নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বোর্ডিং এ বসবাসের স্মৃতি

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

অষ্টম শ্রেণিতে উঠিয়া জানিতে পারিলাম, অামাদিগকে বোর্ডিং এ যাইতে হইবে । বিদ্যানিকেতনের সঙ্গেই একটি কক্ষে বসবাসের ব্যবস্থা করা হইয়াছে । অামাদের সঙ্গে থাকিবেন দশম শ্রেণির বড় ভ্রাতারা । বিদ্যানিকেতনের নিকটেই যাহাদের বসবাস, তাহাদিগকেও যাইতে হইবে । সুতরাং, কাহারও মাফ পাওয়ার সুযোগ নাই । শিক্ষার্থীদের ভালো ফল করার নিমিত্তে বোর্ডিং এ যাওয়া একরকম বাধ্যতামূলক হইয়া গেলো । ঠেলার নাম বাবাজি! অনিচ্ছা সত্ত্বেও যথাসময়ে বোর্ডিং এ উঠিয়া গেলাম ।
বোর্ডিং এ উঠিবার সঙ্গে সঙ্গেই নানাবিধ বিপত্তি অাসিয়া বাঁধিলো । রাত্রি বারোটা অবধি পড়িতে হইবে । পড়া সম্পন্ন না হইলে অারো এক ঘন্টা অর্থাৎ রাত্রি একটা অবধি জাগরণ । অামি কখনো রাত্রি দশটা অবধি পড়ি নাই । বারোটা/একটা অবধি কী করিয়া জাগিবো? খুব চিন্তায় পড়িয়া গেলাম ।
প্রত্যেহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়িতে হইবে । না পড়িলে বেত্রাঘাত! অদ্য যদ্যাপি সংশয়বাদী, একদা নামাজী ছিলাম; মক্তবে দুইবার কুরঅান খতম দিয়াছি, দুইবার তাবলীকেও গিয়াছি । সে যাহাই হউক, সেই বয়সে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া প্রচন্ড রকম বিরক্তিকর হইয়া দাঁড়াইলো । বিশেষ করিয়া ফজরের নামাজের জন্য জাগ্রত হওয়া অসহ্য রকম যন্ত্রণাদায়ক ছিলো । না উঠিতে চাহিলে মৌলবী মশাই পিটাইয়া তুলিতেন । মনে মনে বলিতাম, "খোদার অার কর্ম নাই । অামরা নামাজ পড়িলে তাহার কী লাভ, অার না পড়িলেই কী লাভ? বান্দাকে কষ্ট না দিয়া কি তিনি শান্তি পান না?" খোদা নাকি পঞ্চাশ ওয়াক্ত নামাজের হুকুম দিয়াছিলেন । মুসা নবীর উছিলায় তাহা পাঁচ ওয়াক্তে অাসিয়া নামিয়াছিলো । মনে মনে ভাবিতাম, "তা-ও ভালো মুসা নবী ছিলেন, নইলে তো অামাদের বারোটা বাজিতো ।" নামাজ পড়িতে পড়িতে একসময় বিরক্ত হইয়া একটি নিয়তও বানানো হইয়াছিলো সেইসময় । তাহা নিম্নরূপঃ
"নাওয়াইতো অান উছাল্লির চালা, মানে মালেক স্যারের বাপের ভিটা; গুইজ্জা অাম্বাইরা বাড়ি, স্যারদের ডরে নামাজ পড়ি- অাল্লাহু অাকবার ।"
একসময় রমজান মাস অাসিয়া গেলো । মৌলবী মশাইয়ের কড়া নির্দেশ সবগুলো রোজা রাখিতে হইবে । পাক্কা ত্রিশটি রোজা! বাপরে বাপ! ঝামেলার যেন একশেষ । ন্যায়বিচারক অাল্লাহপাক নাকি সারাবছরই রোজা রাখার নির্দেশনা দিয়াছিলেন । নূরের নবী মোহাম্মদ এই ফরমান লইয়া ফিরিতেছিলেন । এইবারও ত্রাণকর্তা হিসাবে অাবির্ভূত হইলেন মুসা নবী । তাঁহার উছিলায় রোজা ত্রিশটিতে নামে । মাঝে মাঝে মনে হয়, "মানুষ যদি সারাবছরই রোজা থাকিতো, তাহা হইলে কী করিয়া বাঁচিতো?" কী কারণে ঠিক জানিনা, টানা বারো বৎসর ত্রিশ রোজা রাখিয়াছিলাম ।
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
সেইদিন ছিলো চন্দ্রিমা রাত্রি । একেবারে ভরা পূর্ণিমা! চারিপাশ অালো ঝলমলে । কিছুতেই পড়ার টেবিলে অামার উদাস মন টিকিতেছিলো না । তাই ঘর ছাড়িয়া অামি বাহিরে চলিয়া অাসিলাম । উদ্দেশ্য ছিলো একটাই, চন্দ্রের অালোয় স্নান করা- যাহাকে বলে চন্দ্রস্নান । একটি ছোট্ট বেঞ্চি লইয়া চন্দ্রিমার অালোয় চুপিসারে বসিয়া রহিলাম । অাহা! কতো সুন্দর সে-ই চন্দ্রের অালো! লন্ঠন নিভাইয়া চন্দ্রের অালোয় অধ্যয়ন করিতে লাগিলাম । সবকিছু স্পষ্টতই দেখা যাইতেছিলো । সেই রাত্রিটির কথা অদ্যাপি অামার মনে পড়ে ।
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
অামি কখনো সিনেমা হলে সিনেমা দেখি নাই । বড় ভ্রাতারা অকস্মাৎ ঠিক করিলেন, সিনেমা হলে সিনেমা দেখিতে যাইবেন । তাহারা অামাকেও প্রস্থাব দিলেন । অামি সহাস্যে রাজি হইয়া গেলাম । তাহাদের সঙ্গে রওয়ানা দিলাম, যদিও মনে মনে ভয় করিতেছিলো । স্যার যদি জানিতে পারেন; তাহা হইলে অার উপায় নাই ।
প্রথম সিনেমা দেখার স্মৃতি সুখকর ছিলো না । সিনেমার নাম "অ্যাকশন লেডি" । মেয়েরা প্রথমে অত্যাচারিত হয়, পরে সব অনাচারের প্রতিশোধ নেয় । তখন অশ্লীল সিনেমার সময় । সিনেমা হলে অাপত্তিকর সব সিনেমা চলিতো । কিছু কিছু রগরগে দৃশ্যের সময় নিচে চক্ষু রাখিতে হইলো । বয়স অল্প ছিলো, ঐসব ধর্ষণ অথবা অন্তরঙ্গ দৃশ্য হজম করিবার সময় না!
ফিরিতে ফিরিতে রাত্রি হইয়া গেলো । অামরা সবাই ভীত-সন্ত্রস্ত হইয়া ছিলাম । মালেক স্যারের সঙ্গে যদি দেখা হইয়া যায়, তাহা হইলে অার রক্ষা নাই (এই স্যার সাক্ষাৎ যমদূত ছিলেন । হরহামেশাই অামাদের বেত্রাঘাত করিতেন কারণে অকারণে) । সেইদিন অবশ্য কপাল ভালো ছিলো । স্যার কোন কারণে এলাকার বাহিরে গিয়াছিলেন ।
দিনে ঘুমানো হয় নাই । বারোটা/একটা অবধি জাগরন সম্ভব না! কী করা যায়? চিন্তামগ্ন ছিলাম । বড় ভ্রাতারা তখন সিগারেট ফুঁকিতেছিলেন । অামরা বন্ধু-বান্ধবরা মিলিয়া সিগারেট ফুঁকিবার সিদ্ধান্ত নিলাম । সিগারেট ফুঁকিলে নাকি নিদ্রা চলিয়া যায় । অামার পূর্ব অভিজ্ঞতা ছিলো না । দুই-এক টান দিতেই কাশিতে কাশিতে গলা চিরিয়া যাওয়ার অবস্থা হইলো । সিগারেট ছুঁড়িয়া ফেলিলাম ।
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
বোর্ডিং থেকে স্থানীয় বাজার খানিক দূরে ছিলো । তৈল ফুরাইয়া গেলে বাজারে যাওয়ার সুযোগ ছিলো না । শিক্ষকেরা মাঝে মাঝে শ্রেণিকক্ষে উঁকিঝুঁকি দিতেন । পাঠ্যরত অবস্থায় কাউকে না দেখিতে পাইলে পরবর্তীতে তাকে বেধরক উত্তম-মধ্যমে দিতেন । অতি কঠোর নিয়ম মানুষকে বিপথগামী করে । ছেলেদের মধ্যে কিছু খারাপ অভ্যাস সৃষ্টি হইয়াছিলো । কেউ কেউ তৈল চুরি করিতো । এই নিয়া একাদিকবার সালিশও বসিয়াছিলো, কিন্তু চোর ধরা পড়িতেছিলো না । এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের নিমিত্তে ভুক্তভোগী দুষ্ট ছেলেরা বোতলে নিজের তরল জমা করিতে লাগিলো । কেউ কেউ (যাহারা চুরি করিতো) ভুলপূর্বক তাহা লন্ঠনে ভরিয়াছিলো । একসময় এইসব ঘটনা অবশ্য ফাঁস হইয়া যায় । অামি নিজেও একবার এই কর্মে লিপ্ত হইয়াছিলাম । বিচার হইয়াছিলো অামার । বড় ভ্রাতারা অামার পক্ষে ছিলেন বিধায় শাস্তি মওকুফ হইয়াছিলো ।
এমন সব অারো কতো ঘটনাই যে সেইসময় ঘটিয়াছিলো, অাজ অার সবকিছু ইয়াদ নাই । তিন-চার মাস বোর্ডিং এ ছিলাম । পরীক্ষার ফলাফলের অগ্রগতি তেমন হয় নাই, যদিও দৈনিক অাট-দশ ঘন্টা পড়িয়াছি । বাড়িতে চার ঘন্টা অার বোর্ডিং এ দশ ঘন্টা সমানই বোধ হইলো । শিক্ষকদের অাড়ালে অনেকটা সময় চলিয়া যাইতো গল্প-গোজবেই! একসময় সেই নরক যন্ত্রণা হইতে মুক্তি ঘটে । পরবর্তীতে অবশ্য দশম শ্রেণিতে উঠিবার পর অারো একবার বোর্ডিং এ গিয়াছিলাম, সে-ই স্মৃতি সুখেরই ছিলো ।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

ভালো, জীবনের অংশ।

মুসা নবী ভালো কাজ করেছেন, উনার লোকেরাও ভালো আছে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধন্যবাদ । ভালো থাকুন সতত!

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

সুমন কর বলেছেন: স্মৃতিচারণ পড়ে ভালো লাগল। মজার অভিজ্ঞতা....

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, সুমন কর দাদা!

৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: খন্ড খন্ড ঘটনার সমন্বয়ে আপনার বডিং জীবনের ইতিহাসটা ভালই লাগলো সাধু ভাই! বডিং নিয়ে এমন স্মৃতি কম/বেশি সবারই আছে........!!


শুভ কামনা জানবেন!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্যও । ভালো থাকুন ।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

রানা আমান বলেছেন: পড়তে ভালো লেগেছে ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, রানা ভাইয়া!

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



ভাল লাগলো স্মৃতি কথন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, কাণ্ডারি ভাই!

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাহঃ B-) =p~

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা!

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কল্লোল পথিক বলেছেন: স্মৃতিচারণ ভালো লাগল,মজার অভিজ্ঞতা ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা!

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার স্মৃতিচারণ । আমারও বোর্ডিং স্কুলের অভিজ্ঞতা আছে । কিন্তু বেশী দিন টিকতে পারিনি , তাই চলে আসি চার কি পাঁচ মাসের মাথায় । মনে পরে গেলো সেইসব দিনগুলি । :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কষ্টকর অভিজ্ঞতা! আমাকে বাধ্য হয়েই থাকতে হয়েছিলো ।

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

লালপরী বলেছেন: সেই নরক যন্ত্রণা হইতে মুক্তি ঘটে বডিং কি নরক নাকি রূপক বিধৌত সাধু B:-) কাহিনি খুবই ভালোলাগলো :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সে-ই বয়সে তেমনটাই মনে হয়েছিলো । শুভেচ্ছা লালপরী!

পুনশ্চঃ পরি নিয়েও আমার একটা কাহিনী আছে । সেটা কলেজ জীবনের । কোন একসময় বলবো ।

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার বোর্ডিংয়ের স্মৃতিচারণ। ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা!

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

জুন বলেছেন: জীবনে কখনো হোস্টেলে থাকার অভিজ্ঞতা হয়নি। তাই খুব নির্মম মনে হয় আমার কাছে এই জীবন। তবে প্রাপ্ত বয়সে হয়তো উপভোগই করে অনেকে।
অনেক ভাললাগা
+

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাঁ, পরবর্তীতে দশম শ্রেণিতে উঠে, কিংবা ভার্সিটিতে উঠে হোস্টেল জীবন উপভোগই করেছি । শুভেচ্ছা!

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: হুম, ভালোই স্মৃতিচারণ। রবীন্দ্র রবীন্দ্র লাগছিলো। :) :-B

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, রাজিয়া সুলতানা আপু! একটু চেষ্টা চরিত্র আর কী! আপনার নামটি দেখলে মুঘল সম্রাজ্ঞী সুলতানা রাজিয়ার কথা মনে পড়ে যায় । উনার বীরত্বগাথা অসাধারণ!

১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,



সাধু ...... সাধু....।
নামাজের নিয়তখানা বড়ই সোন্দর !!!!!!!!!!!!!
মিয়া আল্লার লগে ফাইজলামি ? হের লইগ্গাইতো গলায় একখান লাল গামছা ঝুলাইয়া দেছে আল্লায় । :P ;)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আল্লায় এমন অনেক কাজকর্ম করে, যা আমার পছন্দ না! হের লাইগাই সুযোগ পাইলে তার সমালোচনা করতে ছাড়িনা!

১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নামাজের নিয়তখানা পড়ে সেই হাসছি|
এই পোস্ট মিসাইলাম ক্যামনে

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনার "আমি যখন হুজুর ছিলাম" পড়ার সময় এই ঘটনা লিখতে মনস্থির করি । আপনাকে মিস করছিলাম । এসেছেন, ভাল্লাগলো!

১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: আত্মজীবনি

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা!

১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার ।

১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ঘটনাগুলো তুলে ধরেছেন দারুণ ভাবে। বেশ মজা করেই পড়লাম। :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা, রাজপুত্র!

১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ লাগলো পড়তে । এবার সুখস্মৃতি গুলো লিখুন , সেগুলো মজার হবে মনে হচ্ছে ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দেখা যাক!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.