নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
মাত্র আট বছর বয়সে কবি নজরুলের পিতৃবিয়োগ ঘটে। ওনার মা দ্বিতীয় বিবাহ করেন। এটা কবি মেনে নিতে পারেননি। মায়ের সাথে তার দূরত্ব তৈরি হয়ে যায়। শুরু হয় কঠিন এক জীবন। লেটো দলের গান গাওয়া থেকে শুরু করে মসজিদে মুয়াজ্জিনগিরিসহ রুটির দোকানে কাজ করা- হেন কোনো কাজ নেই ওনি করেননি। আসানসোলে রুটির দোকানে কাজ করার সময় রফিজউল্লাহ নামের জনৈক পুলিশের নজরে পড়েন নজরুল। ওনি মাঝেমধ্যেই দেখতেন ছেলেটা রুটির দোকানে অবসরে কী সব পড়ে। প্রসঙ্গত, ভদ্রলোকের এক ভাই সেখানকার এক স্কুলে নজরুলের সহপাঠী ছিলেন। তার কাছ থেকে জানলেন ছেলেটা মেধাবী।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে বদলি হওয়ার পর ভদ্রলোক নজরুলকে সাথে করে নিয়ে আসেন। এটা ১৯১৪ সালের ঘটনা। ভর্তি করিয়ে দেন দরিরামপুর হাইস্কুলে (বর্তমান নাম নজরুল একাডেমি)। উল্লেখ্য, ইন্সপেক্টর সাহেবের বাড়ি ছিল ত্রিশালের কাজিরসিমলায়। কাজিরসিমলা থেকে দরিরামপুর বেশ দূরে। কাদামাটি মাড়িয়ে অনেক পথ হেঁটে আসতে হতো। নজরুলকে জায়গির দেওয়া হয় স্থানীয় বিচুতিয়া বেপারির বাড়ি। এখানে থেকে ওনি এক বছর পড়ালেখা করেন সপ্তম শ্রেণিতে। এরপর পুনরায় আসানসোলে চলে আসেন।
আবারও শুরু হয় দুর্বিষহ জীবন। ১৯১৭ সালে বাঙালি পল্টন গঠিত হলে বৃটিশদের হয়ে যোগ দেন বাঙালি পল্টনে। যদিও ওনাদের প্লাটুনটা রিজার্ভ রাখা হয়েছিল। নজরুলকে কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে হয়নি। তবে একটা ব্যাপার খুব অবাক লাগে না যাকে ব্রিটিশবিরোধী কবি হিসেবে আমরা জানি, যিনি ব্রিটিশবিরোধী কবিতা লিখে জেল-জুলুম সহ্য করেছেন; তিনিই একসময় বৃটিশদের পক্ষে লড়তে চেয়েছিলেন? দারিদ্র্য মানুষের মধ্যে কতটা বৈপরীত্য আনতে পারে!
নজরুলের দারিদ্র্য ছিল অসীম। শিশুপুত্র বুলবুলের দাফনকার্য সম্পন্ন করার পয়সাও ওনার ছিল না। প্রকাশকের কাছে গান লেখার বিনিময়ে ওনি অল্প কিছু টাকা পেয়েছিলেন। অভাবে পড়ে একসময় অনুরোধে গজল, শ্যামা সঙ্গীত লেখা শুরু করেন। তখন বেশ টাকা-পয়সা আসে। কিন্তু ওনি ছিলেন বেহিসেবি। টাকা-পয়সা কেমনে খরচ করতেন নিজেও জানতেন না। স্ত্রী প্রমিলা দেবীকে পোহাতে হতো দুর্ভোগ। একসময় তো ওনিও পক্ষাঘাতগ্রস্থ হয়ে গেলেন। কী যে দুর্ভোগ নেমে এল জীবনে! কবি নিজেও বাকশক্তি হারান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তখন। কে রাখে কার খোঁজ! খুব একটা সহযোগিতা পাননি তখন। ভারত ভাগ হলে ভারত সরকার ওনাকে একটা ব্যবস্থা করে দেন থাকা-খাওয়ার।
’৬২ সালের দিকে স্ত্রীবিয়োগ হলে নজরুলের মানসিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়।
বাংলাদেশ স্বাধীন হলে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ওনাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। নাগরিকত্ব দেন এবং বহুবিধ সম্মানে ভূষিত করেন। এই সময়টাই ছিল নজরুলের মোটামুটি সুখের। নিজ মাতৃভূমি রেখে অন্য দেশের নাগরিকত্ব ওনি জ্ঞানকালে নিতেন কি না সেটাও একটা প্রশ্ন। তারচেয়ে বেদনার বিষয় হলো, স্বামী-স্ত্রী দু’জনের কবর দুই দেশে।
নজরুলকে শুধু দারিদ্র্য সহ্য করতে হয়নি, কাঠমোল্লাদের নিপীড়নও সহ্য করতে হয়েছে। ওনাকে কাফের-মুরতাদ ঘোষণা করা হয়েছে। হিন্দু মেয়ে বিয়ে করায় কট্টরপন্থী মুসলিমরা তাকে ভালোভাবে নেয়নি। কট্টর হিন্দুরাও তাকে ঘৃণার চোখে দেখত। ওনার সাহিত্যকে অবমূল্যায়ন করত। একটা শ্রেণি তো শনিবারের চিঠিতে ওনার সমালোচনা করে জেরবার করেছিল।
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তা তো বটেই।
২| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সবাইতো আর নজরুল-জীবনানন্দ নয় যে দারিদ্রতা মহান করে তুলবে! দারিদ্র মহান করেনা, বরং পরিবারে কাছে বোঝা, সমাজের কাছে করুণার এবং রাস্ট্রের কাছে অপাংতেয় করে তোলে। সব চাইতে খারাপ অবস্থা দরিদ্র ব্যক্তিকেই পোহাতে হয়- সকলের করুণার পাত্র হয়।
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দারিদ্র মহান করেনা, বরং পরিবারে কাছে বোঝা, সমাজের কাছে করুণার এবং রাস্ট্রের কাছে অপাংতেয় করে তোলে। সব চাইতে খারাপ অবস্থা দরিদ্র ব্যক্তিকেই পোহাতে হয়- সকলের করুণার পাত্র হয়। এরচেয়ে সত্যি আর হয় না।
৩| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৩০
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দারিদ্রতা মানুষকে মহান করে এটা হয়তো সাহিত্যে, কবিতায় সম্ভব বাস্তবে দারিদ্রতা মানুষকে ছোট করে, বিপথগামী করে।
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাস্তবতা বড়ো কঠিন।
৪| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৩৬
বিটপি বলেছেন: আপনার কাছে যে ব্যাপারটা খুব অবাক লাগে, সেটার জবাব দিচ্ছি। নজরুল যুদ্ধে যান মাত্র ১৮ বছর বয়েসে, আর ব্রিটিশ বিরোধী লেখা প্রকাশিত হয় যখন তিনি অনেক পরিণত। তাই যুদ্ধে যাবার সময়ে ব্রিটিশ বিরোধী চেতনা ওনার মাথায় হয়তোবা ছিলনা।
দ্বিতীয়ত, কবি যে দরিদ্র ছিলেন, সেটাই তো আপনার লেখার প্রতিপাদ্য, তাই না? এখনকার মত তখন চাকুরি এত সহজলভ্য ছিলনা, তাই আর্মিতে চাকরির অফার পেয়ে তিনি না করতে পারেননি। যদিও যুদ্ধ করতে হয়নি, কিন্তু এই খাতে তার মোটামুটি ভালো একটা ইনকাম হয়েছিল।
দারিদ্র্য অবশ্যই মানুষকে মহান করে। বিশ্বে যত মহান ব্যক্তি এ পর্যন্ত মানুষের কল্যাণে নিজেদেরকে উৎসর্গ করে গিয়েছেন, তাদের প্রায় সবাই দরিদ্র ছিলেন। দরিদ্র থেকে আপনি যদি সৎ এবং নির্লোভ হন, তাহলে আপনি অবশ্যই মহান হবেন - কোন সন্দেহ নেই। উদাহরণ - এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান বদিউল আলম একজন মহান ব্যক্তি।
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:০৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ১৯১৭ সালে বৃটিশ সেনাবাহিনীরতে যোগ দেন আর ১৯২২ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে রাজদ্রোহিতার অপরাধে কারাবন্দী করেছিল। ব্যবধান খুব বেশি? ওনি আরও আগে থেকেই ব্রিটিশবিরোধী লেখা লিখতেন। ১৯-২০ বছর বয়সে নিয়মিত পত্রিকায় ছাপাও হতো।
ওনি তখনও বোধকরি ব্রিটিশবিরোধী ছিলেন। কিন্তু পেটের দায়ে হয়ত সেনাবাহিনীতে যোগদান করেছিলেন।
দারিদ্র্যের সম্মুখীন হওয়া লোককে মহান করে কি না সেটা বলছি। অন্য লোকদের কাছে তো মহান করবেই। যে ভুক্তভোগী সেই বুঝে কেবল দারিদ্র্যের কষাঘাত কত নিষ্ঠুর!
৫| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৪৫
সোনাগাজী বলেছেন:
@বিটপি,
কবি ৮/৯ বছর বয়সে লেটো গান লিখতেন, উনার গানের ভক্ত ছিলেন লোকজন; কারণ, তাতে ব্রিটিশ বিরোধীতা ছিলো।
৬| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র কবি নজরুলই ছিলো নাকি? তাঁর ভাবনার জগতের পুরোটাই ছিলো "ব্রিটিশ বিরোধীতা ও দরিদ্রতা।
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মধুসূদন, জীবনানন্দেরও প্রচুর অর্থকষ্ট গেছে। কথাসাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারিদ্র্য তো কিংবদন্তি পর্যায়ের।
৭| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: সবাই কে না বেশিরভাগ চোর ডাকাত ও লোভী হয় !!!
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমার পরিচিত একজন বড়ো চাকরি করেন। অথচ ওনি একবার চুরি করেছিলেন। খুব অভাব ছিল। ওনি নিজেকে ক্ষমা করতে পারেন না।
৮| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: এইটা একটা ভুয়া কথা। দরিদ্রদের স্বান্তনা দেয়ার জন্য এর আবির্ভাব। তুমি গরীব হইছো বইলা দুক্ষ কইরোনা, গরীব মানুষরা সবাই মহান জাইনা রাখো এইটাই দুনিয়ায় স্বতসিদ্ধ
২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সান্ত্বনা বটে।
৯| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: দারিদ্রতা মানুষকে মিথ্যুক বানায়। ভণ্ড বানায়। অসৎ বানায়।
২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খুনিও বানায়।
১০| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:০২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দরিদ্র মানুষকে সত্যিকারের মানুষ চিনতে শেখায়,
২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিপদে কেউ পাশে থাকে না।
১১| ২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪
জগতারন বলেছেন:
কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন, মানব-জীব-জগতের প্রেম বিতরনকারি আতি দৃশ্য মান বিশ্ব কবি…
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয়।
২৭ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:১২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুজন দুই ক্ষেত্রে মহান। তুলনা চলে না।
১২| ২৬ শে মে, ২০২২ রাত ৮:০০
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু,
একটা সময় "দারিদ্র" মানুষকে মহান করতো হয়তো কিন্তু এখন করেনা। এখন "দারিদ্র" মানুষের স্বভাব নষ্ট করে।
জুল ভার্ন এর কথা মতোই এখন দারিদ্র - পরিবারে কাছে বোঝা, সমাজের কাছে করুণার এবং রাস্ট্রের কাছে অপাংতেয় করে তোলে। সব চাইতে খারাপ অবস্থা দরিদ্র ব্যক্তিকেই পোহাতে হয়- সকলের করুণার পাত্র হয়।
২৭ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:১৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখন "দারিদ্র" মানুষের স্বভাব নষ্ট করে। ঠিক তাই।
১৩| ২৮ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৪৮
চার্বাক বিপ্লব বলেছেন: মন্তব্যে সবাই দেখা যায় একমত যে দারিদ্র মানুষের স্বভাব নষ্ট করে। বাংলাদেশের সব মন্ত্রীরা কি তাহলে দরিদ্র???
২৮ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাদের অভাব আরও বেশি। নীতিনৈতিকতার অভাব, আদর্শের অভাব।।
১৪| ২৮ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:২১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন:
দারিদ্র্য মানুষকে খাঁটি মানুষে পরিণত করে আর প্রাচুর্য্য মানুষের মনুষত্বকে নষ্ট করে দেয়। ব্যাতিক্রম অবশ্যই আছে, তবে ব্যাতিক্রম কখনো উদাহরণ হতে পারে না।
২৮ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই।
১৫| ০২ রা জুন, ২০২২ রাত ২:৩৭
গরল বলেছেন: দরিদ্র মানুষকে মহান করলে আফ্রিকা ও বাংলাদেশে সব মহান ব্যাক্তিতে পরিপূর্ণ থাকত। দরিদ্র নজরুলকে মহান করেছে বললে নজরুলের নিজস্ব স্বকিয়তাকে অবহেলাই করা হয় বলে মনে হয় আমার কাছে।
০৩ রা জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দারিদ্র্য নজরুলকে না শুধু, কাউকেই মহান করে নি। মহান করেছে কীর্তি।
১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৩
জ্যাকেল বলেছেন: হ্যাঁ, মহান করে তোলে, তাই তো আমাদের বিশ্বনবী সাঃ ছিলেন দরিদ্র। দরিদ্র ছিলেন নজরুল, জর্জ ওয়াশিংটন থেকে শুরু করে অনে-ক মহান মানুষ। প্রাচুর্য থাকলে উনারা হয়ত সেই মহান স্তরে গমন করতে পারতেন না।
তবে দারিদ্র পরিস্থিতি অধিক সংখ্যুক মানুষকে মহান না করে করে দেয় অসৎ। এর কারণ সঠিক দৃষ্টিভংগির অভাব, কোনটা প্রয়োজন সেটা না বুঝতে পারাটা, সঠিক সিদ্বান্ত না পারার ফলাফল।
দারিদ্র থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়া উচিত, তা নাহলে বিশ্বে অশান্তি কমিবার লক্ষণ নাই।
০৫ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দারিদ্র্য ওনাদের মহান করে নি, ওনাদের কর্মই মহান করেছে।
১৭| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০৯
আখেনাটেন বলেছেন: কাঠমোল্লারা উনাকে জীবিতকালে বিশেষ করে অসুস্থ হওয়ার আগে....উনার জীবন ঝালাপালা করে দিয়েছিল....এখন এরাই আবার তাঁকে মাথায় তুলে নাচছে.....ভবের লীলাখেলা....
মহান তো দূরে থাক...দারিদ্র্য উনাকে তিলে তিলে মেরে ফেলেছে...
০৭ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মহান তো দূরে থাক...দারিদ্র্য উনাকে তিলে তিলে মেরে ফেলেছে...
নিঃসন্দেহে।
রবীন্দ্রনাথের বিপরীতে একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের কবিকে দাড় করাতে হয়, তাই তারা নজরুলকে বেছে নেয়। মহান কোনো উদ্দেশ্যে নয়, রবীন্দ্রনাথের প্রতিপক্ষ হিসেবে। যদিও রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলের সম্পর্ক গুরু শিষ্য পর্যায়ের ছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:২১
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতি ছিলো দরিদ্র, তিনি ছিলেন তাঁদের অংশ ও কন্ঠ।