নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়া হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে তড়িঘড়ি কোর্টমার্শাল করে যে বারোজন বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনা অফিসারকে ১৯৮১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর রাতে ফাঁসি দেয়া হয়েছিল, তাঁরা হলেন :

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

১. ব্রিগেডিয়ার মহসীন উদ্দিন আহম্মেদ বীর বিক্রম, পিএসসি
২. কর্নেল নওয়াজেশ উদ্দিন
৩. কর্নেল আবদুর রশীদ বীর প্রতীক, পিএসসি
৪. লে. কর্নেল আবু ইউসুফ মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, বীর বিক্রম
৫. লে. কর্নেল দেলোয়ার হোসেন বীর প্রতীক, পিএসসি
৬. মেজর গিয়াসউদ্দিন আহম্মেদ
৭. মেজর রওশন ইয়াজদানী ভূঁইয়া, বীর প্রতীক
৮. মেজর কাজী মমিনুল হক
৯. মেজর মুজিবুর রহমান
১০. ক্যাপ্টেন আবদুস সাত্তার
১১. ক্যাপ্টেন জামিল হক
১২. লে. রফিকুল হাসান খান

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রেসিডেন্ট সাত্তার ছিলেন অথর্ব ইডিয়ট; সেই সুযোগে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী এরশাদ মুক্তিযোদ্ধা অফিসারের সংখ্যা কমায়েছে ও মুক্তিযোদ্ধাদের ভয় লাগিয়ে পেছনের সারিতে নিয়ে গেছে; এজন্য এরশাদ ও বদরিদ্দোজা এখনো ঝুলানোর সময় আছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এরশাদ ছিলেন একটা ধূর্ত! সেনাবাহিনীতে জিয়ার বেশ জনপ্রিয়তা ছিল । তার মৃত্যুতে সেই সেন্টিমেন্টটা কাজে লাগিয়ে সাধুর বেশ ধরেছিলেন । বীর মুক্তিযোদ্ধা অফিসার কমিয়েছেন । অবশ্য কাজটা জিয়াই শুরু করেছিলেন । এরশাদের মত পাকিস্তান ফেরত অফিসারকে সেনাপ্রধান করেছিলেন ।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আসল জনের নাম বাদ পড়ে গেছে, কর্ণেল মাহফুজ

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: সবচেয়ে দুঃখজনক হলো এরশাদ এবং বি চৌধুরী এখানো রাজনীতি করে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রাজনীতির মাঠে শত্রুও বন্ধু হয়ে যায় ।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:

" জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: সবচেয়ে দুঃখজনক হলো এরশাদ এবং বি চৌধুরী এখানো রাজনীতি করে। "

-প্রত্যেক বাংলাদেশ বিরোধী বাংলাদেশে ভালো করেছে

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

এ সামাদ বলেছেন: এরশাদ সোনার বাংলার দাবার গুটি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিচ্ছু করার নেই । ক্ষমতার প্রশ্নে সব জায়েজ!

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: শোনেন ভাই , ১৯৭৭ সালের শশস্র বাহিনীতে ২৭৮ কর্মকর্তা হত্যা , কিংবা আপনার উপরের লিস্ট , এগুলা কোন হত্যাকাণ্ড না । হত্যাকাণ্ড হচ্ছে ২৫ ফেব্রুয়ারি ৫৬ জন সেনা কর্মকর্তা হত্যা , খুনি ও বাকশালি হাসিনা আর তার ভারত এই হত্যাকাণ্ড ঘটাইছিল ।
বাকিগুলা গুজব । :) :)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সরকারি নথিপত্র অনুযায়ী ১৯৭৭ সালের ৯ অক্টোবর পর্যন্ত মাত্র দুইমাসে ১১৪৩ জন সেনা অফিসারকে ফাঁসি কাষ্ঠে ঝুলতে হয়েছে । ৮১ সাল পর্যন্ত সেটা প্রায় ৩০০০ পৌঁছে গেছে ।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

প্রামানিক বলেছেন: একটি অভু্যথান হয় আর কিছু সেনা সদস্যের গলায় রশি পরে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অনেক নিরপরাধ সেনা অফিসারকেও মরতে হয় ।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইসব ঘটনাই একই সুত্রে গাথা। মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝেও বিভক্তির শুরু যুদ্ধ চলাকালেই শুরু হয়। তবু সেই অস্থির সময়ের কারনে সরাসরি সংঘাত শুরু হয়নি। বাঙ্গালী সেনাকর্মকর্তাদেরও অনেকেই ভারত বিদ্বেষী ছিলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে থেকে ভারতবিদ্বেষী হবেন এটাই স্বাভাবিক। মনে গেঁথে বসা ধারনা সরানো এতো সহজ না। মেজর জলিলের অপসারন এবং পরে গ্রেফতার এর একটা উদাহরন। ৭৪ এর পরথেকেই এই বিভক্তি আরো প্রকট হয় যখন পাকিস্তান থেকে আটকে পরা অফিসারেরা ফেরত আসেন। ৭৫ কিংবা এর ২-৩ বছরের মধ্যে মুজিব সরকারের পতন অনিবার্য্য ছিলো নানা কারনে। এর মধ্যে ১৫ আগস্টের ক্যু ঘটে। সেটা অসফল হলে দেশের ইতিহাস অন্যদিকে যেতো। ব্যাপারটা এমন ছিল যে উপরের দিকে যারাই ছিলেন না চাইলেও কোন না কোন একদিকে যেতে বাধ্য ছিলেন। ৭৫ এ সেনাবাহিনীর বিরাট একটা অংশ হয় মুজিব বিরধী ছিলো নানা কারনে নয়তো মুজিব সরকারের প্রতি প্রশ্নহীন আনুগত্য ছিলোনা। আমি ব্যক্তগত ভাবে খালেদ মোশাররফকে ক্ষমতার কেন্দ্রে দেখতে পছন্দ করতাম সেই ভারসাম্যহীন সময়ে। কোন রাজনৈতিক নেতা সেই সময়ে ছিলেননা যারা মুজিবের স্থান নিতে পারতেন। তাহেরের কল্যানে জিয়া রক্ষা পান কিন্তু জিয়া ইন্টেলিজেন্সের লোক ছিলেন। তাহেরের মতো বামপন্থীকে বেড়ে উঠতে দেয়ার ভুল উনি করেননি। শৃংখলা ফেরাতে নৃশংসতার প্রমান দেন। আসেপাশে কোন প্রতিপক্ষই রাখেননি। সমুলে উতপাটনের চেস্টা চালান। আওয়ামী শক্তিকে টেক্কা দিতে মুসলমানদের কমন আবেগ আর পাকিস্তানপন্থী ধর্মীয় উগবাদীদের উপর সওয়ার হন। যেটা অনেকাংশেই ভুল ছিলো। এর মাঝে মুজিব পরবর্তী কিছু বছরে জিয়া ব্যাপক জনপ্রিয় হন, যদিও উনার শাসনামলের শেষ দিকে ধীরে ধীরে আবার ভাটা পড়তে থাকে। এর ফাকে এরশাদ সুই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হন। জিয়ার হত্যার পেছনে এরশাদের হাত আছে বলেই অনেকের ধারনা এবং তা যুক্তিসংগত। তবে উনার স্ত্রী এটা নিয়ে উচ্চবাচ্য করেননা। জিয়ার হত্যার বিচারের কিংবা তদন্তের কি অবস্থা কেউ জানেনা।

রাজনীতির উর্ধে কেউ নয়। দুই দলেই প্রায় সমান সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধার উপস্থিতি এটাই বলে। উনারাও ব্যক্তিগত মত আর রাজনীতির বাইরে নন। ৭১ এ চরম বিপদে এক হয়েছিলেন, দেশ আবার কবে সেভাবে এক হবে কে জানে। কোন সম্ভাবনা নাই। আর ১০-১৫ বছর পর কোন জীবিত মুক্তিযোদ্ধা প্রায় থাকবেনই না, রাজাকারও থাকবেননা। সবাই নতুন প্রজন্মের হবে, বাংলাদেশী হবে। তখন ভারত পন্থী পাকিস্তানপন্থী দেশ বিরোধী এমন কেউ জন্মগত আ নিজের কাজের দ্বারা প্রমানকৃত হিসেবে থাকবার কথা না। দেখা যাক সেই সময় কি হয়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রাজাকার থাকবে না, কিন্তু তাদের বংশধররা পরম্পরায় বেঁচে থাকবে । পূর্বপুরুষেরা যে বিষবৃক্ষ রোপণ করে গেছেন, তা সহজে মুলোৎপাটন করা যাবে না ।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাজনীতির উর্ধে কেউ নয়। দুই দলেই প্রায় সমান সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধার উপস্থিতি এটাই বলে। উনারাও ব্যক্তিগত মত আর রাজনীতির বাইরে নন। ৭১ এ চরম বিপদে এক হয়েছিলেন, দেশ আবার কবে সেভাবে এক হবে কে জানে। কোন সম্ভাবনা নাই। আর ১০-১৫ বছর পর কোন জীবিত মুক্তিযোদ্ধা প্রায় থাকবেনই না, রাজাকারও থাকবেননা। সবাই নতুন প্রজন্মের হবে, বাংলাদেশী হবে। তখন ভারত পন্থী পাকিস্তানপন্থী দেশ বিরোধী এমন কেউ জন্মগত আ নিজের কাজের দ্বারা প্রমানকৃত হিসেবে থাকবার কথা না। দেখা যাক সেই সময় কি হয়।


দেশ এক হবে আওয়ামিলীগ জামাত বিএনপি জাপা ধ্বংস হয়ে যাবার পর ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আশা করা যায় দশ-বিশ বছরের মধ্যে দলগুলো ভেঙে যাবে । খালেদা- হাসিনা না থাকলেই হলো । জাপার তো এখনই টালমাটাল অবস্থা! এরশাদ মরলেই পালা শেষ । জামাতের ব্যাপারটা বোঝা যাচ্ছে না! এরা ব্যক্তি নির্ভর না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.