![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) 'প্রথম টেস্টে ৫৭ ওভার বোলিং করেছেন। এক টেস্টে যা বাংলাদেশের কোনো পেসারের সর্বোচ্চ। এই টেস্টের প্রথম ইনিংসেও করলেন ৩৩ ওভার। ৯৬ ওভারের মধ্যে ৩৩ ওভার। একজন পেসার একাই দলের এক-তৃতীয়াংশের বেশি বোলিং করেছেন নিকট অতীতে ক্রিকেট বিশ্ব এমন কিছু আর দেখেছে কি-না সন্দেহ… স্যালুট ইজ নট এনাফ ফর রবিউল।' -প্রথম-আলোর ক্রিড়া সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রনি'র স্ট্যাটাসের একাংশ।
আজকে সোহাগ গাজীর কিছুটা সাপোর্ট পেয়েছেন। এর আগে পর্যন্ত এই সিরিজে একাই টেনেছেন বাংলাদেশের বোলিং। ট্রুলি, স্যালুট ইজ নট এনাফ ফর রবিউল।
২) পিচের টার্নের ইউটিলাইজ করেছে সোহাগ গাজী। বাংলাদেশ এবং রবিউল, উভয়ের জন্যেই সাপোর্টটা খুব জরুরি ছিলো, বিশেষ করে এমন ডু-অর-ডাই সিচুয়েশনে। সাজেদুলকে মোটেই কার্যকরী লাগেনি। বরং জিয়া তার লিমিটেশন দিয়েও রান আটকে একপাশ থেকে রানের ধারা আটকে রাখতে সাহায্য করেছে। সাজেদুল সম্ভবত ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলছে বলেই ঠাওর হচ্ছে।
৩) নিউজিল্যান্ডের টনি হিল আগের টেস্টে একাধিক বাজে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। আজকে ওর জায়গা নিয়ে নিয়েছে ইংল্যান্ডের ইয়ান গাউড। আশরাফুলকে যে এলবিডাব্লিউ টা দিয়েছে ওটা গ্রাম গঞ্জের ছ্যাঁছড়া পোলাপান কাইজ্জা করে খেলার সময়ও দেয় না। তামিমেরটা পরিষ্কার শার্টের হাতায় লেগে মুতুমবামির হাতে গেছে। সাথে সাথেই কট-বিহাইন্ড। রং ডিসিশন অ্যান্ড বাংলাদেশ, স্টিল অ্যা বেটার লাভ স্টোরি দ্যান টোয়ালাইট।
৪) শাহরিয়ার নাফিসের রিপ্লেসমেন্ট এসে গেছে। মমিনুল হক। একটু সেট হওয়ার পরে ইনার ব্যাপক তাড়াহুড়া। অফ স্ট্যাম্পের বাইরের ম্যাক্সিমাম বল তার চেজ করা লাগে। কুইক রান নেওয়ার এত তাড়া যে কয়েকবার খুব ক্লোজ রান-আউটের হাত থেকে একটুর জন্য বেঁচে গেছে।
৫) শুধু ধারাভাষ্য না, সম্প্রচারের মানও অতিশয় খারাপ। বল যায় একদিকে আর ক্যামেরা ধরে আরেক দিকে। মাঠে দর্শকও নেই। পুরো ব্যাপারটাই বিরক্তিকর।
৬) ১০৯ রানের লিড অনেক বড়। এই ইনিংসেও ১৬৩ হয়ে গেছে। ২৭২ রান এই পিচে খারাপ না। আগামীকাল বাকি ৫ উইকেটে আর ১০০ রান যোগ করতে পারলেই হবে। তারপরেও শুরুতে ১৮ রানে টপ তিন ব্যাটসম্যানের আউটে (পড়ুন আম্পায়ারের দাক্ষিন্যে) যথেষ্টই ব্যাকফুটে ছিলো বাংলাদেশ। সেখান থেকে যে সাকিব দলকে টেনে তুললো, দিন শেষ হওয়ার মাত্র কয়েক ওভার আগে, যেটা কোনো রকমে পার করে দিলেই বাংলাদেশ বিরাট এক সাইকোলজিক্যাল বেনিফিট পায়, তখন সেই সাকিবই, ধরতে গেলে আগের ইনিংসের মতই অফস্ট্যাম্পের অনেক বাইরের একটা বলে উচ্চাভিলাসী শট খেলতে গিয়ে কট-বিহাইন্ড। সাকিব হয়তো সংবাদ সম্মেলনে পুনরায় বলবে, 'আমি ওরকমই, ৯৭/৯৮ রানে দাঁড়িয়েও এরকম শট খেলি'। সাকিব, 'আমি' দেখলে হয়না মাঝে মাঝে, 'আমাদের' কথা ভেবে বদলাতে হয়।
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
িট.িমম বলেছেন: "Robiul went on and on, Bangladesh were stunned by the umpires when they came out to bat"
উপরের কথাগুলো আমার না,কৃকইফোর কমেন্টটেটর, Abhishek Purohit এর কথা। বাংলাদেশ যখন উপরের সারির টেষ্ট প্লেইন কান্ট্রির সাথে খেলে তখন হরহামেশাই ক্লোজ ডিসিশনগুলা বাংলাদেশের বিপক্ষে যায়। কিন্তু জিম্বাবুয়ের সাথে যেখানে বাংলাদেশ ফেবারিট সেখানেও এইরকম ডিসিশন বাংলাদেশের বিপক্ষে যায়? বিসিবির উচিত (ডি.আর.এস) ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম ব্যবহার করা।
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
রেটিং বলেছেন: এই গুলান আপনার লেখা হইলে আপনার বিশ্লেষন করার ক্ষমতা ভালই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বোকা_ছেলে বলেছেন: আম্পায়ার এর ভুল সিদ্ধান্ত দেখতে দেখতে মিজাজ টাই বিলা হয়া যায়। এত ভুল কেমনে করে। বালের আম্পায়ার এর লাইসেন্স কেন্সেল কইরা দেয়া উচিত।