![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মাত্রই সঙ্গীত-প্রেমী; কি যুবা কি বৃদ্ধ- কি শিশু। হোক শিক্ষিত বা অশিক্ষিত। সাগর-পানে ছুটে চলা নদীর কুলু কুলু ঢেউ, সাগরের শোঁশোঁ গর্জন, ঝর্ণার কলতান, পাখির কলকাকলি- এসব শুনে যে কারো মন উদাস হতে পারে এমনকি হয়ও সচরাচর। কারণ আর কিছুই নয়; হৃদয়ে ভাল লাগা অনুভূতি। কেউ আবার এই সঙ্গীতকে প্রকৃতি থেকে টেনে এনেছে যন্ত্রের মাঝে। আবহ সঙ্গীত এরকমই, যাকে আমরা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বললে বুঝতে পারি। কিন্তু বৈধতার প্রশ্নে আটকে যায় এ ভাল লাগা। গানের মধ্যে হালকা ধরণের বাদ্য যন্ত্রের ব্যবহার হলে কি সমস্যা ছিল? আমরা নিজেরা অবৈধ বললেও কোন না কোন ভাবে রবি সঙ্গীত, নজরুল গীতি, মান্না দে, আব্দুল হাদী প্রমুখের গান শুনে থাকি। মদ, জুয়া, সুদ, ঘুষ ইত্যাদি প্রত্যেকটি বিষয় অবৈধতার ক্ষেত্রে যৌক্তিক কারণ আছে। গানের কথা যদি সুন্দর হয় এবং তার মধ্যে হালকা ধরণের বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার যা গানের কথা বুঝার ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করেনা এমন গানের বৈধতার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করে দেখা দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১৫ ভোর ৫:৫৮
নিভৃত-ভাবুক বলেছেন: সমাজে হারাম হারাম করে এমন একটা পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে যে প্রকাশ্যে সবাই সাধু কিন্ত নিভৃতে আকামের শেষ থাকছে না তাই কঠোরতা পরিত্যাগ করে মধ্যম মানের পন্থা অবলম্বন এর ব্যাপারে ভাবা দোষের কিছু নয়। আর এ ব্যাপারে প্রয়োজন পর্যাপ্ত গবেষণা।