১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২

লেখোয়াড়. বলেছেন:
বাহ!!

এ যে দেখি মাইকেল!!
মেঘনাথ বধ পড়লাম নাকি??

+++++++++++++++++++

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

কল্লোল পথিক বলেছেন: কর্মঠ, তেজস্বী হলে, বর দেই তারে;
প্রবঞ্চিত করি ধূর্ত, কুঁড়ে মস্তিষ্করে
বাহ! চমৎকার কবিতা।

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার হয়েছে| খুব সুন্দর

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: সুখী লোকেরাই দিবা স্বপ্ন দেখে ।আর সুখি হও

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

প্রামানিক বলেছেন: গড়েছো জাহান যদি নিজের ইচ্ছায়,
সকলের দেখভাল তোমাতে বর্তায় ।"

কথা ঠিকই বলেছেন। পৃথিবীটা তার ইচ্ছায় তৈরী তার ইচ্ছাতেই চলে। কবিতা খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

কাবিল বলেছেন: চমৎকার হয়েছে, ভাল লাগলো।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার কাব্য মূর্ছনায় কিছুক্ষণ মহিত হয়ে থাকলাম সাধু ভাই!



শুভ কামনা জানবেন!

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: সুন্দর।

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চমৎকার! সনেটের স্বাদ লাগলো। পরে তো দেখি অক্ষরবৃত্তও চতুর্দশপদী কবিতার ন্যায়ই। +

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

লালপরী বলেছেন: সাধু সাধু

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগা রইলো। প্লাস।

১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

সাথিয়া বলেছেন: আমার কাছে পুরানো দিনের কবিতার মত লাগলো রূপক ভাইয়া
ভালোলাগা দিলাম

১৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

নেক্সাস বলেছেন: কবিতার কথা বল্লে বলব চমৎকার। ছন্দ এবং বাক্য চয়নে একাগ্রতা আছে। কবিতা আরোপিত অন্তম্যিল নাই যা এসেছে সাবলীল লেগেছে।

এবার মূল ভাবের কথা আসলে বলব রবি ঠাকুর নিজের কবিতায় আপনার ক্ষোভের প্রশমন করেছেন । দেখুন তাহলে

বসুমতি, কেন তুমি এতই কৃপণা,
কত খোঁড়াখুঁড়ি করি পাই শস্যকণা।
দিতে যদি হয় দে মা, প্রসন্ন সহাস—
কেন এ মাথার ঘাম পায়েতে বহাস।
বিনা চাষে শস্য দিলে কী তাহাতে ক্ষতি?
শুনিয়া ঈষৎ হাসি কন বসুমতী,
আমার গৌরব তাহে সামান্যই বাড়ে,
তোমার গৌরব তাহে নিতান্তই ছাড়ে।

রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর


বিধাতা মানুষ সৃষ্টি করে, নিজের ক্ষমতা থাকা স্বত্তেও মানুষহকে পার্থিব ক্ষমতা দিয়েছেন আত্মনিয়ন্ত্রণের। এটাই মানুষের গৌরব।

বিপদে মোরে রক্ষা করো
এ নহে মোর প্রার্থনা,
বিপদে আমি না যেন করি ভয়।
দুঃখতাপে ব্যথিত চিতে
নাই বা দিলে সান্ত্বনা,
দুঃখে যেন করিতে পারি জয়।
সহায় মোর না যদি জুটে
নিজের বল না যেন টুটে,
সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি
লভিলে শুধু বঞ্চনা
নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়।

আমারে তুমি করিবে ত্রাণ
এ নহে মোর প্রার্থনা,
তরিতে পারি শকতি যেন রয়।
আমার ভার লাঘব করি
নাই বা দিলে সান্ত্বনা,
বহিতে পারি এমনি যেন হয়।
নম্রশিরে সুখের দিনে
তোমারি মুখ লইব চিনে,
দুখের রাতে নিখিল ধরা
যেদিন করে বঞ্চনা
তোমারে যেন না করি সংশয়।

(রবি ঠাকুর)

১৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

"কর্মঠ, তেজস্বী হলে, বর দেই তারে;
প্রবঞ্চিত করি ধূর্ত, কুঁড়ে মস্তিষ্করে । "

-সন্দেশ তো তেতো

১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখতে না পারলেও কবিতা পড়তে ভাল লাগে , যদি সেটা কবিতা হয় ।
আপনার এটা শুধু কবিতা নয় , চমৎকার কবিতা!
পড়ে আরাম পেলাম ।

১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

লেখোয়াড়. বলেছেন:
উত্তর করছেন না যে!!

খেলুম না কইলাম!!

১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কবিতাটির শব্দবিন্যাস খুব চমৎকার করেছেন সাধুভাই। তবে মুলভাবের সাথে একমত নই। ইশ্বরই যদি গড়ে দেন তবে কেন এ সৃষ্টি?

১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: নেক্সাস-এঁর সাথে সহমত। অপ্রাসঙ্গিক একটা কথা---- মন্তব্যকারী প্রামানিক ভাই কি জী হুজুরের দলের কেউ নাকি!! ও নারে কে----- বলেন শুধু

১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: কবিতা চমৎকার বর্ননা অসাধারণ তবে আমিও নেক্সাস ভাইয়ের সাথে একমত ।