাম। অনেকটা ধোনির মত। এটা আয়ত্ত্ব করা যথেষ্টই পরিশ্রমের কাজ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.