নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যা মনে আসে তাই লিখি।

স্বর্ণবন্ধন

একজন শখের লেখক। তাই সাহিত্যগত কোন ভুল ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

স্বর্ণবন্ধন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দার অন্তরালের আইনস্টাইন

২১ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫




১৮৭৯ সালের ১৪ মার্চ জার্মানীর উলম শহরে জন্ম গ্রহণ করেন বিজ্ঞান জগতের অসামান্য প্রতিভাধর আলবার্ট আইনস্টাইন। একজন বিজ্ঞানী সবসময় যৌক্তিক চিন্তাধারার মাধ্যমেই মহান আবিষ্কারের সন্ধান পেয়ে যান, এমনটা নয়! ব্যতিক্রম থাকে, যদিও হাতে গোণা, আলবার্ট আইনস্টাইন এমনই এক ব্যতিক্রমী সত্তা! তার আবিষ্কারগুলো শুধু প্রচলিত বিজ্ঞানকেই পাল্টে দিয়ে ক্ষান্ত হয়নি, বরং বিংশ শতকের দর্শনকেও বদলে দিয়েছে। একমাত্র বোন মায়ার ১৯২৪ সালে দেয়া সাক্ষাৎকার থেকে জানা যায়, ছোটবেলায় তিনি ধীরস্থির ও শান্ত থাকতেন। যদিও কথা বলা শিখতে কিছুটা দেরী হয়েছিল। অন্যান্য বাচ্চাদের মতো হৈচৈ আর মাঠের খেলাধুলায় খুব বেশি আগ্রহী ছিলেননা। তাস, ব্লক দিয়ে জ্যামিতিক আকার আকৃতি বানানো, কখনো গণিতের ধাঁধাঁ সমাধান, ভায়োলিন নিয়েই মেতে থাকতেন।
তার কাজের কিছু অনন্য উপায় ছিলো। কল্পনা করতে পারতেন প্রচুর, পদার্থবিদ্যার নীরস সূত্রগুলি অঙ্কের অক্ষর সহ তার কল্পনায় জীবিত হয়ে উঠত। যেটাকে কেউ বলেন দিবাস্বপ্ন, কেউবা বলেন চিন্তামূলক পরীক্ষা (Thought Experiments)। শেখার জন্য ছোটবেলা থেকেই মনের চোখে কল্পনা করার অভ্যাস গড়ে নিয়েছিলেন। মুখস্থ করতে সবসময়ই অসুবিধায় পড়তেন, হয়তো এক্ষেত্র মানসিক বাধা (Psychological Block) এর ভূমিকা প্রধান ছিল! স্কুল জীবনে ও পরবর্তীতে জুরিখে পড়ার সময়ও এই সমস্যা প্রকট ছিলো। আসলে একরোখা প্রকৃতির হওয়ায় প্রচলিত নিয়মের প্রতি অনেকটাই অসহনশীল ছিলেন; বিশেষত শিক্ষক বা কর্তৃপক্ষের সাথে সংঘাতে জড়ানোর প্রবণতা ছিলো, যা অনেকাংশেই ইচ্ছাকৃত। আত্মবিশ্বাস ছিলো অত্যন্ত বেশি, ছোট থেকেই ভাবতেন তাত্ত্বিক পদার্থবিদ্যায় কিছু একটা করবেন, তাই অন্য বিষয়ে কখনোই মনোযোগ দিতেননা। আরো ভাবতেন কল্পনা মুখস্থ পুঁথিগত বিদ্যার চেয়ে অনেক ভালো। এই সব ধারণা সেই সময়ের শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিলোনা! ফলাফল স্বরূপ প্রথম বার ম্যাট্রিক পরীক্ষায় পদার্থ ও গণিত ছাড়া বাকী সব বিষয়েই অকৃতকার্য হয়েছিলেন! জুরিখে পড়ার সময় প্রফেসর ওয়েবারের সাথে ঝামেলায় জড়ানোর খেসারত তাকে ভালোভাবেই দিতে হয়েছিলো! কম গ্রেডিং পাওয়া থেকে শুরু করে বারবার চাকুরির আবেদন প্রত্যাখাত হয়েছিল! তারপরও তিনি তার কাজের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। আপেক্ষিকতার সূত্র আবিষ্কারের আগে প্রায়ই কল্পনা করতেন, আলোর তরঙ্গের সাথে নিজেও মহাবিশ্ব পরিভ্রমণ করে চলেছেন। সৃষ্টিশীলতার উল্লেখযোগ্য অংশ ছিলো কাজের ফাঁকে ফাঁকে ভায়োলিন বাজানো, খুব চমৎকার মোজার্টের সুর তুলতেন। বলা যেতে পারে একরকমের মানসিক খেলায় মগ্ন হতেন; সচেতন ও অচেতন মনের চিন্তা সমান্তরালে চলতো ভায়োলিনের সুরের তালে। এই সময়েই বিভিন্ন ধারণা, চিন্তার মিশ্রণ থেকে প্যাটার্ন বা সদৃশতা খুঁজে নিতেন, জন্ম দিতেন সম্পূর্ণ নতুন চিন্তার, বের করতেন পারস্পরিক সম্পর্কের যোগসূত্র। অনেকের অনুমান করেন ‘ভর ও শক্তির’ সমীকরণ মেলাতে সদৃশতা খোঁজার প্রতিভা সহায়ক ছিল! কল্পনার মাধ্যমে সমাধান (visualization) করতেন, কোন বিশেষ শাখায় আবদ্ধ না থেকে বিভিন্ন শাখার ধারণাকে মিলিয়ে মহাবিশ্বের সর্বস্বীকৃত একটা নিয়ম আবিষ্কারের তীব্র আকাঙ্ক্ষা ছিলো তার। বিভিন্ন তত্ত্ব ও সূত্রের মধ্যে সদৃশতা বা প্যাটার্ন খোজার চেষ্টা তখনকার সময়ে অপ্রাসঙ্গিক ছিলো; অনেকেই মনে করেন এটা হয়তো অ্যাপোফেনিয়ার মতো কোন একটা বৈশিষ্ট্য!
১৯০৫ সালকে বিজ্ঞানের ইতিহাসে ও আইনস্টাইনের কর্মজীবনের অলৌকিক সাফল্যের বছর বলা যেতে পারে- আলো তরঙ্গ নয় বরং কণা, পরমাণুর আকার ও গতির পরিমাপ, সর্বোপরি স্থান ও সময় আসলে আপেক্ষিক বিষয়, এইসব আবিষ্কার করে নিউটোনিয়ান বিজ্ঞানকে বিশাল ধাক্কা দিয়েছিলেন! আশ্চর্যের বিষয় তিনি এই সময় সুইস পেটেন্ট অফিসে তৃতীয় শ্রেণীর কেরানীর কাজ করতেন! সবাই যে সাথে সাথেই এটা মেনে নিয়েছিলো তাও নয়। ১৯১৯ সালের আগ পর্যন্ত এইসব তত্ত্বের সাপেক্ষে কোন বাস্তব প্রমাণ উপস্থাপন করা যায়নি। এই বছর জ্যোতির্বিদরা মহাকর্ষ বলের প্রভাবে আলোর বেঁকে যাওয়ার প্রমাণ যোগাড় করতে সক্ষম হন। এরপরই মূলত বিশ্বব্যাপী তার প্রতিভা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। সার্বজনীন আপেক্ষিকতা তত্ত্বের পক্ষে প্রমাণ পাওয়া গেলে তার আত্মবিশ্বাস আরো তীব্রতর হয়। পরবর্তীতে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী নীলস বোর, স্রোডিনজার কোয়ান্টাম তত্ত্ব নিয়ে কাজ শুরু করলে এই নতুন ধারাকে মেনে নিতে পারেননি সেভাবে। কোয়ান্টাম থিওরী নিয়ে অনীহার কারণে, মহাবিশ্বের জন্য সার্বজনীন নিয়ম আবিষ্কারের কাজে পরবর্তীতে খুব বেশিদূর আগাতে পারেননি। হয়তো নিজের কাজের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস, অন্যদের কাজের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দিয়েছিল!
আইনস্টাইনের বুদ্ধিমত্তা ছিলো যুক্তি নির্ভর বিশেষত গানিতিক যুক্তি প্রধান। চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে অল্প বয়সে চাপা স্বভাবের অন্তর্মুখী মানুষ ছিলেন, অন্যদের সাথে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করতেন। মানুষের সান্নিধ্যে স্বস্তি পেতেননা হয়তো, সভা-সেমিনারে বক্তৃতা দেয়ায় স্বচ্ছন্দ বোধ করতেননা! তার আবিষ্কার গুলো নিজস্ব মানসিক চাহিদা পূরণের জন্য ছিল। নিজেকে গবেষণার জন্য স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাবতেন। লাজুক ছিলেন তবে বৈবাহিক জীবনের পাশাপাশি অন্য কাউকে ভালোবাসতে দ্বিধা করেননি। রাষ্ট্রহীন, বন্ধুহীন, গৃহহীন, হয়ে এমনকি একসময় সংসার ভেঙ্গে বের হয়ে আসতে হয়েছিল! প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকেই শান্তিবাদী মানুষ ছিলেন। নিশ্চিত ভাবেই তার জন্য সময়টা ভালো ছিলোনা। একদিকে জার্মানিতে নাৎসি দলের উত্থান, হিটলারের ক্ষমতাগ্রহণ, অন্যদিকে সমগ্র ইউরোপ জুড়ে ইহুদী বিদ্বেষ! এসব সত্ত্বেও তার সুবুদ্ধি কখনো লোপ পায়নি। ১৯২৯ সালে ঘোষণা দিয়েছিলেন, যার জন্যই যুদ্ধ হোক বা যারাই করুক, তিনি কোন পক্ষেই থাকবেননা। তবু ১৯৩৯ সালের গ্রীষ্মের দুপুরে লিও জিলার্ড হিটলারের যুদ্ধাস্ত্র বিষয়ে সতর্ক করলে, উভয়সংকটে পড়েন- একদিকে যুদ্ধ বিরোধী নীতি অন্যদিকে লক্ষ লক্ষ নিরস্ত্র মানুষের জীবন! ১৯৩৩ সাল থেকে ইহুদীদের উপর নেমে আসা দুর্বিষহ অত্যাচারের একজন ভুক্তভোগী হওয়া থেকে উদ্ভূত ভীতিও তার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছিল; হিটলার ও নাৎসিরা তার চোখে ছিল নৃশংস! সর্বস্ব হারিয়ে ফোবিক হয়ে পড়েছিলেন। তিনি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টকে পরমাণু অস্ত্র বিষয়ে গবেষণার অনুরোধ জানালে তৈরী হয় পারমাণবিক বোমা বানানোর প্রজেক্ট ম্যানহাটান। মার্কিন কর্তৃপক্ষ আইনস্টাইনকে কখনো সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাস করতোনা, তাকে এই প্রজেক্টের বাইরেই রাখা হয়েছিল। তবু ১৯৪৫ সালে হিরোশিমা, নাগাসাকির ভয়াবহ পরিণতি দেখে প্রচন্ড কষ্ট পেয়ে বলেছিলেন-‘I made one great mistake..!’
জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় বন্ধুত্ব হয় একই বিভাগের তুখোড় মেধাবী ছাত্রী মিলেভা মারিচের সাথে। বিজ্ঞান ও গণিতের এই দুই প্রতিভা পরস্পরের মনকে বুঝতে পারতেন। সারাদিন গণিত ও পদার্থ বিদ্যার সূত্রদের নিয়ে আলোচনায় মত্ত থাকতেন; আইনস্টাইনের সৃষ্টিশীলতায় তার প্রভাব ছিল খুব বেশি। ১৯০৩ সালে পরিবারের মতের বিরুদ্ধে আইনস্টাইন মিলাভাকে বিয়ে করেন। বিয়ের পরও দুজন একসাথে বসে সমস্যা সমাধান করতেন। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের পাশাপাশি এটা ছিল দুই অসামান্য প্রতিভার মিলন! যদিও বিয়ের আগেই এক সন্তানের জন্ম ও সামাজিক কারণে বাচ্চাকে দূরে সরিয়ে রাখা, একই সাথে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার মতো ঘটনা মিলেভাকে দুমড়ে মুচড়ে ফেলেছিল, ডিগ্রীটা তার পাওয়া হয়নি! তবু আইনস্টাইনের গবেষণার নিভৃত সহচরী ছিলেন। সমসাময়িক সময়ে বিজ্ঞান জগতের আরেক দম্পতি মেরী কুরি ও পিয়েরে কুরি পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছিলেন; হয়তো তা মিলেভাকেও অনুপ্রাণিত করেছিল, যা পরবর্তীতে পরিণত হয়েছিল সুদূরপ্রসারী আক্ষেপে! ১৯১৪ সালে আইনস্টাইন বার্লিনে আসার পর দাম্পত্য কলহ চরম আকার ধারণ করেছিল। আইনস্টাইন মিলেভাকে তার সাথে থাকার বিষয়ে অনায্য কিছু শর্ত জুড়ে দিলে তাদের সহাবস্থান অসম্ভব হয়ে পড়েছিল! মিলেভা প্রথমে ডিভোর্সে রাজী না থাকলেও, এক অদ্ভুত শর্তসাপেক্ষে রাজী হয়েছিলেন, যদি আইনস্টাইন কখনো নোবেল পুরস্কার পান, তখন পুরস্কারের টাকা পুরোটা মিলেভাকেই দিতে হবে। আইনস্টাইন নোবেল পুরস্কার পাবার বিষয়ে চরম আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। ১৯২১ সালে নোবেল পাওয়ার পর শর্ত মোতাবেক তা মিলেভাকে দিয়েও দিয়েছিলেন। দাম্পত্যকলহ চলাকালীন সময়েই তার দুঃসম্পর্কের আত্মীয়া এলসা আইনস্টাইনের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। হয়তো এটাও মিলেভার সাথে অশান্তির একটা কারণ হতে পারে। মিলেভার সাথে বিচ্ছেদের কিছুদিনের মধ্যেই ১৯১৯ সালে এলসাকে বিয়ে করেন।
আব্রাহাম মাসলোর মতে আইনস্টাইন সমাজ ও বিজ্ঞানের স্বার্থে জীবন উৎসর্গ করার মতো আত্মোপলব্ধির স্তরে (Self Actualization) পৌছেছিলেন। অর্থবহ জীবনের শেষে মৃত্যুকে স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পেরেছিলেন। এবডোমিনাল অ্যাওর্টিক এনিউরিজম থেকে তীব্র রক্তক্ষরণ শুরু হলেও সার্জারী করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেছিলেন- ‘কৃত্তিম ভাবে প্রলম্বিত জীবন খুব বিস্বাদের!’ খাতা কলমে সমস্যা সমাধান করতে করতেই ১৯৫৫ সালের ১৮ এপ্রিল চিরতরে চলে যান এই অসামান্য প্রতিভাবান বিজ্ঞানী।
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ ইন্টারনেট

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আইনস্টাইনের মেধা ও প্রতিভা ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৫

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সম্প্রুতি ভারতে এক বিজ্ঞান সম্মেলনে (ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেস)
আইনস্টাইনের তত্ত্ব অস্বীকার করেছেন ভারতের এক বিজ্ঞানী।
তামিলনাড়ু থেকে আগত আরেকজন বিজ্ঞানী ড. কে.জি. কৃষ্ণান
বলেন, আইজ্যাক নিউটন এবং আলবার্ট আইনস্টাইন দুজনেই ভুল
ছিলেন এবং ধ্যাকর্ষণ শক্তির নতুন নাম হওয়া উচিত
'নরেন্দ্র মোদি তরঙ্গ'।

এর আগে ২০১৪ সালে মুম্বাইতে এক হাসপাতালের কর্মচারীদের প্রতি
ভাষণ দেয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন যে হিন্দু দেবতা গণেশ,
যার দেহ মানুষের কিন্তু মাথা হাতির, প্রমাণ করে যে প্রাচীন ভারতে
কসমেটিক সার্জারির প্রচলন ছিল। =p~ =p~ =p~

ভারতের রাজস্থান রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে গরু হচ্ছে
একমাত্র প্রাণী যেটি একই সঙ্গে অক্সিজেন গ্রহণ এবং নি:সরণ করে।
ওরা পারেও............... :P :P :P

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আইনস্টাই গ্রেট লোক।
এই দুনিয়ায় আইনস্টাইন ভুল হলে সারা দুনিয়াই ভুল।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৭

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: বিজ্ঞানে নিখুঁত বলে আসলে কিছু হয়না। সবই আপেক্ষিক। তিনি জিনিয়াস এ বিষয়ে সন্দেহ নাই।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ইস। এখন যদি উনি থাকতো ভেকসিন আবিষ্কার হয়ে যেত।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৮

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: ভ্যাকসিন আবিষ্কার টা আসলে উনার পক্ষে সম্ভব হতোনা। এটা গণিতের মতো নয়।

৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:১১

শের শায়রী বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা জানবেন।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৮

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৭:২৭

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১:০৯

স্বর্ণবন্ধন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.