নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মশিউর রহমান রুবেল

উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএফডি)

মশিউর রহমান রুবেল গণমাধ্যমকর্মী, সদস্য সচিবসম্মিলিত জলাধার রক্ষা আন্দোলনচেয়ারম্যানউন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযানগণমাধ্যমকর্মীসদস্য সচিবসম্মিলিত জলাধার রক্ষা আন্দোলন ও চেয়ারম্যান, উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান

উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএফডি) › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও নাকি কারো কারো নারী আসক্তি দূর হয়নি, তাহলে ধর্ষণ রুখবে কে?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬





আমরা সবাই নারীদের অধিকার চাই। বাংলাদেশে নারী অধিকার আদায়ে মাঠে রয়েছে বিভিন্ন সংগঠন। নারীরা বিভিন্ন সময় তাদের অধিকার রক্ষার জন্য রাজপথ উত্তালও করে। বিভিন্ন দাবি নিয়ে রাস্তায় সভা-সমাবেশ-মানববন্ধন করে বক্তৃতাও হচ্ছে। কিন্তু এত সবের পরও নারীর প্রতি নির্যাতন কমছে কই। এখনো প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে নারীরা নির্যাতিত হচ্ছে; ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।



কর্মক্ষেত্রে উত্ত্যক্ত হচ্ছে নারী। বাসের সহকারীর কাছ থেকে অসৌজন্যমূলক আচরণ পাচ্ছে। রাস্তা থেকে নারীকে তুলে নিয়ে নির্যাতন করা হচ্ছে। ধর্ষিতা নারীর বস্ত্রহীন লাশ পড়ে থাকে পথে-জলা-জঙ্গলে। কখনো অপহৃতা নারীর খোঁজই পাওয়া যায় না।



প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশে এত এত শক্তিশালী নারী সংগঠন মাঠে সক্রিয় থাকার পরও কেন নারীর প্রতি নির্যাতন ও ধর্ষণ কমছে না?



আমাদের সমাজব্যবস্থা নারীদের নিয়ে কী ভাবছে? কোন পথে ধাবিত করা হচ্ছে নারীকে? যাদের মধ্যে ধর্ম-কর্ম ছিল না, একসময় তারাই নারী নির্যাতন করত। কিন্তু ধর্মগুরু আশারাম বাপুরা যখন নারীকে যৌন হয়রানির দায়ে গ্রেফতার হচ্ছেন, তখন আমরা কাকে দোষারূপ করব?



সাম্প্রতিককালে ভারতে যৌন হয়রানির দায়ে একাধিক ধর্মগুরুকে গ্রেফতার হতে দেখা গেছে।



আমাদের দেশে রয়েছে অসংখ্যা ‘পরিমল’, যাদের হয়তো আমরা এখনো চিনতে পারি না। ২০১০ সালের শুরুর দিকে দেশের একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার শেষের পাতায় প্রধান সংবাদ ছিল ‘লজ্জায় ইডেন ছাড়ছেন ছাত্রীরা’। ওই সময় বিভিন্ন সংবাদপত্র ইডেন কলেজের নেত্রীদের নারী কেলেঙ্কারি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশ করেছিল। ওই সব রিপোর্টের ভিত্তিতে আমরা জানতে পেরেছি, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও নাকি কারো কারো নারী আসক্তি দূর হয়নি। তাহলে আমরা কোথায় নিরাপদ? [লেখাটি কপি পেষ্ট- এখান থেকে নেয়া] পুরোটা এখানেই পাবেন



যেমন কয়টি উদাহরণ



বিধবাকে গণধর্ষণ, যুবলীগ নেতা গ্রেফতার



ভগ্নিপতির হাতে কিশোরী ধর্ষণ



চায়ের দোকানে কিশোরীকে ধর্ষণ



কু-প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীর স্কুলে যাওয়া বন্ধ করল আ.লীগ নেতা







এর পরও কি বলা যায় দেশের সরকার আছে। আইন আছে? বিচার আছে?



যে দেশে প্রধানমন্ত্রী নারী, স্পীকার নারী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী নারী। সে দেশের যদি এমন হাল হয় তবে কোথায় যাবো আমরা? কোথায় যাবে আমাদের নারী সমাজ?



তবে উচ্ছৃঙ্খল নারী সমাজের আরও করুন অবনতি সামনে আসতে পারে। যে হারে নির্যাতন ছড়িয়ে পড়ছে তাতে ঘরের মা-বোনদের নিয়ে আতংকিত না হওয়ার কোন কারণ নেই।



মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: এর পাশাপাশি NGO এর কর্তাদের নারী কেলেংকারিও আছে অসহায় মহিলাদের ঋণের লোভ দেখিয়ে ভোগ করে NGO এর নামধারি শুশিল রা । এত তহবিল আনে ngo ওয়ালারা সাদা দের নারী ভেট দিয়ে। ngo দের এমন অনৈতিক কাজকর্ম দেখে এক পরিচিত ভাই চাকরি ছেড়ে বিদেশে । তার কথা লাখ টাকার চাকরি করছি কিন্তু আমার সাথে চোর বাটপারদের কি পার্থক্য আমি ac রুম
এ বসে চূরি করি আর পকেট্মার রাস্তায় পকেট মারে । ব্রাক এত নারী স্বাধিনতার কথা বলে আড়ং এর বিজ্ঞাপন দেখলে বুঝা যায় এইসব শুশীল নাম ধারী বিদেশী দের উচ্ছিষ্ট চাটা স্যার উপাধী ধারী গুলার লম্পট coritr

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.