![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মসজিদের মুয়াজ্জিন হত্যাকান্ডে যেমন ব্যাথিত হই, তেমনি মন্দিরের পুরোহিত হত্যাকান্ডেও গভীর বেদনা অনুভব করি । গীর্জার ফাদারকে যখন হত্যার চেস্টা করা হয় তখন শংকিত না হওয়ার কোন কারন দেখি না।
রামুতে বৌদ্ধ মন্দির পুড়িয়ে দেয়া , মন্দির ও প্রতিমা ভাংচুর, কথায় কথায় ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যালঘু বলা, কোন ছুতো পেলেই বসত ভিটায় আগুন দেয়া সহ নানান নিপীড়ন প্রশাসনের নাকের ডগার সামনেই ঘটছে।
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি উপজেলার বরিশাল গ্রামের মন্দিরের প্রতিমাগুলি রাতের আধারে কে বা কারা ভেংগে ফেলেছে। এ ঘটনার চারদিন অতিবাহিত হলেও প্রশাসনসহ কারো কোন উচ্চবাচ্য নেই।
জানতে ইচ্ছে করে, এদেশে কি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম পালনের অধিকার নেই?
স্বাধীনভাবে নিরাপদে বাঁচার অধিকারও কি নেই?
শংকিত মানুষের পাশে দাড়িয়ে যাদের অভয় দেয়ার কথা. তারা আজ কেন চুপ?
# নীচের এ ছবিটি গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি উপজেলার বরিশাল গ্রামের মন্দিরের।
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
বিজন রয় বলেছেন: এদেশে কি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্ম পালনের অধিকার নেই?
নাই, নাই, নাই। সরকার বলে দিয়েছে।
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাই মাটির মূর্তির তো কোনো অনুভূতি নেই, নাসারা-কাফেরদেরও কোনো অনুভূতি নেই, আমাদের সরকার অনুভূতিতে আঘাত লাগাইলেই তাকে কাঠগড়ায় তোলে। অবশ্য আপনারা যদি দেশলাই-চাপাতি-পিস্তল-বন্দুক নিয়ে রাস্তায় নামতে পারেন তাহলে সম্ভাবনা আছে আপনাদের অনুভূতি স্বীকৃত হবার। সত্য কথা বললাম, ভুল বুঝবেন না যেন ভাই।
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: খুব সন্দর সহানুভুতিশীল পোষ্ট সন্দেহ নেই। এভাবে একে অপরের প্রতি সহানুভুতিশীল থাকলেই সমাজে ধর্ম শান্তি ও ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হবে।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
সুশীল দত্ত বলেছেন: দেবতাদের মৃত্তুতে আমি খুব ব্যাথিত