![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
শেকল
এলাকার এক ভাবির সঙ্গে দেখা। জিগ্যেস করলেন, “বিয়েশাদি করা লাগবে কি না। বয়স তো কম হলো না।” একটু চিন্তা করে বললাম, “সত্যিই তো। আপাতত একটা করা দরকার।”
তো এই ভাবি সেদিন এলেন আমাদের বাড়ি। আদর-আপ্যায়ন করলাম। আমার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হয়ে মায়ের সাথে আলাপ জুড়লেন। আলাপের সারকথা এই: এই ছেলে এত ভালো কেমনে হলো? এর যন্ত্রণায় তো আপনাদের বাড়িতেই আসতে পারতাম না। আরও অনেককিছু।
বস্তুত ছেলেবেলায় খুব দুষ্টু ছিলাম। কেউ বাড়িতে এলে কাঁচি-দা-বটি নিয়ে দৌড়ানি দিতাম। এই ভাবিও বাদ যেতেন না। ওনার তখন বাচ্চা হয়নি। ছোট্ট আমাকে কোলে নিয়ে মাতৃত্বের স্বাদ নিতে চাইতেন, অথচ আমার পাগলামিতে বাড়িতেই আসতে পারতেন না। কথিত আছে আমার বদভ্যাস ছিল এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ানো। বাড়ির কাছে পুকুর। ডুবে যেন না মরি, মা পায়ে শেকল পরিয়ে রাখতেন।
মারামারি
ঘুসি মেরে দাঁত ফেলে দেওয়ার রেকর্ড শুধু চিত্রনায়ক জসীমের না, আমারও ছিল। সুমন নামে এক ছেলের সঙ্গে খেলছিলাম। লেগে গেল মারামারি। রাগ সংবরণ করতে না পেরে মুখে দিলাম এক ঘুসি। দাঁত একটা পড়ল, সাথে টলটল করে রক্ত। এ নিয়ে বিরাট ইতিহাস।
মারামারি
মামাত ভাইয়ের সাথে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ঝগড়া। সে মারতে এল। মেজাজ চড়ে গেল আমার। লাঠি না পেয়ে কলসি নিয়ে দিলাম দৌড়ানি। বেচারা গ্রামছাড়া।
মোবাইল
স্যারের ওপর মেজাজ খারাপ। শাস্তি কেমনে দেব? কোনোমতে নম্বর জোগাড় করলাম। এরপর নিয়ম করে প্রতিদিন মিসকল। কল ব্যাক করলে রিসিভ করে হাততালি।
মোবাইল
এক স্যারের ছেলের সঙ্গে বন্ধুত্ব। একদিন মেসেজ দিলাম, “কী রে শালা? সব ভালো তো? তোর বোনের খবর কী?” পরদিন জানতে পারি ওই সিম স্যার নিজে ব্যবহার করেন।
খেজুরের রস চুরি
রস খাব, কিন্তু কেমনে খাব? বাড়ির পাশে এক খেজুর গাছে উঠলাম। তখন শেষ রাত। সবাই ঘুমে। আমার সাথে কয়েকজন চাচাত ভাই। রস নামিয়ে সুন্দর মতো পানি ভরে রাখলাম। কেউ টেরও পেল না।
লেবু
এক জেঠি আমার নামে নালিশ করলেন মায়ের কাছে। আমি না কি তার পাকা ধানে মই দিয়েছি। মহিলাকে কী শাস্তি দেওয়া যায়? ওনাদের গাছের যত লেবু আছে, সব পেড়ে মাটিতে পুঁতে রাখলাম। নিজেকে নিরাপদ রাখতে বোনের বাড়ি পালালাম।
মূত্র বিসর্জন
বোর্ডিংয়ে থাকি। প্রতিদিন তেল চুরি হয় বোতল থেকে। একদিন বুদ্ধি করে জলবিয়োগ করে রাখলাম বোতলে। কেমনে যেন রাষ্ট্র হয়ে গেল। বিচার বসল আমার নামে। বড়ো ভাইরা সহায় থাকায় সে যাত্রায় বেঁচে গেলাম।
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৮:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: oh really?
২| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: স্বাধীনচেতা!
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন।
৩| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
পোংটামি-ই বটে!
ছেলেবেলায় অমন পোংটামি না করলে জীবনটাই ষোল আনা বৃথা!
তবে আমরা খেজুর রসের হাড়িতে পানি বিসর্জন করে তলপেটের ওজন হালকা করতুম।
তা পোংটামি কালে দা-কাঁচি-বটি নিয়ে দৌড়ানি দিতেন কেন ? কশাই হওয়ার স্বপ্ন ছিলো ?
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তবে আমরা খেজুর রসের হাড়িতে পানি বিসর্জন করে তলপেটের ওজন হালকা করতুম। ওরেব্বাস!
তা পোংটামি কালে দা-কাঁচি-বটি নিয়ে দৌড়ানি দিতেন কেন ? কসাই হওয়ার স্বপ্ন ছিলো? এমন স্বপ্ন ছিল না মনে হয়। দা-বটি-কাঁচি দিয়ে গাছের ডাল কাটতে ভালো লাগত। মাঝেমধ্যেই কাটতাম।
৪| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: ছেলে বেলায় দারুণ দুষ্ট ছিলেন মনে হয় রূপক!
তা এখন সাধু হলেন কিভাবে
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লোকজন বলে শৈশবে যারা দুষ্টু থাকে, বড়ো হলে শান্তশিষ্ট হয়ে যায়। কথাটার সত্যতা পেয়েছি অনেক।
৫| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পোংটামির সবচেয়ে বড় শাস্তি কোনটা ছিলো?
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেবু নষ্ট করার ঘটনা মা জেনে গেছিলেন। পরে বকাঝকা করেছিলেন। তবে জল বিয়োগের ঘটনাটা নিয়ে বোর্ডিং এ হৈচৈ পড়ে গেছিল। ইজ্জত নিয়ে প্রশ্ন।
৬| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১০:০৮
ইসিয়াক বলেছেন: দারুণ তো...... আমারও লিখতে ইচ্ছে করছে ছোটবেলার দুষ্টুমি নিয়ে কিন্তু ব্যস্ততার জন্য কিছু লিখতে পারছি না।
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১০:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চিন্তা করে কিছু লিখি না। টিউশনি থেকে এসে হঠাৎ খেয়াল চাপল, ব্লগেই টাইপ করলাম। তারপর পোস্ট। লিখে ফেলুন।
৭| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১০:৫০
ইসিয়াক বলেছেন: কিছু লেখার সময় নাই, সব বাচ্চাদের ২ জুন থেকে পরীক্ষা, এখন মনে হচ্ছে আমারই পরীক্ষা । এখন আরেকটা টিউশনিতে যাচ্ছি। এটাই আজকের মত শেষ। তারপর বাসায় গিয়ে ঘুম।
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১০:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ব্যস্ততায় অবসর মেলানোই দুষ্কর মনে হচ্ছে।
৮| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১১:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা
এসব ই পরবর্তী জীবনের আনন্দ।
আমার নিজের ও ভাঙা ইটে মাথা ফাটানোর ইতিহাস আছে।
২৪ শে মে, ২০২২ রাত ২:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এসব ইতিহাস মনে পড়লে সত্যিই হাসি পায়।
৯| ২৩ শে মে, ২০২২ রাত ১১:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ব্লগার মনিরা সুলতানা- আপনার মাথা দিয়ে ইট ভাঙ্গার গল্পটা নিশ্চয়ই মজার হবে।
১০| ২৪ শে মে, ২০২২ রাত ১২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালোই তো দুষ্ট ছিলেন।
২৪ শে মে, ২০২২ রাত ২:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আবার জিগায়! নিজের ইতিহাস পড়লে নিজেই চমৎকৃত হই।
১১| ২৪ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪৫
গরল বলেছেন: বেশ মজা পেলাম, দু-একটা আমার সাথে মিলে যায় তবে আমার ক্ষেত্রে নিজের দুর্ঘটনার রেকর্ড অনেক বেশি। যেমন ডাব পাড়তে যেয়ে থুতনি কেটে ৮ টা সেলাই লেগেছিল, সেই দাগ এখনো আছে। টেম্পোর পেছনে ধরে স্কেটিং করতে করতে স্কুলে যেতাম, একবার দুর্ঘটনায় হাত ভেঙে গেল আর একটা দাঁত পড়ে গেল, এখনো আমার একটা দাঁত নাই। অনেক ছোট থাকতে ঘুষি মেরে দাদীর দাঁত ফেলে দিয়েছিলাম, সেটার কারণে নাকি আমারো একটা দাঁত নাই, হাহাহাহাহহা। গ্রামে গেলে প্রতিদিন রাতে এক বালতি করে রস চুরি করতাম। নদির খাড়া পারের গর্তে পাখি ধরতে যেয়ে একবার সাপের কামড় খেয়েছিলাম, ভাগ্য ভালো ছিল যে বিষাক্ত সাপ ছিল না। একবার বিকেএসপি থাকতে রাতে গুই সাপ ধরে হোষ্টেলের ক্যান্টিনে পুড়িয়ে খেয়েছিলাম এক চাকমা ছেলের সাথে। আরও ওনেক কিছু আছে স্মৃতিতে, লিকতে গেলে একটা পোষ্ট দিতে হবে।
২৪ শে মে, ২০২২ রাত ২:৪৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লিখে ফেলুন। তবে খারাপ লাগল আপনার নিজের ওপর বেশ ফাঁড়া গেছে।
১২| ২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৪৬
বিটপি বলেছেন: মাতৃস্থানীয় মহিলা, যিনি আপনাকে কোলেও নিয়েছেন, তাকে ভাবী ডাকেন কোন সূত্রে?
২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এলাকার এক জেঠাতো ভাইয়ের বউ। আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র।
১৩| ২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
চরম মজার কত বড়ো ত্যাঁদর আর বাঁদর ছিলেন, তা বোঝা গেল
২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এলাকায় গেলে বয়োজ্যেষ্ঠরা এখনও খেপিয়ে ইজ্জত পাংচার করে দেয়।
১৪| ২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছোট বেলার কাহিনীগুলো সবসময় মজারই হয়। ভালো লেগেছে।
২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পুরানো সেই দিনের কথা!
১৫| ২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
জি এসের কমেন্টে প্লাস ।
সেতো রূপকের চেয়েও বেশী দুষ্ট
মনিপুর স্টোরিটাও জানতে ইচ্ছে করছে ।
জুনাপু বলেছে রূপক এখন সাধু, এটা মানা যায় কিন্তু
গরল ছোটবেলায় এতো দুষ্ট ছিলো এটা বিরল ঘটনা
দেখে মনে হয় বাচ্চা গরলও ভদ্র হবে ।
আমি ছোটবেলায় যেমন শান্ত সুবোধ বালিকা ছিলাম এখনো সেইরকম শান্ত
২৪ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছোটোবেলায় যত চঞ্চল ছেলেমেয়ে দেখেছি, বড়ো হয়ে তারা শান্ত। আবার ছোটোবেলায় যাদের শান্ত দেখেছি, বড়ো হয়ে মুখর হয়ে গেছে। সবসময়ই একরকম এমন পাই নি। আপনি মনে হয় ব্যতিক্রম।
১৬| ২৪ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আবার জিগায়! নিজের ইতিহাস পড়লে নিজেই চমৎকৃত হই।
সেই দিন গুলি আজ আর নাই। আফসোস হয় নিশ্চয়ই?
২৪ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছু টা আফসোস তো হয়ই। তবে বেশি হয় না। কারণ, তখনও আমরা অনেক অভাবী ছিলাম। অভাবের দিনের কথা মনে পড়লে কষ্ট হয়।
১৭| ২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: সাধুবাবা তো দেখছি বিরাট কামেল আদমী ছিল 'ইয়ে' কালে?
ছোটকালে মনে হয় সকলের এরকম মজার মজার কাহিনি রয়েছে। তবে ভায়োলেন্সটা এড়িয়ে যাওয়ায় বেটার।
আমার একটা মজারু বাঁদরামীর কাহিনি....কার্পেট ধোলাইয়ে বাঁদরের পিন্ডি চটকানো হয়েছিল....।
২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বয়সটাই পোংটামির। ভালোমন্দ বিবেচনার হিতাহিত জ্ঞান থাকত না অনেকসময়।
১৮| ২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনাদের গ্রামে আনুমানিক কত পরিবার মানুষ বাস করেন?
২৪ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রাম মোটামুটি বড়ো। ২০০+ পরিবার হতে পারে।
১৯| ২৪ শে মে, ২০২২ রাত ৯:২৮
গরল বলেছেন: @মিরোরডডল, আমি আসলে দুষ্ট ছিলাম না, একটু অ্যাডভেঞ্চারাস টাইপ ছিলাম। কারো সাথে দুষ্টামি, মারামারি, ঝগড়া এগুলো কখনও করতামনা। মূলত অ্যাডভেঞ্চার করতে যেয়ে দুর্ঘটনায় পড়তাম। আমার এলাকার ছেলেেদের নিয়ে কমান্ডো ট্রেইনিং চালু করেছিলাম, প্রথম লেভেল ছিল চার তালার ছাদ থেকে রশি বেয়ে নিচে নামা। তখন আমি ক্লাস ফাইবে পড়ি, আমি ও আর একজন ঠিকই নেমে যেতে পেড়েছিলাম কিন্তু এর পর দুজন পড়ে যেয়ে একজনে মাথা ফেটে যায়, ওকে পড়ে যেতে দেখে পাশের জনও ভয় পেয়ে পড়ে যায়, ওর পা ভেঙ্গে যায়। এর পর থেকে কঠোর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে ছিলাম তবে হাই স্কুলে উঠার পর একটু ছাড়া পেয়েছিলাম। তখন রাস্তায় স্কেটিং করে বেড়াতাম, তাবলীগ জামাতের সথে চিল্লায় বেড়িয়ে পড়তাম দুরে দুরে ঘুরার জন্য, কারণ এছাড়া একা কোথাও যেতে দিত না। জাপানে যেয়ে স্কুবা ডাইভিং, ইয়াটিং শিখেছিলাম। কানাডা আসার পর চল্লিশ বছর বয়সে স্কিইং, হান্টিং শিখেছি, এখন রক ক্লাইম্বিং শিখছি।
২৪ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বেশ চ্যালেঞ্জিং লাইফ লিড করেছেন বোঝা যাচ্ছে।
২০| ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১১:৫০
ঢুকিচেপা বলেছেন: “কেউ বাড়িতে এলে কাঁচি-দা-বটি নিয়ে দৌড়ানি দিতাম।”
এরকম ছিল আমার ফুপাতো ভাই, এখন খুব শান্ত।
আপনার লেবু কর্মের মতো আমার আম কর্ম আছে।
২৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৭:২১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কাজগুলো কত হাস্যকর! মনে পড়লে হাসি পায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০২২ রাত ৮:১৯
হিজিবিজি বিজ বলেছেন: কঠিন বিনোদন